Get Mystery Box with random crypto!

আল-জামী

टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
चैनल का पता: @al_zami
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 1.53K
चैनल से विवरण

احب الصالحين ولست منهم لعل الله يرزقنى
personal channel of Mohiuddinzami

Ratings & Reviews

2.00

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

1

1 stars

1


नवीनतम संदेश 8

2021-10-09 19:23:36 ধীরে ধীরে রাসুল (সাঃ) এর অনেক হাদিস আমরা ভুলেই যাচ্ছিঃ-

১। মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজা।
(সহীহ মুসলিম- ৮৯৮)

২। রাতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে নির্জনে হাঁটা।
(বুখারী- ৫২১১)

৩।বৃষ্টি আসলে দোয়া করা।
(সহীহ বুখারী- ১০৩২)

৪। স্ত্রীর রান্না করা হালাল খাবারের দোষ না ধরা।
খেতে মন না চাইলে চুপ থাকা।
(মুসলিম- ২০৬৪)

৫। কোনো কিছু জানা না থাকলে স্বীকার করা যে, আমি জানি না।
(বায়হাকী- ১৭৫৯৫)

৬। মাঝে মাঝে বিপদে আকাশের দিকে মাথা তোলা।
আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কষ্টগুলো আল্লাহকে বলা।
(মুসলিম- ২৫৩১)

৭। খুব খুশি হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়া।
(মুখতাসার যাদুল মা' আদ- ১/২৭)

৮। ধোঁয়া ওঠা গরম খাবার ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত না খাওয়া।
(বায়হাকি-৪২৮)

৯। নফল ও সুন্নাহ সালাতগুলো নিজের ঘরে পড়া।
(বুখারী- ৭৩১)

১০। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং বাসা ফিরে দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।
(মুসনাদে বাযযার- ৮৫৬৭)

১১। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জুতা না পরা।
বিশেষ করে শু জুতা ( স্যান্ডেল না)।
(আবু দাউদ- ৪১৩৫)

১২। যতই ভালো খাবার হোক ভরা পেটে না খাওয়া।
(তিরমিযী- ২৪৭৮)

১৩। ফজরের সালাতের পর সালাতের স্থানে বসে তসবি পড়া।
অতঃপর সূর্য উঠার পর দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।
(আরশিফু মুলতাকা- ৪৫৬৯)

১৪। দ্বীনের দাওয়াত সহজ করার উদ্দেশ্যে নতুন একটি ভাষা শিখা।
(মুসনাদে আহমাদ- ২১৬১৮)

১৫। বাড়িতে অজু করে রুমাল দিয়ে হাতপা মুছে মসজিদে জামায়াতে যাওয়া।
(তাবরানী- ৬১৩৯)

১৬। মানুষের মাঝে বিবাদ মিটিয়ে দেয়া।
(মুসনাদে আহমাদ- ২৭৫০৮)

১৭। রাতে অজু অবস্থায় ঘুমানো।
(ফাতহুল বারি- ১১/১১০)

১৮। মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাঁটা।
(আবু দাউদ- ৪১৬০)

১৯।যদি কারো উপর কোনো কষ্ট আসে, আল্লাহ তাআলা এর কারণে তার গুনাহসমূহ ঝরিয়ে দেন; যেমনভাবে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ে।
(বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৮৪)

২০।যে মানুষের উপকার করে, সেই সবচেয়ে ভালো মানুষ।
(সুনানে দারাকুতনি)

২১।রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃ
আমি টেক(হেলান) লাগানো অবস্থায় কোনো কিছু ভক্ষণ করি না।
(বুখারি, হাদিস নং: ৫১৯০)

204 viewsএকাকি শিকারী হওয়ার ইচ্ছা মনে, 16:23
ओपन / कमेंट
2021-10-09 19:13:14 সকল বিধান বাতিল করো, ওহীর বিধান কায়েম করো।

-শাইখ জসীমউদ্দিন রহমানী (ফাঃআঃ)
169 views16:13
ओपन / कमेंट
2021-10-09 19:00:44
একদিন হয়তো এই আকাশেও উড়বে শত ড্রোন,মাথা গোঁজার থাকবে না ঠাঁই, বিপর্যস্ত মন।
.
চিৎকার হবে, "ভাইয়েরা কই?"
"উম্মাহ তো এক দেহের মতই!"
"তবু কেন সাড়া মেলে না,লাঞ্ছিত কত বোন!"মুক্ত আকাশ ছিল একদিন, আজকে সেখানে ড্রোন।
.
ভাইয়েরা তো আজ ব্যস্ত ভীষণ!
দুনিয়া গড়াই তাদের মিশন।
অবাক কেন হও, তুমিও তো ছিলে তাদেরই মতন।এসেছিল ডাক, যাওনি তুমি, তাদের আকাশেও ছিল ড্রোন।

