Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 10

2022-01-09 21:01:04 "তোমাদের সন্তানাদী বিয়ের উপযুক্ত হয়ে গেলে তাঁদেরকে বিয়ে করিয়ে দাও। অন্যথায় তাদের পাপের বোঝা তোমরা বহন করো না।"

- উমার ইবনুল খাত্তাব (রা.)
[মানাকিবু উমার—ইবনুল জাওযী : ১৭৯]
321 views18:01
ओपन / कमेंट
2022-01-09 19:54:46 বিপ্লব কাকে বলে?
-------------------------
শাসকশ্রেণী ও তাদের সকল প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিকব্যবস্থা পতনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সামাজিক ও শাসনব্যবস্থার মাঝে আমুল পরিবর্তন সাধনের লক্ষে কোন জাতির আন্দোলনকে বিপ্লব বলা হয়।
.
এটি শান্তিপূর্ণ এবং সহিংস উপায়ে বাস্তবায়ন। অতঃপর পুরাতন রাষ্ট্রব্যবস্থার স্থলে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা স্থাপন এবং নতুন সংস্কৃতি ও সামাজিক পরিবেশ নির্মান। জনগণের আশানুরূপ ও তাদের দাবী পূরন করতে পারবে, এমন প্রত্যাশিত অর্থনৈতিক পরিকল্পনা প্রণয়ন। বিপ্লবের চেতনা সংরক্ষণ এবং নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থার পদযাত্রাকে সুরক্ষিত করার লক্ষে সরঞ্জাম ও উপায়-উপকরণ প্রস্তুতকরণ।
.
বিপ্লব হচ্ছে: আগত প্রজন্মগুলোর সম্মান ও মর্যাদার জীবন নিশ্চিত করার লক্ষে একটি প্রজন্মকে কুরবানী পেশ করা। কুরবানী ও উৎসর্গ এ দুটি শব্দ হচ্ছে, কোন ব্যবস্থায় আমুল পরিবর্তনের জন্য যে কোন আন্দোলনের মূল উপাদান।
.
এমনিভাবে বিপ্লব কোন অসহনীয় নির্যাতন নিপীড়ন থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য সূচিত হয়।চাই এ নিপীড়ন হোক আকিদাগত, নিরাপত্তামূলক, অর্থনৈতিক,রাজনৈতিক, সামাজিক, সামরিক অথবা সরাসরি ঔপনিবেশিকদের নিপীড়ন অথবা তাদের নিয়োগকৃত প্রতিনিতিধের নিপীড়ন।
.
ঔপনিবেশিকদের নিপীড়ন থেকে মুক্তি পেতে এবং আরো উন্নত জীবন গড়ার লক্ষ্যে প্রত্যক্ষ ও সুশৃঙ্খল গণ-আন্দোলন জরুরি, সশস্ত্র অবস্থায় হোক বা নিরস্ত্র অবস্থায়।
.

বিপ্লবের রূপরেখা।
-মুহাম্মাদ সালাহুদ্দীন যায়দান
303 views16:54
ओपन / कमेंट
2022-01-08 23:05:47 বোনদের নিয়ে
এই চ্যানেলে অনেক সুন্দর সুন্দর পোস্ট করা হয় বোনেরা যুক্ত হতে পারেন আশা করি উপকৃত হবেন
https://t.me/KhawlabintAzwar
470 views20:05
ओपन / कमेंट
2022-01-08 20:28:14 বি‌য়ে কোন কো‌চিং সেন্টার না যে সারা‌দিন মাষ্টা‌রি করে শেখা‌বেন।
.
অ‌নে‌কে পরামর্শ দেন যে, আপ‌নি তো দ্বীনদার তাই এমন একজন বি‌য়ে করুন যি‌নি আপনার সা‌ন্নি‌ধ্যে এ‌সে প‌রিবর্তন হ‌য়ে দ্বীনদার হবার সুযোগ পা‌বে।

