Get Mystery Box with random crypto!

আযযাম আল গালিব

टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
टेलीग्राम चैनल का लोगो azzamalgalib2 — আযযাম আল গালিব
चैनल का पता: @azzamalgalib2
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.11K
चैनल से विवरण

মুওয়াহহিদ দায়ী

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

0

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 3

2021-09-01 11:21:45 "আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত।"
সুরা তওবার এই অংশটুকু শোনেন নাই এমন মানুষ পাওয়া সম্ভব হবে না। সুরা তওবার এই অংশটুকু সবই বলে। তাবলীগে গেলে বলবে। গণতন্ত্রপন্থী রাজনৈতিক দলেরাও বলবে। মসজিদের খতিব খুতবায় বলবে।সবার মুখে মুখে এই আয়াত
.
কিন্তু আল্লাহ তো জান্নাত দিবেন।কিন্তু আল্লাহ জান মাল ক্রয় করে বিনিময় কি চাইতাছেন? সেই অংশটুকু কেউ আর উচ্চারন করে না।
আর সেটা হলো: يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللّهِ فَيَقْتُلُونَ وَيُقْتَلُونَ
" তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে"
(আয়াত ১১১)
.
এই ভাইদের হাসি দেখলে মনে হয় ভাইয়েরা এই আয়াতের সত্যিকারের বিক্রেতা। যারা আল্লাহর দুশমনদের মেরেছেন।আবার হাসিমুখে নিজেরাও মৃত্যুকে গ্রহন করেছেন।
.
আমরা তো মুখে মুখে নিজেকে আল্লাহর কাছে বিক্রি করি। কিন্তু এই ভাইয়েরা সত্যিকার ভাবেই আল্লাহর কাছে বিক্রি হয়ে গেছেন..
291 viewsedited  08:21
ओपन / कमेंट
2021-09-01 11:06:18
330 views08:06
ओपन / कमेंट
2021-09-01 08:38:22 মুরতাদ ও হারবী কাফের হ_ত্যা যেকোনো মুসলমানদের জন্য বৈধ।
এ ব্যাপারে চার মাজহাবের সমস্ত ইমামদের মধ্যেই ইজমা আছে-
.
ফোকাহায়ে কেরামদের বক্তব্য:
(ক) ইমাম সারাখসী (রহঃ) বলেন,

قال السرخسي: ولا شيء على من قتل المرتدين قبل أن يدعوهم إلى الإسلام لأنهم بمنزلة كفار قد بلغتهم الدعوة] المبسوط 120/10[

অর্থ: মুরতাদদেরকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়ার পূর্বে হত্যা করার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। কেননা, এরা ঐসকল কাফেরের পর্যায়ে, যার কাছে দাওয়াত পৌঁছে গেছে।
.
(খ) ইমাম নববী (রহঃ) বলেন,

قال الإمام النووي: وأما من لا عهد له، ولا أمان من الكفار: فلا ضمان في قتله على أي دين كان]روضة الطالبين 259/9[

অর্থ: যেসকল কাফেরদের সন্ধিচুক্তি, আমান বা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা চুক্তি নেই, তাঁকে হত্যা করার ব্যাপারে কোন জিম্মাদারী নেই। চাই সে যেকোন ধর্মেরই হৌক না কেন। (রওজাতুত তালেবীন- ৯/২৫৯)
.
(গ) ইবনু মুফলিহ (রহঃ) বলেন:

ولا تجب بقتله ديّة ولا كفارة -أي الكافر من لا أمان له- لأنه مباح الدم على الإطلاق كالخنزير المبدع263/8

কাফের এর সাথে যদি কোন ‘আমান’ না থাকে তাহলে তাঁকে হত্যা করলে কোন ধরনের দিয়ত বা কাফফারা ওয়াজিব হবে না। কেননা সাধারণভাবে তাঁর রক্ত শুকুরের রক্তের ন্যায় বৈধ। (মিবদা’-৮/২৬৩)
.
(ঘ) ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন:

