Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 10

2021-08-14 10:51:36 ‘প্রত্যেক রোহিঙ্গাকে আত্মরক্ষার শিক্ষা দেন, যাতে তারা নিজ দেশে গিয়ে যুদ্ধ করতে পারে। তারা আরাকানকে মুক্ত করতে পারে।''
.
- ডা. জাফরুল্লাহ
.
আমি এই লোকের সাথে একমত!
968 views07:51
ओपन / कमेंट
2021-08-14 09:40:13 জি হা দ করার ক্ষেত্রে অনেকেরই একটা কমন যুক্তি হলো- কাফেরদের ন্যায় সমশক্তির অধিকারি হতে হবে! কাফেরদের বিশাল সামরিক বহর দেখে এরা ভয় পায়!
.
তাদের ধারনা মিলিয়ন ডলারের একটা ট্যাংক ধ্বংস করার জন্য একটা ট্যাংক লাগবে। বিলিয়ন ডলারের টুইনটাওয়ার ধ্বংসের জন্য আরেকটা বিলিয়ন ডলারের টুইনটাওয়ার লাগবে!
.
না এসব ব্যক্তিরা কোনো দিন যুদ্ধে গেছে- আর না এরা যুদ্ধবিদ্যা নিয়া কোনো লেখাপড়া করেছে আর না এদের আছে পৃথিবীর ইতিহাস নিয়ে কোনো ধারনা! মুলত এসব বুদ্ধিজীবিরা হলো কম্বলবুদ্ধিজীবি! যারা চোখ বন্ধ করে বিশ্লেষন করে!।
.
কিন্তু যুদ্ধের ময়দানের বাস্তবতা কি?
আমে_রিকার বিলিয়ন ডলারের টুইন_টাওয়ার মু জা হি দ রা বিনা অস্ত্রেই ধ্বংস করে দিয়েছে। শুধু ১৯ জন ব্যক্তির যাতায়াত খরচ দরকার হয়েছে। সামান্য কিছু অর্থ। আর তা ব্যয় করেই তারা আমে_রিকার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ধ্বংস করে দিলেন। পুরো আমে_রিকায় কম্পন সৃষ্টি করে দিলেন।
.
আমেরিকার বিশাল সামরিক বহর! মিলিয়ন ডলারের ট্যাংক! বিলিয়ন ডলারের সামরিক জাহাজ।
.
মু জা হি দরা ঘরে বসে দশ বার হাজার টাকা খরচ করে প্রেশারকুকারে কিছু বা রু দ ভরে রেখে দিচ্ছে আর মিলিয়ন ডলারের ট্যাংক হাওয়ায় উড়ে যাচ্ছে!
.
মু জা হি দরা একটা স্পিডবোট নিয়া যাচ্ছে- আর বিলিয়ন ডলারের যুদ্ধ জাহাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে!
.
যারা বলে শত্রুকে পরাজিত করতে তার মতই শক্তি দরকার তারা এসব কিভাবে ব্যাখ্যা করবে?
.
- Galib Azzam
783 viewsedited  06:40
ओपन / कमेंट
2021-08-13 16:27:24 আস-সাহাব উপমহাদেশঃ আমে_রিকা, ভা_রত এবং সাথে সাথে পাকি_স্তানী সামরিক বাহিনীকে একই সময়ে শত্রু বানানো এবং এদের বিরুদ্ধে লড়াই করা কি যুদ্ধের স্ট্র্যাটেজির দিক থেকে উপযুক্ত?
.
উস্তাদ উ সা মা মাহমুদঃ বাস্তবতা এটাই যে, আমরা পাকি_স্তানী সামরিক বাহিনীকে শত্রু বলি আর না বলি এরা শত্রু এবং এরা শরীয়তের বিরুদ্ধে, দ্বীনের অনুসারীদের বিরুদ্ধে, জি হা দি আন্দোলন এবং মু জা হি দদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। আমরা জানি যে, শত্রুর সংখ্যা কম করা যুদ্ধে সবচেয়ে অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে, কিন্তু নিজেদের বিরুদ্ধে লড়াইরত শত্রু থেকে চোখ বন্ধ করে রাখা নিজেদের দাওয়াত, জি হা দ এবং আন্দোলনকে নিজ হাতে ধ্বংস করার প্রতিশব্দ। আজ পাকি_স্তানী সামরিক বাহিনী এবং অত্যাচারী শাসনব্যবস্থা, শরীয়ত এবং জি হা দের রাস্তায় পুরোপুরি প্রতিবন্ধক। এজন্য অনিবার্যভাবে এই শত্রুদের বিরুদ্ধে ময়দানে নামতে আমরা বাধ্য হয়েছি। এখানে আমি এটাও উল্লেখ করছি যে, পাকি_স্তানী সামরিক বাহিনীর ইসলামের শত্রুতার ইতিহাস দেখে এই বাস্তবতাকে কেউ অস্বীকার করতে পারবেনা যে, দ্বীনের বিজয়ের আন্দোলন যতক্ষণ পর্যন্ত নিজের দাওয়াতকে বাঁচানোর জন্য এই সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ময়দানে না নামবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই আন্দোলন এক পাও অগ্রসর হতে পারবেনা এবং ততক্ষণ পর্যন্ত উপমহাদেশে কোন জালেমের রাস্তা বন্ধ করা যাবেনা।
.
