Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 5

2022-01-24 17:37:09 উম্মাহ'র তরুণ প্রজন্মের পক্ষ থেকে উম্মাহ'র বড়দের উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি।

হে উম্মাহ'র উলামা, মুহাদ্দিসীন, মুফতিয়্যীন, খুতাবা, শাইখুল হাদিস, শায়খুল ইসলাম! আপনারা কি জানেন ; এই তরুণ প্রজন্ম আপনাদের নিকট কি প্রত্যাশা করে? আপনারা কি জানেন কেন এমন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এপ্রজন্ম? যাদেরকে মানহাজি বলে গালি দেন, একবার কি তাদেরকে কাছে টেনে বলেছেন ; বাবা বলো তো কি চাও তোমরা? আপনারা প্রত্যােকেই তো জানেন ভালো ছাত্র সবগুলো মানহাজি। কিসে উদ্বুদ্ধ করলো এদের? কোন সে আগুন যেখানে ঝাপিয়ে পরছে যুবসমাজ? কেন নসিহার নিয়তে তাদের কথাগুলো শুনে তার সমাধান দিচ্ছেন না? উল্টো তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করছেন? তাদেরকে বহিষ্কার করছেন? কি মনে করেন বহিষ্কার আর কঠোরতা তাদেরকে দমাতে পারবে? উল্টো বিশাল এক ফাটল তৈরি হবে। বিভেদ তৈরি হবে। একদল অন্য দলের শত্রু হয়ে যাবে। আসুন তাদের কথা শুনুন। প্রয়োজনে একসাথে পদক্ষেপ নিন। মদ্ধমপন্থা অবলম্বন করুন।

এই তরুণ প্রজন্ম তাদের অধিকার যেটা স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তাদেরকে দিয়েছে সেটি ফিরে পেতে চায়। উম্মাহের অতিতের যে ঐতিহ্য ছিল সেটা আবারও ছিনিয়ে নিতে চায়। বান্দার গোলামী থেকে বের হয়ে আল্লাহর গোলামী করতে চায়। উম্মাহের মজলুমদের সহায়তা করতে চায়।বাইতুল মাকদিস কে ইহুদীদের কবল থেকে মুক্ত করতে চায়। বাইতুল্লাহ কে তার পূর্ণ মর্যাদা দিতে চায়। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করতে চায়। আবারও খিলাফাহ কায়েম করতে চায়। এগুলো চাওয়া কি বাড়াবাড়ি নাকি ফরজ? এগুলোর জন্য লেখালেখি করা, এগুলোর প্রতি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা কি ফিতনা, নাকি গাফেল হয়ে বসে থাকা ফিতানা?

আপনারা তো আল্লাহর কিতাব কোরআনের মুফাস্সির, রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নাহের মুহাক্কিক। উলূমে দ্বীনের ধারক বাহক। ফিকাহ ও হাদীসের সমুদ্র। আপনারাই বলুন রাসুলুল্লাহ সাঃ কি এগুলোই করেননি? আমি কোন হাদিস বা কোরআনের আয়াত অথবা ফকিহগনের কওল নকল করবো না, কারণ সেগুলো আপনারা আমাদের চেয়ে বেশি জানেন।

আপনারা নিজেদেরকে দেওবন্দি বলতে ভালোবাসেন, অথচ আল্লামা কাসেম নানুতাভী(রঃ) শায়খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান দেওবন্দি (রঃ) উনাদের মানহাজ থেকে আপনারা বহুদূর! কিছুদিন মালফুজাতে থানভী (রঃ) পড়ার পাশাপাশি কাসেম নানুতাভী (রঃ) শায়খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান দেওবন্দি (রঃ) উনাদের মানহাজ মুতালায়া করুন। আমি তাদের কওলগুলে এখানে নকল করতে চাচ্ছি না, কারণ আমি চাই আপনারা নিজেরাই সেগুলো মুতালায়া করুন। আমদের আকাবির শুধু একজন নন, লক্ষ লক্ষ আকাবির আছে। তাদের অনেকেই খিলাফা নিয়ে কাজ করছেন, তাদের মানহাজগুলো মুতালায়া করুন। আশরাফ আলী থানভী (রঃ) অবশ্যই বড় বুজুর্গ, বড় আলেম কিন্তু উনি তো খিলাফা নিয়ে কাজ করেননি। উনি তালিম ও তাসাউফ নিয়ে কাজ করছেন। আর অবশ্যই উনি তালিম ও তাসাউফ এ অনুসরণীয় ব্যাক্তিত্ব।

