Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 9

2022-01-11 17:36:29 সবাই সাবস্ক্রাইব করবেন ইনশাআল্লাহ

https://t.me/struggler_muslim
353 views14:36
ओपन / कमेंट
2022-01-11 12:51:50
তুষারপাতে ইমারতে ইসলামিয়ার নতুন রূপ।
353 views09:51
ओपन / कमेंट
2022-01-11 12:16:42 ইন্নালিল্লাহ! একি দেখলাম

চতুর্দিকে ধান কাটা শেষ। মাঠ খালি হয়েছে। দুপুরের সময় খুব ভালো একটা রোদ পড়ে। কুয়াশা মেশানো রোদ, যেটাকে বলে মিষ্টি রোদ।

মিষ্টি রোদের মধ্যে দিয়ে দুপুরের সময় হাঁটছি রাস্তা দিয়ে। দেখলাম একটা কিশোর রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে হাসছে। আমি তাকে হাসার কারণ জিজ্ঞেস করলাম। সে আমাকে বলল, দূরে তাকিয়ে দেখো। ইশারা করলো।

দেখলাম প্রায় বহু দূরে একটি ধানক্ষেতে খড়ের ওপর দুইটি ছেলে। মনে হল বয়স ১৩ বছরের বেশি না। কিছু বুঝলাম না।

একটু উঁচু স্থানে দাঁড়িয়ে ভালো করে খেয়াল করে দেখলাম এই ছেলে দুটি বিবস্ত্র। একটি উপুর হয়ে শুয়া আর তার উপর আরেকটি।
বুঝতে পারলাম নিজেদের ওপর নিজেদের জৈবিক চাহিদা মেটাচ্ছে। তারা সমকাম করছে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

আমি এটা অনুধাবন করা মাত্রই চোখ সরিয়ে ফেললাম। ভীষণ লজ্জা লাগছিল এই দৃশ্য দেখে।

তারা এখানে রাস্তার পাশে বসে পর্নোগ্রাফি দেখছিল। একপর্যায়ে পর্নোগ্রাফিতে যা দেখল তার তার মতো করে তাদের প্র্যাকটিস করার ইচ্ছা জাগল। যেহেতু কোনো নারী নেই, তাছাড়া নারীর সাথে এটা করলে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে অনেক হিসেব দেয়া লাগতে পারে, তাই নিজেদেরকে বিপরীত লিঙ্গ হিসেবে ব্যবহার করল।

রাস্তা থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে গিয়ে গভীর মাঠে তারা এই পাশবিক কার্যক্রম শেষ করলো। নাউজুবিল্লাহ।

ঘটনাটা আমাকে প্রচুর প্যারা দিচ্ছে। স্মরণে আসলেই এখন বিষন্নতায় ছেড়ে যায় মন। উনুনে ভাতের হাড়িতে ফুটন্ত ভাত, একটা ভাত টিপলেই বুঝা যায় হাঁড়ির অন্যান্য ভাতগুলোর অবস্থা কি।

মাত্র একটা চাক্ষুষ প্রমাণের মাধ্যমে আমার কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে আমাদের বাড়ন্ত প্রজন্মটা কি শিখে ফেলেছে।

শহর তো বাদ, সারাদেশে গ্রামীণ এলাকাগুলোতে হাজার হাজার বাড়ন্ত কিশোর, যাদের প্রত্যেকের হাতেই মোবাইল। পর্নোগ্রাফি দেখে এখন তা প্র্যাকটিস করার জন্য তারা নিজেদের মধ্যে সমকামিতাকে বেছে নিয়েছে।

আর ১২-১৪ বছর বয়সে যদি এই সমকামিতার প্র্যাকটিস শুরু করে তাহলে আর ১০ বছর পরে এ দেশের যুবসমাজের অবস্থা কি হবে, এখনই যে বেহাল দশা??