~ সংগৃহীত~
177 views16:00
ओपन / कमेंट
2021-10-09 18:53:10
170 views15:53
ओपन / कमेंट
2021-10-09 18:17:21 বিভিন্না কিতাব এর pdf এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন

https://t.me/joinchat/j0Ha2hiJmG4wM2E1

এই গ্রুপ এ

@al_zami
174 viewsedited  15:17
ओपन / कमेंट
2021-10-09 18:01:08 ফেসবুকে আরেকটি মারাত্মক ফেতনার নাম হলো “দ্বীনি ভাই বোন।”

শুরুটা মোটামুটি এরকমই হয় —

(প্রথম দিন)
“ভাইয়া আপনার লেখাগুলো আমার ভীষণ, ভীষণ ভালো লাগে!”
“জাজাকিল্লাহু খাইরন বোন।”

(দ্বিতীয় দিন)
“আপনি কিসে পড়েন ভাইয়া?”
“..........পড়ি। আপনি?”
“..........”
এরপর ধীরে ধীরে নানান কথা, নানান রঙ, নানা ঢঙ, মতবিনিময়, এলেম-কালামের সাথে একান্ত আলাপন!

(একমাস পর...)

পিক দেওয়া নেওয়া চলছে...! [ এভাবেই এক গুনাহ আরেক গুনাহকে টেনে আনে ]

“মাশাল্লাহ! তুমি দেখতে এত্ত কিউট! সত্যি বলছি, জান্নাতের হুরপরীরাও তোমায় দেখলে লজ্জায় মুখ লুকাবে! আল্লাহ পাক কতো সুন্দর করেই না বানিয়েছেন! এজন্যই তো আল্লাহ পাক বলেন— (কুরআনের আয়াত; রেফারেন্সসহ)”

“তুমিও তো কম সুন্দর না! কি নূরানী চেহারা! তোমার চেহারা থেকে নূরের আলোচ্ছটা যেন ঠিকরে ঠিকরে আমার চোখে এসে পড়তেছে। ইচ্ছে করছে দাড়িগুলো ধরি!”

“জানো, একমাস আগে আরও লম্বা ছিলো দাড়িগুলো আমার। তখনকার পিক দেখলে তোমার হয়তো আরও ভালো লাগতো। সমস্যা হলো তখনকার পিক নেই। তখন তো আর ছবি-টবি তুলতাম না তেমন!”

তখন শয়তানও—
“লাগ ভেলকি লাগ, চোখে মুখে লাগ! চ্যাটিং থেকে ডেটিং এর দিকে যাক, পার্কের এক কোণে তোদের শোভা পাক!”

এভাবেই চলতে থাকে দ্বীনি বোন থেকে দ্বীনি প্রেমিকায় পরিনত হওয়ার গল্পগুলো। ছবিতে ছবিতে চোখাচোখি, কল্পপ্রেমে উড়াউড়ি করে সেই গল্পরা তখন। ইনবক্স যেন পুরোপুরি শয়তানের আখড়ায় পরিনত হয়ে যায়।

তবে, ইনবক্সে যে ঠিক এমনই কথোপকথন হবে সেটাও না। হরেক রকমের শয়তানি কেমিস্ট্রি জমতে পারে। নতুবা কিছুই জমলো না, ছবি দেওয়া-নেওয়াও না, দ্বীনি বোনের সাথে শুধু কথাবার্তা হয়, ইসলামিক আলোচনা হয়। এটাও নেক সূরতে শয়তানের ধোঁকা। কেননা, ওই দ্বীনি ভাইয়ের মনে অটোমেটিক তখন কল্পনা চলতে থাকে, এই মেয়েটা বুঝি এমন রূপসী! ইশ... সে যদি আমার বউ হতো...! ব্যস হয়ে গেলো! এটা তো কেবল শুরু, কল্পনা গিয়ে ঠেকবে বাচ্চা-কাচ্চা মাদ্রাসায় ভর্তি করে দেওয়া পর্যন্ত!

