Get Mystery Box with random crypto!

Arif Azad

चैनल का पता: @me_arifazad
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 43.74K
चैनल से विवरण

Official Telegram channel of author Arif Azad
Follow Me On Other Social Platform:
Facebook Page: https://www.facebook.com/arifazad.bd
Youtube Channel: https://www.youtube.com/@ArifAzad/
Instagram: https://www.instagram.com/me.arifazad/

Ratings & Reviews

3.00

2 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 13

2023-07-05 16:56:35 ‘রব আর বান্দা’র সম্পর্ক ছাড়া দুনিয়ার বাকি সব সম্পর্কেই লাভ-ক্ষতি জড়িত। আল্লাহকে ভালোবাসার মাঝে লাভ ব্যতীত ক্ষতির লেশমাত্র নেই।
5.6K views13:56
ओपन / कमेंट
2023-07-05 09:44:52 (১)

আমার জন্মের আগেই আমার দাদা মারা গেছেন। নানার চেহারা কেমন ছিলো— সেটাও মনে করতে পারি না। তবে আলহামদুলিল্লাহ, দাদী আর নানীকে পুরোপুরিভাবে পেয়েছি জীবনে। খুব সম্প্রতিই তারা আমাদের ছেড়ে গেছেন।


আমি খেয়াল করেছি— যখন কোন ঘরোয়া আড্ডা হয়, আমার আলাপের কোথাও আমি আমার দাদা কিংবা নানার গল্প করতে পারি না। যেহেতু তাদের সাথে মনে করতে পারার মতো কোন স্মৃতিই আমার স্মৃতিপটে নেই, তাই তাদের নিয়ে কোন গল্প করতে না পারাটাই স্বাভাবিক। অন্যদিকে আমার দাদী আর নানীকে নিয়ে আমার ঝুলিতে অনেক গল্প জমা— যা প্রায়-ই আমার মনে পড়ে। একান্ত অবসরে আমি সেই স্মৃতিগুলো হাতড়ে বেড়াই। কোন বয়োবৃদ্ধ নারী দেখলে আমার দাদী আর নানীর কথা মনে পড়ে। ভাবি— ইশ! আজকে যদি তারা বেঁচে থাকতেন!


মানুষ খুব স্মৃতি-কাতুরে। জীবনের পরতে পরতে স্মৃতি হিশেবে সে শুধু তা-ই রোমন্থন করতে পারে যা কেবল তার স্মৃতি-ঘরে জমা থাকে। স্মৃতিঘরে কোন স্মৃতি জমা নেই— এমন কাউকে সে খুব কম মনে করে জীবনে।



(২)


আমার মনে হলো— যারা খুব বয়স করে বিয়ে করে বা বয়স করে বিয়ে করার পক্ষপাতী— এই জায়গাটায় তারা একটা ভুল করে থাকে। সেই ভুলটা হলো— তাদের সন্তানদের স্মৃতিতে তাদের বাবা-মা'কে জাগরুক না রাখতে পারা।


ধরা যাক একলোক বিয়ে করলো ত্রিশ বছর বয়সে যখন তার বাবা-মা'র বয়স ষাট ছুঁই ছুঁই। তার সন্তানাদি যখন বোঝার বয়সে উপনীত হবে— তখন তার বাবা-মা সত্তরের ঘরে চলে যাবে কিংবা ততোদিনে দুজনের একজন বা উভয়েই দুনিয়ার পাঠ চুকিয়ে আখিরাতের পথে যাত্রা করবে।


তার সন্তানদের স্মৃতিতে কিন্তু দাদা-দাদীর কোন স্মৃতি জমা হবে না যা তারা রোমন্থন করতে পারে। জীবনের একান্ত অবসরে তাদের কথা মনে করে যে একটু আবেগাপ্লুত হবে, একটু উদাস হয়ে ভাববে তাদের সাথে কাটানো শৈশব-কৈশোরের কথা— সে উপায় নেই। শুধু বাবা-মা'র মুখে গল্প শুনে যাবে— তোমার দাদা তোমাকে এতো ভালোবাসতেন, তোমার দাদীর সামনে তোমাকে তো আমরা একটু বকাও দিতে পারতাম না। রেগেমেগে অস্থির হয়ে যেতেন। তোমার নানী তো তোমাকে না দেখে থাকতেই পারতেন না।


কিন্তু, বাবা-মা'র মুখে শোনা দাদা-দাদী কিংবা নানা-নানীর গল্প তাকে ঠিক সেভাবে আচ্ছন্ন করবে না, যেভাবে আচ্ছন্ন করতো যদি স্মৃতি থেকে সে ওই ঘটনাগুলোকে মনে করতে পারতো।