- উস্তাদ উ সা মা মা হ মু দ || মুখপাত্র, একিউ উপমহাদেশ
.
@ManhazBn
141 views13:27
ओपन / कमेंट
2021-08-13 09:20:18 পাকি_স্থানী সেনারা হলো তাদের উত্তরসুরি যাদের দিয়ে ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিপ্লব দমন করা হয়েছিলো এবং হিন্দুস্থানে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালানো হয়েছিলো! উপমহাদেশে ইংরেজ কাফেররা আর কারো উপর ভরসা করতে পারেনি- ফলে পাকি_স্থানের এই দালালদেরকে ক্রয় করে মুসলিমদের গনহত্যা চালিয়েছে।
.
১৮৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই সেনারা একনিষ্ঠ ভাবে ইংরেজদের গোলামি করেছে। ৪৭ এ পাকি_স্থান বিভক্তির সময় এই সেনাদের হাতে পাকি_স্থান ছেড়ে দিয়ে যায় ইংরেজরা। আর ৪৭ সাল থেকেই পাকিস্থান জেনারেলদের কবলে! বিভিন্ন সময় জেনারেলরা সরাসরি শাসন করেছে আবার কখনও নিজেদের পছন্দের কোনো ব্যক্তিকে শাসক বানিয়েছে যে জেনারেলদের কথায় উঠে বসে।
.
গত দুইশ বছরে এই সেনারা ইসলাম ও মুসলমানদের যে পরিমান ক্ষতি করেছে- এই নাপাক বাহিনীর নেতৃত্বে যে পরিমান জুলুমের স্বীকার হয়েছে মুসলিমরা, তা কোনো কাফের রাষ্ট্রও করতে পারেনি।
.
কিন্তু নাপাক বাহিনীর এত কুকর্মের পরেও মুসলিম সমাজের কিছু আলেম ও ব্যক্তিবর্গরা এদেরকে ইসলামের খাদেম মনে করে! সেই লোক গুলো কি চোখ থাকতেও অন্ধ? তাদের হৃদয় কি তালাবদ্ধ! তা বুঝে আসে না!
.
সৌদির দরবারি আলেমদের মত এরাও আমে_রিকার সাথে নাপাক বাহিনী মিলে যে হত্যাকান্ড ও জুলুম করে সেটাকে শান্তিপ্রতিষ্ঠা করা ভাবে!
.
আফসুস লাগে! সেসব আলেমদের দেখে এবং তাদের অনুসারিদের দেখে!
432 views06:20
ओपन / कमेंट
2021-08-13 07:20:23
473 views04:20
ओपन / कमेंट
2021-08-13 07:12:26 কারা আ ফি য়া সিদ্দিকী কে আমেরিকার কাছে ডলারের বদলে বিক্রি করে দিলো?
.
কারা শাইখ আবু মুস'আ আস সু রীর মত উম্মাহর শ্রেষ্টপুরুষদের গ্রেফতার করে আমেরিকার হাতে তুলে দিলো?
.
পাকিস্থান থেকে হাজার হাজার তা লে বা ন যোদ্ধাদের গ্রেফতার করে আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়া হয়- কারা করলো এই কাজ?
.
কারা ডলারের জন্য প্রতিবেশি রাষ্ট্রে হামলার জন্য সব ধরনের সাহায্য করেছে? কারা তাদের বিমানবন্দর ব্যবহার, ভুমি ব্যবহার কিংবা সেনাবাহিনীর সব ধরনের সাহায্য সহযোগীতা করেছে মুসলিমদের হত্যা করার জন্য?
.