আমাদের অনুরোধ উপেক্ষা না করে, "মানাহিজুল আসলাফ আলা ইকামাতিল খিলাফাহ" মুতালায়া করুন। এরপর আমাদেরকে বুঝিয়ে বলুন, কি কি ভুল রয়েছে আমাদের। আমরা শুধরে নিব। অন্যথায় আমাদের দিকনির্দেশনা দিন যে, কিভাবে আমরা আবারও খিলাফাহ কায়েম করতে পারি। যেহেতু খিলাফাহ কায়েম করা নামাজের মতো মুসলমানদের প্রত্যেকের উপর ফরজ।

اقامة الخلافة فرض علي كل افراد المسلمين . كالصلاة
والصوم. بل اكبر الفرائض اقامة الامير بعد الايمان

লেখকঃ আসলাফদের মানহাজ অনুসরণকারী এক তালিবুল ইলম।

~ Aseem Al Maqdisy

@Talibtimes2bn
176 views14:37
ओपन / कमेंट
2022-01-24 02:50:43 কথা বলার নীতিঃ-.........!!!

১. কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া। ( সূরা নূরঃ ৬১)
২. সতর্কতার সাথে কথা বলা (কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়) ( সূরা ক্বফঃ ১৮) ।
৩. সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা। ( সূরা বাক্বারাহঃ ৮৩; বুখারী হ/ ১৪১৩) ।
৪. অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা। ( সূরা নূরঃ ৩; বুখারী হা/ ৩৫৫৯) ।
৫. কন্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা। ( সূরা লুকমানঃ ১৯ সূরা হুজুরাতঃ ২ - ৩)
৬. বুদ্ধি খাটিয়ে কথা বলা। ( সূরা নামলঃ ১২৫)
৭. সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দুয়ার উন্মুক্ত করা । (সূরা আহযাবঃ ৭১ - ৭২) ।
৮. গাধার মত কর্কশ স্বরে কথা না বলা। ( সূরা লুকমানঃ ১৯; তিরমিযী হা/ ৪৮৫৯) ।
৯. উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা ( সূরা হা- মীম সাজদাহঃ ৩৪) ।
১০. উত্তম কথায় দাওয়াত দেয়া। ( সূরা হা- মীম সাজদাহঃ ৩৪) ।
১১. ঈমানদারদের কথা ও কাজ এক হওয়া। ( সূরা ছফঃ ২) ।
১২. পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমার নীতি অবলম্বন করা । ( সূরা অারাফঃ ১৯৯) ।
১৩. মেয়েরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা। ( সূরা আহযাবঃ ৩২) ।
১৪. ছেলেরা পর নারীর সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
১৫.মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা। ( সূরা ফুরকানঃ ৬৩) ।
১৬. হাসি মুখে কথা বলা
309 views23:50
ओपन / कमेंट
2022-01-23 22:40:40 দারুল হারব নিয়ে আলোচনা!
প্রথম পর্ব,
দারুল হারবের পরিচয়!
দারুল হারব মানে যুদ্ধবিদ্ধস্ত বা যুদ্ধে লিপ্ত রাষ্ট্র নয়। অনেকে ভাবেন, দারুল হারব শুধু এমন রাষ্ট্রকেই বলা হয়, যা কোনো ইসলামি রাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত থাকে। বাস্তবে বিষয়টা এমন নয়। কোনো ভূখণ্ডে ইসলামি শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত থাকলে তাকে দারুল ইসলাম বলা হয় আর কোথাও কুফরি এবং শিরকি শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত থাকলে তাকে দারুল হারব বলা হয়। দারুল হারবকে অন্য শব্দে ‘দারুল কুফর’, ‘দারুশ শিরক’ ইত্যাদিও বলা হয়। এসব পরিভাষার মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। ফকিহগণ দারুল হারবের যে সংজ্ঞা উল্লেখ করেছেন, তার দিকে দৃষ্টিপাত করলে বিষয়টা অস্পষ্ট থাকার কথা নয়। এ জন্যই সারাখসি রহ. বলেন :

