Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 4

2021-08-30 08:39:54
ইয়া উখতি বই এর সূচীপত্র।
.
বইটা বিভিন্ন বই এর গ্রুপে প্রচার করুন
.
এই বই এর প্রত্যেকটা লেখাই মু জা হি দ আলেম উলামা ও মু জা হি দা হ বোনদের।
.
তাই নিজে পড়ুন। ডাউনলোড করে পিডিএফটা অন্যদের মাঝেও ছড়িয়ে দিন।
443 views05:39
ओपन / कमेंट
2021-08-30 08:10:52
বোনদের জন্য সরাসরি ময়দানে গিয়া জি হা দ প্রয়োজন নেই। তবে বোনেরা বর্তমানে মুসলিমদের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারেন।
.
বোনেরা অবশ্যই বইটি পড়বেন।ভাইয়েরাও পড়বেন।
.
@iolbn চ্যানেলে পিডিএফ পাবেন ইনশাআল্লাহ
.
লিংক; https://t.me/iolbn/208
514 viewsedited  05:10
ओपन / कमेंट
2021-08-29 18:59:41
786 views15:59
ओपन / कमेंट
2021-08-29 17:32:14 মুসলিমদের ইতিহাসে প্রথম শহীদ একজন নারী। সুমাইয়া রা..
.
ইতিহাস আ ফি য়া সি দ্দি কীরা রচনা করে।
.
রক্তাক্ত ইতিহাসে লিপিবদ্ধ থাকে জামেয়া হাফসার ছাত্রীরা!
.
আজকে যে বোনটাকে গ্রেফতার করা হইছে এবং তার ব্যাপারে যা বলা হইছে তা যদি সত্যি হয় তাহলে বলতেই হবে এই ভুখন্ডের সমস্ত যুবকদের হাতে চুড়ি পরা উচিত!
.
এই উম্মাহর ক্রান্তিকালে উম্মাহর বোনেরা উম্মাহর জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ ও কোরবানির উদাহরন পেশ করতেছে। দাওয়াতের ময়দানে বীরদর্পে কাজ করে যাচ্ছে-
একজন বোন- একটা দেশের সকল গোয়েন্দাদের ঘুম হারাম করে দিচ্ছে- আর আমাদের অবস্থা? একটু চিন্তা করা উচিত! আমরা একটা মাছির জন্যও হুমকি নই! আমাদের একটা মশাও ভয় পায় না এতটা নিরহ আমরা।
.
আল্লাহ তা'আলা বোনকে দ্বীনের উপর দৃঢ়তা দান করুন। তার কোরবানি যেনো বৃথা না যায়- বরং শত শত যুবকদের ঘুম ভাঙ্গার কারন হয়ে যায় ।
.
ইয়া রব! এই জালিমদের চিহ্নিত করে রাখুন যারা মুসলিম উম্মাহর পবিত্র নারীদের বন্দি করে! ইয়া রব! এসব জালিমদের শাস্তির ব্যবস্থা আমাদের হাতে করুন বা আপনি নিজ থেকে ওদের শাস্তি দিন।
মুমিনের অন্তরগুলো প্রশান্ত করুন।
852 views14:32
ओपन / कमेंट
2021-08-29 16:48:13 কারাগার শুধু বন্দিশালা নয় (Inspirational) ┇ Ahmad Faiyaaz ┇ Presented by Ummah Studio
809 views13:48
ओपन / कमेंट
2021-08-29 12:06:12 বিয়ের ক্ষেত্রে জি হা দি চিন্তাধারার জীবন সঙ্গি খুজতে যাইয়েন না। এটা একটা ফাদ!
পারসোনাল লাইফটাকে পারসোনালই রাখেন। আল্লাহর কাছে দোয়া করেন নেককার দ্বীনদার জীবনসঙ্গি মিলায়া দেয় যেনো। কিন্তু বিয়ে করার আগে শহীদ হবো জি হা দ করবো এরকম জজবা নিয়ে মেয়ে বা ছেলে খুজতে গেলে খুব দ্রুতই নিজেকে চার দেয়ালে বন্দি আবিষ্কার করবেন।
.
আজকেও এক বোনকে আ ন সা র আল ই স লা ম এর সদস্য বলে গ্রেফতার করা হইছে। খবর পরে যা বুজলাম তার ফল্ট ছিলো মেয়ে দেখতে আসা পাত্রর কাছে নিজের শহীদ হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করা! সম্ভাবত এই একটা ভুলের কারনে তাকে গ্রেফতার করা হইছে।
.
