Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 5

2021-08-28 03:41:43 ছাত্রভাইরা কি জাতীসংঘের সদস্য হবে নাকি ছাত্রভাইদের সাথে আপোষ করে জাতীসংঘ তাদের সদস্য করবে? যেমন পশ্চিমারা ছাত্রভাইদের সাথে আপোষ করতে বাধ্য হচ্ছে।
.
যদি ছাত্রভাইরা ইমারতের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিষয় ইসলামি আইনকেই নিজেদের চলার মানদণ্ড বানায় আর তা সত্যেও জাতীসংঘ তাদের সদস্য হিসেবে গ্রহন করে এতে সমস্যা নেই। শরিয়তের দৃষ্টিতেও এটা বৈধ হবে।
.
জাতীসংঘ ও তার আইন সম্পর্কে ছাত্রভাইদের দৃষ্টিভঙ্গি :
.
আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসঙ্ঘের নীতি ও সনদের আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনা বা বিচার-ফায়সালা করতে অস্বীকৃতি জানানো বা প্রত্যাখ্যান করা:
.
বর্তমানে আন্তর্জাতিক আইনের নামে যা আছে এবং জাতিসঙ্ঘের সকল শাখা, বেসামরিক ও সামরিক প্রশাসন তা মূলত: তাদের কর্তৃত্ব ও সপ্রসারণবাদী-সাম্রাজ্যবাদী নীতিকে আড়াল করা এবং কতিপয় শক্তিশালী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অন্যান্য দুর্বল রাষ্ট্র যার মধ্যে ইসলামি দেশগুলোও রয়েছে, তাদের উপর রাজনৈতিক ও বিচার সংক্রান্ত কর্তৃত্ব বাস্তবায়ন করার জন্য বাহ্যিক আচ্ছাদন মাত্র। শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলো আন্তর্জাতিক আইনের নামে এসব ব্যবস্থার জন্য বিভিন্ন আইন-কানুন ও সনদ তৈরি করে এমন বিস্তৃতরূপে অন্তর্ভুক্ত করেছে যাতে তাদের অপরাধী আইনের মাধ্যমে সেসব রাষ্ট্রের কল্যাণ এবং তাদের শক্তিগুলোকে শৃঙ্খলিত করার শর্তে এই আইনের শ্রেষ্ঠত্ব অন্য রাষ্ট্রগুলোর উপর আরোপিত করা যায়। বিগত ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে পৃথিবী তা প্রত্যক্ষ করছে। আর সত্যিকার অর্থে এসব আইন হচ্ছে, সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্রগুলো দুর্বল রাষ্ট্র ও জাতির অধিকারের ক্ষেত্রে যে অপরাধ সংঘটিত করেছে, তা বাস্তবায়নের জন্য একটা হাতিয়ার মাত্র। যেনো এসব আইন-কানুন সকল মাজলুম জাতির উপর বাস্তবায়ন করাকে আবশ্যক করে দিতে পারে। পশ্চিমারা এসব আইনকে পবিত্রতার উচ্চ মহিমার বেষ্টনী দ্বারা মোড়ক দিয়ে এমন রূপ দিয়েছে যে, তার সমালোচনা কিংবা বিতর্ক কিংবা তার রচনা নিয়ে পুনরায় চিন্তাভাবনা করা কিংবা তার মূল বিষয়বস্তু পরিবর্তন করা গ্রহণযোগ্য নয়। যেনো এসব (মানবরচিত কুফরি) আইন মানবজাতির কল্যাণের জন্য আল্লাহ তা’আলা তাঁর আম্বিয়াদের (আ.) উপর যে পবিত্র ও আসমানি শিক্ষা নাযিল করেছেন তার উপরে মর্যাদা দান করা হয়েছে। যেহেতু ইসলামি বিশ্বের রাষ্ট্রব্যবস্থা ও সরকারগুলো পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীদের তৈরি এবং এসব রাষ্ট্রের কার্যাবলী পরিচালনা করে এমন সব মানুষ যারা আল্লাহ তা’আলা ও রাসূল সাঃ এর সাথে খেয়ানত করেছে এবং তারা সেসব সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্রের প্রতি নিষ্ঠার সাথে অনুগত থেকেছে, যেসব রাষ্ট্র তাদের ক্ষমতায় আরোহণ ও ক্ষমতায় টিকে থাকাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এসব শাসকেরা সেসব আইন ও ব্যবস্থাপনা বা প্রশাসনের [আন্তর্জাতিক !!?] সনদের প্রতি এমনভাবে ঈমান (বিশ্বাস) এনেছে, যেভাবে মুসলিমরা ইসলামের প্রতি ঈমান (বিশ্বাস) আনে। এসব দালাল ব্যক্তিরা (শাসকেরা) এসব (আন্তর্জাতিক কুফরি) আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপরিচালনা বা বিচার-ফায়সালা করায় এমনভাবে নিবেদিত থেকেছে যেভাবে মুসলিমরা তাদের জীবনে বিচার-ফায়সালা করা ও তা বাস্তবায়নে আল্লাহর শরিয়তের প্রতি নিবেদিত থাকে।
.