‘দারকে আমাদের দিকে বা তাদের দিকে নিসবত করাটা মূলত ক্ষমতা এবং প্রাধান্যতার বিচারে।’

এ বিষয়টাকেই আল্লামা কাসানি রহ. আরও বিস্তারিত করে এভাবে বলেছেন :

‘কোনো রাষ্ট্রে কুফরের আইনকানুন ও বিধিবিধান প্রতিষ্ঠিত হলে তা দারুল কুফর হয়ে যায়। …রাষ্ট্র শুধু কুফরের আইনকানুন ও বিধিবিধান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দ্বারাই দারুল কুফর বলে গণ্য হয়।’

বোঝা গেল, কোনো রাষ্ট্র দারুল হারব (অন্য শব্দে : দারুল কুফর, দারুশ শিরক) হিসেবে সাব্যস্ত হওয়ার জন্য লড়াই-যুদ্ধ চলমান থাকা অপরিহার্য নয়। এ জন্যই হাম্বলি ফকিহগণ বলেন : ‘হারবি শব্দটা হারবের দিকে সম্পর্কিত। হারব অর্থ : কিতাল (লড়াই)। তেমনি এর অর্থ দূরত্ব এবং বিদ্বেষও। তো দারুল হারব অর্থ হলো এমন রাষ্ট্র, যার সঙ্গে মুসলমানদের দূরত্ব কিংবা মুসলমানদের প্রতি রয়েছে যার বিদ্বেষ। হারবিকে হারবি এই দ্বিতীয় অর্থ—তথা দূরত্ব এবং বিদ্বেষ—এর বিচারেই বলা হয়। কার্যত যুদ্ধে লিপ্ত থাকা জরুরি নয়।

চলবে ইনশাআল্লাহ।
@mawlobadi
293 views19:40
ओपन / कमेंट
2022-01-23 22:10:29 আমারা মরে গেলেও পর্দার বিধান রাক্ষা করবো : আফগান জনগণের প্রতিজ্ঞা

হিজাব পোড়ানোর প্রতিবাদে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে আজ ২৩ জানুয়ারিও বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ আফগানরা। এসময় তাঁরা পশ্চিমাদের পোষা নারীদের তীব্র নিন্দা করেন, যারা নিজের দ্বীন ও মান-মরিয়াদা কিছুদিন আগেই হিজাব ও বোরকা পুড়িয়েছিল। পশ্চিমা দালাল ঐ ইসলামবিদ্বেষী নারীবাদীরা কিন্তু পশ্চিমা আগ্রাসনের সময় আফগান নারীদের ইজ্জত-আব্রুর হেফাজতের দাবিতে ভুলেও কোনদিন রাস্তায় নামেনি।
স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, আজ ২৩ জানুয়ারিতেও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হিজবা ও বোরকা পুড়ানোর প্রতিবাধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন আফগান জনগণ। গত কয়েক দিন ধরেই রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই এসবের নিন্দা করে আসছেন আফগান জনগণ।
দেশটির সাধারণ জনতা বিক্ষোভ থেকে এই স্লোগান দিচ্ছেন যে, “আমরা মরে গেলেও পর্দার ও মাথার স্কার্ফ রক্ষা করবো।” এসময় তারা এও জানান যে, আমরা আফগানিস্তানে একটি ইসলামী প্রশাসনকে সমর্থন করি। এটি একটি ইসলামি রাষ্ট্র, তাই এখানে ইসলামই হবে সমুন্নত।