এর জন্য এই বাচ্চাগুলো যতটা দায়ী তার চেয়ে বেশি দায়ী তাদের মা-বাবা। আর এর চেয়েও হাজারগুণ বেশি দায়ী ত্বাগুতি শাসন ব্যবস্থা।

ত্বাগুতি শাসনব্যবস্থা পাপের সকল সামগ্রী তাদের হাতে তুলে দিয়েছে এবং স্বল্পমূল্যে পাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
বাচ্চাদের তো আর রঙিন দুনিয়ায় ঢুকে গেলে এর পরিণতি নিয়ে ভাবার সময় হয়না। যদিও একটা পর্যায়ে তারা বুঝতে পারে তার খারাপ কাজ করছে কিন্তু ইতিমধ্যে তাদের মন এর মধ্যে আবদ্ধ হয়ে গেছে।

প্রজন্ম নপুংসক হয়ে যাক, পশু হয়ে যাক, তাতে তাগুতের অনেক লাভ আছে। এই প্রজন্মকে রঙিন দুনিয়ায় যত ডুবিয়ে রাখা যাবে তাগুত তার অপরাধ ততই ধামাচাপা দিয়ে রাখতে পারবে। তার ক্ষমতার স্থায়িত্ব ততই বৃদ্ধি পাবে। কারণ নপুংসকরা তো আর ত্বাগুতের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরবে না।

রাব্বে কারীমই ভালো জানেন এই ডিজাস্টার এর শেষ কোথায়, তিনিই জানেন কখন আমাদের এই নিকৃষ্ট ত্বাগুতি শাসন ব্যবস্থা থেকে মুক্তি দিবেন
-Omayer Tasneem Binyameen
410 views09:16
ओपन / कमेंट
2022-01-11 08:52:03 অপেক্ষা করবে। অবশেষে তারা চায় আপনাকে, সুতরাং যাই হোক না কেন এবং যে হুমকিরই সম্মুখীন আপনাকে করুক না কেনো, এগুলো করতে গিয়ে সে (অর্থাৎ একটা গুপ্তচর) কোনো প্রকারের ঝামেলায় পড়তে চাইবে না। তারা শুধু চায় আপনি কথা বলুন এবং তা যেন হয় সুনির্দিষ্ট (যে কথা তারা জানতে চায়)। চলবে.... -----------------------------------------------------------
গুপ্তচরদের চক্রান্ত বোঝার এবং তা নস্যাৎ করার 10 টি পদ্ধতি

@Talibtimes2bn
383 viewsedited  05:52
ओपन / कमेंट
2022-01-11 08:52:03 ইত্যাদি বিষয় নিয়ে কথা বলে; কারণ এগুলোই হচ্ছে আলোচনা শুরু করার প্রাথমিক চাবিকাঠি। আর এগুলোই বিশ্বাস অর্জনে কাজে লাগে এবং কাঠখোট্টা বলে মনে হয় না, কারণ কাঠখোট্টা/নীরস (যেমনঃ প্রথম দিনই জিহাদের ব্যাপারে কথা বলা) কথাবার্তা (প্রথমেই) বিপদ সংকেত উত্তোলন করে। একটা গুপ্তচর জিহাদের কথা বলার আগে তার লক্ষ্যবস্তুর উপর মাসের পর মাস ধরে (চিত্ত আকর্ষনের/প্রস্তুত করার লক্ষ্যে) তৎপরতা চালাতে পারে, (কিন্তু) তারপরও তারা ছোটখাট বিষয় দিয়েই কথা শুরু করে; যেমন বলে, “তোমার কি আস-সাহাবের নতুন ভিডিওটা ভালো লেগেছে” অথবা “তোমার প্রিয় জিহাদি নাসিদ কোনটা” ইত্যাদি। ......... চলবে ইনশাআল্লাহ

