Get Mystery Box with random crypto!

আল-জামী

टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
चैनल का पता: @al_zami
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 1.53K
चैनल से विवरण

احب الصالحين ولست منهم لعل الله يرزقنى
personal channel of Mohiuddinzami

Ratings & Reviews

2.00

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

1

1 stars

1


नवीनतम संदेश 3

2022-01-21 00:09:03 পাঠশালায় যে কয়জনের সাথে দেখা হয়েছিলো তার মধ্যে এক ভাই ছিলেন যাকে নির্যাতন করে মেরুদণ্ডের হার ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছিলো , ভাইটি সেসময়ে স্ক্র‍্যাচে ভর করে চলাফেরা করতো।

উনি দক্ষ্য ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন , মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা কামায় করা কোনো ব্যাপার ছিলো না , তাকে যখন গ্রেফতার করা হয় সেসময়ে তার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট ছিলো , ছেলে সন্তান জন্ম নিয়েছে কিন্তু সন্তান কে জেলখানার লোহার জানালা অপার ছাড়া কখনো দেখতে পেরেছেন বলে মনে হয় না।

উনার ফাঁসির রায় হয়ে গিয়েছে , ফাঁসির আসামীদের জন্য সরকার কতৃত একটা বাজেট থাকে যেটা দিয়ে উনারা কিছু আলাদা জিনিস কিনতে পারেন , তো উনি উনার ভাগ থেকে তরকারি কিনতেন , সেই তরকারি বিক্রি করে তার স্ত্রী ও সন্তানের হাতে পাঁচশো টাকা দিতে দেখেছি।

ওয়াল্লাহি এগুলো লিখে বোঝানো সম্ভব না

গত কয়েকদিনের ঠান্ডায় ইরাক শামের ক্যাম্প গুলোর ছবি ভিডিও আসছে যেগুলো দেখলে নিজের ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন উঠে।

আল্লাহ ভালো জানেন এই খুজলানের কতো বড়ো শাস্তি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।