আবার দ্বীনি বোনটার কল্পনার জগতেও শয়তান দাঁত কেলিয়ে অন্ধকারের আমন্ত্রণ জানায়, ধীরে ধীরে সে-ও হুজুরের মাইডে'তে জোব্বার ফটো দেখে টাসকি খেয়ে লাভ রিয়েক্ট দেয়, ক্রাস খেয়ে যায় পাঞ্জাবির নীল কালারের বোতামটা দেখেও!

মোটকথা, শয়তান তাদের কল্পনার জগতে হামলা বসিয়ে আরও বেশি বেশি চ্যাটিং করার জন্য অনুপ্রেরণা জোগায়।

ধীরে ধীরে এটাই অন্তরের যেনায় রূপ নেয়, চোখের যেনায় রূপ নেয়, হাত, মুখ, কান ইত্যাদির... যেনার রূপ নেয়।

আর এমনই ধোঁকায় পড়ে হাজার হাজার ইমানদার যুবক-যুবতী, দ্বীনের পথে সবে মাত্র পা ফেলা ভাই-বোনগুলো পথভ্রষ্ট হয়ে যায়। আবার তওবা করারও সুযোগ পায় না। কারণ গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে, তওবা করবে কোত্থেকে?

বিশেষ করে, লেখকদের ক্ষেত্রে এমন ফেতনায় পরার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। তাদের কমেন্টবক্স, ইনবক্স মেয়েদের আনাগোনাও সবচেয়ে বেশি।

আর এভাবে ইনবক্সে কথোপকথন, নিঃসন্দেহে যেনার দিকে নিয়ে যায়, হোক সেটা অন্তরের যেনা মাত্র! কিন্তু এই মাত্রকে মাত্র ভাবার কোনো সুযোগ নেই।

কেননা আল্লাহ পাক বলেন —
“আর তোমরা যেনা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ।” (বনী-ইসরাঈল - ৩২)

এখন করণীয় কি, সেটাতে আসি। মাত্র ৩ টা কাজ এখানে করনীয়।

১. সবচেয়ে উত্তম হলো, কোনো রকমের মেয়েকে ফ্রেন্ডলিস্টে না রাখা। যদি দাওয়াতের খাতিরে রাখতে চান, তাহলে ফলো অপশন চালু করে দিন। আর মেয়েদের রিকুয়েষ্ট আসলে ডিলিট করে দিন, ডিলিট করলে অটো. ফলোয়ার হয়ে থাকবে তারা।

২. মেয়েদের কমেন্ট আসলে রিপ্লে করা থেকে বিরত থাকুন। যদি রিপ্লে দিতেই হয়, সতর্কতা অবলম্বন করুন। মাইডে' চেক করতে গিয়ে অনেক দ্বীনি বোনের পিক পেতে পারেন, (অনেক বোন আছে যারা চেহারার অর্ধেক করে পিক তুলে ডে'তে দেয়, পিছন থেকে পিক তুলে ডে'তে দেয়, কালো বোরখায় চোখে কাজল মেখে পিক তুলে দেয়) এ ধরনের দেখামাত্র আনফ্রেন্ড করে দিন।

৩. তওবা করে ফিরে আসুন। এতোদিন যতো দ্বীনি বোনের সাথে কথা হয়েছে সবাইকে উপরিউক্ত বিষয়গুলো বলে বিদায় নিন। পরিশুদ্ধ হৃদয় গঠনে আপনার আমার এই হিম্মত টুকুতে আল্লাহ পাক খুশি, এটুকু করাতে কলিজায় যদি রক্তক্ষরণ হয় তবে সেটা তো মোবারক রক্তক্ষরণ!

দু'টি পথ, আল্লাহকে খুশি করবেন? নাকি শয়তানকে?

দ্বীনিবোনদের ক্ষেত্রেও একই কর্তব্য। ভাইদের মিঠা কথায় ভুলবেন না। সবচেয়ে ভালো লেখক, দ্বীনদার ভাইটাই ধীরে ধীরে একদিন বলে উঠবে; “আপনার একটা পিক দিন!” আর আপনিও কাউকে উঠেপড়ে মেসেজ দিতে যাবেন না। দরকার ছাড়া কমেন্ট করার প্রয়োজন নেই, মনের আবেগ মনেই রাখুন। আল্লাহর জন্য নিজেকে গুটিয়ে রাখুন। সবাই হয়তো ভাববে, আপনি নির্জীব হয়ে গেছেন। অথচ এটা কোনো নির্জীবতা নয় এটা তো জান্নাতে আনন্দ-উল্লাসের নেশায় এক নিশ্চুপ উন্মাদনা!
128 views15:01
ओपन / कमेंट
2021-10-09 16:33:37 কিছুদিন পর আসতেছে ফুটবল বিশ্বকাপ যখন মুসলিম বাড়ির ছাদেও উড়বে কাফেরদের পতাকা। উড়বে ফ্রান্স, ডেনমার্ক,আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল এর পতাকা।
যারা রাসূল সাঃ কে গালি দিল, রাসূল সাঃ এর ব্যাঙ্গচিত্র তৈরি করল তাদের পতাকা উড়াবে মুসলিম যুবকরা। সুবহানাল্লাহ