তাই জি হা দ করতে চান এটা কাউকে বলার দরকার নাই। আশে পাশের লোকদের সাথে নরমাল থাকেন।
575 views09:06
ओपन / कमेंट
2021-08-29 07:42:37 تو سوچ آخرت کی .....٢
@NasheedUrdu
https://t.me/NasheedUrdu/5
529 views04:42
ओपन / कमेंट
2021-08-28 18:44:54 দুই.
"attack is the best form of defence" এটা যুদ্ধের একটা গুরুত্বপূর্ণ মুলনীতি। প্রতিরক্ষার সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো শত্রুর আক্রামনের পুর্বেই তার উপর আঘাত করা।এর কারন- শত্রু ফলে যথেষ্ট পরিমান প্রস্তুতি নিতে পারবে না- দ্বিতীয়তো শত্রু আক্রামনের পুর্বেই সে যথেষ্ট পরিমান ক্ষতি স্বীকার হবে।
.
অর্থাৎ আক্রামনের সম্ভাবনা রয়েছে এমন শত্রুর উপরে আগেই বড় আঘাত করা এক ধরনের প্রতিরক্ষা। যুদ্ধের ভাষায় সবচেয়ে ভালো বা বেস্ট প্রতিরক্ষা এটা।
.
৯/১১ হামলা ইমারতের পক্ষ থেকে এই উসুল বাস্তবায়ন করেছে।
.
অনেকে ধারনা করতে পারেন যে আমে_রিকাকে আগে আক্রামন করে আফগানে আনা হয়েছে। এর আগে আফগানে আমে_রিকা ছিলো না আর আমে_রিকার আক্রামনের কোনো সম্ভাবনাও ছিলো না।কিন্তু ৯৬ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত যারা বাস্তবতা জানেন তারা অবশ্যই জানেন যে নর্দান এলায়েন্সকে প্রতক্ষ ভাবে আমে_রিকা সাহায্য করেছে এছাড়া ইমারতের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক অবরোধ তৈরির নেতৃত্ব দিয়েছে আমে_রিকা। শুধু তাই না- শাইখ উ সা মা কে তাদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য বহুবার চাপ প্রয়োগ করেছে এবং ৯৭ সালে শাইখ উ সা মাকে লক্ষ করে আমে_রিকা ড্রোন হামলা চালিয়েছে যেখান থেকে অল্পের জন্য বেচে গিয়েছিলেন আমিরুল মুমিনীন।
.
অর্থাৎ ইমারতের বিরুদ্ধে ৯৬ থেকে ২০০০ পর্যন্ত আড়ালে থেকে প্রত্যক্ষ ভাবে আমে_রিকা যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছে এবং সর্বশেষ যে প্লান আমে_রিকার ছিলো তা হলো- নাপাক বাহিনীকে সাথে নিয়ে ইমারতের বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক অভিযান পরিচালনা করবে।
.
এ ব্যাপারে শাইখ আবু মু স আ ব আস সু রী রহ. এর কিতাবের উপর মুফতি আবু যর আ য যা ম হাফি. দরস প্রদানকালে আরো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
.
অর্থাৎ ইমারতের বিরুদ্ধে আমে_রিকার হামলা হবে এটা নিশ্চিত ছিলো।
.
একিউ এর দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী ৯০ সাল থেকেই তারা বলে আসছে আমে_রিকা সাপের মাথা।যতদিন আমে_রিকা পরাশক্তি থাকবে ততদিন কোনো মুসলিমদের শরিয়াহ শাসনভিক্তিক ইমারত প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না। আর কোনো আঞ্চলিক জি হা দও সফল হবে না। একিউ এর গ্লোবাল জি হা দ ও আঞ্চলিক জি হা দের পার্থক্য বুঝলেই এটা সবার কাছে সুস্পষ্ট হবে।
.
অর্থাৎ একিউ এর দৃষ্টিভঙ্গি ৯৬ থেকে ২০০০ পর্যন্ত আমে_রিকার যে আচারন ছিলো তা দেখে বাস্তব সত্যে পরিনত হয়েছিলো এবং ইমারতকে রক্ষা করার স্বার্থেই আড়ালেই শত্রুকে প্রকাশ্যে আনা বা গর্তের সাপকে বাহিরে আনার প্রয়োজন হয়েছিলো। ফলে আমে_রিকায় ৯/১১ আক্রামন করা হয়।
.
অর্থাৎ এটা ছিলো ইমারতের পক্ষ থেকে আত্মরক্ষার জন্য attack
.
