Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 9

2021-08-18 17:08:55 আমেরিকান অস্ত্রে সজ্জিত আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর সংখ্যা তিন লাখের মতো। বিমান বাহিনীও রয়েছে তাদের। অন্যদিকে তালেবানে যোদ্ধার সংখ্যা ৬০ থেকে ৮০ হাজারের মতো। কোনও ইউনিফর্ম নেই, সিংহভাগ যোদ্ধার পায়ে জুতো পর্যন্ত নেই। কিন্তু তাদের চাপে তাসের ঘরের মত ধসে পড়ছে আফগান বাহিনীর প্রতিরোধ।
.
তালেবানের এই সামরিক সাফল্যে হতচকিত হয়ে পড়েছে খোদ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র। (বিবিসি বাংলা)
1.0K views14:08
ओपन / कमेंट
2021-08-18 03:45:30 তা লে বা ন সরকার নারীদের ব্যাপারে যে কৌশল গ্রহন করবে তা বোঝা সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ :
.
বর্তমানে শিক্ষাখাত ও চিকিৎসাখাতে নারীদের নিরাপত্তার সাথে কাজ করতে দেয়ার সুযোগ আছে।
.
এক্ষেত্রে শরঈ মানদণ্ড বজায় রেখে নারীদের কাজ করতে দিলে - তা লে বা নদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের অপপ্রচার বন্ধ হবে। পাশাপাশি তা লে বা নরা নারী বিদ্বেষী যে প্রচার রয়েছে সেটারও তখন জবাব দেয়া যাবে।
.
একটা কথা মনে রাখা উচিত- যে রাষ্ট্র শরিয়াহ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে তাদের কাজ হলো- রাষ্ট্রীয় ভাবে গুনাহের রাস্তা কমিয়ে আনা।দেশের একশ শতাংশ মানুষকে সুফি দরবেশ বানানো রাষ্ট্রের কাজ না। একটা ইসলামি রাষ্ট্রে মুমিন যেমন থাকেন তেমনি ফাসেকরাও থাকবেন। আমান প্রাপ্ত কাফেররাও বসবাস করবেন।
.
ইসলামি রাষ্ট্র নিয়া যেনো ফ্যান্টাসি না থাকে। বরং আমরা যেনো বাস্তবতা বুঝি।
.
ইসলামি রাষ্ট্র ও সেক্যুলার রাষ্ট্রের মৌলিক পার্থক্য হলো- ইসলামি রাষ্ট্র পরিচালিত হয় আল্লাহর হাকিমিয়্যাহ স্বীকৃতি দিয়ে। পক্ষান্তরে সেক্যুলার রাষ্ট্রে মানুষের হাকিমিয়্যাহ স্বীকৃত।
.
এটা হলো প্রধান ও মুল পার্থক্য।
.
আর ইসলামি রাষ্ট্রে কেউ অপরাধ করলে এবং তা প্রমানিত হলে শরিয়াহ এর আইনে বিচার করা হবে।তা লে বা নরা এক্ষেত্রে হানাফি ফিকহকেই শরিয়াহ এর মানদণ্ড হিসেবে গ্রহন করবে। ফিকহশাস্ত্রেই মুলত আইন ও বিধিবিধান নিয়ে মুজতাহিদরা আলোচনা করে থাকেন।
.
আরেকটা বিষয় নিয়া অনেকের সংশয় তৈরি হতে পারে-
তা লে বা নরা কা শ্মী রের বিষয়কে অভ্যন্তরীণ বিষয় বলা। এটা অনেক আবেগি ভাইদের আহত করতে পারে।
.
কিন্তু তাদের বাস্তবতা বুঝতে হবে- কা শ্মী রকে স্বাধীন করতে চাইলে কিংবা কা শ্মী র জি হা দকে শক্তিশালী দেখতে চাইলে পাকিস্থান জি হা দকে শক্তিশালী করতে হবে। এবং তা লে বা নরা যদি টিটিপির আক্রামনকে পাকিস্থানের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে রাজনীতি করতে পারে তাহলে কা শ্মী রের বিষয়কেও ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলায় অবাক হওয়ার কিছু নাই! বরং তা লে বা নের প্রকাশ্যে কারো অভ্যন্তরীণ বিষয় চুপ থাকাই কল্যাণকর।
.
অন্যথায় পাকিস্থানের টিটিপির কারনে তো তাদের দোষ দেয়ার সুযোগ তৈরি হয়।
.