الله تبارك وتعالى أباح دم الكافر وماله إلا بأن يؤدي الجزية أو يستأمن إلى مدة)[الأم 264/1(

বরকতময় আল্লাহ তাআলা কাফেরের রক্ত ও মাল বৈধ করে দিয়েছেন, তবে যদি সে জিযিয়া প্রদান করে অথবা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা চুক্তিতে থাকে তাহলে নয়। ( আল-উম্ম ১/২৬৪)
.
(ঙ) ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন,

أما الكفار فدماؤهم على أصل الإباحة كما في آية السيف؛ فكيف إذا نصبوا الحرب…. السيل الجرار522/4].

“আর কাফেরদের রক্ত মৌলিকভাবেই বৈধ, যেমনটা তরবারির আয়াতে রয়েছে। অধিকিন্তু যখন তারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হবে।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৫২২)
.
তিনি আরো বলেন:
.
والمشرك سواء حارب أم لم يحارب: مباح الدم ما دام مشركًا] السيل الجرار 369/4.[

“মুশরিক চাই সে যোদ্ধা হোক বা না হোক যতক্ষণ সে মুশরিক থাকবে ততক্ষণ তাঁর রক্ত বৈধ।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৩৬৯)
.
(চ) ইমাম মাওয়ারদী (রহঃ) “আহকামুস সুলতানিয়াহ” কিতাবে বলেন,

“ويجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من مقاتلة المشركين ، محارباً وغير محارب” ] الأحكام السلطانية : الباب الرابع[

মুশরিকদের মধ্যে যুদ্ধের উপযোগী যে কাউকে সুযোগ পেলেই হত্যা করা বৈধ। চাই তারা যুদ্ধরত হোক বা না হোক। (আহকামুস সুলতানিয়াহ”/চতুর্থ অধ্যায়)।
.
(ছ) বিভ্রান্তিসৃষ্টিকারীদের জবাবে প্রখ্যাত ইমাম আল্লামা বদরুদ্দীন ইবনে জামাআহ (রহঃ) (যিনি ইবনে কাছীর ও আল্লামা যাহাবীর শিক্ষক)এর স্পষ্ট বক্তব্য হলোঃ

“يجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من الكفار المحاربين سواء كان مقاتلاً أو غير مقاتل ، وسواء كان مقبلاً أو مدبراً ، لقوله تعالى “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5)
.
যুদ্ধরত কাফেরদের যাকেই পাবে তাকেই হত্যা করা মুসলমানদের জন্য বৈধ। চাই সরাসরি সে যোদ্ধা হোক অথবা না হোক। চাই সে যুদ্ধে গমনকারী হোক বা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকুক। দলিল হলো আল্লাহ তাআলার বানী:
.
“فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5)
.
“অতঃপর মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে বন্দী করো,অবরোধ করো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫)

[تحرير الأحكام في تدبير أهل الإسلام ص 182
.

-
ফতওয়া: শাইখুল হাদিস আবু ইমরান হাফি.
.

এটাই হলো হারবী কাফের ও মুরতাদ হত্যার মৌলিক নীতিমালা। ইসলামে হারবী কাফের ও মুরতাদদের কোনো আমান নাই এবং এদের বিনা কারনে কেউ হত্যা করবে বা তাদের সম্পদ দখল করলে কোনো পাপ বা শাস্তির বিধান নেই।
.
এমন মুরতাদ বা হারবী কাফের যে সমাজে কুফুরি প্রতিষ্ঠা করতে চায় না- আগ্রাসী শত্রুদের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারীও নয় এমন ব্যক্তিদের হত্যা করাই শরিয়তে মুবাহ।
.
কিন্তু এই হারবী কাফেররা যখন আগ্রাসী শত্রুর সাথে মিলিত হয় তখন এদের হত্যা করা ওয়াজিব পর্যায়।
495 views05:38
ओपन / कमेंट
2021-09-01 05:52:26 আফগানীদের পপিচাষ ও opium বিক্রি নিয়ে অনেকেই বেশ দ্বিধাগ্রস্থ। অনেকে তো সরাসরিই বলছেন "মাদক বিক্রির টাকায় ওরা ইসলামী ইমারতের ভড়ং না দেখালেই পারতো!"
.
আসুন ইসলামী আইনের আলোকে এবার বিষয়টা পর্যালোচনা করা যাক।
.
শত শত বছর ধরে ইসলামী আইনের জগতে সর্বজন সমাদৃত ও বিখ্যাত একটা বইয়ের বক্তব্য দেখুন।