দুই:
আপনি হয়ত খেয়াল করলে দেখবেন মিথ্যা ও অসঙ্গতির আড়ালে বিপদ সংকেত থাকে। এইধরনের বিপদ সংকেতগুলোর মধ্যে হতে পারে; যেমনঃ গল্পের মধ্যে (কাহিনীতে) পরিবর্তন আনা (যা সাধারণত উদঘাটিত হয় যখন আপনি তাদের বুঝতে দেন যে, তাদের গল্প পরিবর্তনের বিষয়ে আপনি সজাগ)। উদাহরণস্বরূপ, একটা গুপ্তচর হয়ত বলতে পারে, সে আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। অথচ আপনি একটু বুদ্ধি খরচ করলেই দেখবেন, সে অনলাইন হচ্ছে অথবা মসজিদে আসছে বিশ্ববিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে। যখন আপনি বলবেন “আমি ভেবেছি আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ে” সাথে সাথে তারা গল্পে পরিবর্তন আনবে যাতে তাদের আগের কথার সাথে মিল থাকে; যেমন বলতে পারে – “আমি অনলাইনে ক্লাস করি” অথবা “আমি রাতে ক্লাস করি”। ছোটখাট বিষয়াদি খেয়াল করবেন (যেগুলো অপ্রয়োজনীয় মনে হতে পারে), যেমনঃ পরিবারের সদস্য, চাকুরী অথবা কোন বিশেষ বিষয়ে জ্ঞান। যদি এই ব্যাক্তির কথায় কোন একটি গড়মিল খুঁজে পান (যদিও তা কোন ছোট বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত), সতর্কতা অবলম্বন করুন হতে পারে সবকিছুই মিথ্যা।

তিন
আরেকটি সতর্ক সংকেত/বিপদ সংকেত হচ্ছে একটু গুরুত্বপূর্ণ কথাবার্তা বলা। এর মধ্যে রয়েছে, কোন মুজাহিদিন সংঘঠনের সদস্য দাবী করা অথবা কোন মুজাহিদিন বা কোন বিশেষ শাইখের সাথে যোগাযোগ থাকা অথবা ব্যাক্তিগতভাবে তাদের চিনা বা বিভিন্ন মুজাহিদ নেতার সাথে সাক্ষাৎ থাকা ইত্যাদি। এটা সুস্পষ্ট – যে কেউ এমনটা দাবী করবে, হয় সে মিথ্যাবাদী অথবা যদি সে সত্যবাদীও হয়ে থাকে, তাহলে তার নিজের এবং যে মুজাহিদ ভাইকে সে উপস্থাপন করেছে তাদের উভয়ের নিরাপত্তার ব্যাপারে সে চরম জাহেল (অর্থাৎ অজ্ঞ)।


চার
একটা গুপ্তচর সাধারণত নিজেকে বেশীরভাগ সময়ই ব্যস্ত দাবী করবে – যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশুনা নিয়ে। তাই (সচরাচর) না দেখার কারণ হিসাবে মিডটার্মের পড়াশুনা অথবা বাড়ির কাজের অজুহাত দেখিয়ে ব্যাক্তিগতভাবে ঘন ঘন ক্ষমা চাইবে। গুপ্তচররা এইধরনের ছলচাতুরীর আশ্রয় নেয়, নিজেদেরকে স্বাভাবিক প্রমাণ করার জন্য, যাতে মনে হয় এগুলো (অর্থাৎ, তাদের পড়াশুনার চাপ) তাদের এই (অর্থাৎ মুজাহিদ) জীবনধারারই অংশ। তার মানে এই বুঝাচ্ছি না যে, কোন মুজাহিদিন ভাই ছাত্র হবেন না এবং পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন না বরং বাস্তবতা হচ্ছে এমন অনেক মুজাহিদিন ভাই আছেন (যারা ছাত্র এবং পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন)। তারপরও যদি কেউ সত্যিকার অর্থে জিহাদ করতে চায় এবং বিশেষ করে শাহাদাত কামনা করে (ইশতিহাদি অথবা ফিদায়ই হামলার মাধ্যমে), তাদের ক্ষেত্রে পড়াশুনাকে অধিক গুরুত্ব দেয়াটা মানানসই না। চাকরি বা স্বাস্থ্যগত সমস্যার অজুহাতের তুলনায় তারা (অর্থাৎ, গুপ্তচররা) পড়াশুনার অজুহাতটা অনেক বেশী দিয়ে থাকে; এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে, যাকে (অর্থাৎ যে টার্গেটকে) তারা সময় দেয় সে হয়ত মনে করে অসুস্থ্য ব্যাক্তি জিহাদের জন্য যোগ্য না আর যে কিনা চাকুরীজীবী এবং শুল্ক আদায় করে সে (তাগুতের / গুপ্তচরদের) সাহায্যকারী। এসব কারণ উপেক্ষা করলেও এইধরনের অজুহাত এবং দেরিতে (যদিও আপনার মেসেজ পাঠানোর এক বা দুই দিন পর) রিপ্লাই দেয়ার জন্য বারবার ক্ষমা চাওয়াটা খুবই প্রচলিত একটি বৈশিষ্ট্য।