যদি চান আপনার বাবা-মা আপনার সন্তানদের স্মৃতি রোমন্থনে, তাদের দুয়াতে, তাদের অবসরের আলাপজুড়ে বেঁচে থাকুক— তাহলে খুব দেরি করে বিয়ে না করাই উত্তম।


প্রত্যেক বাবা-মা'র আশেপাশে সর্বদা শিশুদের উপস্থিতি থাকতে হয়। আমরা বড় হয়ে যাওয়াতে আমাদের বাবা-মা'র আশেপাশে থাকতে পারি না, আমাদের সেই শূন্যতা পূরণ করতে পারে আমাদের সন্তানেরা। আবার, তারা যখন বড় হয়ে যাবে, আমাদের আশেপাশে তাদের সন্তানেরা তাদের শূন্যস্থান পূরণ করতে চলে আসবে।
7.2K views06:44
ओपन / कमेंट
2023-07-04 06:04:26 আমরা যখন বলি ‘আল্লাহু আকবার’, তখন আমরা স্বীকৃতি দিই যে— আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ। কিন্তু, মুখে উচ্চারণের সময় কখনো কি কল্পনা করার চেষ্টা করেছি আল্লাহর এই গুণের বিশালত্বের দৃশ্য?

শ্রেষ্ঠত্বের যতো মাপকাঠি আপনি জানেন আর যা আপনি জানেন না, বিশালত্বের যতো বিস্তৃতি আপনি দেখেন আর যা আপনি দেখেন না— আপনার সেই জানা আর অজানা জ্ঞানের চাইতে তিনি বড়।

মহাবিশ্বের যে রহস্য আপনাকে বিস্ময়ে বিমূঢ় করে ফেলে, মানবদেহের যে কলা-কৌশল দেখে আপনি হতবাক হয়ে পড়েন, সৃষ্টিজগতের যে অপার নিপুণতা দেখে আপনি অভিভূত হয়ে যান— আপনার রব সেই সমস্তকিছুর চাইতেও বড় এবং সেসবের ওপরে একমাত্র ক্ষমতাবান।

শুধু তাই নয়, যে দুঃশ্চিন্তা নিয়ে আপনি ঘুমোতে পারেন না, যে শত্রুর ভয় আপনাকে সর্বদা তটস্থ করে রাখে, ভবিষ্যতের যে অনিশ্চয়তা আপনাকে ব্যাকুল করে রাখছে সারাক্ষণ— আপনার রব সেসবের চাইতেও বড় এবং সেসবের ওপরেও ক্ষমতাশালী।

পরেরবার থেকে যখনই ‘আল্লাহু আকবার’ বলবেন, চিন্তার জগতে এঁকে নিবেন আপনার রবের ক্ষমতার বিশালত্বের দৃশ্যপট৷ বিস্মিত হবেন তাঁর ক্ষমতায় এবং নিশ্চিত হবেন যাবতীয় দুঃখ আর দুশ্চিন্তার ঘনঘটা থেকে...
9.0K views03:04
ओपन / कमेंट
2023-07-03 06:46:11 - 'মানুষ যদি বুঝতে পারতো যে— তার স্ত্রী হিশেবে যাকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা নির্ধারণ করে রেখেছেন, যতো চেষ্টাই করা হোক না কেনো— সে ছাড়া আর কেউ কোনোদিনও তার জীবনে আসবে না, তাহলে যুবকেরা হারাম সম্পর্কে জড়িয়ে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলো নষ্ট করতো না। ধরুন— যদি বলা হয় আগামিকাল এক লাখ টাকার একটা চেক সরাসরি আপনার বাসায় পৌঁছে দেওয়া হবে, সেই চেকের আশায় স্টেশানে গিয়ে আপনি কি অপেক্ষা করতে থাকবেন?'



- 'কিন্তু দেখুন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা তাকদিরে যাকে রেখেছেন সে-ই আমাদের জীবনে আসবে তা মানি, কিন্তু আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা তো এটাও চান যেন আমরা চেষ্টা করি, তাই না?'