অথচ এই মুসলিম যুবকরা চেনে না ইসলামের পতাকা।যারাও চেনে তারাও ভয় পায় এই পতাকাকে৷ আরে আমি যদি কালেমা খচিত সাদা পতাকা উড়াল তাহলে তাগুতের দালালরা আমাকে বলবে তা লে বা&ন।

আমি যদি কালেমা খচিত কালো পতাকা উড়াই তাহলে আমাকে তাগুতের দালালরা বলবে আল*কায়দা এই ভয়ে কালেমার পতাকা দেখলেও ভয় পায়।


সাহাবী রাঃ কালেমার পতাকা কে উঁচু করে রাখার জন্য নিজেদের জীবন দিয়েছেন। তাও পতাকা মাটিতে পড়তে দেন নাই। একজন সাহাবী রাঃ এর ডান হাতে পতাকা ছিল কাফের ডান হাত কেটে ফেললে। সাহাবী রাঃ বা হাত দিয়ে পতাকা উঁচুতে ধরে রাখলেন। কাফের বা হাত কেটে ফেলল সাহাবী রাঃ দুই বাহু দ্বারা পতাকা উঁচু করে রাখলেন। কাফের চুড়ান্ত আক্রমণ করল সাহাবী রাঃ মাটিতে পড়ে গেল। পতাকা মাটিতে পড়ার আগে আরেক সাহাবী রাঃ এসে পতাকা উঁচু করে ধরলেন।


সুবহানাল্লাহ সাহাবী রাঃ পতাকাকে উঁচু করার জন্য জীবন দিয়েছেন। আর বর্তমান যুবকের সেই পতাকা দেখলে ভয় পায়।


@al_zami
207 views13:33
ओपन / कमेंट
2021-10-09 16:32:42 আল-জামী pinned Deleted message
13:32
ओपन / कमेंट
2021-10-09 13:46:56 জি হা দ ও যুদ্ধ সংক্রান্ত বিধি - বিধান সূরা তওবা থেকেই গ্রহণ করতে হবে। কারণ, সূরা তওবাই এ ব্যাপারে অবতীর্ণ সর্বশেষ সূরা। এ সূরায়ই মুসলমানদের সমাজ, জি হা দ, যুদ্ধ, সন্ধি ইত্যাদির চুড়ান্ত বিধান অবতীর্ণ হয়েছে। সুতরাং জি হা দ সম্পর্কে সর্বশেষ বিধান জানতে হলে অবশ্যই সূরা তওবা পাঠ করতে হবে। তার বিধান অনুধাবন করতে হবে।
.
- শাইখ ড. আ ব্দু ল্লা হ আ য যা ম রহিমাহুল্লাহ্
তাফসিরে সুরা তওবা
@al_zami
207 views10:46
ओपन / कमेंट
2021-10-09 04:18:01 একটি বিশেষ বিশেষ বিশেষ বিশেষ বার্তা।


সবাইকে বলছি বিশেষ করে যারা জিহাদ করতে চান তাদেরকে। এভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকলে কিছু হবে না।যার যার জায়গা থেকে প্রস্তুতি নিন।আর নিচের স্টেপগুলো ফলো করুনঃ


১) বেশি বেশি রোজা রাখার চেষ্টা করুন। কারণ হয়তো এমন সময় আসবে যখন না খেয়ে বসে থাকতে হবে।হতে পারে সেটা দুর্ভিক্ষ আর তা না হলে বন্দি শিবির।হতে পারে সেটা বিরুপ পরিস্থিতি।তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রোজা রাখার চেষ্টা করুন।


২) ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের প্রতি নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনুন। কারণ নেটওয়ার্ক কোন সময় কার দখলে চলে যায় কেউ জানে না।যেমন ধরুন কিছুদিন আগের ঘটনা, মেসেঞ্জার ডাউন হয়ে গেছিলো।যার কারণে আমাদের যোগাযোগ রক্ষাটা খুব কঠিন হয়ে গেছিলো। আবার ধরুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ফেসবুক ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা প্রচারের জন্য সোশাল মিডিয়া ব্যাবহার করে। তাছাড়া অনেকেই নিজেদের পণ্যের বিক্রি বাড়াতে ফেসবুকে নিজের ক্রেডিট/ডেভিট কার্ডের নাম্বার টা দিয়ে দেয়। এভাবে অনেক টাকা আমাদের হাত থেকে চলে যায়।


৩) বিদ্যুৎ বা ইলেকট্রিসিটির প্রতি নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজের উপর নির্ভরশীল হোন। একবার চিন্তা করুন তো একদিন বিদ্যুৎ না থাকলে আমাদের কী অবস্থা হবে।গোটা দুনিয়া এখন কুফফার শক্তির অধীনে।তাই যেকোন পরিস্থিতি তে যেকোন কাজে সবর করুন আর মহান আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে নিজে কাজ করুন।


৪)যত বেশি সম্ভব স্বর্ন মজুদ করে রাখুন।কারন অর্থের মান সব সময় পরিবর্তন হয়।এমন সময় আসতে পারে।যখন পাকিস্তানের রুপির মতো আমাদের টাকার মান ও কমে যেতে পারে। নিমিষেই ফকির হয়ে যেতে পারি আমরা।সেই সময় এই মজুদকৃত স্বর্ন গুলোই আপনার উপকার করতে পারে।


৫)সব সময় পরিশ্রম করুন আর যত বেশি পারেন ঝুঁকি নেন।এতে যেকোন সমস্যার মোকাবেলা করতে পারবেন আপনি।


৬)ফজরের নামাজের পর ব্যায়াম করার আগে চেষ্টা করুন দৌড়াতে। প্রতিদিন দৌড়ানোর পরিমাণ বাড়ান।তারপর নিজের শরীর কে পুরোপুরি আয়ত্বে আনতে চেষ্টা করুন।আর আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।


৭) বিপদে পড়লে ধৈর্য ধরুন।আর মনে করুন আল্লাহ ই একমাত্র আপনাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারে আর আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করুন কান্নাকাটি করুন। নিশ্চয়ই আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন।


৮)ইসলামের শত্রুদের কর্মকাণ্ড অবশ্যই ফলো করতে হবে এবং তাদের আগে দাওয়াহ দিতে হবে।

তারা অস্ত্র হাতে আক্রমণ  করলে,বা যুদ্ধে তারা শত্রুদের সহযোগিতা  করলে তাদের কে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিন।( সংশোধিত স্টেপ)


৯)পাপকাজ থেকে দূরে থাকুন।আর নারীর ফেতনা অর্থ সম্পদের লোভ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন।অন্যায় দেখলে প্রতিহত করুন যদিও জালিমের কারাগারেও বন্দি হতে হয়।


১০) জিহাদের ডাকের জন্য অপেক্ষা করবেন না। ইসলামের শত্রুদের দেখলেই তাদের বুঝান(  ইসলামের  বিরুদ্ধে যারা লড়াই করে তাদের উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে।), তাদের অন্তরে যদি আল্লাহর ভয় না থাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জাহান্নামে পাঠিয়ে দিন।নয়তো পৃথিবীতে এরা আরো ফেতনার সৃষ্টি করবে।


১১)প্রযুক্তির প্রতি নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনুন কিন্তু ব্যাবহার ছাড়বেন না। নিত্যনতুন প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলুন। তাদের অস্ত্র দিয়ে তাদের কেই ঘায়েল করুন।


আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখুন। জিহাদের সময় হয়ে গেছে মুনাফিক দের ও চেনা হয়ে গেছে। কারোর ডাকের অপেক্ষা করবেন না।সবাই যদি ডাকের অপেক্ষা করে তাহলে জিহাদের ডাক দেবে কে।

দরকার হলে সিক্রেট মিশন চালিয়ে যান। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।বিরত্ব দেখানোর জন্য নয় চলুন আল্লাহর জন্য লড়ি। ইনশাআল্লাহ বিজয় আমাদের হবেই। হয়তো শাহাদাতের মাধ্যমে নয়তো আল্লাহর দেয়া নয়া জিন্দেগির মাধ্যমে।


নারায়ে তাকবির,

আল্লাহু আকবর
@al_zami
263 viewsedited  01:18
ओपन / कमेंट