যেহেতু পুরো উপমহাদেশে আল কা য়ে দা কাজ করছে এবং আ ফ গা ন জি হা দ পর বিশাল সংখ্যক মু জা হি দ রা উপমহাদেশে হিজরত করে কাজ শুরু করবে সেহেতু আমাদের আরো কিছুদিন ধৈর্য ধরা উচিত।
নতুন প্রতিষ্ঠিত ইমারতের উপর বিশেষ কিছু প্রত্যাশা না করাই উত্তম যা তাদের সাধ্যের বাইরে।
.
যদি আ ফ গা ন থেকে মু জা হি দ রা বিভিন্ন জি হা দের ভুমিতে হিজরত করে- তাহলে এটাই তো অনেক বড় সাহায্য। এর চেয়ে আর বেশি সাহায্য কি প্রত্যাশা করেন তাদের থেকে?
126 views00:45
ओपन / कमेंट
2021-08-16 04:53:06 আমরা এক

https://fatwaa.org/2020/05/06/955/
634 views01:53
ओपन / कमेंट
2021-08-16 04:50:42 ইমারতে ইসলামিয়্যাহ'র কাছে আ ফ গা ন সালাফীরা অফিসিয়াল ভাবে বায়াতবদ্ধ।
.
তাদের বায়াত নিয়ে ইমারতে ইসলামিয়্যাহ এর অফিসিয়াল মিডিয়া থেকে একটি অডিও প্রকাশ করা হয়।
.
সেই অডিওতে ইমারতে ইসলামিয়্যাহ্‌র বৈশিষ্ট্য হিসেবে বলা হয়:
.
আলহামদুলিল্লাহ, আমিরুল মুমিনিন মো ল্লা উ ম র রহ.-এর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ আফ_গা নিস্তান আল্লাহর অনুগ্রহে এ ধরনের ‘আসাবিয়্যাহ’ (সাম্প্রদায়িকতা, দলান্ধতা ও অন্যায় পক্ষপাতমূলক আচরণ) থেকে মুক্ত ও পবিত্র। ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ্‌র প্রসঙ্গ উত্থাপন এক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, বর্তমান সময়ে পৃথিবীর কোনো ভূমিতে যদি শাসনব্যবস্থা ও বিচারব্যবস্থা থেকে শুরু করে সবক্ষেত্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত থাকে, তবে তবে তা ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ্‌র আকারে গঠিত আফ_গা নিস্তানের ভূমিতেই প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। ইসলামি হুকুমত, ইসলামি ইমারত এবং ইসলামি খিলাফত কখনো বিশেষ চিন্তাধারার প্রতিনিধি হয় না; বরং তা সর্বদা ইসলাম ও আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাদের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক অধিকারসমূহ সংরক্ষণ করে। তা কখনো হানাফি আকিদা ও ফিকহের পতাকা বহন করে এবং হানাফি মাযহাবের অনুসারীদের সঙ্গে নিয়ে যারা হানাফি নয় তাদের বুকে খঞ্জর চালায় না। একইভাবে তা কখনো সালাফিয়্যাতের পতাকা ধারণ করে যারা সালাফি নয় তাদেরকে কাফির বা ফাসিক অভিধায় অভিহিত করে না। ফকিহগণ লিখেছেন, খলিফা, সুলতান ও হাকিম কোনো বিশেষ চিন্তাধারা বা নির্দিষ্ট ফেরকার প্রতিনিধি হয় না। তাদের জন্য কোনো ধারার পক্ষে আর কোনো ধারার বিপক্ষে প্রান্তিক আচরণ করারও অনুমতি নেই। তাদের জন্য কারও পক্ষপাতদুষ্ট সমর্থন আবার কারও অন্যায় বিরুদ্ধাচরণ করারও সুযোগ নেই। তারা পুরো মুসলিম উম্মাহর অভিভাবক হন; যাদের অধীনে সকল মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকে। মুসলিম উম্মাহর মধ্যে মতবিরোধের ধারা এবং বিভিন্ন চিন্তা-চেতনার উদ্ভব ও উন্মেষ ‘খাইরুল কুরুনে’র (সর্বোত্তম প্রজন্ম—সাহাবি, তাবেয়ি ও তাবে তাবেয়ি) সময় থেকে চলে আসছে। মুসলিম উম্মাহর সাহায্য-সহযোগিতায় অবদান রাখা এবং ইসলাম-ঈমান ও দ্বীন-শরিয়তের পৃষ্ঠপোষকতা করার ক্ষেত্রে ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ আফ_গা নিস্তান সুউচ্চ আদর্শের প্রতিভূ।
.
