Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 7

2022-01-21 08:33:21 ১২০ বছর আগের একটা অটোমান শিশু। এইতো সেই দিনের কথা। লক্ষ্য করুন, কীভাবে সে অস্ত্র হাতে দাড়িয়ে আছে।

এবার আরেকটু লক্ষ্য করুন।

যখন মামলুকদের শাসনামল ছিল, তখন একটি ছেলে ৭৫ মিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে মাত্র দেড় সেকেন্ডের ব্যবধানে তিনটি তীর দিয়ে আঘাত হানতে পারতো।

উসমানী খিলাফতকালে একটা ছেলে তীরন্দাজের প্রশিক্ষণ নিতে দিনে পাঁচশ বারের বেশি ধনুকের রশি প্রসারিত করত। মানে ৫০০ রাউন্ড গুলি করত।

আপনি হয়ত বলবেন, এটা আবার কোন কথা হলো? মনে রাখবেন, তখনকার সময়ে এই তীর-ধনুক ই ছিল বর্তমানের একে ৪৭ বা আমেরিকার তৈরি এম২, এম১ সহ কার্বাইনের লেটেস্ট সব ভার্সন।

তখন মক্কার ভয়ঙ্কর উপত্যকায় ভেড়ার পালের সাথে একটি ছেলে রাতের পর রাত একা থাকতো কিন্তু তার বাবা-মা তাতে একটুও চিন্তিত হতনা। কারণ,

তারা এমন এক জেনারেশন ছিল যারা অস্ত্র দিয়ে খেলা করত এবং কিকবক্সিং আর ঘোড়ায় চড়তে মজা পেত।

আর আমাদের জেনারেশন ক্রিকেট বল নিয়েই বেজায় খুশি আছে।

তারা এমন এক প্রজন্ম ছিল, যারা অবসর সময়কে কুরআন ও হাদিস চর্চায় ব্যয় করত। যেখানে আমরা WiFi বা MB দিয়ে ব্যয় করি।

আল্লাহ রহম করুন,
সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস রাযি.-কে। ইসলামের পক্ষে প্রথম তীর তিনিই নিক্ষেপ করেছিলেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর।

আল্লাহ রহম করুন,
যায়েদ বিন সাবিত রাযি.-কে। মাত্র ১৩ বছর বয়সে নবী সা.'র অনুবাদক এবং ওহীর লেখক হয়ে গিয়েছিলেন।

আল্লাহ রহম করুন,
আত্তাব বিন আসিদ রাযি.-কে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে নবী সা. তাঁকে মক্কার গবর্নর নিযুক্ত করেছিলেন।

আল্লাহ রহম করুন,
ওসামা বিন যায়েদ রাযি.-কে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে মুসলিম সেনাবাহিনীর কমান্ডার হয়ে গিয়েছিলেন।

আল্লাহ রহম করুন,
মুহাম্মদ বিন কাসিম রহ.-কে। মাত্র ১৭ বছর বয়সে সিন্ধু বিজয়ী হয়ে গিয়েছিলেন।

আল্লাহ রহম করুন,
মুহাম্মদ আল-ফাতিহকে। মাত্র ২২ বছর বয়সে কনস্টান্টিনোপল বিজয় করে নিয়েছিলেন।

আমাদের জেনারেশন'র যুবকদের সাথে আমাদের পূর্বসূরি যুবকদের একটু তুলনা করুন। আয়েশি, প্রাচুর্য আর দীনদারিত্বে কত পার্থক্য..............।

আমাদের যুবকরা এমন হয়ে গেছে যারা ত্রিশ বছর বয়সে কুরআন খুলেও দেখেনা।

#BMPost
412 views05:33
ओपन / कमेंट
2022-01-21 08:33:16
367 views05:33
ओपन / कमेंट
2022-01-19 22:39:47
আহলে হক্ব আলেম উলামাদের বিভিন্ন উক্তি, ফতওয়ার সারাংশ ও চিন্তাধারার শর্ট ম্যাসেজসমূহ দ্বারা তৈরি ব্যানার-পোস্টারসমূহ পেতে https://t.me/ummahgraphicstore চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইন-শা-আল্লাহ্ ...
202 views19:39
ओपन / कमेंट
2022-01-19 22:24:39 মুয়াহহীদিন ভাইয়েরা সাবস্ক্রাইব করতে পারেন ইনশাআল্লাহ

https://t.me/Tawhidbadi
199 views19:24
ओपन / कमेंट
2022-01-19 21:34:25 بسم الله الرحمن الرحيم
الحمد لله والصلاة والسلام على رسول الله وعلى آله وأصحابه ومن والاه،
أما بعد