- 'আলবৎ আপনি চেষ্টা করবেন। তবে— সেই চেষ্টা মানে একটা মেয়ের পেছনে ঘুরঘুর করা নয়। রাত জেগে একটা মেয়ের সাথে ফোনে কথা বলা, চ্যাটিং করা নয়। তাকে নিয়ে পার্কে ঘুরাঘুরি করা, রেস্টুরেন্টে খাওয়া, রিক্সায় চড়া, কক্সবাজার যাওয়া, তাকে মুগ্ধ করার জন্যে জানপ্রাণ বিলিয়ে দেওয়া নয়। এসমস্তকিছুই হারাম। যে চেকটা নির্বিঘ্নে আপনার বাসায় পৌঁছাবে বলে আপনি নিশ্চিতভাবেই জানেন, সেই চেকের জন্য স্টেশান মাস্টারকে মোটা অঙ্কের ঘুষ প্রদানের মতোই ব্যাপারটা। মাঝখান থেকে ক্ষতিটা আপনারই— স্টেশানে অপেক্ষা করে সময় নষ্ট করলেন, স্টেশান মাস্টারকে ঘুষ দিয়ে টাকা অপচয় করলেন। অথচ— এসবের কোনোকিছু না করলেও আপনার চেক আপনার হাতে আসতোই।'



- 'তো, চেষ্টা করা বলতে আপনি কী বুঝেন?'



- 'চেষ্টা করা মানে নজরের হেফাযত করা, চরিত্রকে পরিশুদ্ধ করা। আখলাক তথা আচার-ব্যবহার সুন্দর করা, সুসংহত জীবন গঠনে কী কী করা দরকার তা জানা ও শেখা, জ্ঞান আহরণ করা, স্ত্রীর হক সম্পর্কে জানা ও তা আদায়ের ব্যাপারে নিজেকে প্রস্তুত করা ইত্যাদি।'
10.5K views03:46
ओपन / कमेंट
2023-07-02 18:11:01 ‘তিনি আপনাকে পেয়েছিলেন পথহারা অবস্থায়। তারপর তিনিই আপনাকে পথ দেখালেন’।

— সূরা আদ দোহা, ০৭।
10.6K views15:11
ओपन / कमेंट
2023-07-02 11:35:41 ইউটিউবে আমাদের প্রথম ভিডিও ছিলো এটা। যারা আগে দেখেননি, দেখতে পারেন।


ইউটিউব লিঙ্ক—

11.5K viewsedited  08:35
ओपन / कमेंट
2023-07-02 07:39:19 দুটো দৃশ্যপট আমি আপনার সামনে সাজাতে পারি। দুই জায়গাতে আপনার দুই অবস্থা আপনি সহজেই ধরতে পারবেন।



ধরা যাক একই অফিসের দুইজন লোকের ডিউটি আগামিকাল সকাল আটটায় শুরু এবং যেভাবেই হোক সকাল সাড়ে সাতটার ট্রেন তাদেরকে ধরতেই হবে।


আরো ধরা যাক, এই দুই লোকের একজন জেগে আছে রাত দুটো পর্যন্ত। দুটো পর্যন্ত জেগে সে কী করেছে? মাইলের পর মাইল ফেইসবুক স্ক্রল করেছে, ইউটিউব ব্রাউজ করে কোন বক্স অফিস হিট করা মুভি কিংবা বেশ তাক লাগানো কোন নাটক দেখেছে। রাত দুটোর দিকে ঘুমিয়ে সে জেগেছে সকাল সাতটায়। পাক্কা পাঁচ ঘণ্টা ঘুমের চক্র পূরণ করতে সে মোটেও ভুলেনি। কিন্তু তার ট্রেন সাড়ে সাতটায়। আধ ঘণ্টার মধ্যে প্রস্তুত হয়ে তাকে থাকতে হবে স্টেশনে। এই আধ ঘণ্টার মধ্যে তার সে কী ছুটোছুটি!



আবার ধরা যাক, দুজনের আরেকজন দশটা বাজতেই ঘরের সকল বাতি নিভিয়ে দিয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েছে। রাত আটটার দিকে সে ফেইসবুকে একটু ঢুঁ মেরেছে বটে, তবে তা সাকুল্যে পনেরো মিনিটের জন্য। সাড়ে আটটার পর সে আর সোশ্যাল মিডিয়ায় আসেনি। দশটার দিকে বিছানায় এলে চোখে ঘুম নামতে তার সাড়ে দশটা বেজে যায় প্রতিদিন। এই আধ ঘণ্টার মাঝে সে রাতের জিকির-আযকারগুলো সেরে নিতে পারে। এরপর সাড়ে দশটার দিকে ঘুমিয়ে যাওয়ার পর তার অ্যালার্ম যখন বাজে তখন ঘড়িতে রাত সাড়ে তিনটে।