-Noman Khurshed
74 views21:09
ओपन / कमेंट
2022-01-21 00:09:02
69 views21:09
ओपन / कमेंट
2022-01-19 18:50:04 আমাদের নিজেদের স্বার্থ মত ইসলামের কিছু গ্রহণ করি আবার কিছু বর্জন করি। আমাদের মনে রাখা দরকার যে, কিছু গ্রহণ করলাম আর কিছু বর্জন করলাম -- এমন ইসলাম আমাদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয় না। আল্লাহ আমাদের জন্য যে ইসলাম মনোনীত করেছেন, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে যে ইসলাম আমল করে দেখিয়েছেন সেই ইসলামেই রয়েছে আমাদের সমাধান।
.
আপনি যদি বিনোদন হিসেবে নাটক পছন্দ করেন, কিন্তু একই সাথে ক্লোজ আপের কাছে আসার গল্পের বিরোধিতা করেন, আর এ অবস্থানকে খুব সঠিক মনে করেন তাহলে তা বিলাসিতার নামান্তর। আসলে দুইটি একই গন্তব্যের রাস্তা।
.
তাই সমাধান খুঁজে পাবার আগে আমাদের স্বীকার করতে হবে মূল সমস্যাকে। আর তা হচ্ছে, জাতি হিসেবে আমরা আমাদের পরিচয় হারিয়ে ফেলেছি। আমরা আমাদের ধর্ম বিশ্বাস, আদর্শ এবং মৌলিক চেতনা গুলো পরিত্যাগ করে শয়তানের সংস্কৃতি গ্রহন করেছি। আর এজন্য আজ ক্লোজ আপের মত পতিতার দালাল রা আমাদের সামনে, "নিজের ঈমান বেচে দিয়ে কথিত ভালোবাসার সবক শিখিয়ে পার পেয়ে যায়" কিন্তু "ঈমান এবং তাওহিদের কথা বলা" সম্মানিত আলেম উলামা গন অন্ধ প্রকোষ্ঠে বন্দী থাকেন!
.
আমাদের পরিচয় শুধু নিছক কোন জাতি, গোষ্ঠী হিসেবে পরিচয় নয়। বরং আমাদের পরিচয় ওহী নির্ভর পরিচয়। আমাদের পরিচয়ের পক্ষে মহান আল্লাহ তা'আলা ওহী নাজিল করেছেন এবং আমাদের পরিচয় সংরক্ষণের জন্য আল্লাহ ইসলামকে আমাদের জীবন বিধান হিসেবে দিয়েছেন। আপনি যদি নিজের পরিচয় ভুলে যান এবং সৃষ্টিকর্তার দেয়া সমাধান বাদ দিয়ে নিজেই সমাধান খুঁজতে যান তাহলে আপনি কখনই সমাধান খুঁজে পাবেন না।
.
তাই, আমরা আমাদের পরিচয় হারিয়েছি এটা স্বীকার করে নিলে সমস্যা সমাধানের প্রথম ধাপটি সম্পন্ন হয়। আর পরবর্তি ধাপ হচ্ছে, আমাদের মূল পরিচয়ে ফিরে আসা, আল্লাহর কিতাব এবং সুন্নাহর দিকে ফিরে আসা।
.
নিশচয়ই আপনাকে স্মরণ রাখতে হবে যে, বাতিল ও ভ্রান্তি অনেক। তাদের অগণিত চেহারা। বিপরীতে সরল ও হিদায়াতের পথ একটাই। আপনি যদি সেই এক হিদায়াতের রাস্তা না গ্রহণ করেন, অবশ্যই আপনাকে আফসোস করতে হবে ভ্রান্তির পথে থাকার জন্য। সুতরাং, সমাধান হচ্ছেঃ আমাদের আসল পরিচয়ে ফিরে আসা, আল্লাহ নির্ধারিত দ্বীনের উপর পরিপূর্ণভাবে ফিরে আসা।
.
আলোচনার শুরুতে আমরা দিহান আনুশকা নিয়ে এসেছিলাম। আমরা প্রশ্ন করেছিলাম কেন এত বুদ্ধিবৃত্তিক পতিতাবৃত্তির রমরমা ব্যাবসার পরেও সামাজিক অবক্ষয়ের কোন উন্নতি হচ্ছেনা? আশা করি এখন উত্তর পরিষ্কার। আমাদের অতি বুদ্ধিজীবী কিংবা অতি গবেষক মানসিকতা আপাতত প্রয়োজন নেই, বরং আমাদের দরকার আনুগত্য। আল্লাহ আদেশ করেছেন, "তোমরা অশ্লীলতার ধারে পাশেও যেওনা" শুধুমাত্র এই একটি আদেশ মান্য করাই আমাদের সামাজিক অবক্ষয়ের সকল সমস্যার সমাধানের মূল।
.
আল্লাহর আদেশের সামনে নিজেকে সমর্পন করাই আমাদের সকল সমস্যা সমধানের মূল।
===

@Areflectionofthedestructive
38 views15:50
ओपन / कमेंट
2022-01-19 18:50:04 ~ সামাজিক অবক্ষয়, ক্লোজ আপ, আমরা এবং অনুচ্চারিত সমাধান ~
.
দিহান ও আনুশকার কথা আপনাদের মনে আছে কি?

প্রায় এক বছর আগে ঘটে যাওয়া এই লোমহর্ষক ঘটনার পর মিডিয়া থেকে শুরু করে সুশীল সমাজ সবাই খুব সরব হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসন বা সুশীল, প্রগতিশীল দাবীদার বুদ্ধিজীবী ও মিডিয়া কিন্তু এ জাতীয় নোংরা ঘটনার পরিমাণ মোটেও কমাতে পারেনি।
.
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদের প্রকাশিত তথ্য মতে, ২০২১ সালে সারাদেশে ১২৩৫ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে কন্যাশিশু ৬২৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩১ জনকে, যেখানে কন্যাশিশুই ২২ জন। ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন আরও ৭ জন। আর ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ৯৩ জন কন্যাশিশুসহ ১৫৫ জনকে। এই সমীক্ষার বাইরে আরও কত সহস্র ঘটনা আড়ালে রয়ে গেছে তা আল্লাহ ভাল জানেন।