পাঁচ
গুপ্তচররা তাদের টার্গেটদের সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি বলেন জিহাদ করতে চাই, তাহলে তারা জিজ্ঞাসা করবে আপনি (জিহাদ বলতে) শারীরিক জিহাদ (অর্থাৎ সমর যুদ্ধ) বুঝাচ্ছেন কিনা। আর যদি বলেন আপনার আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান আছে, তাহলে তারা জিজ্ঞাসা করবে কি ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র এবং আপনি কি জানেন। প্রত্যেকেরই উচিত সবসময় বুঝেশুনে কথা বলা অথবা ভালো হয় কিছুই না বলা। যে কারণে গুপ্তচররা তাদের টার্গেটদের সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে, তার কারণ এই না যে তারা আপনাকে চিনতে পারে নাই বরং আপনি যদি কখনো গ্রেফতার হন, তাহলে তারা যেন বিচারক পর্ষদের (অর্থাৎ জুরির) নিকট আপনাকে অপরাধী সাব্যস্ত করতে পারে। আপনি যদি অস্পষ্ট হন, তাহলে বিচারক পর্ষদ (অর্থাৎ জুরি) আপনাকে দোষী সাব্যস্ত করতে না পারার একটা সুযোগ আপনার থাকবে। আর আপনি যদি মুখ বন্ধ রাখেন তাহলে তো আপনার গ্রেফতার না হওয়ার একটা সুযোগ থাকে। একটা গুপ্তচর আপনাকে হুমকি দিতেও পারে আবার নাও দিতে পারে।
কিন্তু আপনি আগে কথা নাবলা পর্যন্ত সে
387 views05:52
ओपन / कमेंट
2022-01-11 08:52:03 গুপ্তচরদের চক্রান্ত বুঝার এবং তা নস্যাৎ করার ১০টি পদ্ধতি
 -----------------------------------------------------------
ঘটনার শুরু
গত বছর কানাডীয় ভাই আবদুর রহমান আলব বাহনাসাবি, পাকিস্তানে থাকা মার্কিন নাগরিক ভাই তালহা হারুন, এবং ফিলিপিনের ভাই রাসেল সালিচ নিউইয়র্কে চমৎকার একটি হামলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। উনাদের পরিকল্পনায় ছিল নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ার এবং পাতাল রেলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো, এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সমবেত হওয়া মার্কিনীদের ওপর গুলি চালানো। প্যারিসের বাটাক্লান কনসার্ট এবং বেলজিয়ামের মেট্রোর ওপর আক্রমণ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে রমজান মাসে এ হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন তাঁরা। একটি চ্যাট এ্যাপ ব্যবহার করে এই তিন ভাই পরিকল্পনাটি নিয়েছিলেন। কিন্তু ভাইদের অসতর্কতা হোক বা অন্য কোন কারণ হোক, তাঁদের এই পরিকল্পনায় মুজাহিদ সমর্থক সেজে এক এফবিআই এজেন্ট অনুপ্রবেশ করে এবং ভাইদের ধরিয়ে দেয়। এবং এই তিন ভাইকে যুক্তরাষ্ট্রে, এবং পাকিস্তানে ও ফিলিপাইনে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফাক্কাল্লাহু আসরাহুম।

উল্লেখ্য এই ধরণের লোন উলফ হামলা নিয়ে সাধারণদের মাঝে অনেক সংশয় রয়েছে, আমি সে সকল ভাইকে আল্লামা হামুদ আত তামিমি’র ‘একাকী জিহাদের বিধিবিধান’ নামক বইটি পড়ার অনুরোধ করবো।

শিক্ষা গ্রহণ
ইতিপূর্বেও বেশ কয়েকবার ভাইদের অসতর্কতার ফলে বেশ কিছু ভাই গ্রেফতার হয়েছেন, বাংলাদেশি এক ভাইও এভাবে গ্রেফতার হয়েছিলেন। যাই হোক কাভকাজ মিডিয়া সেন্টারে একজন মুজাহিদ গোয়েন্দা লোন উলফ হামলার ভাইদের জন্য কিছু টিপস দিয়েছিলেন, যা অবলম্বন করলে আল্লাহর ইচ্ছায় ভাইয়েরা গোয়েন্দাদের থেকে নিরাপদ থাকতে পারবেন।