কারা লাল মসজিদে হত্যাকান্ড চালালো? কারা জামিয়া হাফসাকে শত শত ছাত্রীদের লাশে রক্তাক্ত করলো?
.
কারা উপজাতীয় অঞ্চলগুলোতে গনহত্যা চালালো? নিজ ভুখন্ডে গনহত্যার জন্য আমেরিকাকে শত শত ড্রোন হামলার অনুমতি দিলো? আর হাজার হাজার মানুষ হত্যা করলো?
.
এই প্রশ্নের জবাব কি?
.
আমাদের সমস্যা হলো- আমরা আমাদের নিজেদের উম্মতের সাথেই গাদ্দারি করি- দ্বিমুখী আচারন করি- মোনাফেকের মত। মু জা হি দদের কোনো ভুল হলে তাদের খারেজি জঙ্গি কত ফতওয়া দেই- পক্ষান্তরে সরকারি সন্ত্রাসীদের অপরাধের ব্যাপারে আমাদের মুখ বন্ধ থাকে! যখন মুসলিম জনসাধারন হত্যা করা হয়- তখন আমরা সেটা না দেখার ভান করি-কিন্তু মু জা হি দরা কাউকে হত্যা করলে আমরা তখন প্রশ্ন তুলি কেন হত্যা করা হলো?
.
নাপাক বাহিনীর অপরাধ নামাগুলো অভিনয় করে দেখিয়েছে উ জি রি স্থা নের সন্তানরা! যদি আমাদের কিছুটা ঘুম ভাঙ্গে! যদি আমরা এই নাপাক বাহিনীকে ফেরেশতা না ভেবে একবার তাদের প্রশ্ন করি- কেন তোমার হাতে মুসলিমদের রক্তের দাগ?
যদি আমাদের একটু হুশ হয়!
495 views04:12
ओपन / कमेंट
2021-08-12 18:43:03 আস-সাহাব উপমহাদেশঃ আলকায়েদা উপমহাদেশের মূল দাওয়াত কি এবং কি উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য এটি গঠিত হয়েছে?

উস্তাদ উসামা মাহমুদঃ আমরা জুলম ও ফাসাদ শেষ করার জন্য, আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য এবং নিজেদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলাকে খুশি করার জন্য বের হয়েছি। আল্লাহর সন্তুষ্টি মুসলমানদের প্রতি কল্যাণকামিতার সাথে শর্তযুক্ত। এজন্য আপনি এটাকে এভাবেও বলতে পারেন যে, আমাদের লক্ষ্য মুসলমান জনসাধারণের পথপ্রদর্শন, তাঁদের প্রতিরক্ষা এবং তাঁদের কল্যাণকামিতা। এরপর এটাও বাস্তবতা যে, আজ এই ভূখণ্ডে জুলম, ফিতনা এবং ফাসাদ যেভাবে ছেয়ে গেছে, তার সমাপ্তি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা জি হা দের মাঝে রেখেছেন, জি হা দ হবে তো এগুলো বন্ধ হবে, জি হা দ হবে তো এগুলো ধ্বংস হবে। আর যদি জি হা দ না হয়, তাহলে এগুলো দিনে দিনে বৃদ্ধি পেতে থাকবে এবং ধ্বংস ও বিপর্যয় হতে থাকবেঃ

وَلَوْلَا دَفْعُ اللَّهِ النَّاسَ بَعْضَهُمْ بِبَعْضٍ لَفَسَدَتِ الْأَرْضُ

অর্থাৎ আল্লাহ যদি একজনকে অপরজনের দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তাহলে গোটা দুনিয়া বিধ্বস্ত হয়ে যেতো।
.
আল্লামাহ ইবনে আবি হাতিম রাহিমাহুল্লাহ বলেনঃ

[لَوْلا الْقِتَالُ وَالْجِهَادُ.لَفَسَدَتِ الأَرْضُ]۔

অর্থাৎ যদি কিতাল ও জি হা দ না হত, তাহলে গোটা দুনিয়া বিধ্বস্ত হয়ে যেতো।
.