কথাটা সুন্দর। কিন্তু এটা খুবই দুরূহ।কারণ, যি‌নি দ্বীন মান‌বেন তি‌নি এ বিষ‌য়ে আগ থে‌কে সি‌রিয়াস হ‌বেন। দ্বী‌নি বিষ‌য়ে আ‌পোষ কর‌বেন না।
বি‌য়ের আ‌গে সেক্যুলার লাই‌ফ প্রাক‌টিস ক‌রে এ‌সে বি‌য়ের পর আপনার সা‌ন্নি‌ধ্যে এ‌সে রাতারা‌তি প‌রিবর্তন হ‌বে - এটা খুব ক‌ঠিন, ত‌বে হ‌তেও পা‌রে,সেটা ভিন্ন কথা। কারণ হিদায়াত চাই‌লে পা‌বে , না চাই‌লে?
.
তার ২০-৩০ বছ‌রের জীব‌নে পা‌পের প্র‍্যাকটিস কি? তার প্রভাব কি? এটা স্মরণ রাখ‌তে হ‌বে। রসূল ﷺ এমনটা ব‌লে‌ছেন, যে ব্য‌ক্তি ধারাবা‌হিক গোনাহে লিপ্ত হয়, তাওবাহও ক‌রে না তার অন্ত‌রে কা‌লো দাগ প‌ড়ে যায় ।
এক সময় তার অন্তর কল‌সির মত উ‌ল্টে যায়, ভাল কোন কাজ আর তার অন্ত‌রে প্র‌বেশ ক‌রে না যে‌মন উ‌ল্টে যাওয়া কল‌সি‌তে পা‌নি প্র‌বেশ ক‌রে না।
.
আর বি‌য়েটা বু‌ঝে চলার জীবন, এটা কো‌চিং সেন্টার না যে বি‌য়ে ক‌রে এ‌নে মাষ্টা‌রের মত ক‌রে বুঝা‌লে তি‌নি বু‌ঝে যা‌বেন আর ‌তি‌নি রা‌বেয়া বসরী অথবা মাওলানা তা‌রিক জা‌মিল হ‌য়ে যা‌বেন।
এরা ভার‌তীয় নায়ক‌ / না‌য়িকা‌দের দে‌খে দে‌খে স্বপ্নটা ওরকম ব‌ু‌নে‌ছে, এ‌সে যখন দে‌খে এ তো মোল্লা টাইপ তখন নাইন‌টি ডি‌গ্রি প‌ল্টি নেয়।
আর খুব সঙ্গত যে , স্বামী / স্ত্রী এ‌কে অপর‌কে প্র‌তিদ্ব‌ন্দ্বী হি‌সে‌বে মনে ম‌নে সেটআপ ক‌রে নেয়, প‌রিপূরক হি‌সে‌বে না, তাই কোন কথা নি‌জের জন্য ওতটা প‌জি‌টিভ ম‌নে ক‌রে না।
.
‌বি‌য়ে কর‌তে হয় সংসার গঠন কর‌তে। যেমন সংসার গঠন কর‌তে চান তেমন ক‌র্মী বাছাই ক‌রে নিন।
আপ‌নি কর‌বেন ফুল বাগান,নি‌য়ে আস‌লেন কাঠ‌মি‌স্ত্রি, তা‌ কি হ‌বে?
দ্বীনদার প‌রিবার গঠন কর‌তে চাই‌লে আপ‌নি দ্বীনদার মানুষ বাছাই করুন। সন্তা‌নের বাবা অথবা সন্তা‌নের মা কেমন হ‌বে,এটা বি‌বেচনা করুন;এরপর ভাবুন আপনার স্ত্রী বা স্বামী আপনার কতটা সু‌খের উপাদান হ‌বে।

রসূলুল্লাহ ﷺ ব‌লেছেন,
মানুষ চার‌টি বিষয় দে‌খে বি‌য়ে ক‌রে থা‌কেঃ-
১) সৌন্দর্য্য,
২) সম্পদ,
৩) বংশ এবং
৪) দ্বীনদারী।
.
রসূল ﷺ ব‌লেন,
তু‌মি দ্বীনদারী দে‌খে বি‌য়ে কর‌লে সফল হ‌বে।
বুঝ‌লেন এবার?

রসূল ﷺ যদি আপনার জীব‌নের পরামর্শক হয়,ত‌বে আর কি লাগে?
যতো প‌রিবা‌রে আগুন জ্বল‌ছে,খোজ নি‌য়ে দেখা যা‌বে,উপ‌রের বিষয়গু‌লো অ‌নেকটা মি‌লে যায়।
অতএব,নবীনরা ভুল কর‌বেন না আশা ক‌রি إن شاء الله

- মুফতি জোবায়ের হোসেন
502 views17:28
ओपन / कमेंट
2022-01-06 15:35:12 দাঈ র ভাষা এমনই হবে----