বাংলাদেশেও ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে জিহাদ নিয়ে লেখালেখি করা ভাইয়েরা অসতর্কতার ফলে এই ধরণের সমস্যায় পড়েন, তাই কাভকাজ মিডিয়া সেন্টারের সেই প্রবন্ধটি ভাইদের কাছে পেশ করা মুনাসিব মনে হচ্ছে। বাংলা অনুবাদটি ৪/৫ বছর আগে বাবুল ইসলাম ফোরামে প্রকাশিত হয়েছিল, আল্লাহ মুল লেখক ও অনুবাদক ভাইকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমিন। এখানে জিহাদি তানজিমের সাথে যুক্ত নয়, এমন জিহাদপ্রেমী ভাইয়েরা নিরাপত্তা গ্রহণের মৌলিক কিছু মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। অতিরিক্ত সমস্যা আশা করি আপনি নিজে নিজেই গ্রহণ করতে পারবেন।

 

গুপ্তচরদের চক্রান্ত বুঝার এবং তা নস্যাৎ করার ১০টি পদ্ধতি

পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
সমস্ত প্রশংসা মহাবিশ্বের স্রষ্টা ও প্রতিপালক আল্লাহ তা’আলার। সমস্ত প্রশংসা তাঁরই, তিনি বলেন-

وَأَسِرُّوا قَوْلَكُمْ أَوِ اجْهَرُوا بِهِ ۖ إِنَّهُ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ
“এবং তোমরা তোমাদের কথা গোপনেই বলো অথবা প্রকাশ্যে বলো, তিনি তো অন্তর্যামী।” (সূরা মু্লক-৬৭ঃ১৩)

এবং শান্তি বর্ষিত হোক শেষ নবী মুহাম্মদ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), তার পরিবারবর্গ, তার সাহাবীগণ ও তার অনুসারীদের উপর; তিনি বলেন-
“নিশ্চয় সত্যবাদিতা পুণ্যের পথ দেখায়। আর পুণ্য জান্নাতের দিকে পথ নির্দেশনা করে। আর মানুষ সত্য কথা বলতে থাকে, শেষ পর্যন্ত আল্লাহর নিকট তাকে মহাসত্যবাদী রুপে লিপিবদ্ধ করা হয়। আর নিঃসন্দেহে মিথ্যাবাদিতা নির্লজ্জতা ও পাপাচারের দিকে নিয়ে যায়। আর পাপাচার জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়। আর মানুষ মিথ্যা বলতে থাকে, শেষ পর্যন্ত আল্লাহর নিকট তাকে মহামিথ্যাবাদী রুপে লিপিবদ্ধ করা হয়। (বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ এবং আল-তিরমিজি)।”

আল্লাহ তা’আলা কুরআনে বলেন-

وَإِذْ يَمْكُرُ بِكَ الَّذِينَ كَفَرُوا لِيُثْبِتُوكَ أَوْ يَقْتُلُوكَ أَوْ يُخْرِجُوكَ ۚ وَيَمْكُرُونَ وَيَمْكُرُ اللَّهُ ۖ وَاللَّهُ خَيْرُ الْمَاكِرِينَ
“এবং যখন কাফিররা তোমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তোমাকে বন্দী করার জন্য, হত্যা করার অথবা নির্বাসিত করার জন্য এবং তারা ষড়যন্ত্র করে আর আল্লাহ্ও কৌশল করেন, কিন্তু আল্লাহ্*ই সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী।” (সূরা আনফাল(৮ঃ৩০)

সাম্প্রতিক ঘটনার আলোকে, বিশেষ করে আমাদের ওরিগন (আমেরিকার একটি অঙ্গরাজ্য)-এর ভাইয়ের (আল্লাহ তাকে অবিচল রাখুন এবং মুক্ত করুন) বন্দী হওয়ার ঘটনার প্রেক্ষিতে; আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে মুসলিমদের আটকানো এবং পরে বন্দী করার উদ্দেশ্যে গুপ্তচর ও সংবাদদাতারা যেসব কৌশল অবলম্বন করে সেগুলো এড়ানো এবং তাদের সেই সমস্ত চক্রান্ত নস্যাৎ করার ১০টি উপায় লিখবো এবং রেকর্ড করবো।