আর এভাবেই পশ্চিমা আইনি আধিপত্য ইসলামি বিশ্বের দেশসমূহে আমাদের জীবনের উপর পরিচালনা করছে। এসব আইনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা কিংবা এসব আইনের মাধ্যমে বিচার-ফায়সালা প্রত্যাখ্যান করা মহা অপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে। এসবের বিরোধিতাকারী রাষ্ট্র ও জাতিকে এই অপরাধের শাস্তি হিসেবে গণহত্যা, ধ্বংসযজ্ঞ ও ঘরবাড়ি থেকে বিতাড়ন এবং উক্ত দেশের সরকারের পতন ঘটানো, তাদের সম্পদ দখল করার পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে, যে পর্যন্ত না উক্ত আইন-কানুনের প্রতি স্বেচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় আনুগত্য না করবে।
.
কিন্তু তা লি বা নরা এই উপাখ্যান বাতিল করে দিয়েছে এবং তারা সুস্পষ্টভাবে এসব আইনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছে। আর তারা তাদের সর্বোচ্চ আওয়াজে আহবান করছে যে, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক, প্রথম ও শেষ সকল ক্ষেত্রে একমাত্র আল্লাহর শরিয়তের শাসন হওয়া আবশ্যক। তারা তাদের মূলনীতি ও ঈমানের উপর দৃঢ়তার সাথে সুপ্রতিষ্ঠিত থেকেছে এবং শক্তিশালী ঝড়ের মোকাবেলায়ও তা টলেনি। নিশ্চয়ই ইজ্জত একমাত্র আল্লাহ তা’আলা, তাঁর রাসূল সা. এবং মুমিনদের জন্য কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না।
.
আর তা লি বা নদের নিকট এসব চিন্তাগত ভিত্তিসমূহ কখনো অর্থহীন প্রতীকের সীমায় আটকে থাকেনি, যেভাবে ইসলামের সাথে যুক্ত বিভিন্ন দল এগুলোকে তুলে ধরে বরং তাদের আমল এই চিন্তাধারাকে বাস্তবে রূপায়িত করেছে। যখন তারা আন্তর্জাতিক সনদের আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনা কিংবা যাবতীয় কার্যাবলীর ক্ষেত্রে শরিয়তের উৎসকে আঁকড়ে ধরার পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছে, তারা (তা লি বা নরা) আন্তর্জাতিক আইনের সনদের প্রতি আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বা প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা তখন ইসলামকে আঁকড়ে ধরেছে। যদিও ইসলামকে আঁকড়ে ধরার জন্য তাদের সরকার ও শাসনের পতন হয়েছে, যে শাসনকে তারা বিরাট কুরবানির পর তাদের রক্ত ও খুলির বিনিময়ে প্রতিষ্ঠা করেছিল।
441 viewsedited  00:41
ओपन / कमेंट
2021-08-27 18:03:20 শাইখ আহমদ মুসা জিবরিল হাফি. এর পিতার ছাত্রের সুত্রে জানা যাচ্ছে সৌদি আরবের বিখ্যাত আলেম শাইখ নাসির আল ফাহাদ কে সৌদি সরকার মৃত্যুদণ্ড দিবে। শাইখকে বহু বছর যাবত সৌদির জালিম শাসক জেলবন্দি করে রেখেছে এবং কারাগারে অমানবিক নির্যাতন চালাচ্ছে...
.
