Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 7

2021-08-22 16:17:36 আন্তর্জাতিক জিহাদ এবং এর বিভিন্ন সংশয় নিরসন
.
উস্তাদ আহমাদ ফারুক রহ. এর সাক্ষাতকার প্রথম পর্ব
680 views13:17
ओपन / कमेंट
2021-08-22 04:55:36 আমরা যে গ্লোবাল খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা করতে চাই তা হবে মুসলিম উম্মাহর খিলাফাহ। এই খিলাফাহ এর অধিনে ফাসেকও থাকবে মুমিনও থাকবে।সালফে সালেহীনদের অনুসারিরাও থাকবে - বিদয়াতীরাও থাকবে। হালাল ভক্ষণকারীরাও থাকবে আবার হারাম ভক্ষণকারীরাও থাকবে। এটা কাফেরদের জন্যও হবে নিরাপদ আশ্রয়। ব্যভিচারীরাও থাকবে - মদখোরও থাকবে।
.
বিচার ব্যবস্থা হবে আল্লাহর শরিয়াহ অনুযায়ী। সবাই ইনসাফ পাবে। কারো উপর জুলুম করা হবে না।
.
এই হলো আমাদের খিলাফাহ।
.
যারা সুফী দরবেশের খিলাফাহ প্রতিষ্ঠার ফ্যান্টাসিতে ভোগে তারা হলো খারেজি। শুধু সুফী দরবেশদের নিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠার নির্দেশ আল্লাহ দেন নাই।
.
ছাত্রভাইরা সেই গ্লোবাল খিলাফাহ প্রতিষ্ঠার জন্যই সমস্ত উম্মাহ নিয়ে সামনে অগ্রসর হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
1.2K views01:55
ओपन / कमेंट
2021-08-21 20:35:42
https://t.me/AzzamAlGalib2
338 views17:35
ओपन / कमेंट
2021-08-21 20:35:41 জয়েন: https://t.me/GraphicForDawah
364 views17:35
ओपन / कमेंट
2021-08-21 20:20:43
349 views17:20
ओपन / कमेंट
2021-08-21 20:20:43 ইমানের ডাক

পাকিস্থানের এক নৌ অফিসারের আত্মউপলব্ধি
344 views17:20
ओपन / कमेंट
2021-08-19 17:09:35 জর্জ বুশের নিরাপত্তাবিষয়ক সাবেক উপদেষ্টার উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, শুরুতে ঠিক হয়েছিল আফগানিস্তানে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠন (নেশন বিল্ডিং) আমেরিকার লক্ষ্য হবে না, কিন্তু আল-কায়েদাকে ঠেকাতে এ ছাড়া অন্য পথ ছিল না। কিন্তু নেশন বিল্ডিং বলতে কী বোঝায়, আফগান বাস্তবতায় কীভাবে তা অর্জন সম্ভব, এ বিষয়ে কারও কোনো স্পষ্ট ধারণা ছিল না।.....
.
মুখে ‘নেশন বিল্ডিং’-এর বিরোধিতা করলেও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ঠিক সে লক্ষ্যেই সামরিকভাবে হস্তক্ষেপ করেছে, অথবা পেছন থেকে কলকাঠি নেড়ে তাদের পছন্দ নয়, এমন সরকারের পতন ঘটিয়েছে। হার্ভার্ডের অধ্যাপক ফ্রান্সিস ফুকুইয়ামা ‘আটলান্টিক’ মাসিকে এক নিবন্ধে হিসাব করে দেখিয়েছেন, শীতল যুদ্ধের অবসান ও ২০০৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র এক বছর অন্তর কোথাও না কোথাও ‘নেশন বিল্ডিং’-এর কাজে হাত দিয়েছে। ‘ইতিহাসের সমাপ্তি’ তত্ত্বের জন্য বিখ্যাত এই পণ্ডিত সে লেখায় রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে লিখেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো দুর্বল ও ব্যর্থ রাষ্ট্রসমূহ। এসব রাষ্ট্রকে কীভাবে ঠিক করতে হয়—ফুকুইয়ামার কথায় ‘ফিক্স’ করতে হয়—আসন্ন সময়ের জন্য সেটাই হবে আমেরিকার প্রধান চ্যালেঞ্জ। ফুকুইয়ামার এ যুক্তিকে অখণ্ডনীয় বলে মেনে নিয়েছিলেন জর্জ বুশ।
.
যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে আফগানিস্তান ও পরে ইরাকে হামলা চালায় ও তাদের ওপর দখল গ্রহণ করে শুধু সন্ত্রাসবাদ দমন করতে নয়, দেশ দুটিকে তার নিজের আদলে গড়ে তুলতে। জর্জ বুশ দাবি করেছিলেন, এই দুই দেশ আক্রমণ করার নির্দেশ তিনি সরাসরি ঈশ্বরের কাছ থেকে পেয়েছিলেন। প্রথমে দেশ গঠনের বিরোধিতা করলেও আফগানিস্তানে জেঁকে বসার পর তিনি মত পাল্টান। ২০০৩ সালে বুশ বলেছিলেন, ‘আমরা এখন সভ্য পৃথিবী ও আমেরিকার ইতিহাসের এক জটিল সন্ধিক্ষণের মুখোমুখি। এত দিন এই ইতিহাস অংশত লিখিত হয়েছে অন্যের হতে, কিন্তু এখন থেকে তা লিখব আমরা।’ নতুন এক ইরাক গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘দেশটি পুনর্গঠনের জন্য বিস্তর সময় প্রয়োজন। সে জন্য যত দিন লাগে আমরা ইরাকে থাকব, কিন্তু তার চেয়ে এক দিনও বেশি নয়।’ (প্রথম আলো)
1.1K viewsedited  14:09
ओपन / कमेंट
2021-08-19 17:01:47 ২০১০ সালে তৎকালীন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আফগানিস্তান ফিরে এসে প্রেসিডেন্ট ওবামাকে বলেছিলেন, ‘আফগানিস্তানে আমরা কী করছি, এ কথা যদি দশজনকে জিজ্ঞাসা করো, তাহলে দশ রকম জবাব পাবে।’ তাঁর সে কথার প্রতিধ্বনি করে ওবামার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য ডগলাস লিউট মন্তব্য করেছিলেন, ‘পুরো ব্যাপারই পাগলামি। এখানে আমরা কী করছি, সে সম্বন্ধে আমাদের বিন্দু-বিসর্গ ধারণা নেই।’ প্রতিবেদনটি অনুসারে, ২০০৫ সাল নাগাদ মার্কিন সরকার আফগানিস্তানে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা নির্মাণে সে দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপির) ৪৫ শতাংশ খরচ করছিল। (প্রথম আলো)
954 views14:01
ओपन / कमेंट
2021-08-19 16:59:51 আফগান বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন, সে দেশের সৈন্যদের লড়াই করার কোনো ইচ্ছাই ছিল না। কথাটা ঠিক। যে সরকার তাদের চোখে বৈধ নয়, আফগানরা কেন তার জন্য লড়াই করবে? খ্যাতনামা মার্কিন ঐতিহাসিক অ্যান্ড্রু বিসেভিচ দ্য নেশন পত্রিকার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আফগান সৈন্যরা, যাদের পেছনে এন্তার অর্থ ঢালা হচ্ছিল, তারা কখনোই বিশ্বাস করেনি যে মার্কিন মদদপুষ্ট এই সরকারের জন্য লড়াই করা বা তার জন্য জান দেওয়ার কোনো মানে হয়। বিসেভিচ মনে করেন, যে লক্ষ্যে আমেরিকা আফগানিস্তানে আসে—গণতন্ত্র, বহুপাক্ষিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা—সেটাই ভুল ছিল। নব্বই দশকের গোড়ার দিকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ও শীতল যুদ্ধে পশ্চিমের বিজয়ের ফলে মার্কিনদের মনে এ ধারণা জন্মে যে তাদের অর্থনৈতিক ও সামরিক ক্ষমতার জোরে তারা যেকোনো স্থানে—তা যত নিকটে বা দূরে হোক না কেন—নিজেদের পছন্দমতো শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সক্ষম। এটি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ঔদ্ধত্য, অধ্যাপক বিসেভিচের কথায় ‘হিউব্রিস’। (প্রথম আলো)
956 views13:59
ओपन / कमेंट
2021-08-19 16:53:29 ৯০ বছর বয়স্ক গর্বাচেভ গত সপ্তাহে মস্কো থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ৩০ বছর আগে যে ভুল সোভিয়েত ইউনিয়ন করেছিল, ঠিক সেই ভুলের কারণেই ২০ বছর কাটানোর পর আমেরিকাকে লাঞ্ছিত হয়ে আফগানিস্তান ছাড়তে হচ্ছে। এ প্রকল্প গোড়া থেকেই ভুল ছিল। (প্রথম আলো)
902 views13:53
ओपन / कमेंट