উস্তাদে মুহতারাম আল্লামা মুফতী ত্বকী উসমানী সাহেব বয়ানে একদিন ইসমাইল শহীদ রহমাতুল্লাহ আলাইহির ঘটনা শুনাচ্ছিলেন।
' শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. একদিন বয়ান করতেছিলেন। শ্রোতাদের থেকে কট্টর বিদআতী একজন ইসমাঈল শহীদ রহ কে ঘায়েল করতে দাঁড়িয়ে হঠাৎ তিনটি প্রশ্ন করে বসলেন, এর একটি ছিলো---
শুনেছি আপনি " হারামজাদা"।
এমন কথা আমাদেরকে কেহ বললে উত্তরে বলতাম, " তুই হারামজাদা, তোর বাপদাদা হারামযাদা। তিন্তু তিনি শান্তভাবে নবীওয়ালা দাঈর সিফাতে উত্তরে বললেন-- ' ভাই আপনি ভুল ধারণায় আছেন। আমার আব্বার বিবাহে যে দুইজন সাক্ষী ছিলেন, তারা এখনো দিল্লীতে জীবিত আছেন। আপনি তাদের সাথে কথা বললে বুঝতে পারবেন, আমি অবৈধ নই,বৈধ সন্তান। ""
হযরত ত্বকী সা দা বা এরপর নিজের ইসলাহের ঘটনা শুনালেন। হযরত বলেন, ভ্রান্ত আকিদা নিয়ে প্রায় আড়াইশ পৃষ্টার কিতাব লিখে আব্বাজান মুফতী শফি রহ. কে দেখানোর পর তিনি আমাকে যে নসীহত করলেন তা আমার বয়ান ও লেখালেখির জীবনে অনেক বড় পাথেয় ছিলো। বরং সেই উসূলের উপর ভিত্তি করেই আজ আমার বিচরণ আলহামদুলিল্লাহ।
আব্বাজান রহ.বললেনঃ
"" তুমি কি মানুষের বাহ-বাহ পাওয়ার জন্য , বড় হিসাবে পরিচিতির জন্য কিতাব লিখেছো? না আল্লাহর রেযামান্দি ও মানুষকে ভ্রান্তি থেকে ফিরিয়ে আনতে লিখেছো?
যদি বাহ বাহ পাওয়া মাকসাদ হয় তাহলে ঠিক আছে।
তোমার আক্রমনাত্মক ভাষা তোমার মাসলাক ও তোমার ভক্তদের কাছে তো বেশ বাহবাহ পাবে। কারন বিপক্ষকে বেশ ঘায়েল করার ভাষা প্রয়োগ করেছো। আর যদি হেদায়েতের নিয়তে লিখে থাকো, এই কিতাব তো তারা হেডিং দেখেই রেখে দিবে। তাই ভাষা পরিবর্তন করে নবী ওয়ালা দাওয়াতের ভাষায় লিখো। নিশ্চয় কুরআনের মেযাজ লক্ষ করেছো। আল্লাহ তাআলা আলেমুল গায়েব। তিনি জানতেন ফেরআউন হেদায়েত পাবেনা। তারপরও বলছেন
فقولا له قولا لينا لعله يتذكر او يخشي
তোমরা ( মুসা ও হারুন আঃ) ফেরআউনের সাথে একেবারে নরম ভাবে কথা বল ( قولا لينا مفعول مطلق )
হয়তো সে নসীহত গ্রহন করবে অথবা ভয় পাবে।
নবীদের ঘটনাবলীতে নবীগনের ভাষা কুরআনে কারীমে আল্লাহ তাআলা গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করেছেন, কাফেররা নবীদের পাগল, কবি, যাদুকর গনক অজ্ঞ সহ কত নগ্ন ভাষায় গালমন্দ করছে অথচ নবীদের জবাব কি ছিলো?
اني رسول من رب العالمين
না, আমি তো আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত রাসূল মাত্র।""
হযরত বলেন, আব্বাজান রহ এর নসীহত মতে কিতাবের ধরন তো পরিবর্তন করেছি, কিন্তু অনেক কষ্ট হয়েছে। কারন লেখালেখির প্রারম্ভিক সেই সময়ে আজকের মতো কলম ধরলেই লিখতে পারতামনা। তারপরও আব্বাজানের এই তারবিয়্যাতে আমার সারাজীবনের পুঁজি হয়ে গেছে। আমার বয়ান আর লেখা সেই উসূলের ভিত্তিতেই সেই থেকে এখনো এভাবেই আলহামদুলিল্লাহ।
আর এটাই শরীয়তের মেযাজ। যা বড়দের থেকে অর্জন করতে হয়। আব্বাজান রহ আমাদেরকে এভাবেই ইসলাহ করতেন।
দারুল উলুম করাচীর পন্চাশ সালা জলসায় বাইতুল মুকাররমের সাবেক খতীব হযরত উবাইদুল হক সা রহ এর বয়ানের বিষয়বস্তু ছিলো
"" علماے كرام كي تنزلي كے اسباب ""
- উলামায়ে কেরামের অধপতনের কারন ""
খতীব সাহেব রহ. বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন সহ ইতিহাস আলোচনা করে উলামায়ে কেরামের এই অবস্হার জন্য রাজনৈতিক অদুরদর্শিতা ও অনভিজ্ঞতাকে মূল দায়ী করেন যে, সব আন্দোলন তো উলামা হযরাত করেন কিন্তু এ কারনে ফল আনতে পারেননা।
খতীব সা রহ এর বয়ানের পর আল্লামা মুফতী ত্বকী সাহেবের বয়ান ছিলো। তিনি বয়ানোর একপর্যায়ে অত্যন্ত বিনয়ী ভাষায় বললেন,
خطيب صاحب دامت بركاتهم نے علماے كرام كي تنزلي كے جو اسباب بيان فرماے هيں ان سب كے ساته ميرا اتفاق هے ليكن جهاں تك ميرا ناقص خيال هے، اصل سبب " اصلاح نفس كي كمى هے. حكيم الامت حضرت تهانوي رح فرمايا كرتے تهے " هم اتفاق كا نعره لگاتےتو هيں ليكن اصل سبب سے بهت دور هيں. اتفاق كي بنياد هے - ايثار اور همدردي "
"" খতীব সাহেব দা বা উলামায়ে কেরামের অধপতনের যে সমস্ত কারন বর্ননা করলেন, এর সাথে একমত পোষন করে বলছি, আমার মতে আসল কারন হলো " ইসলাহে নফস তথা ব্যক্তিগত আত্মশুদ্ধির অভাব।
হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভী রহ বলতেন, আমরা সকলে ঐক্যের শ্লোগান দেই। কিন্তু আমরা মূল বিষয় থেকে অনেক দূরে।
ঐক্যের ভিত্তিই হলো " অন্যকে সম্মান প্রদর্শনমূলক প্রধান্য দেওয়া এবং অন্যের প্রতি সহানুভতি। ""
হযরত বলেন, আজ মুসলমানদের মাঝে বিশেষ করে উলামাদের মাঝে এ বিষয়গুলো একেবারে অনুপস্হিত।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে আকাবির আসলাফের তরযে চলার তাউফীক নসীব করুন। আমিন

