Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 8

2021-08-19 13:45:31 ছাত্রভাইদের জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ইমারতে ইসলামিয়্যাহকে পুনর্গঠন করা।
.
এতদিন তারা ছিলো একটা গেরিলা দল। জনগনের ব্যাপারে খুব বেশি দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করার প্রয়োজন হয়নি। হিট এবং রান পদ্ধতিতে আক্রামন করে আবার লোকালয়ে হারিয়ে গেছে।
.
কিন্তু আজ তারা ইমারতের শাসক। শাসক হিসেবে রাষ্ট্রের জনগনের সাথে দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করতে হবে। জনগনের মৌলিক প্রয়োজন মিটাতে হবে। জনগনের সমস্যার সমাধান করতে হবে। এক্ষেত্রে যে অর্থনৈতিক ভিত্তি দরকার তা বর্তমানে তাদের হাতে নেই।
.
আ ফ গা নের সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রায় খালি। দেশের মোট সংরক্ষিত অর্থের এক শতাংশও ছাত্রভাইদের হাতে যাওয়ার সম্ভাবনা নাই। অধিকাংশ অর্থ - স্বর্ণ ইংল্যান্ড আমেরিকার ব্যাংকে রিজার্ভ করা।
.
সেক্ষেত্রে এখন ছাত্রভাইদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো এই অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে ওঠা এবং একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন করা।
.
অধিকাংশ বিপ্লব ও তার উদ্দেশ্য এই পর্যায় গিয়ে ধ্বংস হয়ে যায়। এই পর্যায়টা যেকোনো বিপ্লবী আন্দোলনের জন্য সবচেয়ে ডেঞ্জারাস টাইম।
.
এই মুহুর্তে ছাত্রভাইদের দরকার তাদের দেশে বিনিয়োগকারী ব্যবসায়ী ও সেবাদানকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের।
.
যদি মুসলিম উম্মাহ এক্ষেত্রে এগিয়ে আসে তাহলে ইনশাআল্লাহ এই চ্যালেঞ্জ ছাত্রভাইয়েরা সফলতার মোকাবেলা করতে পারবে কিন্তু যদি ৯৬ থেকে ২০০০ সালের মত অবস্থা হয় এবং মুসলিম উম্মাহ মুখ ফিরিয়ে রাখে তাহলে সত্যিকার ভাবেই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা ছাত্রভাইদের জন্য কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যেতে পারে।
.
আল্লাহ তা'আলা সব কিছু সহজ করে দিন। এই শরিয়তের ছায়ায় ব্যবসা বানিজ্যে ভরপুর কামিয়াবী দান করুন।
1.0K viewsedited  10:45
ओपन / कमेंट
2021-08-19 07:07:07 এই বই দুটি সবাই মনযোগ দিয়ে কয়েকবার পড়ুন
1.5K views04:07
ओपन / कमेंट
2021-08-19 07:06:31 শাইখ তামিম আল আদনানি হাফি. কে নিয়ে কিংবা তা লে বা ন আল কা য়ে দা নিয়ে আশেপাশের লোকজনের সাথে তর্কে জরাবেন না। কেউ কিছু বললে শুধু শুনবেন।
.
প্রচুর পরিমান গোয়েন্দা নামতে পারে এখন। তাই সতর্ক থাকুন।
1.5K views04:06
ओपन / कमेंट
2021-08-19 04:13:06 ছাত্রভাইদের এই মুহুর্তে প্রয়োজন নিজেদের রাষ্ট্রের স্থায়ীত্ব প্রতিষ্ঠা করা- স্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা ও নাগরিকদের নিরাপত্তা দেয়া। পাশাপাশি পরিপূর্ণ একটি শরিয়াহ ভিক্তিক রাষ্ট্রীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করা। অন্ততপক্ষে ৫ বছর এই রাষ্ট্রের স্থায়ীত্ব দরকার। যাতে আমরা মানুষদের উপমা হিসেবে বলতে পারি আমরা ছাত্রভাইদের ন্যায় রাষ্ট্র চাই।
.
পৃথিবীতে শরিয়াহ ভিক্তিক যদি একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হয় যেখানে ন্যায় ও ইনসাফ চলে তাহলে জি হা দি আন্দোলনগুলোর দাওয়াত বাতাসের গতিতে তরান্বিত হবে এবং বিভিন্ন ভুখন্ডে উম্মাহর মাঝে জাগরন সৃষ্টি হবে।
.
ছাত্রভাইদের যা করার উম্মাহর জন্য তা তারা গত ২০ বছরে করে দিয়েছে। মুসলিমদের সবচেয়ে বড় শত্রু সাথে যুদ্ধ করে তাকে পরাজিত করে দিয়েছেন। অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ধ্বংস করে দিয়েছে। যে ফাদে এই শত্রু পতিত হয়েছে সেখানে উঠে তার আবার সুপার পাওয়ার হওয়া সম্ভব না। বরং ধীরে ধীরে মুসলিম ভুমি থেকে এখন লেজ গুটিয়ে পালাবে।
.
