Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 6

2021-08-25 04:13:28 আমরা কি চাই…? || উপমহাদেশ ভিত্তিক জি হা দি আন্দোলন – প্রকৃত বাস্তবতা! প্রথম পর্ব
.
(উস্তাদ উ সা মা মাহমুদ এর সাক্ষাতকার)
487 views01:13
ओपन / कमेंट
2021-08-24 18:27:45 জনগন যদি আদর্শের দিক থেকে পক্ষে থাকে তাহলে পাহাড় পর্বত বা নির্জন ভুমির চেয়ে লোকালয়ের জনগনই গেরিলা যোদ্ধাদের জন্য বেশি নিরাপদ।
.
বিশেষ করে ৪র্থ প্রজম্মের যুদ্ধ জনগনের মধ্যে বসেই করা সম্ভব।
.
একশ্রেণীর লোক বাংলাদেশ যুদ্ধের উপযোগী নয় বলে প্রচার করে- অথচ ৯ মাসে বাংলাদেশে যুদ্ধ জয়ের ইতিহাস আছে! গেরিলা যুদ্ধ যদি অসম্ভবই হতো তাহলে এখানে এত দ্রুত কেউ যুদ্ধ করে সফলতা পেতো না।
.
অনেকে বলতে পারেন ভারতের সাহায্য ছিলো- এটা যুদ্ধের জয়ের একটা কারন বটে তবে যুদ্ধ জয় শুধু অন্যের সাহায্যের উপরে নির্ভর করে না। আফগানে ৫৮ টা রাষ্ট্র সাহায্য করেছে ৩ লাখ আফগান বাহিনীকে! কিন্তু এরপরেও তো বিজয় অর্জন সম্ভব হয় নাই।
.
হ্যা বাংলাদেশে ভা র তের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করলে ৯ মাসে বিজয় সম্ভব না। ৯ বছর লাগবে কমপক্ষে! কিন্তু বাংলাদেশ গেরিলাদের জন্য সম্পুর্নভাবেই উপযুক্ত ভুমি।
.
আরাকানে কেন গেরিলা যুদ্ধ সফল হবে না- তার কারন অনেকগুলা - এর মধ্যে একটা কারন আরাকানে মুসলিম কম। ওখানে বিধর্মীরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। ইসলামি শরিয়াহ এর প্রতি মুসলিমদের যে মৌন সমর্থন থাকে সেটা ওখানে পাওয়া যাবে না। দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল তিন দেশের বর্ডার কেন্দ্রিক। তাই ওখানে সফলতা চাইলে ৩ দেশের বিরুদ্ধে একই সাথে যুদ্ধ করতে হবে! শুধু বার্মার বিরুদ্ধে কিছু করে সফলতা আসবে না।
আর এই যুগ তো সম্মুখ যুদ্ধ করে জেতার যুগ না যে সামরিক বাহিনীর সাথে পাহাড়ে বসে সম্মুখ যুদ্ধ করবে! বরং যুদ্ধ করতে চাইলে জনপদে ছড়াইয়া যেতে হবে। এক স্থানে ঘাটি করলে তা খুব সহজেই শত্রুর আক্রামনে ধ্বংস হয়ে যাবে।
.
অর্থাৎ আরাকানকে আমরা যতই যুদ্ধের উপযোগী ভাবি না কেন বর্তমান যুগের যুদ্ধের ধরন অনুযায়ি ওখানের সফলতা জিরো প্রায়।
.
বরং ভা র তের বিরুদ্ধে বিজয় অর্জন করতে চাইলে পাকিস্থান, ভা র ত আরাকান বাংলাদেশ সব ভুখন্ডকেই যুদ্ধের একক ফ্রন্ট ভাবতে হবে।
679 views15:27
ओपन / कमेंट
2021-08-23 17:17:03 .