তাকফির নিয়ে আমরা প্রান্তিকতার
শিকার। কেউ কেউ ঠুনকো অজুহাতে সামান্য সামান্য বিষয়ে তাকফির করে বসেন। আবার কেউ কেউ স্পষ্ট কুফর দেখতে পেয়েও বিভিন্ন সংশয় সন্দেহে তাকফির করা থেকে দূরে থাকেন। আসলে এ উভয়টিই প্রান্তিকতা। মুমিনকে কাফের বলা যেমন ভয়াবহ, কাফেরকে মুমিন বলাও তেমনি ভয়াবহ।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,

“হে মুমিনগণ! তােমরা যখন আল্লাহর পথে সফর করবে তখন যাচাই বাছাই করে দেখবে। কেউ তােমাদেরকে সালাম দিলে পার্থিব জীবনের উপকরণ লাভের আকাঙ্খায় তাকে বলবে না যে, তুমি মুমিন নও।” - সূরা নিসা (০৪; ৯৪)
এ আয়াতে যাচাই বাছাই ছাড়া কাফের বলে দিতে নিষেধ করা হয়েছে।

অন্য আয়াতে ইরশাদ করেন,
“আল্লাহ যাকে গােমরাহ করে দিয়েছেন তােমরা কি তাকে হিদায়াত দিয়ে দিতে চাচ্ছাে?” -সূরা নিসা (০৪ : ৮৮)
তাফসিরে জালালাইনে এ আয়াতে তাফসিরে এসেছে,
যারা কাফের হয়ে গেছে তােমরা তাদেরকে হিদায়াতের ওপর আছে তথা মুমিন বলে গণ্য করতে চাচ্ছাে?” (তাফসিরে জালালাইন)

এ আয়াতে কাফেরকে মুমিন গণ্য করতে নিষেধ করা হয়েছে।
অতএব, এ উভয়টিই প্রান্তিকতা৷ উভয়টিই ভয়াবহ এবং উভয়টারই নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে।

মােল্লা আলী কারী রহিমাহুল্লাহ (১০১৪ হি.) বলেন,
“কোনাে কাফেরকে মুসলিম মিল্লাতে অন্তর্ভুক্ত করে ফেলা কিংবা কোনাে মুসলিমকে মিল্লাত থেকে বহিষ্কার করা দেয়া, দ্বীনে ইসলামে উভয়টিই ভয়াবহ কাজ।” -শরহুশশিফা: ২/৪৯৯

মুফতি শফি রহিমাহুল্লাহ তাঁর ‘জাওয়াহিরুল ফিকহ’-গ্রন্থে বলেন,
“ফুরুয়ি তথা শাখাগত মতভেদ, ভিন্ন ব্যাখ্যা সম্ভব এমন কিংবা অস্পষ্ট কথাবার্তা, কিংবা এমন আকিদা ও শব্দ যা কুফর হওয়ার ব্যাপারে উলামায়ে কেরামের মাঝে দ্বিমত আছে: এ ধরনের বিষয়াদির ভিত্তিতে কোনাে মুসলিমকে তাকফির করা নেহায়েত অসতর্কতা এবং নিজ ঈমানকে হুমকির সম্মুখীন করার নামান্তর। কেননা, এ সূরতে পরিণতিতে ঈমানকে কুফর বলা হচ্ছে। ঠিক একইভাবে কোনাে সুস্পষ্ট
কাফেরকে মুসলমান আখ্যা দেয়াও নেহায়েত ভয়ানক অপরাধ এবং আপন ঈমানকে হুমকির সম্মুখীন করার নামান্তর। কেননা, এতে পরিণতিতে কুফরকে ঈমান বলা হচ্ছে। আর এতাে সুস্পষ্ট যে, ঈমানকে কুফর বা কুফরকে ঈমান আখ্যা দেয়া নিঃসন্দেহে কুফর; কিংবা কুফরের শঙ্কামুক্ত নয়। তাছাড়া কোনাে কাফেরকে মুসলমান বলে দেয়া শুধু একটি শাব্দিক ব্যাপার নয়, বরং গােটা মিল্লাত ও ইসলামি সমাজের ওপর মহা জুলুম। কারণ, এর দ্বারা গােটা সমাজ প্রভাবান্বিত হয়ে পড়ে। নিকাহ, নসব (বংশ), মিরাস, জবাইকৃত জন্তু, ইমামত, নামায এবং এছাড়াও সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অধিকার ও কর্তব্য সব কিছুর ওপরই এর প্রভাব পড়ে।” জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/১০৪-১০৫
.
তাকফিরে ভুল হলে তাকফিরকারী নিজেই কি কাফের হয়ে যায় !
-শাইখ আব্দুল্লাহ রাশেদ হাফিযাহুল্লাহ