এসব ফিতনা ও ফাসাদের প্রতিকার, জুলম ও শোষণের আঁধারের নিরাময় আল্লাহ শরীয়ত মোতাবেক জি হা দ এবং কিতালের মাঝে রেখেছেন। এরপর এটাও বাস্তবতা যে, মুসলমানদের কল্যাণকামিতা এবং তাঁদের পথপ্রদর্শনের যে দাবি তা সত্যি হতে পারেনা যতক্ষণ না তলোয়ার নিয়ে এই জালেমদের সাথে মুখোমুখি না হওয়া হয়, তাদের শক্তিকে ভেঙে না দেওয়া যায় যারা আল্লাহর দ্বীন এবং তাঁর বান্দাদের মাঝে প্রতিবন্ধক, যারা আল্লাহর সৃষ্টিকে নিজের দাস বানিয়ে রেখেছে এবং যারা আল্লাহ দ্রোহী। আজ এসব জালেমদের কারণে মনুষ্যত্ব বিপথগামী হচ্ছে এবং এদের কারণে এই ধ্বংসের গহ্বরে পৌঁছে গেছে। আল্লাহ এমন অহংকারী জালেমদের বিরুদ্ধে শুধু দাওয়াত অথবা অনুনয় বিনয়ের রাস্তা দেখাননি, বরং আল্লাহ কিতাবের সাথে তলোয়ারও দিয়েছেন, দাওয়াতের সাথে কিতালও ফরয করেছেন।
.
 [ فَقَاتِلْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ لَا تُكَلَّفُ إِلَّا نَفْسَكَ وَحَرِّضِ الْمُؤْمِنِينَ عَسَى اللَّهُ أَنْ يَكُفَّ بَأْسَ الَّذِينَ كَفَرُوا وَاللَّهُ أَشَدُّ بَأْسًا وَأَشَدُّ تَنْكِيلًا]

অর্থাৎ আল্লাহর রাহে যুদ্ধ করতে থাকুন, আপনি নিজের সত্তা ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ের যিম্মাদার নন! আর আপনি মুসলমানদেরকে উৎসাহিত করতে থাকুন। শীঘ্রই আল্লাহ কাফেরদের শক্তি-সামর্থ খর্ব করে দেবেন। আর আল্লাহ শক্তি-সামর্থের দিক দিয়ে অত্যন্ত কঠোর এবং কঠিন শাস্তিদাতা।
.
কাজেই আমরা কি চাই? আমরা জুলম, ফিতনা এবং ফাসাদ খতম করতে চাই। আমরা আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার মাধ্যমে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমরা মুসলিম জনসাধারণের পথপ্রদর্শন, প্রতিরক্ষা এবং কল্যাণ চাই। আর এইসব লক্ষ্য অর্জনের শরীয়তসম্মত রাস্তা হল দাওয়াত ও জি হা দ বা দাওয়াত ও কিতাল। এই দুইটি অর্থাৎ দাওয়াত ও জি হা দকে আমরা অবিচ্ছেদ্য এবং একটি আরেকটির জন্য পরিপূরক মনে করি, এটাই আমাদের মানহাজ, এটার দিকে আমরা আমাদের উম্মতকে ডাকি এবং এর মাধ্যমেই ইনশাআল্লাহ মাজলুমদের সাহায্য করা সম্ভব হবে, বঞ্চিতদের এর মাধ্যমেই আল্লাহ তা’আলা অধিকার দেবেন, এর মাধ্যমেই এখানকার দলিত, পীড়িত, মাজলুম জনসাধারণের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতার রাস্তা আল্লাহ খুলবেন এবং এই দাওয়াত ও কিতালের রাস্তা উপমহাদেশের ভেতর জুলম এবং ফাসাদের এই কাল রাত্রিকে ন্যায়পরায়ণতা, নিরাপত্তা ও বরকতে পরিপূর্ণ ভোরে পরিবর্তন করার কারণ হবে ইনশাআল্লাহ।
.
- উস্তাদ উসামা মাহমুদ || মুখপাত্র, একিউ উপমহাদেশ
আমরা কি চাই?
.
@ManhazBN
488 views15:43
ओपन / कमेंट
2021-08-12 17:37:45 তা লে বা নরা চমকের উপর চমক দেখাইতাছে! বিশ্লেষকদের মাথায় হাত! তা লে বা নের এত শক্তি! কেমনে কি!
.
এত বছর পর্যন্ত তা লে বা ন জনগনের সাথে মিশে ছিলো! ভুমি নিয়ন্ত্রনের বদলে জনতার সাথে মিশে যুদ্ধ করেছে। এখন নিজেদের শক্তির জানান দিচ্ছে!
.
তা লে বা ন রা আমেরিকাকে পরাজিত করেছে - এটা সত্য! কিন্তু নিত্যনতুন এরকম বিজয় অর্জন করে সবাইকে চমকে দেবে এটা অনেক বিশ্লেষকদেরই ধারনার বাইরে ছিলো।
.
