Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश

2021-09-07 05:25:12 ডার্ক ওয়েব সাইট সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্স দিয়ে আর্টিকেল পড়তে পারেন বা এ ব্যাপারে ইউটিউব এ অনেক ভিডিও পাবেন।
..
অনেক ভাইদের কাছে বিষয়টা নতুন লাগতে পারে- তারা বেসিক ধারনা পেতে এই উইকিপিডিয়ার লেখাটা পড়তে পারেন: https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95_%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%AC
970 views02:25
ओपन / कमेंट
2021-09-06 18:43:48 সতর্কতা আবশ্যক...

ঐ সমস্ত দাজ্জালদের থেকে সতর্ক থাকা আবশ্যক যারা ভিবিন্ন রাজনৈতিক ইসলামী দল বা জামাতের লেবাসে কথা বলে এবং মানুষকে স্পষ্ট ধর্মত্যাগে অংশগ্রহণে উদ্ভুদ্ব করে।

যদি তারা সত্যনিষ্ট হতো তাহলে আল্লাহর
দ্বীনকে একমাত্র তার জন্যেই পালন ও মুরতাদ শাষক থেকে মুক্তি পাওয়াই হত রাত-দিনের একমাত্র চিন্তা। এবং আমেরিকা এবং তাদের মিত্রদের সাথে জিহাদ করার প্রতি মানুষকে প্রেরনা জোগাতো।

এতে যদি তারা অক্ষম হয়ে যেত, তাহলে অবশ্যই অন্তর দিয়ে ঘৃণা করতো এবং মুরতাদদের ভিবিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ অথবা তাদের কুফুরী মজলিসে বসা থেকে বেচে থাকতো।