লেখক - মুফতি জিলানী হাফিজাহুল্লাহ্
147 views12:35
ओपन / कमेंट
2022-01-06 07:16:52 অখণ্ড ভারত কায়েমের দূরভিসন্ধি থেকে হিন্দুত্ববাদীরা ১৯৮৪ সালে শিখদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক ত্রাস; ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর সৃষ্ট সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা (প্রতিচিন্তা:১০৮) এবং ২০০৬ সালে গুজরাটে হাজার হাজার মুসলিম হত্যার মত ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে।

অখন্ড ভারত গঠন প্রক্রিয়া দুইটি আদর্শের উপর ভিত্তি করে এগিয়ে চলছে।

এক, সাঙ্গাথান (হিন্দু ঐক্য)। অর্থাৎ, বাংলাদেশ-পাকিস্তানে ছড়িয়ে থাকা হিন্দুদেরকে একত্রিত করা বা তাদের ক্ষমতায়নের ব্যবস্থা করা। বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মন্ত্রণালয় এবং আমলাতন্ত্রের উচ্চ পর্যায়ে হিন্দুদের অবস্থান অখন্ড ভারত বিনির্মানে এই আদর্শের প্রয়োগের উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

এবং দুই, শুদ্ধি (বিশুদ্ধিকরণ)। অর্থাৎ ক্ষমতা এবং বলপ্রয়োগের মাধ্যমে হিন্দু ধর্ম ব্যতীত বাকি সকল ধর্মের অনুসারীদেরকে সনাতন ধর্ম অবলম্বন করতে বাধ্য করা। সারা ভারতে মুসলিমদের উপর কট্টর হিন্দুত্ববাদী দেন আক্রমণ মূলত এই আদর্শকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হচ্ছে। সামান্য গরুর গোশত খাওয়ার অপরাধে পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে মুসলমানদেরকে,- কারণ সনাতন ধর্মে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ। অথবা জয় শ্রীরাম না বলার অপরাধে নির্যাতন-নিপীড়ন করা হচ্ছে নিরীহ মুসলিমদের।