وصح بيع غير الخمر و مفاده صحة بيع الحشيشة الخ
মদ ব্যতীত অন্যান্য নেশাদ্রব্য বিক্রি করা বৈধ, এই কথার উদ্দেশ্য হচ্ছে হাশীশ (একপ্রকার তামাক/মাদক দ্রব্য যার ঔষধি গুনও রয়েছে) বিক্রিও বৈধ।(রদ্দুল মুহতার,৬/৪৫৪)
.
পাঠক হয়তো এখন প্রশ্ন করবেন, কোরআনে মাদক নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও ইসলামী আইনের কেতাবে এমন অদ্ভুত কথা কিভাবে স্থান পায়?
.
উত্তর হচ্ছে, আইনগ্রন্থ লেখার সময় প্রতিটি বিষয়ের সবদিক লক্ষ্য রাখতে হয়। কোন জিনিসের শুধু একদিক লক্ষ্য করে সামগ্রিক সিদ্ধান্ত ও সাধারণ অধ্যাদেশ জারি করা যায় না। পপিচাষের মাধ্যমে যে মূল কাঁচামাল তৈরী হয় তা শুধু নেশা তৈরীর কাজে লাগেনা। বরং সারা দুনিয়ার অপারেশনের রোগীদের অজ্ঞান করতে যে (অ্যানেস্থেশিয়া) যে মরফিন তৈরী করা হয় তার মূল কাঁচামালও এই আফিম! পৃথিবীর আরো অসংখ্য ওষুধে বিভিন্ন রোগের প্রতিকারে এর ব্যাবহার হাজার বছর ধরে প্রচলিত। তাই কোনভাবেই আমরা এর উৎপাদন ও বিপননকে সামগ্রিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারিনা। এখানে আমাদের একমাত্র করণীয় হচ্ছে এই কাঁচামালের অবৈধ ব্যাবহার রোধ করা।
.
মাদকের ব্যাপারে কোরআনে যে নিষিদ্ধতার কথা বলা হয়েছে তা প্রযোজ্য হবে এই অপরিশোধিত opium কে কোকেন/অন্য কোন মাদকদ্রব্যে পরিণত করার পরে। মাদকে পরিনত করার আগে এই কাঁচামালের উপরে ইসলামের মদকবিরোধী আইন কার্যকর হবেনা। হওয়াটা যৌক্তিকও না।

এবার ছোট্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি। আপনাদের সামনে বিষয়টা একদম সহজ হয়ে যাবে।
আমরা জানি আঙুর একটা পুষ্টিকর ফল। আবার এ থেকে অ্যালকোহলও তৈরী হয় যা ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।মনে করুন, ইউরোপের যেসব এলাকা উন্নত প্রজাতির আঙ্গুর ও ওয়াইনের জন্য বিখ্যাত সেসব এলাকায় ইসলামী শাসনব্যাবস্থা প্রতিষ্ঠিত হলো। আমরা জানি যে কেউ চাইলে এখানকার আঙুরের বৈধ অবৈধ দূই ধরনের ব্যাবহারই করতে পারে। এজন্য আমরা কি আঙুর চাষ ও রফতানীর উপরেই ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবো নাকি আমাদের আওতাভুক্ত এলাকায় আঙুরের অপব্যবহার (অ্যালকোহল তৈরী) বন্ধের সর্বাত্মক চেষ্টা করবো? আপনার বিবেকের কাছে কোনটা যৌক্তিক?