ধর্ষণের বিরুদ্ধে এত সরব আন্দোলন, নতুন নতুন আইন প্রণয়ন করা সত্ত্বেও এসব হৃদয়বিদারক ঘটনা ও নোংরামি কমছে না কেন?
.
এর উত্তরে আমরা একটু পরে আসছি ইনশা আল্লাহ।
.
সাম্প্রতিক সময়ের বেশ আলোচিত ইস্যু ছিলো ক্লোজআপ "দ্বিধাহীন কাছে আসার গল্প"। আসন্ন ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ক্লোজআপ নির্মাণ করছে দ্বিধাহীন কাছে আসার আসার গল্প। ক্লোজ আপ - আমাদের সমাজে বেহায়াপনা ও ব্যাভিচার ছড়ানোর বীজ বপন করে আসছে দীর্ঘদিন ধরেই। "কাছে এসো," "কাছে আসার গল্প," এই স্লোগানগুলোর সাথে হয়তো আপনারা সবাই পরিচিত। এরই ধারাবাহিকতায় ক্লোজ আপ এবার নিয়ে এসেছে নতুন স্লোগান - "দ্বিধাহীন কাছে আসা" যার হ্যাশট্যাগ হচ্ছে #freetolove।
.
দ্বিধাহীন কাছে আসার গল্প এর প্রমোশনাল বিজ্ঞাপনটি নির্মাণ করেছেন তরুণ বিজ্ঞাপন নির্মাতা ইফতেখার আহমেদ ওশিন। এতে সায়মা ইসলাম ও নকুল চাকমার দ্বিধা ভেঙে কাছে গল্প তুলে ধরা হয়েছে। সায়মা ইসলামের চরিত্রে আছেন নিদ্রা দে নেহা এবং নকুল চাকমার চরিত্রে বিউটি পারাম। নির্মাতা ওশিন বলেন, ভালোবাসার কাছে ধর্ম, জাত, সমাজ, পরিবার হার মানতে বাধ্য। উঁচু পাহাড়ের মত বাঁধা পেরিয়ে ভালোবাসা খুঁজে নেয় পূর্ণতা। আর তেমনই এক দ্বিধার বাঁধা পেরিয়ে সায়মার ভালোবাসা পূর্ণতা পায় নকুল চাকমার কাছে। আলাদা ধর্ম, আলাদা জাতিসত্তার কারণে তাদের বিচ্ছেদ হলেও তা ঘুচিয়ে সায়মা ফিরে যায় নকুলের কাছে।
.
এতদিন বলছিল শুধু "কাছে এসো"। এবার তারা বলছে ঈমান ছেড়ে দিয়ে কাছে এসো।
.
আল্লাহ তা'আলা সূরা বাকারার ২৬৮ নাম্বার আয়াতে বলেন, "শয়তান তোমাদেরকে অভাব অনটনের ভীতি প্রদর্শন করে এবং অশ্লীলতার আদেশ দেয়।"

তাহলে আপনারাই বলুন, এই সমাজে শয়তানের দোসর কারা? কারা আমাদের সমাজে অশ্লীলতার বীজ বপন করছে? সমাজে ঘটে যাওয়া হাজার হাজার ধর্ষণের জন্য দায়ী কারা?
.
আজ থেকে ২০/২৫ বছর আগেও আমাদের সমাজে বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্ক ছিল একটি অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ। অথচ এত অল্প সময়ের ব্যবধানে এখন বিবাহ বহির্ভুত ব্যাভিচার এতটাই স্বাভাবিক হয়ে গেছে যে, ক্লোজ আপের মত শয়তানের দোসরা এখন দ্বিধাহীন কাছে আসার বীজ বপন করছে।
.
এর ভবিষ্যত কী?
.
এর উত্তর আমরা দিব না। এর উত্তর আপনি স্বয়ং ক্লোজ আপের ওয়েব সাইটেই পাবেন।
.
ক্লোজ আপের মত পতিতা বৃত্তির দালালরা একদম খোলাখুলিই অশ্লীলতা প্রচারের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এর নাম দিয়েছে, 'সবধরনের ভালোবাসা'-কে উদযাপন করা। ভিন্ন বর্ণ, ধর্ম, সমলিঙ্গ - যাই হোক না কেন।