ফযরের ওয়াক্ত হয় সাড়ে চারটায়। এক ঘণ্টা সময় আগে জেগে সে চার রাক'আত তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করেছে, ছয় পৃষ্ঠা কুরআন তিলাওয়াত করেছে এবং শেষ রাতে করতে পেরেছে অধিক পরিমাণ ইস্তিগফার। যখন মসজিদগুলোতে আযান হলো, সে মসজিদে চলে গেলো। ফযর সালাত পড়ে সেখানে বসে পুনরায় কুরআন তিলাওয়াত করে, জিকির-আযকার সেরে, সালাতুত দোহা পড়ে নিয়ে একেবারে ঘরে ফিরেছে সে। এতোসবের পরেও তার হাতে যেন অফুরন্ত সময়। গা শীতল করা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল সেরে, কাপড়-চোপড় পরে নিয়ে সে রওনা করলো স্টেশানের দিকে। তার কাজগুলোতে কোন তাড়াহুড়ো নেই কিন্তু।


খেয়াল করলে দেখবেন— দৃশ্যপটের প্রথম ব্যক্তি ঘুমিয়েছে পাক্কা পাঁচ ঘণ্টা। আর দ্বিতীয় ব্যক্তিও কিন্তু তার কম ঘুমায়নি। সে-ও পাঁচ ঘণ্টা ঘুম পূরণ করে নিয়েছে। কিন্তু, দৈনন্দিন রুটিনটাকে কেবল একটুখানি বদলে নিয়ে দ্বিতীয়জন যেখানে গভীর রাতে তাহাজ্জুদ, কুরআন তিলাওয়াত, আযকার, ফযরের সালাত, সালাতুত দোহা পড়েও খুব ধীরস্থিরভাবে অফিসে যেতে পেরেছে, একই পরিমাণ ঘুমিয়ে প্রথম ব্যক্তি তাহাজ্জুদ দূরে থাক, ফযরটা পর্যন্ত কাযা করে ফেলেছে। আর, এই রুটিন মানতে গিয়ে অফিসে যেতেও তাকে রোজ হিমশিম খেতে হচ্ছে।



যে ব্যক্তি আল্লাহর রঙে নিজেকে সাজিয়ে নেয়, সবখানে তার জন্য উইন-উইন সিচুয়েশান!
13.1K views04:39
ओपन / कमेंट
2023-07-01 07:01:05 ‘পয়সাওয়ালার সাথে বন্ধুত্ব করতে দোষ নেই, যেমনি করে নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বন্ধুত্ব করেছেন আবু বকর, উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর সাথে৷ কিন্তু এ-ও তো সত্য— আবু বকর আর উসমানদের ভিড়ে, নবিজীর জীবন থেকে কখনোই বিলাল আর আবু হুরায়রারা হারিয়ে যাননি।’


বিস্তারিত পড়তে— https://shorturl.at/acstU
12.1K viewsedited  04:01
ओपन / कमेंट
2023-06-30 19:22:20 কোনো কোনো সালাফ (আমাদের নেককার পূর্বসূরি) দৈনিক বারো রাক’আত সুন্নাহ সালাতকে তাহাজ্জুদ সালাতের চাইতেও গুরুত্বপূর্ণ আর মর্যাদাপূর্ণ ভাবতেন।


দৈনিক বারো রাক’আত সুন্নাহ সালাত সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ‘বেলা ফুরাবার আগে’ বইয়ের ‘মেঘের ওপার বাড়ি’ অধ্যায়টি।
12.8K viewsedited  16:22
ओपन / कमेंट
2023-06-30 07:06:57 ঝর্ণার পাড়ে থাকা কোন এক পাথরে যদি একফোঁটা শিশির পড়ে, সেই শিশির কণায় কিন্তু পাথরের আকৃতিতে কোন পরিবর্তন আসে না। তবে, ঝর্ণা থেকে রোজ যদি টুপ টুপ করে ওই পাথরের ওপর পানি ঝরে পড়তে থাকে, সময়ের পরিক্রমায় একদিন সত্যি সত্যিই কিন্তু পাথরের আকৃতিতে পরিবর্তন আসতে বাধ্য।


আপনার ভালো কাজ, ভালো আমল, ভালো আচরণগুলোকে শিশির কণা হতে দেবেন না যা খুবই অনিয়মিত, ক্ষণস্থায়ী এবং অন্তরের পরিবর্তন সাধনে যা খুবই অপর্যাপ্ত। সেগুলোকে ঝর্ণা থেকে নেমে আসা অবারিত পানির ফোঁয়ারা হতে দিন যা হবে নিয়মিত, দীর্ঘস্থায়ী এবং আপনার অন্তরের পরিবর্তন সাধনে ব্যাপক কার্যকরী।
14.7K views04:06
ओपन / कमेंट