এখন উম্মাহর স্থানীয় পর্যায় আঞ্চলিক শত্রুগুলোর সাথে লড়ার সময় হয়েছে। যেমন উপমহাদেশে সাপের মাথা হলো মালাউনদের রাষ্ট্র। যাকে প্রধান টার্গেট করেই আগাতে হবে।
.
স্থানীয় পর্যায়ের আঞ্চলিক বড় শত্রুর বিরুদ্ধে লড়ার জন্য ছাত্রভাইদের সরাসরি অংশগ্রহনের দরকার নেই।
সবই যদি ছাত্রভাইরা করে তাহলে উম্মাহর প্রায় বাকি দেড়শো কোটি সদস্যদের কাজটা কি হবে?
.
ছাত্রভাইদের রাজ্য ছেড়ে এই যুদ্ধকে অন্যান্য মুসলিম ভুখন্ডে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলেই কাঙ্ক্ষিত গ্লোবাল খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা সম্ভব!
.
কিন্তু যদি শুধু ছাত্রভাইদের উপরেই দায়িত্ব ছেড়ে দেয়া হয় এবং যদি তাদেরকেই বলা হয় তোমরা যুদ্ধ করতে থাকো- আর তারাই যদি শুধু যুদ্ধ করতে থাকে তাহলে কিয়ামত পর্যন্ত খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা সম্ভব না।
.
ছাত্রভাইরা বিজয় অর্জন করেছে। তারা নিজের দেশকে যতটা স্থিতিশীল করবে- শরিয়াহ ভিক্তিক রাষ্ট্রের জন্য তারা ততটা উপমা হবে। আর তাদের সফল ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার উপর নির্ভর করে বিশ্বব্যাপী জি হা দি আন্দোলন চলার গতি।
.
ছাত্রভাইদের বিজয়ের কারনে তারা যদি যুদ্ধ নাও করে তাহলেও কি জি হা দ থেমে যাচ্ছে? নাকি আরো শক্তিশালী রূপে কুফফারদের বিরুদ্ধে উম্মাহর রুখে দাড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে?
.
যদি ছাত্রভাইদের বিজয়ের কারনে বিশ্বব্যাপী জি হা দি আন্দোলন শক্তিশালী হয়- তাহলে তারা কি করলো কি করলো না এটার চেয়ে বড় বিশ্লেষন হওয়া দরকার আমাদের অবস্থান নিয়ে।
.
এই উম্মাহর জন্য আমরা ষোলকোটি বাঙ্গালী মুসলিমরা কি করেছি? ইতিহাসে লেখার মত কিছু করতে পেরেছি? যেমনটা আ ফ গা ন জাতি করে দেখালো?
1.1K viewsedited  01:13
ओपन / कमेंट
2021-08-18 17:23:06 তালেবান যে অস্ত্র দিয়ে এখন লড়াই করছে, তার একটি বড় অংশ আফগান সেনাবাহিনীর কাছ থেকে নেওয়া অথবা পালানোর সময় তাদের ফেলে যাওয়া অস্ত্র-সরঞ্জাম।
.
বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজে আফগান সেনাবাহিনীকে দেওয়া আমেরিকান হামভি সাঁজোয়া যান এবং ভারি মেশিনগান নিয়ে তালেবানকে লড়াই করতে দেখা গেছে।

ড. ইউসুফজাই বলেন, “একই ধরণের অস্ত্র দিয়ে তালেবান এবং আফগান সেনারা লড়াই করছে। এগুলো আমেরিকান এবং ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া অস্ত্র।“
(বিবিসি বাংলা)
1.1K views14:23
ओपन / कमेंट
2021-08-18 17:21:20 “পাকিস্তানে পশতুনদের মধ্যে তালেবানের বেশ সমর্থন রয়েছে, ধর্মীয় অনেক গোষ্ঠী তাদের সমর্থক। টাকা পয়সাও হয়তো তারা দেয়। পাকিস্তানের ভেতর আফগান শরণার্থী শিবির এবং পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে অনেক মাদ্রাসা থেকে তালেবান যোদ্ধা নিয়োগ করে

"কিন্তু পাকিস্তান রাষ্ট্রের ভেতর তালেবানকে নিয়ে এখন দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে। সরকারের একাংশ মনে করে তালেবান এককভাবে কাবুলের ক্ষমতায় বসলে পাকিস্তানে তৎপর উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো উজ্জীবিত হতে পারে।।
.
( বিবিসি বাংলা)
1.1K views14:21
ओपन / कमेंट
2021-08-18 17:19:47 মার্কিন এনজিও এশিয়া ফাউন্ডেশনের চালানো ২০০৯ সালের এক জরীপের ফলাফলে দেখা যায়, প্রায় ৫০ শতাংশ আফগান - যারা প্রধানত পশতুন - তালেবানের প্রতি সহমর্মী। প্রশাসন এবং সরকারের প্রতি বিরূপ মনোভাব এই সমর্থনের প্রধান কারণ।
.