আর এই নোংরা 'চেতনার আলো' বিস্তারের জন্য তারা মিডিয়াকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে আসছে সেই শুরু থেকেই। তাদের ওয়েব সাইট থেকে শুরু করে দেশী মিডিয়াগুলোতে প্রচারিত তাদের তাদের বিজ্ঞাপনগুলো মোটামুটি পরিষ্কার মেসেজই দিচ্ছে। আর তাদের বিদেশী ওয়েবসাইট এবং মিডিয়াগুলোতে প্রচারিত তাদের মেসেজ ও বিজ্ঞাপনগুলোর ব্যাপারে তো কিছু বলারই অপেক্ষা রাখে না।
.
এসব নোংরামি ছড়ানোর প্রতিবাদ স্বরূপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে অনেকেই ক্লোজ আপ বয়কটের ডাক দিয়েছেন। নিঃসন্দেহে এটি এসব পতিতা দালালদের মুখে জুতার বাড়ির মতই কিন্তু এসব শয়তানদের চক্রান্তের সামনে শুধু বয়কট যথেষ্ট নয়।

আমাদের প্রশ্ন করা দরকার, মূল সমস্যা কী? যদি আমরা মূল সমস্যাই চিহ্নিত না করতে পারি তাহলে কখনই সফলভাবে সমস্যা সমাধান করতে পারব না।
.
মূল সমস্যা হচ্ছে আমরা ইসলাম থেকে দূরে বহু দূরে সরে গেছি। এই সমস্যা বা আমাদের সমাজের এই দুরাবস্থা একদিনে তৈরি হয়নি বা শুধু ক্লোজ আপ এই নোংরা খেলার একমাত্র উপকরণ নয়। বরং এ সমস্ত কিছু শুরু হয়েছে যখন আমরা নিজেদের পরিচয় ভুলে গেছি এবং আমাদের ধর্ম বিশ্বাস, ধর্মীয় শিক্ষা ও আদর্শ পরিত্যাগ করেছি। আমরা যেদিন আমাদের পরিচয় ভুলেছি সেদিন থেকে তারা আমাদের নতুন নতুন পরিচয়ের সবক দিয়েছে। যেমন, দ্বিধা ভেঙ্গে কাছে এসে ভালোবাসার জয় ঘটাতে হয়!

.
আমাদের মনে রাখতে হবে শত্রুর জাল অনেক বিস্তৃত। টিভি চ্যানেলের নিছক বিনোদনের নাটক, অশ্লীল ওয়েব সিরিজ, কিংবা ক্লোজ আপের কাছে আসার গল্পের মধ্যে মৌলিক কোন পার্থক্য নেই। এই প্রতিটি বিষয়ই আল্লাহর একটি আদেশের লংঘন। আর তা হচ্ছেঃ "তোমরা অশ্লীলতার ধারে কাছেও যেও না।"
.
কিন্তু
36 views15:50
ओपन / कमेंट
2022-01-14 22:29:16 রা আসবে তারা এই মন্ত্রপাঠ আত্মীকরণ করে নেবে। এক প্রজন্মের কৌশল আরেক প্রজন্ম গ্রহণ করবে সত্য হিসেবে। ইতিহাসে বারবার এমন হয়েছে। উদাহরণ অসংখ্য।
.
সহজ-সরল আপত্তিকে সেভাবেই বলা উচিৎ। ঘুরিয়েপেঁচিয়ে সেক্যুলার মন্ত্রের পোশাক পরিয়ে না। এতে আমাদের বিশেষ কোন লাভ হচ্ছে না। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি হচ্ছে অনেক।
- মুহতারাম আসিফ আদনান
74 views19:29
ओपन / कमेंट
2022-01-14 22:29:16 ক্লোসআপের দ্বিধাহীন কাছে আসার গল্প ক্যাম্পেইনের একটা টিভিসি-র (বিজ্ঞাপন) বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়েছে। ‘তিন দিনের মধ্যে সব প্ল্যাটফর্ম থেকে বিজ্ঞাপন না সরালে আইনী পদক্ষেপ নেয়া হবে’, এধরনের বক্তব্য।
.
ধরে নিচ্ছি, ইতিবাচক উদ্দেশ্যই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। কিন্তু আলটিমেটলি আমি এধরনের পদক্ষেপের সাথে একমত না। তাহাকুমের বিষয়টা তো আছেই, সবচেয়ে বড় কারণ। কিন্তু প্র্যাকটিকাল আরো অনেক কারণ আছে।
.
লিগ্যাল নোটিশের কয়েকটা লাইন দেখা যাক–