আজ আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা ও সন্তানেরা ইসলাম বিরোধী বৈশ্বিক যুদ্ধের মোকাবেলায় সামনে দাঁড়িয়েছে যে বিশ্ব কিনা কাশগার থেকে তাঙ্গিয়ার এবং ককেসাসের পর্বতচূড়া থেকে মধ্য আফ্রিকা সর্বত্র ইসলাম ও মুসলিমদের ধ্বংস করার অভিপ্রায়ে লিপ্ত। এরূপ দুর্যোগের মাঝে এবং যেখানে তাদের যুদ্ধের জন্য বাধ্য করা হচ্ছে এর মাঝে তারা এ ইসলামিক রাষ্ট্রকে মুসলিমদের শক্ত দুর্গ ও  নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে দেখে। আপনি শুধু এ আস্থা চালু রাখতে সর্বশক্তিমান ও সর্বনিয়ন্তার সাহায্য কামনা করুন, তারা আপনাকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখবে ইনশাল্লাহ।
.
পরিশেষে আমি আল্লাহ্‌র নিকট দুয়া করি তিনি যেন আপনার কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেন, আপনাকে তাঁর অনুগত করেন, আল্লাহ্‌র আইন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেন, আল্লাহ্‌র বান্দাদের সহযোগী বানান, আল্লাহ্‌র শত্রুদের বিরুদ্ধে জি হা দে সাহায্য করেন। আমরা আপনারই সৈনিক, আনসার এবং আপনার নিজস্ব বাহিনী। আল্লাহ্‌ তায়ালা বলেন, “যে আল্লাহ্‌র প্রতি তাঁর দায়িত্ব পালন করে তাঁর জন্য তিনি পথ করে দেন। এরূপ স্থান থেকে তিনি তাঁর ব্যবস্থা করে দেন যা তাঁর কল্পনাতীত। এবং আল্লাহ্‌র উপর যে আস্থা রাখে আল্লাহ্‌ তাকে শক্তি দান করেন।”
.
আপনার ভাই,
আইমান আল যা ও য়া হি রী।
আমীর, আল-কা য়ি দা
২৯ শাবান, ১৪৩৭।
876 views14:17
ओपन / कमेंट
2021-08-23 17:17:03 আমিরুল মুমিনীন মৌলভি হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাফি. এর প্রতি আমিরুল মু জা হি দ শাইখ আ য় মা ন আয যা ও য়া হি রি হাফি. এর বায়াত:
.

আল-কা য়ে দার আমীর হিসেবে আমি আপনার কাছে আমাদের বাইয়াত পুনঃব্যক্ত করছি যা কিনা শাইখ উ সা মার (আল্লাহ্‌ তাঁর উপর রহম করুন) প্রদর্শিত পথ। মুসলিম উম্মাহকে তিনি ইসলামী ইমারাতকে সহযোগিতার এবং আনুগত্যের আহবান করতেন। আমিও সেই আহবান পুনঃব্যক্ত করছি।
.
আমরা আপনার নিকট আল্লাহ্‌র কিতাবের উপর, রাসুলুল্লাহ (তাঁর উপর আল্লাহ্‌র শান্তি বর্ষিত হোক)  এর সুন্নাতের উপর, সঠিক পথ নির্দেশিত খিলাফায়ে রাশেদিনের (আল্লাহ্‌ তাদের সকলের উপর সন্তুষ্ট হন)  পথের উপর আনুগত্যের বাইয়াত করছি। আমরা বাইয়াত করছি শরীয়াহ প্রতিষ্ঠার যতক্ষণ না সমস্ত ভূমি ইসলামী শরিয়ার ছায়াতলে না আসে; সেসকল ভুমির যা ইসলামী শরিয়াহ দ্বারা শাসিত এবং যা এখনও শাসিত নয়; পরিচালিত অথবা এখনও পরিচালিত নয় – সেখানে উর্ধ্বে কোন শাসক নেই, নেই কোন বিরুদ্ধ মতের ক্ষমতা। আমরা আপনার নিকট এ মর্মে বাইয়াত করছি যে, আমরা সে সকল ভূমি ও শাসন থেকে মুক্ত যা আল্লাহ্‌ ব্যতিত অপরের আইন দ্বারা শাসিত, সেই চুক্তি থেকে মুক্ত যা শারীয়ার সাথে সাংঘর্ষিক, চাই তা মুসলিম ভূমির ই হোক বা অপর কোন সংস্থার ই হোক।
.