এবিষয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ্ মুজাহিদ এএফপিকে বলেন, “কারো জন্যই দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং সিস্টেমকে বিঘ্নিত করা উচিত নয়।”
মুজাহিদ (হাফি:) আরও বলেন, ইসলামের অবমাননা বা কোন বিধান নিয়ে যারা কটাক্ষ করবে এবং যারা দেশের আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের আটক ও বন্দী করার অধিকার সরকারের রয়েছে।
~ Insaafradio
290 views19:10
ओपन / कमेंट
2022-01-22 21:16:06 সম্প্রতি মদ কে আমাদের দেশে বৈধ করার জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে কিছু মহল। এ ব্যপারে তারা চেষ্টা করছে দেশের প্রচলিত আইনে শিথিলতা আনার। তাদের যুক্তি (?) এই শিথিলতা আনয়নের মাধ্যমে নাকি যুবকদের মাদক গ্রহণ থেকে ফেরানো যাবে।
.
তারা আরও দাবি করে যে মদ ও মাদক নাকি এক নয়। তাদের মতে মাদক থেকে মদকে বের করে দিতে হবে। তবেই যুব সমাজ মদের সুবিধা পেলে মাদক থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। এমনকি তাদের এই ব্লু প্রিন্ট বাস্তবায়নের জন্যে শিল্প মন্ত্রণালয় বিয়ার তৈরির কারখানা চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। সেই সাথে একশো দুই কোটি টাকার বেশি অর্থ ব্যয়ে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এছাড়াও মদের চাহিদা মেটানোর জন্য মদের উৎপাদনও বাড়াচ্ছে মদ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কেরু এন্ড কোং।
.
কিন্তু এতে কি আসলেই মাদক সেবন ছেড়ে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে দেশের যুবসমাজ? চলুন তার আগে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু (যেখানে মদ আইনগত ভাবে বৈধ) পরিসংখ্যান দেখে নেওয়া যাক। ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অন অ্যালকোহল এবিউজ এন্ড অ্যালকোহলিজ্ম এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী-
.
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর ১৮ থেকে ২২ বছর বয়সী হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর একটি কারণ হল অ্যালকোহল।
২. গবেষকরা দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে নিশ্চিত করেছেন যে কলেজ পড়ুয়া প্রতি ৫ জন মহিলার মধ্যে ১ জন কলেজে থাকাকালীন যৌন নিপীড়নের শিকার হন। আর কলেজে বেশিরভাগ যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটে অ্যালকোহল এর কারণে।
৩. ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৮৫,৬৮৮ জন ব্যক্তি লিভার রোগে মৃত্যুবরণ করে যাদের ৪৩.১ শতাংশ মারা যায় অ্যালকোহলের কারণে।
৪. গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা অ্যালকোহলের অপব্যবহার করেন তাদের যকৃতের রোগ, হৃদরোগ, হতাশা, স্ট্রোক এবং পাকস্থলীর রক্তপাতের ঝুঁকি বেশি থাকে, সেইসাথে মৌখিক গহ্বর, খাদ্যনালী, স্বরযন্ত্র, ফ্যারিনক্স, লিভার, কোলন এবং মলদ্বারের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে।
৫. অ্যালকোহল সেবন সহিংসতা, যানবাহন দুর্ঘটনা, স্তন ক্যান্সার, অরোফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার, খাদ্যনালীর ক্যান্সার ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