উল্লেখ্য, আফগান মুসলিমরা সেখানে পপিচাষ নিষিদ্ধ করছে। (আন্তর্জাতিক মিডিয়াতেও বিষয়টা প্রচারিত হয়েছে) কারন তাদের আফিম উৎপাদনের সুযোগ নিচ্ছে পৃথিবীর বড় বড় ড্রাগলর্ডরা। তাই পরিস্থিতির বিবেচনায় তারা নিজেদের অর্থনৈতিক ক্ষতি মেনে নিতে প্রস্তুত। তারা চাইলেই আইনের ফাঁক গলে নিজেদের ব্যাবসা বৈধভাবে চালিয়ে যেতে পারতো।(আফগানের আফিম ব্যাবসার পিক সিজন ছিলো আমেরিকা থাকাকালীন সময়টা। এবং এর দ্বারা সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে পশ্চিমা মাফিয়া। এর আগেও তালিবদের আমলে এই ব্যাবসা নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো এবারেও নিষিদ্ধ করা হলো) অথচ তারা সুযোগ নেয়ার বদলে নৈতিকতার দাবীকে প্রাধান্য দিয়েছে। তাই ইসলামী আইনের দোহাই দিয়ে এই বিষয়ে অন্তত তাদের সমালোচনার কোন প্রকার সুযোগ নেই।
.
প্রয়োজনীয় কিছু রেফারেন্স:
ফাতাওয়ায়ে উসমানী, ৩/৮৯,তে এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
তানক্বিহু ফাতাওয়াল হামিদিয়্যাহ,৬/৩৬৬।
মাজ্বমুআতুল ফাতাওয়া,২/২৭।
ফাতাওয়া রশিদিয়্যাহ, ৪৮৮।
ক্বিফায়াতুল মুফতী, ৯/১৪৮।
.
Affan Bin Sharfuddin ভাই
1.0K views02:52
ओपन / कमेंट
2021-08-31 17:32:54 জুলহাস মান্নান অপারেশন- কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট
.
এক.
এক ভাই স্বয়ং সমকামী হিসেবে অভিনয় করে সমকামী কমিউনিটিতে যুক্ত হয়েছেন এবং গুপ্তচরবৃত্তি করেছেন। সমকামীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় যে মাথা যে সমকামীতাকে সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে এবং আমেরিকা সহ ভারতীয় বিশ্বস্ত এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছে এমন ব্যক্তিকে টার্গেট করেছেন। তার তথ্য সংগ্রহ করেছেন
.
দুই.
মান্নানের দৈনন্দিন জীবনের উপর ৬ দিন একাধারে নজরদারি করেছেন এবং তার দৈনন্দিন রুটিন নোট করেছেন। কখন বাসায় যায় কখন বাসায় আসে তা দেখেছেন।
.
তিন.
আসে পাশের পরিবেশ ভালোভাবে দেখেছেন এবং বাহিরে অপরেশন করা যাবে কিনা তা যাচাই করেছেন।বাহিরে দোকানপাট ও মানুষের আনাগোনা বেশি থাকার ফলে ঘরেই অপারেশন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
.
চার.
ঘরে ঢোকার জন্য সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন।কুরিয়ারের কর্মি হয়ে পার্সেল নিয়ে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই জন্য প্রয়োজনীয় আইডি কার্ড ও অন্যান্য জিনিস সংগ্রহ করেছেন।যাতে কোনো ভাবেই সন্দেহ না করা হয়।
.
পাচ.
ঘরে ঢুকেছেন। হাতে অ স্ত্র থাকার পরেও চা পাতি ব্যবহার করেছেন। এটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু! সব যায়গায় গানের ব্যবহার না করে সহজ পদ্ধতি গ্রহন করা উচিত। তার সাথে থাকা তার বন্ধুকেও উপরে পাঠিয়েছেন। এখানে টার্গেট ছিল একজন।কিন্তু আরেকজন সাথে থাকার কারনে উপরে চলে গেছে।
.
ছয়.
চিৎকারে লোকজন জরো হলে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করেছেন ফাকা গু লি ছুড়ে।
.
সাত.
একজন পুলিশের সাথে ধ্বস্তাধস্তি হওয়ার কারনে অন্য একজন এসে তাকে ছাড়িয়ে নিতে সাহায্য করেছেন