‘অখন্ড ভারত’ ধারণা থেকেই একে একে কাশ্মীর, হায়দ্রাবাদ, সিকিম এবং নেপালের মাওবাদ, শ্রীলংকার তামিল টাইগারদের বিদ্রোহ কঠোরভাবে দমন করা হয়েছে। সর্বোপরি বাংলাদেশের ১৯৭১ এর যুদ্ধ এই অখন্ড ভারত অভিলাষের দূরভিসন্ধিমূলক পরিকল্পনার ফল। এবং তার পর থেকে বাংলাদেশে অযাচিত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে ইন্ডিয়ার অতি খবরদারিতা তার স্বরূপ উন্মোচন করছে সবার সামনে। বছর কয়েক আগে নেপালের তরাই অঞ্চলের গণভোট এবং এর পরবর্তী জ্বালানী অবরোধও এই অভিলাষের বাইরে নয়।

বর্তমানে চীন এবং ভারতের পরস্পরবিরোধী অবস্থান এবং তালেবান মুজাহিদদের পুনরায় আগফগানিস্থানের ক্ষমতা দখল ভারতকে চাপে ফেলে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতের উচিত তার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সাথে যতটা সম্ভব সুসম্পর্ক বজায় রাখা। কিন্তু তা না করে মোদি প্রশাসন মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যাতন বৃদ্ধি করেছে। ভারত সরকারের অনেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও নেতৃবৃন্দ প্রকাশ্যে মুসলিমদের বিরুদ্ধে উস্কানি দিচ্ছে। কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো মুসলিমদের উপর একের পর এক আক্রমণ জারি রেখেছে, যা সেক্যুলার নামধারী ভারতের ভাবমূর্তিকে ধূলিসাৎ করছে। পাশাপাশি সারা বিশ্বের বিশেষ করে মুসলিমদের অসন্তুষ্টিকে বৃদ্ধি করছে।

অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ভারতীয় মুসলিমদের উপর। বাবরি মসজিদ ধ্বংস এবং গুজরাটের গণহত্যা বাদ দিলেও ভারতীয় কট্টর হিন্দুত্ববাদী সরকার মুসলিমদের দমনের জন্য তাদেরই প্রণিত “গণতান্ত্রিক সংবিধান” বিবর্জিত পথ অবলম্বন করছে। যেমন, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করা হয়েছে। আসাম এবং পরবর্তীতে সারা ভারতে এনআরসি আইনের আওতায় মুসলিমদের দেশ ছাড়া করার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। মুসলিমদেরকে তাদের ভূমি, তাদের আবাসস্থল থেকে বের করে দেওয়ার জন্য একের পর এক ভূমি আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। তাই হিন্দুত্ববাদী ভারতের “অখন্ড ভারত” নীতির বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ ভারতের অভ্যন্তরীণ মুসলিমদের পক্ষ থেকে আসাটা সময়ের দাবি। তারা যদি একবার প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সচেষ্ট হন, তাহলে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রগুলো থেকে মুজাহিদীনরা তাদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে পারেন।

মুসলিম হিসেবে আমাদেরকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি চলমান ঘটনাপ্রবাহ থেকেও শিক্ষা নিতে হবে। হিন্দুদের দাসত্ব মেনে নেওয়া বা তাদের সাথে খাপ খাইয়ে নেয়ার চেষ্টা সমান অর্থহীন। এগুলো বাদ দিয়ে তাই এখন সময় এসেছে পরিপূর্ণ ভাবে জিহাদের নববী মানহাযে ফিরে আসার। সময় এসেছে বিশুদ্ধ তাওহীদের শিক্ষা আত্মস্থ করার। ইসলামকে ঠিক সেভাবেই বুঝে পালন করার, যেভাবে বুঝেছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম- কুরআনের প্রজন্ম- রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাহাবাগণ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)। সব ফেলে এখন এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে যে, কিভাবে এই আগ্রসনের মোকাবেলা করা যায়।