-শায়েখ উসামা বিন লাদেন রাহিমাহুল্লাহ

@alaminsiddiki
1.0K views15:43
ओपन / कमेंट
2021-09-06 17:04:13 যেকোনো সরকারের পক্ষে ইন্টারনেটের ২০% নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। বাকি ৮০% তার নিয়ন্ত্রনের বাইরে।
.
কোনো সরকারের পক্ষেই এই ইন্টারনেট জগতকে সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব না। সে যতই আধুনিক হোক না কেন।
.
ইন্টারনেটের যে অংশটা সাধারন মানুষ ব্যবহার করে- যেমন সার্স ইঞ্জিন হিসেবে গুগল, ফেসবুক ইউটিউ। যদি কেউ ভিপিএন ছাড়া ব্যবহার করে তাহলে সরকারের কাছে এসবের History থাকে। কোন ভিডিও দেখা হইছে কি কি সার্স করা হইছে তা ইচ্ছা করলে সরকার জানতে পারে।
.
কিন্তু যদি একটু ভিপিএন ব্যবহার করা জানে ব্যক্তি তাহলেই সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় ঐ ব্যক্তি।সরকারের পক্ষে আর ঐ ব্যক্তির ডিভাইস চিহ্নিত করা সম্ভব হয় না।
.
এটা সিম্পল একটা ব্যাপার।
.
ইন্টারনেটে ডার্ক সাইট নামে বিশাল এক জগত আছে। এটা সম্পুর্ন ভাবেই যেকোনো সরকারি সংস্থার নিয়ন্ত্রনের বাইরে। এমনকি বিশ্বের সকল বড় অপরাধীরা এই ডার্ক সাইট ব্যবহার করে থাকে।
.
বর্তমানে আমাদেরকেও প্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শী হওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা বিশ্বের কুফরি শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধরত তাদের প্রযুক্তির এই অস্ত্রের সঠিক ব্যবহার জানা উচিত।
.
আমি ভাইদের অনুরোধ করবো আপনারা এসব ব্যাপারে জ্ঞান অর্জন করুন। এগুলো আপনাকে হাতে কলমে কেউ শিখাইয়া দিবে না - নিজেদেরই শিখে নিতে হবে। তাই চেষ্টা করুন ইন্টারনেটের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো ভাবে জানার চেষ্টা করতে।
1.3K viewsedited  14:04
ओपन / कमेंट
2021-09-05 18:57:46 আপনাদের টেলিগ্রাম সেটিংস এ গিয়ে নাম্বার নোবডি দিয়া রাখুন।যাতে অন্যদের কাছে নাম্বার শো না করে।
.
আর যাদের রিয়েল পিকচার আছে তারা দয়া করে সরাইয়া ফেলুন।
.
অনলাইনে নিজেদের যত কম তথ্য দেয়া যায় ততই উত্তম।
1.2K views15:57
ओपन / कमेंट
2021-09-05 18:55:11 মুওয়াহহীদ মুসলিম-
.
@MuwahhidMuslim
1.2K views15:55
ओपन / कमेंट
2021-09-05 18:36:13 তানজিম আল কা য়ে দার পরিচয়
.
তানজীম কা য় দাতুল জি হা দ যা সারা বিশ্বে আল-কা য় দা নামে পরিচিত। এটি পুরো দুনিয়া থেকে ফিতনাকে নির্মূল করা, আল্লাহ্‌র কালেমাকে সবার উপরে তুলে ধরা এবং খিলাফত ‘আলা মিনহাজুন নবুয়াতকে ফিরিয়ে আনার জন্য জি হা দের একটি তানজীম যার আমীর হচ্ছেন শাইখ ও সা মা বিন লা দে ন [আল্লাহ্ তাঁকে সকল খারাপ কিছু থেকে হিফাজত করুন, জি হা দের এই পথের উপর দৃঢ় থাকার তৌফিক দান করুন এবং তাঁর সিদ্ধান্তের উপর তিনি বরকত দান করুন]। মূলতঃ এর পরিচিতি এতটুকুই তবে আল-কা য় দার পরিচয় দেয়ার আরেকটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি হল, এখন এটি কেবল একটি তানজীমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, যেখানে কিছু অনুসারী ও সমর্থক থাকে, বরং এটি এখন একটি মানহাজের নাম।
যেখানেই কুফ্ফারদের বিরুদ্ধে মোকাবিলা, প্রতিরোধ ও জি হা দের কথা শোনা যায়, যেখানেই তাওয়াগীতদের চোখের উপরে চোখ রেখে তাদেরকে উত্তেজিত করার কথা শোনা যায় এবং যেখানেই এই উম্মতের মুক্তি ও এর পক্ষে ক্বিতালের কথা শোনা যায়, সেখানে একই সাথে আল-কা য় দার নাম চলে আসে। তাই জি হা দ এবং আল-কা য় দা এই দু’টি শব্দ এখন একে অপরের সাথে সম্পৃক্ত। আর এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আলোচনা করলে এটি এখন আর গতানুগতিক কোন তানজীমের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, বরং উম্মতের পক্ষ থেকে যে কেউই শরয়ী মানহাজ অনুযায়ী ক্বিতাল করবে, সে দুনিয়ার যেখানেই অবস্থান করুক অথবা যে নামেই কাজ করুক না কেন, তাঁরা আমাদের থেকে এবং আমরা তাঁদের থেকে এবং এ বিষয়ে শেষ কথা হল যখন আমরা তানজীম নিয়ে আলোচনা করছি, এটি তো এই যুগের নাজেলাতুন মিনান নাওয়াজেল, কারণ বর্তমানের মুসলমানদের উপর এমন শাসকেরা এসে চেপেছে যারা নিজেরা তো জি হা দের দায়িত্ব পালন করছেই না,উল্টো তারাই জি হা দের পথে প্রথম বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে আছে। তা না হলে এটি শুধু কোন তানজীমের একক কোন ফারযিয়াত নয়,বরং এই ফারযিয়াত হচ্ছে পুরো খিলাফতের বা মুসলিম শাসকের উপর। এই বিশৃংখলাপূর্ণ পরিস্থিতিতে শুধু এই ফরযকে আদায় করার উদ্দেশ্যেই আমরা তানজীম আকারে একত্রিতভাবে কাজ করে যাচ্ছি, অন্যথায় আমরা নিজেদেরকে এই উম্মতেরই একটি অংশ মনে করি আর কোন ব্যাপারেই নিজেদেরকে আলাদা মনে করি না। ঠিক যেভাবে আল্লাহ্ আমাদের পরিচয় দিয়েছেন,
.
وَجَاهِدُوا فِي اللَّهِ حَقَّ جِهَادِهِ ۚ هُوَ اجْتَبَاكُمْ وَمَا جَعَلَ عَلَيْكُمْ فِي الدِّينِ مِنْ حَرَجٍ ۚ مِّلَّةَ أَبِيكُمْ إِبْرَاهِيمَ ۚ هُوَ سَمَّاكُمُ الْمُسْلِمِينَ مِن قَبْلُ وَفِي هَٰذَا لِيَكُونَ الرَّسُولُ شَهِيدًا عَلَيْكُمْ وَتَكُونُوا شُهَدَاءَ عَلَى النَّاسِ ۚ فَأَقِيمُوا الصَّلَاةَ وَآتُوا الزَّكَاةَ وَاعْتَصِمُوا بِاللَّهِ هُوَ مَوْلَاكُمْ ۖ فَنِعْمَ الْمَوْلَىٰ وَنِعْمَ النَّصِيرُ [٢٢:٧٨]