.
এগুলো ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে অ্যালকোহল এর কারণে আত্মহত্যা, যৌন নিপীড়ন, বিকৃত যৌন আচরণ, সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতি বছর যার কোন সমাধানে এখনও পৌঁছাতে পারে নি দেশটি।
.
এটি তো গেলো শুধু যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান। পুরো বিশ্বে অ্যালকোহলের প্রভাব নিয়েও পরিসংখ্যান বের করেছে এই সংস্থাটি। যেখানে তারা বলছে-
.
১. ২০১৬ পুরো বিশ্বে ৩০ লাখ মারা যায় অ্যালকোহল সেবনের কারণে। যা সে বছরে পুরো বিশ্বের মোট মৃত্যুর ৫.৩ শতাংশ।
২. ২০১৬ সালে, ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সীদের মধ্যে মোট মৃত্যুর প্রায় ১৪ শতাংশই মারা যায় অ্যালকোহল সেবনের কারণে।
৩. ২০১৮ সালে WHO এর রিপোর্ট অনুযায়ী প্রায় ২০০ টিরও বেশি রোগের জন্য দায়ী হচ্ছে অ্যালকোহল।
.
এখন কথা হচ্ছে এত কিছুর পরও কেন মাদকের সাথে সাথে মদকেও আমাদের যুবসমাজের মাঝে আরও সহজলভ্য করে দিতে চাচ্ছে এই মহল? কি আসলে তাদের উদ্দেশ্য?
.
আসলে এরা চায় একটি মদ্যপায়ী যুবসমাজ তথা জাতি গড়ে তুলতে। এরা চায় আমাদের যুব সমাজকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে। সেই সাথে এরা আমাদের যুবসমাজ থেকে কেড়ে নিতে চায় ইসলামী সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ, ধ্বংস করে দিতে চায় তাদের চিন্তাশক্তি, নষ্ট করে দিতে চায় তাদের নৈতিকতা, এবং তাদের উপর চাপিয়ে দিতে চায় পশ্চিমাদের অপসংস্কৃতি।
.
সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়ুবী (রহ.) একবার বলেছিলেন, "তুমি যদি যুদ্ধ ছাড়া কোন জাতিকে ধ্বংস করতে চাও, তাহলে সে জাতির তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ব্যভিচার এবং নগ্নতাকে ছড়িয়ে দাও"। আর এতে কোনও সন্দেহ নেই যে মদ ব্যাভিচার ও নগ্নতাকে ছড়িয়ে দেবারই একটি উপকরণ মাত্র।

Reference Links:

১. বিবিসি বাংলা- মদের চাহিদা বাড়ছে বাংলাদেশে, উৎপাদনও বাড়াচ্ছে কেরু অ্যান্ড কোং
https://tinyurl.com/2p89mxrc
২. বিবিসি বাংলা- মদ রাখা বা মদ্যপান নিয়ে বাংলাদেশের আইনে ঠিক কী আছে?
https://tinyurl.com/y4pmxsyn
৩. দৈনিক ইনকিলাব- মদ খাইয়ে মাদক বন্ধ হবে না-১
https://tinyurl.com/mr2fj5kw
৪. ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অন অ্যালকোহল এবিউজ এন্ড অ্যালকোহলিজ্ম- Alcohol Facts and Statistics
https://tinyurl.com/2kcthnf3
51 views18:16
ओपन / कमेंट
2022-01-22 21:16:03
46 views18:16
ओपन / कमेंट
2022-01-22 18:53:44 কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেল!
যে গুলো দ্বারা আপনি উপকৃত হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

https://t.me/mawlobadi
https://t.me/osamaumor
https://t.me/islamiclibraryintl
https://t.me/afnradio1
https://t.me/rokonation
https://t.me/Insaafradio
https://t.me/KhawlabintAzwar
https://t.me/Al_zami
https://t.me/Mawlabadi313
https://t.me/Youthspringchannel
https://t.me/HuzurSDairY
https://t.me/nobubi_manhaj
https://t.me/realitycheckbd
https://t.me/BalligMUE
https://t.me/shiblinoman313
https://t.me/amrakomirSanthan
https://t.me/AbdullahAllHasan
https://t.me/Mujahidinalim
https://t.me/Tawhidbadi
https://t.me/bangla_pdf
https://t.me/KhawlabintAzwar
https://t.me/UCSF0
https://t.me/U4GWS
https://t.me/Talibtimes2bn
https://t.me/assabahhttps://t.me/al_fateh
https://t.me/Pornographyisatooltosilently
https://t.me/HaalalRomanticism
https://t.me/AnsarAlHind
https://t.me/me_arifazad
https://t.me/army_of_mahdi
https://t.me/mahmudhassanat
https://t.me/Lecture1d
https://t.me/HuzurSDairaY

https://t.me/absufian
152 viewsedited  15:53
ओपन / कमेंट
2022-01-22 15:46:00 এবার মুসলিমদের কবরস্থান দখলে নিতে হিন্দুত্ববাদীদের হামলা