.
পুরো মিশনের সম্পুর্ন প্লান ছিলো একদম পুঙ্খানুপুঙ্খ!
.
একটা সফল অপারেশনের জন্য দুর্দান্ত প্লান করেছিলেন ভাইয়েরা!
.
আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুন
522 views14:32
ओपन / कमेंट
2021-08-31 15:36:44 আফগানিস্তানে আমেরিকা কখনো জয়ী হতে পারেনি। তারা সেখানে এমন এক যুদ্ধের ফাঁদে আটকে পড়েছিল, যেটা অজেয়। ২০১৯ সালে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকায় সুরক্ষিত নথির বরাতে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেই সংবাদে উঠে আসে, আফগানিস্তানে অবস্থানরত সামরিক কমান্ডাররা জানিয়েছেন, তাঁরা সেখানে পরাজিত হওয়ার অবস্থানে রয়েছেন।
.
- টনি ওয়াকার
574 views12:36
ओपन / कमेंट
2021-08-31 14:39:32 সমকামী অধিকারকর্মী জুলহাজ মান্নান ও মাহবুব তনয় হত্যাকাণ্ডে ছয় জনের মৃত্যুদণ্ড। (বিবিসি)
.
সমকামীদের উপর এটা ছিলো আনসার আল ই স লা মের সফল একটি অভিযান।
.
আল্লাহ তা'আলা অভিযুক্ত ভাইদের ধৈর্য ধরার তাওফিক দান করুন। আমাদেরকেও দাওয়াত ও জি হা দের পথে অবিচল রাখুন।
178 views11:39
ओपन / कमेंट
2021-08-31 05:41:56 আমরা কিভাবে ভা র তের বিরুদ্ধে ওয়ার করবো?
.
৪র্থ প্রজম্মের ওয়ারটা হয় মুলত খন্ড খন্ড ও ছোট ছোট টিম তৈরি করে।
.
যদি সহজ ভাবে বলি- তাহলে বলতে হবে ৪/৫ জন মিলে মিলে ছোট ছোট গ্যাং তৈরি করতে হবে। এরপর দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার বা পিস্তল জাতীয় অস্ত্র সংগ্রহ করতে হবে। খুব বড় বড় ভারি অস্ত্রের দরকার নেই প্রথমেই।
.
একজন একজন ব্যক্তির উপর অভিযান পরিচালনা করতে হবে। একজন ব্যক্তি হলেও তারা হতে হবে বড় মাথা! আর একজন ব্যক্তিকে আল্লাহর প্রিয় করে দিতে অবশ্যই আপনার মাদার অফ বোম্ব ফাটানোর দরকার হবে না - আমাদের দেশীয় চা পাতীই যথেষ্ট। আর এসব অভিযানে বেশি লোকেরও দরকার হয় না।
.
এভাবে কিছু হারবী ও উচ্চপর্যায়ের দালাল শায়েস্তা করলেই ব্যাপক আতংক ছড়িয়ে পরবে।
.
এছাড়া ভা র তের অভ্যন্তরে হারবী জনসাধারণ যেসব এলাকায় সংখ্যাগরিষ্ঠ সেসব এলাকায় হামলা করে শতাধিক নিহত করে আতংক ছড়াতে হবে।
.
মনে রাখা উচিত এই যুদ্ধে অনেক বেশি সৈন্য বা মানুষ মারার দরকার নেই।
.
একটা হিসাব করুন - আল কা য়ে দা র হাতে গত ৩০ বছর আ মে রি কা ও তার মিত্রদের উপর হামলার ফলে কত মানুষ মারা গেছে? পাচ হাজার? দশ হাজার? এর চেয়ে বেশি কিন্তু না!
.