ইমারত এখানে মনস্তাত্ত্বিক ভাবেও নিজেদের আত্মরক্ষার ভুমিকায় প্রকাশ করেছে। আর তা হলো হামলার ক্ষেত্রে শাইখ উ সা মা রহ. এর সম্পৃক্ততার প্রমান দাবি করে। আর এটা ছিলো আমে_রিকার পক্ষে অসম্ভব। ফলে আমে_রিকাকে একটা আগ্রাসী শত্রু হিসেবে প্রমান করা সহজ হয়ে গেছে। এটা মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের ক্ষেত্রে ইমারতের পক্ষে জনসমর্থন পক্ষে রাখার অনেক বড় হাতিয়ার হয়েছে।
.
যারা বলে এই হামলার কারনে ইমারতকে অস্থিতিশীল করা হয়েছে তারা আসলে একিউ এর মানহায ও ইমারতের ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞ। একিউ ইমারতকে বিপদে ফালাই নাই বরং আমে_রিকার সাথে যুদ্ধে ইমারতকে বিজয়ের জন্য সাহায্য সহযোগীতা করেছে।যা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট।
743 viewsedited  15:44
ओपन / कमेंट
2021-08-28 17:41:53 এক.
উসুল: প্রথমত মানুষের রক্ত প্রবাহিত করা হারাম। যতক্ষন না তার প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে জানা যাবে যে সে মুমিন নাকি হারবি কাফের।
.
একজন লোক রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে আর আপনি গিয়া তাকে হত্যা করে ফেলতে পারবেন না - সে মুমিন নাকি কাফের এটা না জেনেই।
.
কাফেরদের মধ্যে দুইটা প্রকার কাছে-
এক. হারবী কাফের
দুই. আমান প্রাপ্ত কাফের
.
হারবী কাফেরদের হত্যা করা বৈধ। যার আমান নাই এমন কাফেরকে বিনা কারনে হত্যা করা মুবাহ।
কিন্তু আমানপ্রাপ্ত কাফেরদের হত্যা করা হারাম।
.
নারী শিশু হত্যা করা সম্পুর্ন রূপে হারাম। সে আমানপ্রাপ্ত হোক কিংবা হারবী হোক। সর্বাবস্থায় তাকে হত্যা করা হারাম।
.
মুসলিমদের হত্যা করা সম্পুর্নরূপে হারাম। শুধু বিচারক - হত্যার বদলে হত্যা বা বিবাহিত নারী পুরুষের ব্যভিচারের বিচারের শাস্তি হিসেবে হত্যা করতে পারবেন। কিন্তু সাধারন ভাবে কারো জন্যই কোনো মুসলিমকে হত্যা করা বৈধ না।
.
এই হলো মানুষের জান মাল ও রক্তের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে উসুল।
.
যুদ্ধাবস্থায় এই উসুলে কিছুটা পরিবর্তন হয়: যেমন, হারবি কাফেরদের উপর আক্রামনের মুহুর্তে যদি নারী শিশু আলাদা করা সম্ভব না হয় তখন তাদেরকেও হারবী কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত মনে করা হয় ।
.
কোনো মুসলিম যদি হারবী কাফেরদের উপর আক্রামনের কারনে মারা যায় তাহলে এই জন্য মু জা হি দরা দোষী হবেন না। ঐ ব্যক্তি তার অন্তরের অবস্থা নিয়ে কিয়ামতের ময়দানে উঠবে এবং তার বিচার সেভাবেই হবে। অর্থাৎ তার অন্তরে যদি ইমান থাকে তাহলে তাকে মুসলিম হিসেবেই উঠানো হবে। কিন্তু এই হত্যা হারবি কাফেরদের উপর হওয়ার কারনে মু জা হি দরা দোষী হবেন না।
.
এই হলো সাধারন ও যুদ্ধাবস্থায় মানুষের জান মালের ব্যাপারে স্বাভাবিক উসুল।
.
আফগানে আমেরিকা ও তার সহযোগীতা ইমারতের সাথে যুদ্ধবিরতি সন্ধি করার পরে তারা আমানপ্রাপ্ত অবস্থায় রয়েছে। তাদের উপর ঐ ভুমিতে বসে যেকোনো মুসলিমদের জন্য হামলা করা হারাম।
আর মুসলিমদের আমির বা মুসলিম জনসাধারণ যদি কোনো ব্যক্তি আমান দেয় তবে তা রক্ষা করা সবার জন্যই ফরজ।
.
এই বিধান শুধু আফগান ভুমির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আফগানের বাইরে নয়।
.
যেমন রাসুল সা. যখন মক্কার মুশরিকদের সাথে চুক্তি করেন তখন মদিনার সাহাবা রা. এর জন্য মক্কার মুশরিকদের হত্যা করা হারাম ছিলো। কিন্তু মক্কায় বসবাসরত মুসলিমদের জন্য মক্কার মুশরিক হত্যা হারাম ছিলো না।
.