এই সত্য জানতে ও বুঝতে হবে যে, এই আগ্রাসী শত্রুদের বিরুদ্ধে কারা আমাদের “ফার্স্ট লাইন অফ ডিফেন্স”। দিগন্তে কালো মেঘ জমতে শুরু করেছে আর মাটিকে গ্রাস করে নিচ্ছে মুশরিকদের আগ্রাসনের ছায়া।

” যে শত্রু আপনাকে ধ্বংস এবংং নিশ্চিহ্ন করতে বদ্ধপরিকর তাকে থামাতে হবে, থামতে বাধ্য করতে হবে – যে কোন উপায়ে।”

প্রতিবেদক: আসাদ ইরফান
267 views04:16
ओपन / कमेंट
2022-01-05 19:10:05 #মুক্ত_বাতাসের_খোঁজে
.
পর্নোগ্রাফি এমন এক ব্যাধি, যা সবার অগোচরে ছড়িয়ে পড়েছে মেট্রোপলিটান থেকে মফস্বলে। কোনো শ্রেণি, বর্ণ, ভাষা কিংবা জাতীয় পরিচয়ের সীমারেখা এ ব্যাধি মেনে চলে না। নিজ বিষাক্ত কলুষতায় সে চরম সাম্যবাদী।
.
বেডরুম, ক্লাস কিংবা পাবলিক প্লেইসে আঙুলের ডগায় অপেক্ষমাণ আজ একান্ত পিক্সেল ফ্যান্টাসি। শিশু থেকে বৃদ্ধ, পর্ন সবার হাতের নাগালে। এ ব্যাধি বর্তমানের সবচেয়ে চরম স্বাস্থ্য ও সামাজিক ঝুঁকিগুলোর অন্যতম।
.
অগণিত গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, এটি এমন এক সমস্যা যা অসংখ্য মানুষের জীবনের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করে। শুধু আক্রান্ত ব্যক্তির না, তার পরিবার ও সমাজেরও। যেকোনো প্রান্তে, যেকোনো ঘরে পর্নের রয়েছে অবাধ অনুপ্রবেশ।
.
অথচ অধিকাংশ মানুষ এ বিপদের তীব্রতা সম্পর্কে জানেই না। পর্নোগ্রাফি এক নীরব মহামারি।

@Pornographyisatooltosilently
342 views16:10
ओपन / कमेंट
2022-01-05 19:09:57
326 views16:09
ओपन / कमेंट
2022-01-05 07:49:59 খালিদ ইবনু সাফওয়ান বসরার মসজিদে একটি জটলা দেখতে পেলেন এবং বললেন, “এই ভিড় কীসের?” তাকে বলা হলো, “এখানে একজন মহিলা আছেন। তিনি বিয়ের যোগ্য মহিলাদের সম্পর্কে পুরুষদের অবহিত করছেন।”

তিনি মহিলার কাছে গেলেন এবং তাকে বললেন, “আমি একজন মহিলাকে বিয়ে করতে চাই।”

মহিলাটি তাকে বললেন, “আমার কাছে তার বর্ণনা দাও।”

তিনি তার বর্ণনা করলেন, “আমি চাই সে হোক কুমারী কিন্তু বিবাহিত নারীর মতো জ্ঞানী অথবা একজন বিবাহিত মহিলা যিনি কুমারীর মতো নির্মল; সে যখন কাছে থাকে তখন যেন হয় মিষ্টিমধুর, আর যখন দূরে থাকে তখন চিত্তাকর্ষক; তার বিলাসবহুল জীবনযাপন করা উচিত এবং তারপরে সে যেন দারিদ্রে পীড়িত হয়ে পড়ে – ফলে তার মধ্যে ধনীদের মতো আচরণ এবং দরিদ্রের মতো নম্রতা থাকে। যখন আমরা সম্পদ সংগ্রহ করি, তখন আমাদের দুনিয়ার মানুষের মতো হওয়া উচিত এবং যখন আমরা দরিদ্র হবো, তখন আমাদের পরকালের মানুষের মতো হওয়া উচিত।”

মহিলাটি তখন বলো, “আমি তোমার জন্য এমন একজন মহিলাকে চিনি।”

তিনি বললেন, “সে কোথায়?”

মহিলাটি উত্তর দিল, “জান্নাতে! তাই তাকে অর্জন করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করো।”

[Gems And Jewels, p.23]
95 views04:49
ओपन / कमेंट
2022-01-05 07:49:56
95 views04:49
ओपन / कमेंट