তোমরা আল্লাহর জন্যে শ্রম স্বীকার কর যেভাবে শ্রম স্বীকার করা উচিত। তিনি তোমাদেরকে পছন্দ করেছেন এবং ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের উপর কোন সংকীর্ণতা রাখেননি। তোমরা তোমাদের পিতা ইব্রাহীমের ধর্মে কায়েম থাক। তিনিই তোমাদের নাম মুসলমান রেখেছেন পূর্বেও এবং এই কোরআনেও, যাতে রসূল তোমাদের জন্যে সাক্ষ্যদাতা এবং তোমরা সাক্ষ্যদাতা হও মানবমন্ডলির জন্যে। সুতরাং তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর। তিনিই তোমাদের মালিক। অতএব তিনি কত উত্তম মালিক এবং কত উত্তম সাহায্যকারী।
(হজ্জঃ ৭৮)
.
আর ঠিক একইভাবে আমাদের পরিচয় হচ্ছে আমরা মুসলিম ও মুসলিম জাতির একটি অংশ এবং এর মুক্তির জন্যই আমরা জি হা দ করে যাচ্ছি।
.
- উস্তাদ আহমাদ ফারুক রহ.
|| নায়েবে আমির, একিউ উপমহাদেশ
1.1K views15:36
ओपन / कमेंट
2021-09-05 17:39:47 সমসাময়িক নিউজ পেতে জয়েন করতে পারেন-
https://t.me/Talibtimes2bn
1.1K views14:39
ओपन / कमेंट
2021-09-04 17:11:08 .
এই ধাক্কা তারাই সামলাতে পারে যাদেরকে আল্লাহ তায়ালা এই দুটি গুণ দান করেছেন। এই ক্ষেত্রে ফিলিস্তিনের মুজাহিদদের অভিজ্ঞতা সামনে উপস্থাপন করা যেতে পারে।
.
তাঁরা জি হাদ শুরু করেছিলেন একদম সাধারণ মাধ্যম দ্বারা। কিন্তু তাঁদের অবিচলতা ও উঁচু মনোবলের কারণে আস্তে আস্তে তারা জি হাদের ময়দানে প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছেন। অথচ তাঁদেরকে মুখোমুখি হতে হয়েছে এমন এক হিংস্র শত্রুর – যারা হামলার ক্ষেত্রে নির্দয়। রক্তপাত ঘটাতে কোনো কার্পণ্য করেনা।
.

২. উদ্ভাবনী শক্তির অর্জন ও প্রয়োগ
.
এটি এমন একটি বৈশিষ্ট্য যা নবগঠিত দলের জন্য খুব জরুরী। সব সমস্যারই সমাধান আছে। আল্লাহ সব রোগেরই ওষুধ তৈরী করেছেন। আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুলের পর জরুরী হলো- মেধার বিকাশ ঘটানো ও অন্যদের থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করা।
.
শুরু থেকেই প্রত্যেকটি কাজ ও কর্মপদ্ধতির উন্নতির জন্য চেষ্টা করে যেতে হবে। যাতে একবার এক পদ্ধতি ব্যবহারের পর শত্রু আত্মরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না করতে পারে।
____
মূলঃ শায়খ আবু উবাইদা আল কুরাইশি রহঃ
.