মদিনার মুসলিমদের কাছে মক্কার মুশরিকরা ছিলো আমানপ্রাপ্ত কাফের। কিন্তু মক্কায় বসবাসরত মুসলিমদের জন্য তারা ছিলো হারবি কাফের।
.
ফলে হুদাইবিয়ার সন্ধির পর রাসুল সা. ও তার সাহাবা রা. গন মক্কার কাফেরদের কাউকে হত্যা না করলেও মক্কার মুসলিম আবু বসির রা. ও আবু জান্দাল রা. সহ প্রায় ৭০ জন সাহাবি মক্কার মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলমান রাখেন।
.
এই দৃষ্টিতে দেখলে আল কা য়ে দা বা টিটিপির জন্য ইমারতে অধিনস্ত ভুমিতে বসে আমানপ্রাপ্ত কাফেরদের উপর হামলা করা হারাম হলেও ইমারতের বাইরে এই কাফেররা হলো হারবি কাফের। ইমারতের বাইরে বসে তাদের উপর আক্রামন করা বৈধ।
.
কাবুলে ইমারতের অধিনস্ত ভুমিতে হামলা করা যে কারনে সুস্পষ্ট রূপে হারাম।
.
এখানে কতজন মুসলিম হত্যা হইছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা সেটা না। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- ওখানে যেসব কাফেররাও ছিলো তারাও ছিলো মুসলিমদের থেকে আমানপ্রাপ্ত। ফলে আফগানে বসে একজন আমেরিকান সেনাকেও হত্যা করা সম্পুর্নরূপে হারাম কাজ।
সেসব খারেজিরাই শুধু এই হামলা বৈধ বলার চেষ্টা করতে পারে যারা ইমারতের নেতৃবৃন্দকে তাকফির করে।
.
অন্যথায় এই হামলা তো এমন আমানপ্রাপ্ত কাফেরদের উপর হয়েছে যারা যুদ্ধবিরতির সন্ধি করে ফিরে যাচ্ছিলো এবং মুসলিমদের পক্ষ থেকে তাদেরকে ঐ ভুমিতে আঘাত না করার অঙ্গীকার করা হয়েছিলো।
713 viewsedited  14:41
ओपन / कमेंट
2021-08-28 03:41:43 .
কেননা তা লি বা নের নিকট তাদের শাসনের লক্ষ্য ছিল আল্লাহর দ্বীনকে সুউচ্চে তুলে ধরা। আর এখনো পর্যন্ত শাসনব্যবস্থার মধ্যে যেখানে আল্লাহর দ্বীন বিজয়ী না থাকবে, পশ্চিমাদের সাথে দর কষাকষির জন্য সেখানে তা লি বা নদের দৃষ্টিতে শাসনের কোনো মূল্যই নেই।
কিন্তু এসকল বিষয় ইসলামের শিক্ষার সাথে সাংঘর্ষিক না হলে কোনো নীতি বা আন্তর্জাতিক সনদকে সমর্থন করতে নিষেধ করে না।
.
এই উপলব্ধি হচ্ছে স্বয়ং সেই উপলব্ধি, যা রাসূল সাঃ তাঁর সাহাবিদেরকে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের ক্ষেত্রে উৎসাহ দেওয়ার সময় বারংবার উচ্চারণ করেছেন। রাসূল সাঃ মক্কায় জাহেলিয়াতের সাথে অংশীদার হয়ে রাষ্ট্রপরিচালনা করতে রাজি হননি। যদিও মক্কার অধিবাসীরা রাসূল সাঃ কে প্রধান করে রাষ্ট্রপরিচালনা করতে রাজি ছিল এই শর্তে যে, তিনি রাষ্ট্রপরিচালনার ক্ষেত্রে তাদের জাহেলিয়াত, আইন-কানুন এবং তাদের বাপ-দাদাদের থেকে প্রাপ্ত রীতিনীতির দ্বারা শাসনকে স্পর্শ করবেন না অর্থাৎ এগুলোকে বাদ দিবেন না।
.
নিশ্চয়ই আমাদের যুগে এধরণের উপলব্ধি বা বুঝকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা তা লি বা নদের এক বিরাট কৃতিত্ব, যে যুগে শাসনক্ষমতার নেতৃত্বে টিকে থাকার জন্য শাসকেরা কুফরি আইন-কানুনের প্রতি আনুগত্য ও আত্মসমর্পণ করতে দৌড়াদৌড়ি করে থাকে।
.
- শাইখ আব্দুল ওয়াহহাব কাবুলি হাফি.
||বই: তা লি বা নের চিন্তাধারার মৌলিক্ত ভিত্তি
445 views00:41
ओपन / कमेंट