ভারতে হিন্দুত্ববাদীদের ঘৃণ্য আগ্রাসনে মুসলিমরা কোণঠাসা হয়ে পড়ছেন। নামাযের জায়গা দখল করার পর এবার মুসলিমদের কবরস্থানগুলোকেও দখল করে নিচ্ছে হিন্দুত্ববাদীরা।
ঝাড়খণ্ড রাজ্যের চাতারা জেলায় একটি কবরস্থানের জমিকে হিন্দুত্ববাদী বজরং দলের সন্ত্রাসীরা খেলার মাঠ দাবি করে সেখানে মুসলমানদের কবর দেওয়া বন্ধ করার চেষ্টা করেছে। মুসলিমদের উপর সেখানে তারা সংঘবদ্ধভাবে হামলা চালায়। হিন্দুত্ববাদীরা অনবরত পাথর ছুঁড়তে থাকলে সেখানে অনেক মুসলিম গুরুতর আহত হন।
সাব ডিভিশনাল অফিসার চাতরা (এসডিও)মুসলিমদের কবরস্থানের জন্য ৫০% জমির অনুমতি দিয়েছিল, সেখান থেকে মুসলমানরা মাত্র ২৫% জায়গা পেয়েছে। এখন সেই ২৫% জায়গাকেও হিন্দু্ত্ববাদী দখল করে নেওয়ার চেষ্টা করছে।
এর আগে গুরুগায়ে প্রশাসনের পক্ষ্য থেকে মুসলিমদের নামাযের জন্য ২৭ টি স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা সে স্থানগুলোতে ভলিবল খেলার কথা বলে নামায পড়া বন্ধ করে দিয়েছে। কয়েক জুমায় সেখানে উগ্রবাদী ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিয়ে মুসলিমদের উপর হামলা চালিয়েছিল।
ভারতে মুসলিমরা বেঁচে থাকতে হিন্দু সন্ত্রাসীদের জন্য নামাযও পড়তে পারছে না, আবার মারা যাওয়ার পর কবরের জায়গাটুকু হিন্দু সন্ত্রাসীরা দখল করে নিচ্ছে। তাই এখন মুসলিমদের সেকুলারদের গণতান্ত্রিক অধিকারের মিথ্যে স্বপ্নে বিভোর না হয়ে বাস্তবতাকে উপলব্দি করা উচিৎ বলে মনে করছেন অধিকাংশ উলামায়ে কেরাম।
তথ্যসূত্র:
——
১। Bajrang Dal claimed playground on Muslim’s graveyard, they tried to stop burial of Muslim. Including SHO, people injured in stone pelting
https://tinyurl.com/3u3za8ye
226 views12:46
ओपन / कमेंट
2022-01-22 15:45:21 করছে। হিন্দুরা প্রকাশ্যেই মুসলিম মুক্ত করে অখণ্ড ভারতে তাদের কল্পিত দেবতা রামের শাসন প্রতিষ্ঠা করার ঘোষণা দিচ্ছে। তাই ইসলামি চিন্তাবিদগণ বলছেন, মুসলিমদের উচিৎ মতানৈক্য ভুলে দুনিয়ার ভোগ বিলাস ত্যাগ করে হিন্দুত্ববাদী ঝড়ের কবলে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া।
তথ্যসূত্র:
ভারতকে মুসলিম গণহত্যার দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে: অ্যামনেস্টি
https://tinyurl.com/45jy5b8v
Predicted genocide in Rwanda, I warn same could happen in India: Dr Gregory Stanton
https://tinyurl.com/2t7pmvw3
মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যমূলক আইন করেছে ভারত
https://tinyurl.com/2x9rw5eh
India is in 8th stage of genocide, just one step away from extermination: Genocide Watch founder Prof Stanton
https://tinyurl.com/2p8ja52t