বর্তমানে ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ আফ_গা নিস্তান আমিরুল মুমিনিন শাইখুল হাদিস ওয়াত তাফসির মাওলানা হিবা তুল্লাহ আখন্দ জাদাহ (হাফিজাহুল্লাহ)-এর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। এ সময়ে ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ্‌র পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সালাফি উলামায়ে কেরামের বাইয়াত গ্রহণ করা এবং অফিসিয়ালভাবে তা প্রচার করা ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ্‌র ইনসাফ, হিকমত এবং দূরদর্শিতার প্রোজ্জ্বল সাক্ষী হয়ে থাকবে। (আমরা এক, fatwaa. org)
.
অনেকেই বাংলাদেশে বসে ইমারতের ব্যাপারে মিথ্যাচার করে- তাদের জন্য এই অডিও দলিল আলহামদুলিল্লাহ।
.
ইমারতে ইসলামিয়্যাহর আমিরই পৃথিবীতে একমাত্র আমির যার হাতে হানাফি সালাফি, হাম্বলী মালেকী শাফেয়ী সব মাজহাব ও মাসলাকের লোকেরা বায়াতবদ্ধ হয়ে কাফেরদের বিরুদ্ধে জি হা দ করছে।
.
তানজিম আল কা য়ে দা ও তা লে বা ন রা মাজহাব ও মাসলাকের ব্যাপারে যে উদারতা দেখিয়েছে এবং শুধুমাত্র তাওহীদের ভিক্তিতে আল ওয়ালা কায়েম করেছে তা পৃথিবীতে বিরল।ফলে মাদখালী সম্প্রদায় উম্মাহর এই ঐক্য সহ্য করতে পারছে না। এবং নানা রকম অপপ্রচার করে বেড়াচ্ছে। আল্লাহ আমাদের এসব দুষ্ট লোকদের অপপ্রচার থেকে হেফাজত করুন।
840 views01:50
ओपन / कमेंट
2021-08-15 19:31:06 যারা জি হা দ কিংবা তা লে বা ন নিয়ে পোস্ট দেন তারা দয়া করে ফেক আইডি বা উপনামে আইডি ব্যবহার করুন। অনলাইনে নিজের পারসোনাল ইনফরমেশন কাউকে দেয়া থেকে বিরত থাকুন। ভার্চুয়াল জগতকে পারসোনাল লাইফ বানাবেন না। তাহলে পারসোনাল জীবনে দুর্দশা নেমে আসতে পারে!
.
অনেক ভাইদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। তাই সতর্ক অবস্থায় থাকুন এবং মিডিয়া জি হা দ জারি রাখুন।
.
সতর্ক থাকা আল্লাহর নির্দেশ। কোর'আনে এ ব্যাপারে অনেক আয়াত রয়েছে
952 views16:31
ओपन / कमेंट
2021-08-15 17:09:20 নিশ্চয় জামাআতবদ্ধতার সাথেই ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হয় ও খেলাফতের মাধ্যমেই জামআত পরিপূর্ণতা পায় এবং আনুগত্যের মাধ্যমেই খেলাফত পূর্ণতা পায়।
.
আর আপনারা তো জানেন যে, নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা বর্তমানের এই কঠিন সময়ে এই উম্মাহর জন্য আল্লাহর শরীয়ত মোতাবেক ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য একটি রাষ্ট্রকে নিয়োজিত করেছেন, যার মাধ্যমে তাওহীদের কালিমা উন্নীত হবে, তা হলো- আমীরুল মুমিনীন মো ল্লা মু হা ম্মা দ উ ম র এর নেতৃত্বে ইমারতে ইসলামিয়াহ আ ফ গা নি স্তা ন।
.
আপনাদের উপর আবশ্যক হলো- মানুষদেরকে এই ইমারতের নেতৃত্বকে মেনে নেওয়ার দিকে আহবান করা এবং জান-মাল দিয়ে সহযোগিতা করা। বিশ্ব কুফরের প্রচন্ড স্রোতের বিপরীতে তাঁদের সাথে থাকা।
.