এক
একটা গুপ্তচর সবসময় চিত্ত আকর্ষন (বা গ্রুমিং) দিয়ে শুরু করে। এই চিত্ত আকর্ষন (বা গ্রুমিং) প্রক্রিয়াটি কয়েক মাস ধরে চলতে পারে। যাকে তারা ধরতে চায় তার সাথে সাক্ষাৎ করারও পূর্বে কখনো কখনো তারা (গুপ্তচররা) কয়েক মাসের জন্য একাকী (গোপনে) তথ্য সংগ্রহ করে এবং ফোরামে অথবা মসজিদে সক্রিয় থাকে। প্রথমবার সাক্ষাতে তারা সাধারনত ছোটখাট বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। যেমন ধরুন, কোন অনুবাদ চাওয়া, নাসিদ খোঁজা, বিবাহ উপযুক্ত বর/কনের খোঁজ করা অথবা হালাল খাদ্যের জন্য বিখ্যাত কোন
360 views05:52
ओपन / कमेंट
2022-01-10 20:41:20 গুরুত্বপূর্ণ এই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব ও শেয়ার করবেন ইনশাআল্লাহ

https://t.me/an_nazi_at2
402 views17:41
ओपन / कमेंट
2022-01-10 12:40:45 یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَنۡ یَّرۡتَدَّ مِنۡکُمۡ عَنۡ دِیۡنِہٖ فَسَوۡفَ یَاۡتِی اللّٰہُ بِقَوۡمٍ یُّحِبُّہُمۡ وَ یُحِبُّوۡنَہٗۤ ۙ اَذِلَّۃٍ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اَعِزَّۃٍ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ ۫ یُجَاہِدُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ وَ لَا یَخَافُوۡنَ لَوۡمَۃَ لَآئِمٍ ؕ ذٰلِکَ فَضۡلُ اللّٰہِ یُؤۡتِیۡہِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰہُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ ﴿۵۴﴾
হে মু’মিনগণ! তোমাদের মধ্য হতে যে ব্যক্তি স্বীয় ধর্ম হতে বিচ্যুত হবে, (এতে ইসলামের কোন ক্ষতি নেই, কেননা) আল্লাহ সত্ত্বরই (তাদের স্থলে) এমন এক সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন যাদেরকে আল্লাহ ভালবাসবেন এবং তারাও আল্লাহকে ভালবাসবে, তারা মুসলিমদের প্রতি মেহেরবান থাকবে, কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে, তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে আর তারা কোন নিন্দুকের নিন্দার পরওয়া করবেনা; এটা আল্লাহর অনুগ্রহ, তা তিনি যাকে ইচ্ছা প্রদান করেন; বস্তুতঃ আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।

শুনো ভাই,
এই আয়াত টার মানে বুঝো?
গত ৫০-৬০ বছর ধরে
তোমাদের মত মাদ্রাসার ছাত্র,আলেম রা যখন তাগুতের পা চাটা শুরু করসো হক কথা গোপন করা শুরু করছো পীঠ বাচানোর জন্য, যখন জিহাদের প্রতি উদ্ধুদ্ধ করা বাদ দিছো,জিহাদের মত আয়াত কে মানুষের সামনে স্পষ্ট ভাবে বলা বন্ধ করেছো, তোমাদের মাদ্রাসার আলেম রা যখন বিদাত,মিলাদ, চালু করসে তখন ই আল্লাহ তোমাদের মত আলেম দের বাদ দিয়ে জেনারেল লাইনের ছাত্র দিয়ে তাত দ্বীনের খেদমত শুরু করছেন।
জাকির নায়েক,ডাক্তার হয়ে যতজন মানুষকে ইসলাম গ্রহন করতে সাহায্য করেছেন, তোমাদের মাদ্রাসার আলেম কয়জন কে করেছেন?
আরিফ আজাদের বই পরে যত মানুষ দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে, তোমাদের দাওয়াতে কয়জন আসছে,
খালিদ আল রাশিদ দ্বীনের পথে এসে যত মানুষকে দ্বীনের পথে এনেছে, তোমাদের মত মাদ্রাসার আলেম কয়জন কে এনেছেন?
নোমান আলী খান যেভাবে নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়ে হাজার হাজার খ্রিস্টান/পথ হারানো মুসলিম কে দ্বীনের পথে আনতে সাহায্য করেছেন,তোমাদের আলেম রা কয়জন কে আনতে পেরেছেন?
শুধু এটাই না,
যখন ভারতে নবীজির অবমাননা হলো,তখন দেওবন্দের কোন আলেম গেসিলো?
না কি জেনারেল পরুয়া এক ১৮ বছরের ছাত্র গেসিলো?
যখন বাংলার জমীনে আল্লাহর রাসুলকে অবমাননা করা হইসিলো,
তখন মাদ্রাসার কোন আলেম এগিয়ে গেসিলো হত্যা করতে কিছু জেনারেল ছাত্র+জসীমউদ্দিন রাহমানী ছাড়া?