পূর্ববর্তী নিবন্ধআল-ফিরদাউস নিউজ বুলেটিন || জানুয়ারি ২য় সপ্তাহ, ২০২২ঈসায়ী

পরবর্তী নিবন্ধএবার মুসলিমদের কবরস্থান দখলে নিতে হিন্দুত্ববাদীদের 
176 views12:45
ओपन / कमेंट
2022-01-22 15:45:21 ভারতে মুসলিমদের গণহত্যার দিকে এগুচ্ছে হিন্দুত্ববাদীরা: অ্যামনেস্টি

ভারতীয় মুসলিমরা হিন্দুত্ববাদীদের নির্মম অত্যাচারের শিকার হচ্ছেন। যা বর্তমানে চরম আকার ধারণ করেছে। অমুসলিম সংস্থাগুলো মুসলমানদের পক্ষে কাজ না করলেও এখন এ কথা বলতে বাধ্য হচ্ছে যে, হিন্দুত্ববাদীরা ভারতকে মুসলিম গণহত্যার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
গেরুয়া সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে মুসলিমদের গণহত্যার ডাক দিয়েছে। হরিদ্বারের যে সমাবেশে মুসলিমদের হত্যার ডাক দেওয়া হয়েছিল তার নাম ছিল ধর্ম সংসদ। এসব সমাবেশ থেকে ধর্ম রক্ষার নামে মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের উসকে দেওয়া হচ্ছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সংস্থার জেনোসাইড ওয়াচের বিশেষজ্ঞ এবং বিশ্ব মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ সংস্থা এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘ইসলামফোবিক নীতি’র তীব্র সমালোচনা করেছে। তার এই নীতির কারণেই মুসলিমদের গণহত্যার জন্য প্রকাশ্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। মূলত নরেন্দ্র মোদির সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতাতেই ভারতে মুসলিম বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়েছে।
ওয়াশিংটন ডিসিতে আয়োজিত এক সভায় বিশেষজ্ঞরা মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু সন্ন্যাসীদের এই বিষ উগরানোকে মোদি সরকারের ব্যর্থতা বলে উল্লেখ করেছে।
জেনোসাইড ওয়াচের প্রেসিডেন্ট ডক্টর গ্রেগরি স্ট্যান্টন বলেছেন, উত্তর ভারতের হরিদ্বার শহরে গত মাসে অনুষ্ঠিত সমাবেশে গেরুয়াধারী হিন্দু সন্ন্যাসীরা মুসলিমদের গণহত্যার ঘোষণা দেয়। অবশ্যই এই গণহত্যামূলক উসকানি মন্তব্যের নিন্দা করার বাধ্যবাধকতা মোদির রয়েছে।কিন্তু তারপরও নিন্দা করা তো দূর, মোদি এ বিষয়ে একটি কথাও বলেনি! রোহিঙ্গা মুসলিমদের যেভাবে গণহত্যা করে দেশছাড়া করা হয়েছিল, ভারতেও মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দুরা সেটাই করতে চায় বলে আশংকা প্রকাশ করেছে মার্কিন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের কাশ্মীর বিশেষজ্ঞ গোবিন্দ আচার্য। তিনি বলেন, ব্যাপক হারে মুসলিমদের হত্যা করে ভারতে হিন্দু আধিপত্যবাদের সূচনার চেষ্টা হচ্ছে।
মোদির দলের নেতা এবং উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্ষ বিবিসিকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ধর্ম সংসদের প্রকাশ্য উসকানি সমর্থন করেছিল। গোবিন্দ আচার্য বলেন, মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ পর্বতের চূড়া স্পর্শ করেছে। হরিদ্বারে বিদ্বেষী সমাবেশে হিন্দু মহাসভার নেতারা বলেছিল ২০ কোটি মুসলিমকে হত্যা করতে হিন্দুদের হাতে তুলে নিতে হবে