আর আমরা আশা করি তা বাস্তবায়নের জন্য সম্মেলনের দিক-নির্দেশনায় নিম্নোক্ত বিষয়গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার। তা হলো-
.
ইমারতে ইসলামিয়াহ আ ফ গা নি স্তা নকে সামর্থানুযায়ী সকল ধরনের সহায়তা প্রদানের আহবান করা।
জান দিয়ে সাহায্য করা। আর তা হলো- যুবকদেরকে জি হা দের প্রতি উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে এবং আ ফ গা ন জি হা দের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার মাধ্যমে। যেহেতু উম্মাহর বর্তমান পরিস্থিতিতে জি হা দ অন্যতম ফরযে আইন।
মাল দিয়ে সাহায্য করা। আর তা হলো- সম্পদশালীদেরকে তাঁদের মাল এই ইমারতের জন্য খরচ করার জন্য আহবান করা। তাঁদের যাকাতগুলি ইমারতকে প্রদান করা এবং তাতে তাঁদের ব্যবসায়িক মূলধন বিনিয়োগ করা।
জবান দিয়ে সাহায্য করা। আর তা হলো- এই ইমারতের স্বপক্ষে এই মর্মে শরয়ী ফতোয়া প্রকাশ করা যে, ইমারতের সাহায্য-সহযোগিতা করা ওয়াজিব।
.
এই মর্মে আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আরব দ্বীপের ও দ্বীপের বাহিরের কতিপয় উলামায়ে কেরাম, বিশেষত: তাঁদের প্রধান শাইখ হামুদ বিন উকলা আশ-শুয়াইবী এই ইমারতের স্বপক্ষে এই মর্মে শরয়ী ফতোয়া প্রদান করেছেন যে, এই ইমারতের সাহায্য-সহযোগিতা করা ওয়াজিব। পাশাপাশি গুরুত্ব সহকারে বলেছেন যে, বর্তমান সময়ে আল্লাহর শরীয়ত অনুযায়ী শাসনকার্য পরিচালনা করার এবং অনেক শরয়ী উদ্ধৃতিগুলি বাস্তবে কার্যকর করার একমাত্র রাষ্ট্র হলো এই ইমারতে ইসলামিয়াহ আ ফ গা নি স্তা ন। আর এর স্বপক্ষে পূর্বে উল্লেখকৃত হযরত হুযায়ফা রাযি. এর হাদীস পেশ করেন, যাতে বলা হয়েছে: “মুসলমানদের ও তাঁদের ইমামের জামাআতকে আকঁড়ে ধর”। (বুখারী-মুসলিম)
.
এমনিভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাণী: “যে ব্যক্তি বাইয়াত ছাড়া মৃত্যুবরণ করল, সে যেন জাহিলিয়্যাতের মৃত্যুবরণ করল”। (মুসলিম)
.
এই শরয়ী উদ্ধৃতিগুলি ও অন্যান্য উদ্ধৃতির দিকে লক্ষ্য করে আমি আপনাদেরকে খুব গুরুত্ব সহকারে আমীরুল মুমিনীন মো ল্লা মু হা ম্মা দ উ ম রের হাতে বাইয়াত হওয়াকে ওয়াজিব মনে করি। আর নিশ্চয় আমি সরাসরি তাঁর হাতে বাইয়াত গ্রহণ করেছি, আশা করি তা একমাত্র আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্যই করেছি। কেননা, তিনি শাসক এবং শরয়ী আমীর। যিনি বর্তমান সময়ে আল্লাহর শরীয়ত দ্বারা শাসন করেন।
.
- শাইখ উ সা মা বিন লা দে ন রহিমাহুল্লাহ
উলামায়ে দেওবন্দের প্রতি শাইখ উ সা মা বিন লা দে ন রহ. এর চিঠি
- সম্পুর্ন পিডিএফ: https://t.me/iolbn/218?single
.
কপি করে ছড়িয়ে দিন ইনশাআল্লাহ
1.0K viewsedited  14:09
ओपन / कमेंट
2021-08-15 07:06:00 ইমারতের ইসলামিয়্যাহ (তা লে বা ন)এর নেতৃত্বে কিভাবে আমরা বর্তমান গ্লোবাল জি হা দে শরীক হতে পারি?
.