আমরা আপনার নিকট বাইয়াত করছি জি হা দ চালিয়ে যাবার যতক্ষণ না পর্যন্ত শেষ এক ইঞ্চি পরিমান ছিনিয়ে নেয়া মুসলিম ভূমি পর্যন্ত আমরা মুক্ত করতে সক্ষম হই; হোক তা কাশগার থেকে ইন্দোনেশিয়া, ককেসাস থেকে মধ্য আফ্রিকা, কাশ্মীর থেকে কুদস, ফিলিপিন থেকে কাবুল, বুখারা থেকে সমরকান্দ। আমরা বাইয়াত করছি সেই সকল শাসকের বিরুদ্ধে জি হা দ চালিয়ে যাবার যারা শরীয়ার বিপরীত আইন দেয় ও মুসলিমদের উপর সেই কুফরী আইন কায়েম করে, যারা দুর্নীতি ছড়ায় এবং মুসলিমদেরকে মুরতাদ শাসনের গোলামীতে আটকে রেখেছে।
.

এবং এ জি হা দ তাদেরও বিরুদ্ধে যারা শরিয়াহ এর আইনকে হেয় করে এবং কাফেরদের দর্শন প্রচার করে, যারা মুসলিম উম্মাহর সম্পদ শত্রুদের হাতে অর্পণ করে।
.
আমরা আপনার নিকট বাইয়াত করছি এই মর্মে যে, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ সাধ্যমত অসহায় মুসলিমদের সাহায্য করব তারা যেখানেই থাকুক, আমরা উত্তম কাজের প্রসার ঘটাবো, যা কিছু খারাপ আমরা তাঁর প্রতিকার করব।
.
আমরা বাইয়াত করছি, আমরা ইসলামিক সাম্রাজ্যের ও তার নেতৃবৃন্দের প্রতিরক্ষা করব যতক্ষণ তারা আমাদের আল্লাহ্‌র কিতাব ও তাঁর রাসুলের (তাঁর উপর আল্লাহ্‌র শান্তি বর্ষিত হোক) সুন্নাহের উপর পরিচালিত করবেন।
.

বাইয়াত করছি এই মর্মে যে, নবুওয়াতের আদলেই আমরা খিলাফা প্রতিষ্ঠা করব যা মুসলিমদের শুরা থেকে তাদের পছন্দ অনুযায়ীই হবে। সেই খিলাফাহ যা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করবে, একে অপরকে নাসীহাহ এর জন্য উদ্বুদ্ধ করবে, নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা করবে, জুলুমকে প্রতিহত করবে, ফিরিয়ে দেবে মানুষের অধিকার এবং যারা জি হা দের কালো পতাকা তুলে ধরবে
.
আমরা আপনার নিকট উল্লেখিত সমস্ত বিষয়ের উপর বাইয়াত করছি, বাইয়াত করছি শোনার ও আনুগত্যের খারাপ ও ভাল সময়ে; সহজ ও কঠিন সময়ে; আমাদের সর্বোচ্চ সাধ্যমত
.
আমরা আল্লাহ্‌র নিকট সাহায্য চাই তিনি যেন আমাদের এ বাইয়াত পরিপূর্ণ করার তৌফিক দান করেন এবং আপনাকেও এ গুরুদায়িত্ব পালনে সাহায্য করেন।
.