শাইখের কাছে ৯/১১ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় এই হামলা জায়েজ বলে ফতওয়া দিয়েছিলেন।সেই ফতওয়ায় শাইখ বলেছিলেন:
.
'' সেপ্টেম্বর ১১ এর অভিযানগুলোর ব্যাপারে অবস্থান হল- সেগুলো সঠিক ও জায়েজ ছিল। কারন অ্যামেরিকা হল বর্তমান সময়ে কুফরের মাথা, এবং যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ﷺ সর্বাধিক গুরুতর পর্যায়ের অবমাননা করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত রয়েছে ও তাদের মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট। অ্যামেরিকা সামষ্টিকভাবে একটি সত্ত্বা হিসেবে গণ্য হবে, কারন অ্যামেরিকার জনগণের সমর্থন ছাড়া প্রেসিডেন্ট, পেন্টাগন কিংবা আর্মি – কারোরই কোন একচ্ছত্র কর্তৃত্ব নেই, সক্ষমতা নেই।
.
যদি তারা (প্রেসিডেন্ট, পেন্টাগন কিংবা আর্মি) কোন পলিসির ক্ষেত্রে জনগণের খেয়ালখুশির সম্পূর্ণ বিরুদ্ধে যায় তাহলে জনগন তাদের ক্ষমতাচ্যুত করবে। আর এটি সর্বজনবিদিত। রাষ্ট্রের উপর সরকারের কোন মনোপলি বা একচেটিয়া নিয়ন্ত্রন নেই। রাষ্ট্র জনগণের সামষ্টিক মালিকানার অধীন যেখানে তাদের প্রত্যেকের অংশীদারিত্ব আছে। যদি আপনি এ সত্য সম্পর্কে অবগত হন তাহলে আপনার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে যে সামষ্টিকভাবে তারা সকলে (অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট, পেন্টাগন, আর্মি, জনগণ ইত্যাদি) আইনগতভাবে একটি অভিন্ন সত্ত্বা (a single juridical person) বলে পরিগণিত হবে।
.
এবং সামষ্টিকভাবে তাদের অবস্থা কা’ব ইবন আল-আশরাফ-এর অনুরূপ যাকে হত্যা করতে রাসূলুল্লাহ ﷺ তাহরীদ ও নির্দেশ দিয়েছিলেন। সাহাবী মুহাম্মাদ ইবন মাসলামা রাঃ প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে কা’বকে বোকা বানিয়ে হত্যা করেছিলেন। তিনি বাহ্যিকভাবে কা’বকে আমান (নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, চুক্তি) দিয়েছিলেন, কিন্তু আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ﷺ অবমাননার অপরাধে পরবর্তীতে তাকে হত্যা করেছিলেন। কা’ব এর অপরাধ নিছক মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত থাকার চাইতে গুরুতর ছিল। কা’ব ইবন আল-আশরাফের বিরুদ্ধে প্রতারণা বা কৌশল অবলম্বনের কারন ছিল আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ﷺ অবমাননা করা ও চরম সীমালঙ্ঘন। নিছক যুদ্ধরত হবার কারনে তার বিরুদ্ধে এ ধরণের কৌশলের আশ্রয় নেয়া হয়নি।
.
আর বর্তমানে অ্যামেরিকার অবস্থা কা’ব ইবন আল-আশরাফের মতোই। অ্যামেরিকা কেবলমাত্র যুদ্ধরত কাফির না, বরং সে হল এ যুগে কুফরের ইমাম, আল্লাহ, তাঁর রাসূল ﷺ ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে যার অবমাননা ও সীমালঙ্ঘন অত্যন্ত চরম মাত্রায় পৌছে গেছে।'' (সুত্র darulilm. org)
432 views15:03
ओपन / कमेंट
2021-08-25 08:39:16
377 views05:39
ओपन / कमेंट
2021-08-25 04:13:28
597 views01:13
ओपन / कमेंट
2021-08-25 04:13:28 কাশ্মীর জিহাদ পথ এবং গন্তব্য || উপমহাদেশ ভিত্তিক জিহাদি আন্দোলন, প্রকৃত বাস্তবতা! দ্বিতীয় পর্ব ||
.
( উস্তাদ উ সা মা মাহমুদ এর সাক্ষাতকার)
551 views01:13
ओपन / कमेंट
2021-08-25 04:13:28
523 views01:13
ओपन / कमेंट