~ t.me/boycotttagut
213 views18:34
ओपन / कमेंट
2022-01-19 21:34:22
203 views18:34
ओपन / कमेंट
2022-01-19 18:47:40 বারংবার যারা কিবোর্ড মুজাহিদ বলে বলে কটাক্ষ করছেন। তাদের জবাব স্বয়ং আনসার আল ইসলাম (আল কায়দা উপমহাদেশ) শাখা থেকে জবাব দেওয়া হয়েছে।।

মুসলিম উম্মাহের প্রতি আহ্বান তৃতীয় দফায়।। ম্যাগাজিনে।।

#তৃতায়ত, এ যুদ্ধের মনস্তাত্ত্বক অক্ষ নয়ে বিশেষভাবে মনােযােগা হােন। জিহাদা ময়দানের কেন্দ্রে অবস্থানকারী ব্যাক্তিরাহ হক্ব ও বাতিলের এ যুদ্ধে মিডিয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

আল ইমাম ওয়াল মুজাহিদিন শায়খ উসামা বিন লাদিন রাহিমাহুল্লাহ,হাকিমুল উম্মাহ শায়খ ডঃ আইমান আয যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহ সহ অন্যান্য মুজাহিদিন উমারাহ ও উলামাগণের বিভিন্ন বক্তব্যে বারংবার যে বিষয়টি উঠে এসেছে তা হল, বর্তমান যুগে যুদ্ধের অর্ধেক কিংবা তার চেয়েও বেশী হল মিডিয়া।

তাই এ মিডিয়া জিহাদের গুরুত্ব অনুধাবন ও হক্ব আদায় করা আমাদের সকলেরই একটি আবশ্য কর্তব্য। এটি এমন এক দায়িত্ব যার ব্যাপারে ময়দানে অবস্থান করা মুজাহিদিন আফসােস করেন! অতএব এ দায়িত্বকে, জিহাদি মিডিয়ার গুরুত্বকে খাটো করে দেখার কোন সুযোগ নেই।।

~ Muhammad Abu Saleh
280 views15:47
ओपन / कमेंट
2022-01-19 18:44:17 প্রিয় ভাই!অনলাইনে যারা দাওয়ার কাজ করছেন,আপনার অন্তর কে খালিস করে নিন।
খ্যাতিমান হওয়ার লোভ,
সেলেব্রিটি হওয়ার লালসা পরিত্যাগ করুন।
জীবনের অমূল্য সময় ব্যায় করে অর্জিত আমল সমূহ নষ্ট হতে দিবেন না।
ইবাদতের বদলে শিরকের গোনাহ্ ক্রয় করবেন না।

||শাইখ তামিম আল আদনানি (হা:)
265 views15:44
ओपन / कमेंट
2022-01-16 21:15:00 আমরা কেমন সন্তানের মা হওয়ার স্বপ্ন দেখি ?
------------------------------------------------------------
প্রত্যেক মা - বাবা নিজের সন্তানদের সফলতার সর্বোচ্চ শিখরে সমাসীন দেখতে চান । সন্তানদের উজ্জল ভবিষ্যতের প্রত্যাশায় তারা নানান স্বপ্ন দেখেন । ছোটবেলা থেকেই আদরের সন্তানের প্রতিটি প্রদক্ষেপ যেন হয়— কাঙ্খিত সেই স্বপ্ন পূরণের পথে ; এ প্রচেষ্টায় মা - বাবা কোন ত্রুটি করেন না ।
তবে সন্তানকে ঘিরে বাবার চেয়ে মায়ের মাঝেই থাকে বেশি আশা - আকাঙ্খা । আর মায়ের সান্নিধ্যেই তো তারা বেড়ে ওঠে একটা দীর্ঘ সময় ৷ এ সময় তাদের ওপর মায়ের মেজাজ ও রুচির প্রতিফলন ঘটে । বাস্তবিকই , মায়ের সান্নিধ্য হচ্ছে সন্তানদের জন্যে একটি উত্তম শিক্ষালয় । একটি ছোট্ট শিশু ধীরে ধীরে খুব সহজেই মায়ের মাঝে বিদ্যমান প্রতিটি স্বভাব গুণে গুণান্বিত হয়ে ওঠে । মাকে দেখেই যখন সন্তানরা শিখে থাকে ; তাহলে একজন মায়ের মাঝে কেমন রুচিবোধ ও মেজাজ থাকা জরুরী ?