দ্রুত বিচার সাধারণ আফগানদের মধ্যে তালেবানের গ্রহণযোগ্যতার অন্যতম একটি কারণ। শরিয়াহ মতে তারা অনেক অপরাধের মূহুর্তে বিচার করে দেয়। গত ক'মাসে আফগানিস্তানে তালেবানের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় জনসমক্ষে বেত মারা, এমনকি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়ার ঘটনা বেড়েছে।
.
“তালেবান নিয়ন্ত্রিত এলাকায় চুরি-চামারির মত অপরাধ বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণ মানুষ, যাদের সমাজে কোনও প্রভাব প্রতিপত্তি নেই, তারা এগুলো পছন্দ করে,“ বলেন ড. ইউসুফজাই।
.
পাশাপাশি, বিদেশীদের শাসনের ব্যাপারে আফগানদের মধ্যে যে সহজাত ঘৃণা তাকে কাজে লাগিয়েছে তালেবান।
.
সেই সাথে, স্থানীয় পর্যায়ে সরকারি প্রশাসনের দুর্বলতা, দুর্নীতি নিয়ে মানুষের ক্ষোভকে তারা কাজে লাগিয়েছেপুলিশ এবং সরকার সমর্থিত উপজাতীয় মিলিশিয়াদের বাড়াবাড়ি, নির্যাতন এবং বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে অনেক মানুষের ক্ষোভ রয়েছে, এবং তালেবান সেখানে গিয়ে নিজেদের রক্ষাকবচ হিসাবে দাঁড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
.
পশতুন বাদে অন্য জাতিগোষ্ঠীর অনেককে দলে টানতে পারার পেছনেও তালেবানের এসব কৌশল কাজ করেছে। (বিবিসি বাংলা)
1.1K viewsedited  14:19
ओपन / कमेंट
2021-08-18 17:15:38 যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা কার্নেগী এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস-এর সাম্প্রতিক এক প্রকাশনায় গবেষক জাইলস দোরোনসোরো ‘তালেবানের যুদ্ধ জয়ের কৌশল‘ শিরোনামে এক গবেষণা রিপোর্টে লিখেছেন, তালেবানের বুদ্ধিমত্তা এবং সক্ষমতাকে খাটো করে দেখেছে নেটো জোট।
.
তালেবানকে নিয়ে ভ্রান্ত কিছু ধারণা আন্তর্জাতিক বাহিনীর সবচেয়ে বড় ভুল ছিল। তারা ভেবেছিল তালেবান অনেকগুলো গোষ্ঠীর একটি নড়বড়ে কোয়ালিশন, যারা শুধুই স্থানীয়ভাবে শক্তিধর।“
.

কিন্তু বাস্তবে, জাইলস দোরোনসোরো বলেন, তালেবান খুবই শক্তিধর একটি সংগঠন যাদের জুতসই কৌশল রয়েছে, পরিকল্পনা রয়েছে এবং সমন্বয় রয়েছে। “তাদের গোয়েন্দা তৎপরতা এবং প্রোপাগান্ডা খুবই কার্যকরী। স্থানীয় কমান্ডারদের যথেষ্ট স্বাধীনতা রয়েছে, ফলে পরিস্থিতি বুঝে তারা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।“
(বিবিসি বাংলা)
991 viewsedited  14:15
ओपन / कमेंट
2021-08-18 17:12:51 প্রশ্ন উঠছে, ২০০১ সালে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে গত ২০ বছর ধরে ক্রমাগত আমেরিকা এবং নেটো বাহিনীর তাড়া খেয়ে বেড়ানোর পরও তালেবান কীভাবে এই সামরিক শক্তি দেখাতে পারছে?
.
ড. ইউসুফজাই বলেন, গত ১০ বছর ধরে এই কৌশল নিয়েই ধীরে ধীরে এগিয়েছে তালেবান। “তারা জানতো আমেরিকা এক সময় আফগানিস্তান ছাড়বেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা করছিল তারা।“
.
তিনি আরও বলেন, আমেরিকানদের কৌশল ছিল আফগানিস্তানের প্রধান শহরগুলোকে কব্জায় রাখা। কিন্তু শহরের বাইরে গ্রাম-গঞ্জ তালেবানের নিয়ন্ত্রণে থেকে গিয়েছিল। তারপর এক সময় যখন আমেরিকা আফগান সেনাবাহিনীর ওপর নিরাপত্তার দায়িত্ব ছেড়ে দিতে শুরু করলো, তালেবান তখন আস্তে আস্তে শহরগুলো নিশানা করতে শুরু করে। (বিবিসি বাংলা)
976 views14:12
ओपन / कमेंट
2021-08-18 17:10:11 অধিকাংশ পশ্চিমা সামরিক বিশ্লেষক এখন বলছেন, নেটো বাহিনী তালেবানের কোনও ক্ষতি তো করতে পারেইনি, বরঞ্চ গত ২০ বছরের মধ্যে তালেবান এখন সবচেয়ে শক্তিধর। (বিবিসি বাংলা)
980 viewsedited  14:10
ओपन / कमेंट