এক. মিডিয়া জি হা দ
বর্তমানে ৪র্থ প্রজম্মের যুদ্ধ চলমান বিশ্বে। এটাকে গেরিলা যুদ্ধও বলতে পারেন। এ যুদ্ধে সম্মুখ লড়াইয়ের চেয়ে বিচ্ছিন্ন ভাবে গুপ্ত হামলার ভুমিকা বেশি। তা লে বা নরাও আমে_রিকার এতদিন পর্যন্ত গেরিলা পদ্ধতিতেই যুদ্ধ করে আসছে।
.
৪র্থ প্রজম্মের যুদ্ধে অর্থাৎ গেরিলা যুদ্ধে একটা মিডিয়া একটা সামরিক বাহিনীর মত ভুমিকা রাখে। বর্তমানে মিডিয়া জি হা দকে ময়দানের মু জা হি দ উলামাগন যেমন শাইখ উ সা মা, শাইখ আয়মান, শাইখ আবু কাতাদা সহ সকলেই জি হা দের অর্ধেক বা তার থেকেও বেশি বলে ঘোষনা দিয়েছেন। যা থেকে বোঝা যায় বর্তমান গ্লোবাল জি হা দে মিডিয়ার ভুমিকা কতটুকু।
.
আমরা যদি গ্লোবাল জি হা দে অংশগ্রহন করতে চাই তাহলে খুব সহজেই এই মিডিয়া জি হা দে অংশ নিতে পারি। এক্ষেত্রে কি কি বিষয় দাওয়াত দিতে হবে- কিভাবে নিজের নিরাপত্তা বজায় রাখতে হবে সে বিষয় জ্ঞান অর্জন করা জরুরি।
.
দুই. নিজের দেশে ইমারতের শত্রুর উপর আক্রামনের মাধ্যমে:
.
গ্লোবাল জি হা দে অংশ নেয়ার আরেকটি পদ্ধতি হলো- মুসলিম বিশ্বের গ্লোবাল শত্রুদের উপর আক্রামন করা। প্রত্যেকটা মুসলিম দেশই আজ কোনো না কোনো কাফেরদের দখলদারিত্বের মধ্যে আছে। ফলে প্রত্যেক মুসলিম দেশেই কাফেরদের ব্যবসা বানিজ্য করার প্রতিষ্ঠান- কুটনৈতিক কর্মী, বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করতে আসা কর্মচারী থাকে। ফলে ইমারতে ইসলামিয়্যাহ ও মুসলিমদের গ্লোবাল শত্রুদের উপর একাকী কিংবা ৩/৪ জনের টিম তৈরি করে গুপ্ত হামলার মাধ্যমে আমরা গ্লোবাল জি হা দে অংশ নিতে পারি। এরকম হামলার ফায়দা কি তা নিয়ে মু জা হি দ উলামাগন অনেক আলোচনা করেছেন। এব্যাপারে লোন উলফ ম্যাগাজিনটা পড়তে পারেন।
.
তিন. হিজরত করে জি হা দের ভুমিতে প্রবেশ করা:
.
আ ফ গা নি স্থা ন থেকে সো মা লি য়া একই যুদ্ধের ময়দান।একই লক্ষ উদ্দেশ্য নিয়ে গ্লোবাল শত্রুর বিরুদ্ধে একপ্লাটফর্মে যুদ্ধ। যদিও ভুখন্ড আলাদা। কিন্তু যুদ্ধ একই।
.
তাই যাদের পক্ষে সম্ভব হবে তারা আ ফ গা নি স্থা ন কিংবা সিরিয়া বা সো মালিয়া বা মা লি হিজরত করে এই গ্লোবাল জি হা দে অংশ নিতে পারেন।
.
এছাড়া জি হা দে অংশ নেয়ার আরো ৩০/৪০ টা উপায় রয়েছে - সেসব পদ্ধতির যেকোনো একটা উপায় আমাদের এই গ্লোবাল জি হা দে অংশ নেয়া উচিত।
233 views04:06
ओपन / कमेंट
2021-08-15 05:58:25
ইমারতে ইসলামিয়াহ পৃথিবীর সকল মুসলিমদের।
এখানের আমিরুল মুমিনীনও সকল মুসলিমদের আমিরুল মুমিনীন।
.
আমাদের জন্য ওয়াজিব হলো- আমিরুল মুমিনীনের প্রতি আনুগত্য করা এবং ইমারতর নেতৃত্ব মেনে নেয়া।
.
এ ব্যাপারে শাইখ আবু মুনযির আন শানকিতির কিতাবটি পড়ুন। শরীয়তের মানদন্ডে খেলাফতের এলান।
.