সন্তানদের ব্যাপারে একজন মায়ে মন স্বপ্ন আর আশা - আকাঙ্খা পোষণ করা উচিত ? কিন্তু আফসোস ! অধিকাংশ মা - ই এ ক্ষেত্রে মরীচিকাময় স্বপ্নে বিভোর থাকেন । খুব কম মা - ই আছেন ; যারা প্রকৃত পরিণামের কথা ভেবে সঠিক স্বপ্নটি দেখেন , বা সন্তানদের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ।

বর্তমানে আমাদের মা - বোনেরা পারিপার্শ্বিক সমাজ ব্যবস্থার প্রচলিত জীবনাচারের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকেন । আশপাশের অন্য দশজন যেভাবে চলতে পছন্দ করে ; সেভাবেই নিজের পরিবার সাজাতে পছন্দ করেন । অধিকাংশ মায়েরই ইচ্ছে- আপন সন্তান ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হবে ; অথবা দেশ জুড়ে বাহ্হ্বা পায় , এমন একজন মডেল - তারকা হিসেবে প্রসিদ্ধি কুড়াবে । বর্তমান মায়েদের কাছে ইসলামের ইতিহাসের আলোকিত ব্যক্তিত্বদের জীবনী এতটাই অপরিচিত যে , তারা হয়তো অনেক মহা মানবের নাম পর্যন্তও শোনেননি । তারা ভালোভাবে জানেনও না- মুসলিম উম্মাহর জন্যে সে সব বীর পুরুষদের কুরবানীর কথা । অনেক মা - বাবা নিজেদের সন্তানের নাম খালিদ , তারেক , সালাউদ্দীন রাখেন ; কিন্তু কয়জন জানেন , এ নামের মহান ব্যক্তিদের কীর্তির কথা ? আর যদি এমন বীর পুরুষদের জীবন

চরিত সম্পর্কে কোন ধারণাই না থাকে ; তাহলে কিভাবে নিজের সন্তানদেরকে এ মহা বীরদের পদাংক অনুসরণ করে চলার শিক্ষা দিবেন ?
আজকের মায়েরা সন্তানদের সামনে শেক্সপীয়র , রবীন্দ্রনাথ , জীবনান্দদাশ , এ ধরনের অমুসলিম পন্ডিতদের কল্প কাহিনী শোনাতে অভ্যস্ত ; কিন্তু তারা আপন সন্তানদের আম্বিয়া আ . , সাহাবায়ে কেরাম রা . , ও উম্মাহর মহান ব্যক্তিত্বদের আলোকিত জীবন কাহিনী শোনাতে অভ্যস্ত নয় । আজকের মায়েরা সন্তানদের চার - ছক্কার মার দেখে আনন্দিত হয় ; সেঞ্চুরি আর নিত্য নতুন রেকর্ড দেখে গর্বিত হয় ; গান আর নাচের প্রতিযোগিতায় সন্তানদের পারফর্ম আর সিরিয়াল দেখে পুলকিত হয় । আর কেনইবা এমন হবে না ? আমাদের মায়েরা কি পরকালের চূড়ান্ত ফলাফল নিয়ে কখনো ভাবেন ?
হে সন্তানের জননী ! একটু ভাবুন , দ্বীন বিমুখ হওয়ার কারণে সন্তানরা আজ যে পাপাচার আর অশ্লীলতায় মত্ত হয়ে ওঠেছে ; কেমন হবে এমন সন্তানদের অন্তিম পরিণতি ? এরাই তো এক সময় দ্বীনকে মিটিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে যাবে ।
আর এমন সন্তানরাই তো নিজের মা - বাবার জন্যে জাহান্নামে যাওয়ার পথকে সুগম করে দিবে । আর আমরা যদি হতে পারি- দ্বীন বিজয়ের বীর সৈনিকদের গর্বিত মা ; তাহলে তা কেবল আমাদের জন্যেই কল্যাণকর হবে , এমন নয় ; বরং আমাদের বীর সন্তানরা পুরো উম্মতের জন্যেই কল্যাণ বয়ে আনবে । চূড়ান্ত পরিণামে তথা পরকালে এমন সন্তানরাই মা - বাবার কাজে আসবে । তাহলে হে মা ! অন্তত নিজেদের কল্যাণার্থে তো আমরা সন্তানদের ব্যাপারে সঠিক স্বপ্ন দেখতে পারি ; তাদেরকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে পারি । আর স্বপ্ন দেখতে পারি- তারেক বিন যিয়াদ , সালাউদ্দীন আইয়ুবী , মুহাম্মাদ বিন কাসিমের মতো বীর সন্তানদের মা হওয়ার ! এমন স্বপ্ন সত্যি হওয়ার সম্ভাবনাময় পরিস্থিতিই আমরা এখন অতিক্রম করছি । গযওয়াতুল হিন্দের কাফেলা তো বিজয়ের পথে সম্মুখ পানেই অগ্রসর হয়ে চলছে । আল্লাহ আমাদের হৃদয় প্রশান্তকারী বীর মুজাহিদের গর্বিত মা হওয়ার সৌভাগ্য নসীব করুন ।

-উনাইসা আহ্সান বুশরা
455 views18:15
ओपन / कमेंट
2022-01-15 12:02:14
সবাই বেশী বেশী শেয়ার করুন ইনশাআল্লাহ যেন যুবক ভাইরা যিনা থেকে মুক্তি পায়
314 viewsedited  09:02
ओपन / कमेंट