উস্তাদ Hasan Abdus Salam হাফি. এর টাইমলাইন থেকে। (উস্তাদকে ফলো করুন)
1.2K views14:11
ओपन / कमेंट
2021-09-04 17:11:08 আসন্ন বিপ্লবের প্রস্তুতি...
_______
এখন এক তীব্র ‘ব্যাপক যুদ্ধের’ জন্য প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। সব থেকে উত্তম হলো– প্রস্তুতির কাজটি কিছু নিয়মকানুন মেনে করা। এ জন্য সামনের পরিকল্পনাগুলোর প্রতি গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন-
.
#দল
দেশে বিদ্যমান কোনো জি/হাদি দলের সাথে যুক্ত হওয়া যুদ্ধের মারহালা বা স্তরগুলো অতিক্রম করার জন্য জরুরী। এটা জি/হাদি প্রচেষ্টায় সাহায্য করে এবং জি/হাদি অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে।
.
এই অভিজ্ঞতা পরবর্তীতে শত্রুকে হতাহত করার মাধ্যমে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার সুযোগ বৃদ্ধি করবে। একটি জি/হাদি দলের সাথে যুক্ত থাকলে সহজেই জি/হাদে লেগে থাকা যায়।
.
কিন্তু যদি দেশে এরকম কোনো (আশানুরূপ) দল না থাকে অথবা নিরাপত্তাজনিত কারণে তাঁদের সাথে যোগ দেয়া সম্ভব না হয়, তাহলে এটা – বসে থাকার কোন ওজর বলে বিবেচিত হবে না।
.
বরং এমন ব্যক্তির করণীয় হলো নিজেই একটি ক্ষুদ্র পরিসরে দল গঠন করা। যারা নির্দিষ্ট কিছু বিষয় প্রতিরোধ করার টার্গেট করবে।
.
এই নতুন দলটি নিজের ঘরের লোক দ্বারাও হতে পারে। আবার আত্মীয়স্বজন, পাড়া-মহল্লার সাথীদের নিয়েও করা যেতে পারে। অর্থাৎ সমাজের যে কোনো স্তরের লোকজন দ্বারাই হতে পারে।
.
এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলো যারা প্রতিষ্ঠাতা থাকবেন, তাঁদেরকে সবচেয়ে বেশি সাহসী হতে হবে এবং মারহালাগুলো অতিক্রম করার জন্য কষ্ট সহ্য করার মানসিকতা থাকতে হবে। দলের সদস্যদের যোগাযোগ খুব মজবুত থাকতে হবে, যাতে যুদ্ধের সময় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে না যায়।
.
নতুন এই দল গঠন ‘কাট অফ’ পদ্ধতিতে করলে ভালো হবে। অর্থাৎ একজন সাথী বেশি সদস্যকে চিনবেন না। এটাই দল গঠনের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।
.
তাছাড়া, জি/হাদি কাজের গোপনীয়তা বজায় রাখার জন্যও এই পদ্ধতি বেশি কার্যকর। এই প্রকারের দল চেইন সিস্টেমে সংযুক্ত বিভিন্ন ছোট ছোট দলের সমষ্টি নিয়ে গঠিত হয়। আর প্রত্যেক দল শুধু অন্য দুই একটি দলের সাথে মিলিত হয়।
.
এই ধরণের দলীয় রূপরেখার সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো- নিরাপত্তাজনিত আঘাত বা সমষ্টিগত বন্দিত্বের কারণে দল ভেঙ্গে যায় না।
.
#নিরাপত্তাঃ-
.
নতুন মু জা হিদদের জন্য সব থেকে বেশি জরুরী হলো- নিরাপত্তার নিয়ম-কানুনের প্রতি যত্নবান হওয়া। সাধারণ জনগণের মত থাকা। পেশাগত পরিচয়ে থাকা।
.
এই দুইভাবে নিরাপত্তা বজায় রাখাই হলো এই মারহালার মূল শিরোনাম।
নিরাপত্তার বিষয়গুলোকে হালকা মনে করা, অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় কথা বলা, আত্মপ্রকাশের আকাঙ্ক্ষা, কাজের ক্ষেত্রে উদাসীনতা- এগুলো এই মারহালার কিছু নেতিবাচক বিষয়। দলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এসকল নেতিবাচক বিষয় দূর করতে হবে।
.
নতুন দলে দুই প্রকার নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকা জরুরী। এক. অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও দুই. বাহ্যিক নিরাপত্তা।
.
অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা :
.
দলের অভ্যন্তরীণ তথ্যসমূহকে সংরক্ষণ করা। সংগঠনে নতুন যোগদানকারীদের কাছ থেকে তথ্য গোপন রাখা। বিশেষ করে যখন দল বড় হয়ে যায়। অন্যভাবে বললে, কাজের জন্য যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই তথ্য দেয়া (Need to know basis)।
.
নিরাপত্তার বিষয়াবলীকে খুব শক্তভাবে আঁকড়ে ধরতে হবে। যাতে ভিতরের তথ্য প্রকাশ না হয়ে যায়। এর ফলে ওৎ পেতে থাকা শত্রু জি/হাদি দল সম্পর্কে কোনো তথ্য সংগ্রহে ব্যর্থ হবে।
.
মোটকথা, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে নিশ্চিত করতে হবে দলের অভ্যন্তরীণ যাবতীয় তথ্য যেন গোপন থাকে। দলের শাখাগত সব বিষয় যেমন গোপন রাখতে হয়, তদ্রুপ অভ্যন্তরীণ যে বিষয়গুলো শত্রুর কাছে গুরুত্বপূর্ণ যেমন: সদস্যদের ঠিকানা, পরিচয়, সামরিক ঘাঁটি ইত্যাদিও গোপন রাখতে হবে।
.
বাহ্যিক নিরাপত্তা: শত্রুর তথ্য সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে বিশেষ করে মার্কিন যোদ্ধাদের তথ্য সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে নিরাপত্তার নীতিমালাগুলো পূর্ণাঙ্গরুপে মেনে চলা।