হে আমাদের নেতা আমিরুল মু’মিনিন মৌলভী হিবাতুল্লাহ, আল্লাহ্‌ আপনাকে হেফাজত করুন ও হেদায়েত দিন। আল্লাহ্‌ আযযা ওয়া যাল আপনাকে ও আপনার দুই পূর্বসূরী আমিরুল মু’মিনিন মো ল্লা মু হা ম্মা দ ও ম র ও মো ল্লা আ ক্তা র মু হা ম্মা দ মা ন সু র (আল্লাহ্‌ তাদের উভয়কে দয়া করেন)  কে মর্যাদা দান করেছেন। আপনাদের হাতে আল্লাহ শিয়া ও কমুনিস্টদের বিরুদ্ধে জি হা দে বিজয় দান করেছেন, প্রতিষ্ঠা করেছেন ইসলামিক রাষ্ট্র। আল্লাহ্‌ আপনাদের হাতেই ওসমানী খেলাফত পতনের পর প্রথম স্বীকৃত ইসলামিক রাষ্ট্র দান করেন আজও যেটি ছাড়া কোন স্বীকৃত ইসলামিক রাষ্ট্র নেই। এটি জি হা দ প্রতিষ্ঠা করেছে সৎ কাজের আদেশ ও মন্দ কাজের প্রতিহত করনে, ইসলামী শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে। মু জা হি দ ও মুহাজিরগন সকলেই এর বৈধতা সম্বন্ধে অবগত এবং তাদের আন্তরিকতার কারনে তারা এর প্রতি আনুগত্যের বাইয়াত করেছেন। আমাদের ইমাম শাইখ উ সা মা বিন লা দে ন (আল্লাহ্‌ তাঁর উপর রহম করুন)  ও এ রাষ্ট্রের বাইয়াত দেন এবং সকল মুসলিমকেই তা করতে আহবান করেন। তিনি তাঁর এ বাইয়াত আনুগত্যের চূড়ান্ত বাইয়াত হিসেবে ঘোষণা করেন এবং যেই মুসলিম মাত্ররই উ সা মা বিন লা দে নের নিকট অথবা আল-কা য়ে দার নিকট আনুগত্যের বাইয়াত রয়েছে তা সবই এর আওতাধীন হয়ে যায়।
.
আল্লাহ্‌ আযযা ওয়া যাল আপনাকে সম্মানিত করেছেন ক্রুসেডারদের অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে, নিজেদের জান ও মাল কুরবানী করে মু জা হি দ ভাইদের নিরাপত্তা দানের বাবস্থা করে। আর এটা আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ, তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন।
876 viewsedited  14:17
ओपन / कमेंट
2021-08-23 08:39:35 ধরেন আ রা কা নের র হি ঙ্গা মুসলমানরা বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জি হা দ শুরু করলো? বাঙ্গালী মুসলমানদের প্রতিক্রিয়াটা কেমন হবে?
.
শরিয়তের দৃষ্টিতে আ রা কা নে যেমন জি হা দ ফরজে আইন তেমনি বাংলাদেশেও ফরজে আইন। এই দেশের বিধানের মাঝে কোনো পার্থক্য নাই।
.
কৌশলগত কারনে আ রা কা নের চেয়ে বাংলাদেশ গেরিলা যুদ্ধের জন্য বেশি উপযোগী ও বিজয় অর্জন সহজ!
.
কিন্তু আমরা সবাই আ রা কা নে তাদের জি হা দকে সমর্থন করলেও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সমর্থন করবো?
.
আরেকটা উদাহরন দেই- ভা র তের বিরুদ্ধে কা শ্মী রিদের জি হা দ সবাই সমর্থন করে। কিন্তু কৌশলগত দিক থেকে কা শ্মী রের আগে পা কি স্থানে ইসলাম প্রতিষ্ঠা পুর্ব শর্ত! পা কি স্থা ন মুসলমানদের অধিনে না আসা পর্যন্ত কা শ্মী র মুক্ত করা সম্ভব না। আবার শরিয়তের দৃষ্টিতে ভা র তের বিরুদ্ধে যেমন জি হা দ ফরজে আইন তেমনি পাকিস্থানের নাপাক প্রশাসনের বিরুদ্ধেও জি হা দ ফরজে আইন।
.
এখন কা শ্মী র মু জা হি দ রা যদি পাকিস্থানের বিরুদ্ধে জি হা দে নামে তাহলে পাকিস্থানের মানুষের কথা বাদ দিন- বাঙ্গালি সহ পৃথিবীর অন্যান্য মুসলিমরা কি তা সমর্থন করবে?
.
মুসলমানদের মধ্যে জাতীয়তাবাদি চেতনার বাসা বেধেছে। ফলে শরঈ ভাবে বৈধ হলেই আপনি সব কাজ করতে পারতাছেন না। কারন মনস্তাত্ত্বিক দিকটাও যুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনার কাফেরদের বিরুদ্ধে জি হা দ জারি রাখতে হবে পাশাপাশি মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধেও কৌশলে বিজয় অর্জন করতে হবে!
.