‘...ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষার খাতিরে কথিত টিভিসিটি সরানো এবং টিভিসি সংশ্লিষ্ট নাটকটি প্রচারে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।...’
.
‘...মুসলিম ভাবধারার পোশাক পরিহিত মেয়েটি তার দুইহাত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছেলেটির দুই কাঁধে রাখলে এবং ছেলেটি মুসলিম মেয়েটির কোমরে হাত রাখলে বন্ধুত্বের বাইরেও অন্তরঙ্গ দৃশ্যের অবতারণা করে। যা দেশের বিরাট মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় মূল্যবোধ বা অনুভূতিতে আঘাত করার শামিল।...’
.
‘এরকম ভিডিও চিত্র অসাম্প্রদায়িক চেতনার সম্প্রীতির বাংলাদেশ অযৌক্তিকভাবে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি স্বার্থেন্বেষী মহল কর্তৃক অপচেষ্টা চলছে’।...’
.
‘...ভিডিওটি বাংলাদেশ দন্ডবিধির আইনের ২৯৫(ক) ধারা অনুযায়ী ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার শামিল...’,
.
‘...ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষার খাতিরে কথিত টিভিসি আগামী ৩ দিনের মধ্যে সরানোর অনুরোধ করা হচ্ছে।...’
.
‘...ভিডিওটি প্রচারের মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্মের কাছে একটি ভুল বার্তা যাচ্ছে। যার ফলে তারা ধর্মীয় নীতিভ্রষ্ট হতে পারে এবং তাদের ধর্মীয় চেতনা ও মূল্যবোধের অবক্ষয় হতে পারে।...’
.
[সূত্র - দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিবেদন থেকে নেয়া]
.
এই ধরনের অবস্থানের সমস্যা হল –

ক) আপত্তির মূল কারণগুলোর ব্যাপারে অস্পষ্টতা

খ) সেক্যুলার বিভিন্ন কনসেপ্টের দোহাই দেয়া। যা শেষ পর্যন্ত সেক্যুলারিসমের ন্যারেটিভকে শক্তিশালী করে। যেমন- এ ক্ষেত্রে সেক্যুলার সংজ্ঞা অনুযায়ী ‘ধর্মীয় সম্প্রীতি’ ও ‘অসাম্প্রদায়িক চেতনা’।
.
ক্লোসআপের ক্যাম্পেইনের বিরুদ্ধে আমাদের মূল আপত্তিগুলো আসলে কী?
.
ক্লোসআপ এইসব ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে যিনা এবং ফাহিশাতে কিশোর-তরুণদের উদ্বুদ্ধ করে। ‘কাছে আসার রিকশা’-এর মতো ক্যাম্পেইনগুলোর মাধ্যমে একেবারে খোলাখুলি এটা করা হয়।
.
ক্লোসআপের ফ্রিডমটুলাভ একটা গ্লোবাল ক্যাম্পেইন। এই ক্যাম্পেইনের মূল বক্তব্য হল ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, লিঙ্গ পরিচয় ভেদে ভালোবাসাবাসি হতে হবে। সহজ ভাষায়, পশ্চিমের যৌন বিপ্লব এবং এলgবti আন্দোলনের চিন্তাধারার বাস্তবায়ন। তাদের নিজস্ব নথিপত্রে এগুলো সরাসরি বলা আছে। যে কেউ চাইলে চেক করে দেখতে পারে।
.
ক্লোসআপ নিজেদের সাইটে সরাসরি বলছে - নিজের ভালো লাগা, নিজের খুশিটাই চূড়ান্ত মাপকাঠি। ধর্ম, পরিবার সমাজ- কে কী বললো দেখার দরকার নেই। এধরণের সব ‘ফিল্টার’ বাদ দিতে হবে। এই ধরনের সোশ্যাল এনজিনিয়ারিং—সমাজের মূল্যবোধকে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক একটা দিকে বদলে দেয়ার এধরণের ম্যাস ক্যাম্পেইনের বিরোধিতা করা মুসলিমদের দায়িত্ব।
.
যিনা এবং এলজি টিভির পাশাপাশি ক্লোসআপ এখন মুসলিম-কাfiরের মধ্যে যিনাকেও প্রমোট করছে।
.
.
অর্থাৎ মূল আপত্তি-