অস্ত্র। কেবল হরিদ্বার নয় দিল্লিতেও মুসলিমদের বিরুদ্ধে একইভাবে বিদ্বেষ উগড়ে দেওয়া হয়েছে। হাজার হাজার হিন্দু মুসলিম বিদ্বেষী সমাবেশে অংশ নিয়ে মুসলিমদের হত্যা করার শপথ নিয়েছে। তারা সকলেই মুসলিমদের হত্যা করতে পণ করেছে। আজ ভারতে এমন পরিবেশ তৈরি হয়েছে যে, স্কুল শিক্ষার্থীদের পর্যন্ত মুসলিমদের খুন করার শপথ শিক্ষা দিচ্ছে। তারা শপথ নিয়েছে, ‘হয় মারব নয় তো মরব’। মুসলিমদের হত্যা করে হিন্দুরাষ্ট্র গড়ার শপথ করানো হচ্ছে স্কুলপড়ুয়াদের।
গণহত্যা প্রসঙ্গে জেনোসাইড এক্সপার্ট প্রফেসর স্ট্যান্টন বলেন, ‘গণহত্যা অকস্মাৎ কোনও ঘটনা নয়। এটি একটি প্রক্রিয়া। এই গণহত্যা প্রসঙ্গে গুজরাট দাঙ্গার কথা তুলে ধরেন তিনি। তিনি আরও বলেন, ‘মুসলিমদের বিরুদ্ধে গণহিংসা শুরু হয়েছিল ২০০২ – এ। মোদি তখনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তখন যা শুরু হয়েছিল, আজও চলছে। এছাড়া তিনি রুয়ান্ডার গণহত্যার পূর্বেও সতর্ক করেছিলেন।
স্ট্যান্টন স্পষ্ট বলেন, নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে এই ধরনের বিদ্বেষ মোদি জমানায় প্রশ্রয় পাচ্ছে। তাকে লালন করা হচ্ছে। জেনোসাইড ওয়াচ সেই ২০০২ সাল থেকে ভারতে আসন্ন গণহত্যা’র সতর্কতা জারি করে আসছে। তখন গুজরাটে মুসলিমদের গণহত্যা করা হয়েছিল। বর্তমানেও যেভাবে কাশ্মীরে মুসলিমদের অসহায় করা হয়েছে, অনলাইনে মুসলিম মহিলাদের যেভাবে নিলামে তোলা হয়েছে, এগুলো সরকারের বিশেষ প্রশ্রয়ে হচ্ছে বলে মার্কিন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল উল্লেখ করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) তার বার্ষিক প্রতিবেদনে মুসলিমসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক নীতি গ্রহণের জন্য ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকারের সমালোচনা করেছে।
তার বিশ্ব প্রতিবেদন ২০২২-এ এইচআরডব্লিউ বলেছে, ‘এ সরকার কিছু বিজেপি নেতা কর্তৃক মুসলমানদের অপমান এবং সহিংসতাকারী বিজেপি সমর্থকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। সাথে পুলিশের ব্যর্থতা, হিন্দু জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে মুসলমানদের এবং সরকারের সমালোচকদের দায়মুক্তির ব্যাপারে উৎসাহিত করেছে’। ভারত সরকার মুসলিম সাংবাদিক, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারী এবং এমনকি কবিদের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে।
ভারতীয় দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীর (আইআইওজেকে) সম্পর্কে এইচআরডব্লিউ বলেছে, ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ২০২১ সালের প্রথম নয় মাসে নির্যাতন এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগে পুলিশ হেফাজতে ১৪৩টি মৃত্যু এবং ১০৪টি বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের অভিযোগ রেকর্ড করেছে’।মুসলিম বিশ্লেষক, সংগঠন থেকে শুরু করে অমুসলিমরা এ ব্যাপারে একমত যে হিন্দুরা মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালানোর মাঠ প্রস্তুত
180 views12:45
ओपन / कमेंट