সাধারন মানুষের কাছে যারা মজলুম প্রমান হবে তাদের তারা সমর্থন দিবে! এই জন্য যুদ্ধে বিজয় অর্জনের জন্য প্রতিপক্ষকে দোষী সাব্যস্ত করা এবং নিজেকে নির্যাতিত দেখানো গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ কৌশল।
.
এমনকি আল্লাহ কোর'আনে শুধু কি তা ল ফরজ করা হইছে বলেই বিধান শেষ করে দেন নাই! সবচেয়ে বেশি আয়াত এই কি তা ল নিয়ে। আর আয়াতগুলোর বর্ননার ধরনটা দেখুন- আল্লাহ কুফফারদের অপরাধ খুলে খুলে বর্ননা করেছেন এবং কেন তাদের বিরুদ্ধে জি হা দ করা দরকার- জি হা দ না করলে তারা মুসলমানদের সাথে কেমন ব্যবহার করবে এবং কিভাবে পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি হবে অধিকাংশ আয়াতেই এসবের সুস্পষ্ট জবাব দেয়া হয়েছে।
.
অর্থাৎ পুরো কোর'আনে মুসলিমদের কি তা লকে আত্মরক্ষার যুদ্ধ হিসেবে বর্ননা করা হইছে। এমনকি মুসলিমদের বিজয়ের মুহুর্তে যে আক্রামনাত্মক জি হা দ আছে সেটাও দ্বীন ইসলাম ও মানবতার রক্ষার স্বার্থেই। এটাও আত্মরক্ষা বা ডিফেন্স এর অংশ।
.
একিউ এবং তালিব প্রতিপক্ষকে অপরাধি প্রমান করার এই গেম বেশ দারুন ভাবেই খেলছে! এবং বাস্তবেও কুফফাররা অপরাধি এবং এটাই সত্য যদিও মিডিয়ায় তারা নিজেদের সুশীল আর প্রতিপক্ষকে সন্ত্রাসী প্রমান করতে চায়।
.
একিউ এর কৌশল হলো- জাতীয়তাবাদী এই চেতনা যেনো মুসলিমদের বিরুদ্ধে কুফফাররা ব্যবহার না করতে পারে সে জন্য প্রত্যেক দেশেই অভ্যন্তরীণ ভাবে মুসলিমদের বিদ্রোহী করে তোলা- যাতে ব্যাপারটা জনগনের সাথে সরকারের যুদ্ধ হয়।
.
যেমন আফগানে আফগানিরা নেতৃত্ব দিচ্ছে- সোমালিয়ায় সেদেশের মানুষ। সিরিয়ায় তাদের দেশের জনগন। পাকিস্থানে পাকিস্থানিরা আর বাংলাদেশে বাঙ্গালীরা!
.
অর্থাৎ জি হা দ হবে এই কাফেরদের বেধে দেয়া সীমানার মধ্য দিয়েই। কাফের ও তাদের দালাল হটানোর জি হা দ। যুদ্ধটা হবে জনগনের সাথে সরকারে। অন্যদেশ থেকে আক্রামন করে বিজয় অর্জনের দরকার নেই। কারন আইএস ইরাকের সংগঠন ছিলো। সিরিয়ার আক্রামন করে সেখানে জনসমর্থন পায় নাই- বরং তাদেরকে দখলদার মনে করে সিরিয়ার জনগনই তাদের বিরুদ্ধে চলে গেছে।
.

রহিঙ্গারা আরাকানে নির্যাতিত তাই তারা মজলুম। তাদের প্রতি জনসমর্থন থাকবে কিন্তু তারা যদি বাংলাদেশে আক্রামন করে তখন মিডিয়ায় ও মানুষের কাছে তারা আগ্রাসী শত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবে যদিও তাদের কাজ বৈধ।
514 views05:39
ओपन / कमेंट
2021-08-22 16:17:36
703 views13:17
ओपन / कमेंट
2021-08-22 16:17:36 পাকিস্থান জিহাদের কারন ও উদ্দেশ্য

উস্তাদ আহমাদ ফারুক রহ. এর সাক্ষাতকার ২য় পর্ব
696 views13:17
ओपन / कमेंट
2021-08-22 16:17:36
678 views13:17
ओपन / कमेंट