- যিনা এবং এলজিটিভি-র স্বাভাবিকীকরন নিয়ে।
.
- ‘নিজের ভালোলাগা’কে চূড়ান্ত মাপকাঠি হিসেবে দাড় করিয়ে যিনা এবং ফাহিশাহর বৈধতা তৈরি নিয়ে
.
ধর্মীয় সম্প্রীতি, পাহাড়ি-সমতলীয় সম্প্রীতি, অসাম্প্রদায়িক চেতনা এগুলো এখানে প্রাসঙ্গিক কিছু না। মূল সমস্যা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিকতা। যিনা-ফাহিশা, এলজিটিভির প্রমোশন। এ কথাগুলো স্পষ্টভাবে না বলে, আকারে-ইঙ্গিতে কিছু কথা এনে, সেগুলো আবার সেক্যুলার বুলির সাথে মিশিয়ে উপস্থাপন করা হলে মূল বক্তব্যটাই হারিয়ে যায়। হারামের ব্যাপক প্রচারের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ধর্মীয় সম্প্রীতি কিংবা অসাম্প্রদায়িক চেতনা রক্ষার কথা।
.
এর মাধ্যমে আমরা এই বুলি, এই মন্ত্রগুলোকে শক্তিশালী করি। একটা মাটির তৈরি মূর্তি কিন্তু কেবল অতোটুকুই। মাটি দিয়ে তৈরি প্রাণহীন, ক্ষমতাহীন, গুরুত্বহীন একটা মূর্তি। কিন্তু মানুষের মাধ্যমে তা শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। মানুষের নিবেদিত সম্মান, সমীহ, অর্ঘ্য বলে সে ক্ষমতাবান হয় ওঠে। মূর্তিকে করা প্রতিটা কুর্নিশ, প্রতিটা প্রণাম তার ক্ষমতা বাড়ায়। প্রভাব বাড়ায়। পূজারীর সংখ্যা বাড়ায়। সেক্যুলার মন্ত্রের দোহাই দিয়ে আমরা মন্ত্রগুলো শক্তিশালী করে তুলি।
.
আর এই মন্ত্র আর মন্ত্রের পেছনের ধারনাগুলো যেহেতু আমরা নিয়ন্ত্রন করি না, তাই এক সময় এগুলো আমাদের বিরুদ্ধে এগুলো ব্যবহার করা হয়। গানবাজনা, মিনারে ফুল থেকে শুরু করে পহেলা বৈশাখ, জাতীয় দিবস পালন – উদাহরণ অনেক। আজ আমাদের অবস্থানের পক্ষে মন্ত্রগুলো জপ করবো, কাল ওদের অবস্থান মেনে নেয়ার জন্য একই মন্ত্র পাঠ করা হবে। আজকের এই কাজের উদাহরণ টেনে চাপ দেয়া হবে ওদের অবস্থান মেনে নেয়ার জন্য।

.
পাশাপাশি আমরা নিজেদেরকেও বিভ্রান্ত করে বসবো। অনেকে হয়তো ‘কৌশল’ করে এই মন্ত্র ব্যবহার করবো। কিন্তু আমাদের পরে
72 views19:29
ओपन / कमेंट
2022-01-14 22:28:44 রা আসবে তারা এই মন্ত্রপাঠ আত্মীকরণ করে নেবে। এক প্রজন্মের কৌশল আরেক প্রজন্ম গ্রহণ করবে সত্য হিসেবে। ইতিহাসে বারবার এমন হয়েছে। উদাহরণ অসংখ্য।
.
সহজ-সরল আপত্তিকে সেভাবেই বলা উচিৎ। ঘুরিয়েপেঁচিয়ে সেক্যুলার মন্ত্রের পোশাক পরিয়ে না। এতে আমাদের বিশেষ কোন লাভ হচ্ছে না। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি হচ্ছে অনেক।
- মুহতারাম আসিফ আদনান
65 views19:28
ओपन / कमेंट
2022-01-11 21:06:09 শাইখ ইউসুফ আবু হেলাল হাফিযাহুল্লাহ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ ও তোরাবোরা পাহাড়ের বীর নায়কদের প্রশংসা করে একটি কবিতা লেখেন-