এভাবে অনেক নজীর দেখাতে পারবো।

বেশি কিছু বললাম না আর,
আরে আফগানে বাংলাদেশ থেকে অনেক ছাত্ররাও গিয়েছে জেনারেলের।
এখনো অনেক বাংলাদেশের ডাক্তার আছে শামে চিকিৎসা করসে উম্মাহের জন্য ফ্রিতে মুজাহিদদের জন্য,
অথচ বাংলার কোন আলেম মাদ্রাসার ছাত্র গেসে উত্তর দাও।
তোমাদের মত মানুষের কাছে হক গোপন হলে কি হবে? আল্লাহর দ্বীন তোমাদের মুখাপেক্ষী নাহ,
তাই আল্লাহ তার দ্বীন কে তোমাদের মত গোপনকারী থেকে সরিয়ে ঠিক ই অন্য কারো মাধ্যমে প্রকাশ করিয়ে দিচ্ছেন।

জিহাদ বাদ দিয়ে মিছিল,মিটিং এসব ধান্দামি কই পাইসে আলেমরা আর মাদ্রাসার ছাত্র রা?
আর গীবত করা তো তোমাদের এখন প্রধান কাজ।
পারলে তার সামনে গিয়ে তাকে সংশোধন করো, না হলে।চুপ থাকো।
121 views09:40
ओपन / कमेंट
2022-01-10 09:17:06 আপনি কি জানেন কখন ইতিহাসে প্রথমবার একটি সম্পূর্ণ সেনাবাহিনী মাটির নিচে চলে গিয়েছিল?

1667 খ্রিস্টাব্দে, যখন গ্র্যান্ড ভিজিয়ার আহমেদজাদেহ কোব্রিলির নেতৃত্বে অটোমান সেনাবাহিনী ক্রিট দ্বীপে খ্রিস্টানদের শেষ দুর্গ (ভেনিস) কান্দিয়ান দুর্গ অবরোধ করে।

অটোমান সেনাবাহিনী একটি ভূগর্ভস্থ শহর তৈরি করেছিল এবং দুর্গের চারপাশে মাটির নিচে পরপর দুটি শীত কাটিয়েছিল। দুর্গের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে দুই বছরেরও বেশি সময় পরে অবরোধের অবসান ঘটে (মে 1667 - সেপ্টেম্বর 1669 খ্রিস্টাব্দ), যেখানে ইউরোপ তাদের বেশ কয়েকজন রাজকুমার ছাড়াও তাদের 20 হাজার সৈন্যকে হারিয়েছিল, যার মধ্যে ফরাসী প্রিন্স ফ্রাঙ্কোস, যার নাতি ছিলেন। হেনরি চতুর্থ, লুই চতুর্দশের ভাগ্নে, ইংরেজ ডিউক বিউফোর্ট, রাজার ভাগ্নে।

উৎস:

- ইলমাজ ওজতুনা দ্বারা অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস (1/510-515)

আমাদের অনুসরণ করুন:
@nobubi_manhaj
198 views06:17
ओपन / कमेंट
2022-01-10 09:16:52
190 views06:16
ओपन / कमेंट