আ মে রি কা য় সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে ৯/১১। অবশ্য এর চেয়ে বড় কোনো হামলা হয়নি বিশ্বে আর এর মত মারাও যায়নি। এর পরবর্তি হামলাগুলোতে সর্বোচ্চ একশ বা তার চেয়ে বেশি মারা গেছে এরকম হামলা হয়েছে হাতে গোনা কয়েকটা
.
অর্থাৎ এই যুদ্ধে আপনাকে অনেক বেশি লোক মারার দরকার নেই। প্রয়োজন আতংক তৈরি করার। অর্থাৎ ৪র্থ প্রজম্মের যুদ্ধটা হলো খালি কলসির মধ্যে একটা পয়সা ফেলে ব্যাপক শব্দ তৈরি করার মত ঘটনা।
.
আর এটা হলো ফাদ একটা।
.
এর এই ফাদে পরেই ভা র ত পাগল হয়ে যাবে একসময় আ মে রি কার মত ব্যাপক ক্ষতির স্বীকার হবে।
.
আমাদের শুধু হিম্মত করে কাজ শুরু করা দরকার।
552 views02:41
ओपन / कमेंट
2021-08-30 17:16:47 গেরিলা যুদ্ধ হয় দীর্ঘ মেয়াদী! শত্রুপক্ষের শক্তি ধীরে ধীরে ক্ষতম হয়।
.
আমাদের যুদ্ধটা ভারতের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের প্রশাসনের বিরুদ্ধে না।
.
বাংলাদেশের প্রশাসনের শুধু তাদেরকেই টার্গেট করা উচিত যারা ভারতের চিহ্নিত দালাল ও কুফরের পক্ষে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
.
এটা বোঝার বিষয়- যদি আমরা বাংলাদেশের প্রশাসন বা সামরিক বাহিনীকে ছাড় দেই তাহলে ভারতের শক্তি ক্ষয় হওয়ার সাথে সাথে এসব দলের সাধারন সদস্যরা ভারতের সঙ্গ ত্যাগ করবে যেমন আফগানে আমেরিকা পরাজিত হচ্ছে বুঝতে পেরেই সাধারন আফগান বাহিনীর যুদ্ধ করার মনবল ভেঙ্গে গেছে!
.
তাই আমাদের টার্গেট থাকা উচিত ভারত।
পাশাপাশি বাংলাদেশে যেসব এজেন্ট বসে আছে তারা।
730 views14:16
ओपन / कमेंट
2021-08-30 16:51:26 গেরিলা যুদ্ধ হয় দীর্ঘ মেয়াদী! শত্রুপক্ষের শক্তি ধীরে ধীরে ক্ষতম হয়।
.
আমাদের যুদ্ধটা ভারতের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের প্রশাসনের বিরুদ্ধে না।
.
বাংলাদেশের প্রশাসনের শুধু তাদেরকেই টার্গেট করা উচিত যারা ভারতের চিহ্নিত দালাল ও কুফরের পক্ষে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
.
এটা বোঝার বিষয়- যদি আমরা বাংলাদেশের প্রশাসন বা সামরিক বাহিনীকে ছাড় দেই তাহলে ভারতের শক্তি ক্ষয় হওয়ার সাথে সাথে এসব দলের সাধারন সদস্যরা ভারতের সঙ্গ ত্যাগ করবে যেমন আফগানে আমেরিকা পরাজিত হচ্ছে বুঝতে পেরেই সাধারন আফগান বাহিনীর যুদ্ধ করার মনবল ভেঙ্গে গেছে!
.
তাই আমাদের টার্গেট থাকা উচিত ভারত।
পাশাপাশি বাংলাদেশে যেসব এজেন্ট বসে আছে তারা।
772 views13:51
ओपन / कमेंट