“উসামা সম্মুখপানে অগ্রসর হচ্ছে ঊর্ধ্বশ্বাসে এবং রণ হুংকারে,

তার রয়েছে অসংখ্য গৌরবময় ক্রমাগত কীর্তিধারা

তোমাদের স্মরণে আঁখি দিয়ে ঝরবে অশ্রু ঝরঝর,

হে প্রিয় আমাদের! রক্তাক্ত হচ্ছে তোমাদের গাল।

পৃথিবীতে যদিও বৃদ্ধি পেয়েছে মহান ব্যক্তির,

পৃথিবী রক্ষায় কিন্তু তুমি আজ এক অদ্বিতীয় মহান।

অভ্যস্ত তুমি আমাদের হতাশা দূর করতে,

চললে আমাদের নিয়ে উচ্চমর্যাদার জন্য সম্মুখ অভিমুখে।

আভির্ভূত হয়েছো তুমি আত্মোৎসর্গের তলদেশ থেকে,

কোন হাতকড়া বাঁধা দিতে পারেনি বদলা নিতে তোমাকে।

নিয়তির সামনে সংকল্প তোমার তরবারীতুল্য,

ইসলামের পথে বিজয়ের পতাকা তোমার আদর্শ।

দুর্যোগের গর্জনে তোমার লোকেরা,

মৃত্যুতে ঝাঁপিয়ে পড়ে প্রতিহত করে তা।

তাদের প্রাণ ভর্তি উচ্চগর্ব-অহংকার,

তাদের বক্ষ ভরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞা।

(তোরাবোরা) জিহাদের ঝান্ডায়,

কেঁপে উঠেছে সিংহ-পশুরাজ।

আমেরিকায় নেমে এসেছে বিপদ আর দুর্যোগ,

ধ্বংস-বিনাশ করেছে আমেরিকার টাওয়ার।

কোন ভূমি অতিবাহিত করেছে কয়েক দশক,

যাতে নেমে এসেছে দিবারাত্র বিপদের উপর বিপদ।

এ যাবৎকাল দিয়ে আসছে আমেরিকা,

ইসলামের বিরুদ্ধে মজবুত ক্রুসেড যুদ্ধের ঘোষণা,

তাতে সংঘবদ্ধ হয়েছে সব কুফফার সেনা।

যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ো তাই হে প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা,

ভয়াবহ বিপদের উপর আরোহণ করে পরিত্রাণ পাবো আমরা।”

~শাইখ আ-ই/মা-ন আয যা-ও-য়া/হি-রি (হাফিঃ)
34 views18:06
ओपन / कमेंट
2022-01-11 21:02:55 আমরা একটা স্বপ্নের বাস্তবায়নের জন্য কাজ করি- নতুন এক ইসলামী সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন...
আ ন্দা লু সি য়া থেকে আ রা কা ন পর্যন্ত যার সীমানা হবে..
তাওহীদের পতাকা উড়বে.. মুসলিমদের ভুমিতে আল্লাহর শ রি য়া হ বাস্তবায়ন হবে..
আমরা এমনই এক বিশাল সম্রাজ্য চাই..
.
এই স্বপ্নের স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন বিংশ শতাব্দীর মহান পুরুষ শাইখ ড. আ ব্দু ল্লা হ আ য যা ম রাহিমাহুল্লাহ। যিনি একাই ছিলেন একটা জাতী! একটা মিল্লাত! একটা সেনাদল।
.
তার এই স্বপ্নের পথের পথিক ছিলেন শাইখ উ সা মা রহ., আমিরুল মুমিনীন মো ল্লা ও ম র রহ. এবং তাদের উত্তরসুরি হলেন শাইখ আ য় মা ন ও আমিরুল মুমিনীন হাইবা তুল্লাহ...
..
হয়তো তারাও চলে যাবেন.. নতুন এক প্রজম্মের মাঝে এই স্বপ্নকে বুনে দিয়ে.. কদমে কদমে এই কাফেলা এগিয়ে যাবে তার লক্ষ্যে....
.
শুনে রাখো হে উম্মাহর হিংস পুরুষরা! আমরা নতুন এক সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার মিশন নিয়ে আগাচ্ছি- যার সীমানা হবে স্পে ন থেকে হি ন্দু স্থা ন পর্যন্ত... যতটুকু ভুমি মুসলিমদের পদানত হয়েছিলো তার সমস্তটুকু.. আমরা বিঘাতে বিঘাতে মুসলিম ভুমি পুনরুদ্ধার করবো ইনশাআল্লাহ....!

~ আমরা কওমীর সন্তান

@Al_zami
37 views18:02
ओपन / कमेंट