তা লে বা নের আর তিনটা শহর দখল নিতে হবে- কান্দাহার - মাজার ই শরিফ আর কাবুল। বাকিগুলো এমনেই চলে আসবে।
.
এটা যদি আর এক মাসের মধ্যেই ঘটে যায়- (অলরেডি মাজার ই শরিফ যুদ্ধ চলমান এবং কান্দাহার বিজয় হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ ) তাহলে বিশ্ববাসীর জন্য তা আরেক চমক হবে।
.
তবে আমার ধারনা - আ ফ গা নে তা লে বা নদের পরিপুর্ন ক্ষমতা দখলের পরেই উপমহাদেশের রাজনীতিতে আসল চমক দেখা যাবে।
.
তা লে বা নরা আ ফ গা ন দখলের পর সে দেশের দক্ষজনশক্তিকে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের জন্য কাজে লাগাবে।এবং তা লে বা ন যোদ্ধাদের অধিকাংশ যোদ্ধাই আ ফ গা ন ত্যাগ করে পাকিস্থানে মুভ করবে। এর সংখ্যা আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ হাজার হতে পারে। আর খেলাটা জমে উঠবে তখনই।
.
পাকিস্থানকে প্রটেক্ট করতে আমেরিকা খুব বেশি সাহায্য করতে পারবে না। বিশেষ করে আ ফ গা নের দীর্ঘ মেয়াদী যুদ্ধ শেষে আর আমেরিকার পক্ষে নতুন কোনো যুদ্ধক্ষেত্রের নেতৃত্ব দেয়া সম্ভব না। আর এটার ফুল ফায়দা নিবে মু জা হি দরা।
.
পাকিস্থানে ৩০/৪০ হাজার যো দ্ধা টিটিপি ও একিউ এর নেতৃত্বে যুদ্ধ শুরু করলে উপমহাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা কি হবে তা তো বুঝতেই পারছেন!
.
খেলাটা আরেকটু জমে উঠবে যখন নাপাক প্রশাসনের সাথে ভা র তের গোপন চুক্তি প্রকাশিত হয়ে পরবে- এবং ভা র ত সরাসরি নাপাক বাহিনীর সাথে যুদ্ধে অবতীর্ন হবে! নাপাক বাহিনী ও ভারতের মধ্যে জঙ্গি দমনের জন্য একটা গোপন চুক্তি আছে। এর কারনে কা শ্মী র মু জা হি দের সকল তথ্য নাপাক বাহিনী ভারতের কাছে দিয়ে দেয়।
.
শুধু অপেক্ষা করুন ইনশাআল্লাহ
633 views14:37
ओपन / कमेंट
2021-08-12 14:23:47 ডাবল গেম!
.
পাকিস্থানি সাংবাদিক হামিদ মীরের একটা লেখা পড়লাম ওয়াশিংটনপোস্টে। যার শিরনাম ছিলো " তা লে বা ন রা আমাদের সবার সাথে ডাবল গেম খেলছে"।
.
সেখানে হামিদ মীরের যুক্তি ছিলো- তা লে বা নরা একদিকে পশ্চিমাদের সাথে চুক্তি করছে তাদের দেশ থেকে কাউকে আক্রামন করতে দেওয়া হবে না - অপরদিকে তা লে বা নের সহযোগী সংগঠন টিটিপি পাকিস্থানে নিয়মিত আক্রামন চালাচ্ছে!
.
আর বাস্তবতাও তাই!
.
কিন্তু আ ফ গা নে শুধু তা লে বা নরাই ডাবল গেম খেলছে না - ওখানের সব খোলায়াররাই ডাবল গেম খেলতেছে। তা লে বা নের সাথে চুক্তির পরেও আমেরিকা সরকারকে সহযোগীতার জন্য তা লে বা নের উপর বিমান হামলা চালিয়েছে। এটা তো আমেরিকার দ্বিমুখী চরিত্র! একদিকে বলছে যুদ্ধ করবে না অপরদিকে প্রকাশ্যেই সেই চুক্তি ভঙ্গ করে বিমান হামলা করছে!
.
ভারত এই যুদ্ধে আমেরিকার সবচেয়ে বড় সহযোগী ছিলো! চুক্তির পরেও সরকারকে সাহায্যের জন্য অর্থ - অস্ত্র সবই দিয়েছে।
.
এভাবে আ ফ গা নে কেউই একমুখী চরিত্রে থাকে নাই! সবাই এখানে ডাবল রোল প্লে করতেছে! পাকিস্থান ইরান চীন আমেরিকা ভারত সবাই!।
.