#বাছাই ও বিন্যাসকরণঃ-
.
এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো গুরুত্বপূর্ণ নির্দিষ্ট কিছু বিভাগের দায়িত্ব নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির উপর দিয়ে দেয়া। (দল বড় হয়ে গেলে কয়েকজনকে এক বিভাগের জন্য নির্দিষ্টকরণ)। কিছু ভাইকে নিরাপত্তা বিভাগে নিয়োগ দিতে হবে।
.
কিছু ভাইকে লজিস্টিকস (অস্ত্র, গুদাম, যোগান ইত্যদি) এর জন্য রাখতে হবে। কিছু ভাইকে সাহায্য বিভাগে রাখতে হবে (আশ্রয়, চিকিৎসা ইত্যাদির জন্য)। কিছু ভাইকে রাখতে হবে বিশেষ অপারেশনের জন্য।
.
আর সৈন্য সংগ্রহ করার জন্য – সবচেয়ে ভালো হয় যদি দলের মূল ব্যক্তিরা বাদে বহির্বিভাগের কোন গ্রুপ এই দায়িত্ব পালন করে। এতে করে কোন প্রকার তথ্য ফাঁস হওয়া বা গুপ্তচর অনুপ্রেবেশের সম্ভাবনা ছাড়াই নতুন সাথীদের খুব ভালোভাবে যাচাই বাছাই করে নেয়া যাবে।
.
#নেতৃত্ব গুণ অর্জন করা

১. উঁচু মনোবল ও দৃঢ়তা
.
এ দুটি এমন গুণ যা প্রত্যেক মুজাহিদের জন্য আগত মারহালার মাঝেই অর্জন করতে হবে। কারণ এই ময়দানে কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। কঠিন মানসিক ধাক্কা খেতে হয়।
1.1K views14:11
ओपन / कमेंट
2021-09-03 20:37:39 https://t.me/MediaReleases

https://t.me/Musanna_Esa

https://t.me/SawtulUmmah

https://t.me/FootstepsOfTheAshaab

https://t.me/GurabaBn

https://t.me/IslamicOnlineLibrary

https://t.me/UmmahNaseed

https://t.me/ilsbn1

https://t.me/Clarification0

https://t.me/AqedahTawhed
.
এই চ্যানেলগুলোত সম্ভাবত আর কার্যক্রম চলবে না।তাই আপাদত যারা জয়েন আছেন তারা Leave নিন।
.
আর দাঈ ভাইয়েরা চ্যানেলের লেখাগুলো কপি করে অন্য কোনো চ্যানেলে পোস্ট করুন।
.
(চ্যানেলগুলো সক্রিয় হলে পরে ইনশাআল্লাহ আবার প্রোমট করে দিবো)
2.0K viewsedited  17:37
ओपन / कमेंट