এছাড়া দেওবন্দি উলামাদের প্রতি শাইখ উ সা মা রহ. এর চিঠিটাও পড়ুন।
.
এ বিষয় ৯০ এর দশকে তা লে বা ন রা ক্ষমতায় যাওয়ার পরে বাংলাদেশেও লেখালেখি হয়েছে! যা মাওলানা উবাইদুর রহমান খান নদভী "মো ল্লা ও ম রের আফ_গা নিস্থান, বাংলাদেশ ও তা লে বা ন " নাম দিয়ে একটা বই এ সংকলন করেছেন সেই বইটাও পড়ুন
.
@iolbn টেলিগ্রাম চ্যানেলে বইগুলো পাবেন
332 views02:58
ओपन / कमेंट
2021-08-14 16:53:39 বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক হলো ভা_রত। সামরিক কিংবা গণতান্ত্রিক কোনো পন্থায়ই বাংলাদেশে কোনো ইসলামপন্থীরা সরকার গঠন করতে পারবে না। ভা_রত হস্তক্ষেপ করবে! সামরিক অভিযান চালাবে!
.
তাই বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে আসল শত্রুকে আঘাত করতে হবে এবং তার প্রভাব ও ক্ষমতা ধ্বংস করতে হবে। যখন আসল শত্রু পরাজিত হবে তখনই বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
.
এই বাস্তবতা আমাদের বাংলাদেশের ইসলামপন্থী জনতার সামনে তুলে ধরতে হবে।
.
শুধু বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্যই না - বরং কা শ্মী র - পশ্চিমবঙ্গ আসামসহ ভা_রতের বসবাসরত মুসলিমদের নিরাপত্তা ও মুক্তি ও আ রা কা নের স্বাধীনতার জন্যেও ভা_রতকে মোকাবেলা করা প্রথম ও প্রধান শর্ত।
.
আ ফ গা নে আমে_রিকা সহ পশ্চিমাদের পরাজয়ের পর যেমন মুরতাদ প্রশাসন বালুর প্রাসাদের ন্যায় ভেঙ্গে পরছে - তেমনি ভা_রতের পরাজয়ের পরও পুরো উপমহাদেশের কুফরি শাসন ব্যবস্থা ভেঙ্গে পরবে ইনশাআল্লাহ।
.
এখন মুসলিম যুবকদের উচিত কিভাবে ভা রতের মোকাবেলা করা যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করা।
678 views13:53
ओपन / कमेंट
2021-08-14 16:23:41 আ ফ গা নের পরে পাকি_স্থানি তা লে বা ন টিটিপির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে মু জা হি দরা। আলহামদুলিল্লাহ।
.
কয়েকদিন আগে উস্তাদ আসলাম গ্রুপের মু জা হি দ রা টিটিপির আমিরের নিকট বায়াত দিয়ে তাদের অধিনে চলে আসছে!
.
উস্তাস আসলাম গ্রুপের নাম হয়তো অনেকের কাছেই নতুন। কিন্তু একিউ এর মিত্র হিসেবে এই গ্রুপের ভুমিকা এক সময় টিটিপির চেয়েও বেশি ছিলো মনে করা হয় এবং সাধারন জনগনের মাঝেও এই দলের বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা আছে।
.
কারন উস্তাদ আসলাম গ্রুপটা হলো পাকি_স্থানের জনপ্রিয় দল লস্করে জংভী দলের অংশ। এক সময় পাকি_স্থানী সেনাদের প্রধান মাথা ব্যাথার কারন ছিলো এবং পাকি_স্থানে কয়েকটা বড় হামলার জন্য তারা দায়ী।
.
এই দলের মু জা হি দদের ইলিয়াস কা শ্মী রি রহ. এর মতোই দুর্ধর্ষ যোদ্ধা মনে করা হয়!
.
ফলে নতুন ভাবে এরা টিটিপির অধিনস্ত মেনে নেয়ার কারনে পুরো কাফের বিশ্বের জন্য তা মাথা ব্যাথার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
.
আ ফ গা নের পরে পাকি_স্থান মু জা হি দদের ঐক্যবদ্ধ করে পাকি_স্থান মুরতাদদের থেকে উদ্ধার করাই হবে গ্লোবাল জি হা দের নেক্সট মিশন। ইনশাআল্লাহ
675 views13:23
ओपन / कमेंट