কারন তা লে বা ন রা ক্ষমতায় যাক এটা কেউই পছন্দ করতেছে না। ভৌগলিক ভাবে আ ফ গা নের গুরুত্ব অনেক। প্রাকৃতিক সম্পদও কম নয়। কেউই এই ভুখন্ড হাতছাড়া করতে রাজি না। এখানে এক সম্প্রাজ্যের মৃত্যু দেখেও অন্য আরেকজন আসে এই মৃতফাদে পতিত হতে! এটা শুধু শুধু না! এখানে কারন আছে!।
.
আ ফ গা ন যার হাতে পুরো এশিয়া তার হাতে!
.
তাই এখানে একদিকে তারা সবাই মিলে তা লে বা ন কে ধ্বংস করতে চাচ্ছে আবার যুদ্ধ চালাতে ব্যর্থ হওয়ার কারনে ওখান থেকে চলে যেতেও বাধ্য হচ্ছে।
.
যদি যুদ্ধ করার সামর্থ্য থাকতো তাহলে আমেরিকা কখনই যেতো না।
.
বাধ্য হয়ে তারা তা লে বা নের হাতে আ ফ গা ন ছেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু তা লে বা নের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ করেনি। প্রকাশ্যে চুক্তি করে তা লে বা নের সাথে একদিকে কাজ করতে চাইবে অন্য দিকে তা লে বা নকে ধ্বংসের জন্য চেষ্টা চালাবে। আর এই যুদ্ধ চিরন্তন এক যুদ্ধ! চলমান.. চলতে থাকবে!.
.
তা লে বা ন রা ডাবল গেম খেলতেছে বলেই তা লে বা নরা এখন গুরুত্বপূর্ন। আমেরিকা চীন সবাই তাদের সাথে বসতে বাধ্য হচ্ছে। সবাই নিজেদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চাচ্ছে তা লে বা নের কাছে!
.
বিশ্ব রাজনীতিতে তা লে বা নের উথান বহু দেশের ভৌগলিক সীমানা বদলে দিবে! সামনের দিনগুলোতে এই ডাবল গেমের খেলা কতটা উপভোগ্য হবে সেটাই দেখার বিষয়!
718 views11:23
ओपन / कमेंट
2021-08-12 12:22:08 আজকে তা লে বা নের বিজয়ে অনেকেই আনন্দ প্রকাশ করতেছেন। তাদের জন্য একটা তথ্য দেই। অনেকেই হয়তো এটা জানেন না!
.
তা লে বা নের প্রধান আমিরুল মুমিনীন মৌলভী হিবা তুল্লাহ আখুন্দ_জাদা হাফি. এর ছেলে আব্দুর রহমান ২০১৭ সালে এক ফিদায়ী হামলা করে শহীদ হোন!
.
বিজয় উৎযাপন করার আগে একটু ফিল করুন কাদের বিজয় উৎযাপন করতেছেন?
.
আজকের এই বিজয়ের জন্য শত শত মু জা হি দ ফিদায়ী অভিযান করেছে। হাজার হাজার মু জা হি দ শহীদ হয়েছে। আমিরুল মুমিনীন মো ল্লা আ খ তা র মনসুরের রক্তে ভেজা আজকের এই বিজয়!
আরবের ধনীর দুলাল আমিরুল মু জা হি দ শহীদ শাইখ উ সা মা রহ. এর মাথার খুলির উপর দাঁড়ানো এই তা লে বা ন সম্রাজ্য!
.
আজকের এই বিজয়ের জন্য আমিরুল মু জা হি দ - শাইখ আয়মান তার স্ত্রী সন্তান কোরবান করে দিয়েছেন।যাদের লাশ পর্যন্ত খুজে পাওয়া যায়নি! টুকরো টুকরো হয়ে গেছে্!
.
আজকে আমরা তাদের বিজয় উৎযাপন করতেছি যাদের দেশে গত ৪০ বছরে একাধারে গুলি আর ড্রোন হামলার আওয়াজ চলতেছে! দিন রাত। যেখানে কবরের উপর কবর রচিত হয়েছে!
.
বিজয়ের জন্য মুল্য পরিশোধ করতে হয়! একটা প্রজম্মকে স্বাধীন ভাবে মর্যাদার সাথে বাচাতে হলে আরেকটা প্রজম্মকে ত্যাগ ও কোরবানি দিতে হয়!
.
বিজয় এমনে এমনিই আসে না!
756 views09:22
ओपन / कमेंट