Get Mystery Box with random crypto!

আল-জামী

टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
चैनल का पता: @al_zami
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 1.53K
चैनल से विवरण

احب الصالحين ولست منهم لعل الله يرزقنى
personal channel of Mohiuddinzami

Ratings & Reviews

2.00

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

1

1 stars

1


नवीनतम संदेश 5

2021-10-26 05:00:29 অধীর আগ্রহে ইমাম মাহদীর অপেক্ষায় আছি। তার বরকতময় নুরোজ্জ্বল চেহারা কবে জানি দেখবো(?)
কারণ! তার বরকতময় চেহারা আমার প্রিয় রাসুল স. এর চেহারার মত হবে।
অন্তত প্রিয় আকার প্রতিচ্ছবি তো দেখতে পারবো।


@al_zami
155 viewsedited  02:00
ओपन / कमेंट
2021-10-24 20:41:15 কেউ অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হলো, তাদের শাস্তি রজম বা পাথর মেরে হত্যা করা। এই শাস্তি কার্যকর করবে জনগণ, সরকারের কাজ হলো অপরাধীকে ধরে এনে জনসমাবেশে উপস্থিত করা। এই নিয়ম ইসলামের, সরকারের এখানে দায়িত্ব পালন ছাড়া ভিন্ন কিছু করার সুযোগ নেই। সে চাইলেই দুর্নীতি করতে পারবে না, রাষ্ট্রপতি বিশেষ ক্ষমা ঘোষণা করতে পারবে না।

হ্যাঁ, এই সুন্দর আইনগুলো জারি করে দেশে শৃঙ্খলা রক্ষাই ‘শরিয়া আইন’। এই ‘শরিয়া আইন’ শুধু অপরাধীদের জন্যই কঠোর, শান্তিকামীরা চায় উলটো এই আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হোক। ইতিহাসে ব্যাপক চর্চিত ও পরীক্ষিত আইন এটি। পৃথিবীর নানান অঞ্চল ও শাসন এই আইন অনুসরণ করে সমৃদ্ধ হয়েছে, যার ভিত্তিতেই আজকের এই আধুনিকতা। চিকিৎসা বিজ্ঞান পড়তে যান, আপনাকে সেই পেছনের কালের পুরোনো কালির গবেষণা পড়তে হবে। সামরিক ব্যবস্থাপনায় এখনো সারা দুনিয়ায় ওমর রাযিয়াল্লাহু আনহুর প্রণীত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। ‘শরিয়া আইন’ পালন করার ফলেই তারা দ্রুত এসব করতে পেরেছেন এবং গবেষণা ও উন্নয়নে আমাদের জন্য নমুনা রেখে গেছেন। এখনো চাইলেই আমরা সেটার চর্চা করে সবদিক থেকে সমৃদ্ধ হতে পারি। মুসলিম দাবিদার অথবা মুসলমান নাগরিকদের প্রতিনিধিত্ব করা যেকোনো সরকারই এই আইনগুলো বাস্তবায়ন করে একইসঙ্গে দেশ নিয়ন্ত্রণ, উন্নয়ন, জনসেবা ইত্যাদি সহজেই করে ফেলতে পারেন। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে শান্তি বজায় থাকলে সরকারের ক্ষমতাও অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যায়। বিশ্বাস না হয় অন্তত একটা আইন নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে দেখুন না, কী সুন্দর বদলে যায় সব।

লেখকঃ Omar Ali Ashraf

@al_zami
252 views17:41
ओपन / कमेंट
2021-10-24 20:41:15কঠোর শরিয়া আইন’ নিয়ে তুলকালাম চলছে।
‘শরিয়া আইন’ কী?

‘শরিয়া আইন’ হলো চোরের হাত কেটে দেওয়া। (এর জন্য সুনির্ধারিত শর্ত-শারায়েত আছে। যেকেউ চোর নয় এবং যেকোনো কিছুর জন্যও হাত কাটা নয়।) চোরের শাস্তি নিশ্চিত হলে ছিনতাইকারী, উটকো ঝামেলাকারীরাও আইনের আওতায় এসে দমে যেতে বাধ্য হবে। আপনাকে মন্ত্রী হয়ে পুলিশ প্রোটেকশনে থেকেও মোবাইল হারাতে হবে না। যাত্রাবাড়ী গাবতলীতে বাসের জানালা দিয়ে থাবা মেরে আপনার মোবাইল নিয়ে দৌড় দেবে না। ফ্যামিলি নিয়ে নিরিবিলি কোথাও গিয়ে উটকো মস্তানদের খপ্পরে পড়তে হবে না। রাতের দুইটায় সায়েদাবাদ বাস স্ট্যান্ডে নেমে ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে সব খোয়াতে হবে না। মলম পার্টি আপনার ব্যাগ টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিতে পারবে না। কুরবানির গরুর গাড়িতে চাঁদাবাজি হবে না। সর্বত্র আপনি হবেন নির্বিঘ্ন।

বিবাহিত কেউ অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হলে পাথর নিক্ষেপে হত্যা এবং অবিবাহিত কেউ এই কাজে জড়ালে ১০০ বেত্রাঘাত ভোগ করতে হবে। (এর জন্যও সাক্ষীসাবুদ এবং স্বীকারোক্তি প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ। কাউকে ফান্দে ফেলতে অথবা মানহানি ঘটাতে চাইলে উলটো নিজেকে কঠিন সাজা ভোগ করতে হবে।) সুতরাং অবৈধ মিলন করে সন্তান উৎপাদন এবং তাকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে বেঁচে যাবার সুযোগ এখানে নেই। এবরশন হবে না। সন্তানকে বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে বাবা-মা শঙ্কিত থাকতে হবে না। সমাজে সম্মান খোয়া যাবার আশঙ্কা কমে যাবে। ভুল করে ফেলে সতীত্ব হারিয়ে সারাজীবন কাঁদতে হবে না। ‘বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ’ ঘটবে না। যেখানে সাময়িক উত্তেজনায় পরস্পর সম্মতিতে অবৈধ যৌনাচারই নিষিদ্ধ, সেখানে ধর্ষণ করার দুঃসাহস কেউই করবে না। পরকীয়া থেমে যাবে; আপনার সুখের সংসার ভাঙবে না। দেশে বউ থুয়ে বিদেশ গিয়ে টেনশন পোহাতে হবে না।

বিনা অপরাধে কারও রক্ত ঝরালে তার কিসাস বা সমপরিমাণ সাজা ভোগ করতে হবে। এই আইনে খুন করে বেঁচে যাবার সুযোগ থাকবে না। চাই সেটা সেজান জুসের মতো ঘটনা হোক; নারায়ণগঞ্জের সেই সেভেন মাডার ঘটুক; রানা প্লাজা ধসে পড়ুক; মুনিয়া মারা পড়ুক; জমি নিয়ে বিরোধ লাগুক। রক্তের মূল্য এখানে রক্ত। ভিক্টিমের ক্ষমা ছাড়া বা আইনের কাছে নতি স্বীকার ছাড়া টাকার জোরে বেঁচে যাবার সুযোগ নেই। এই আইন জারি হলে সন্ত্রাসের নৈরাজ্যও কমে যাবে। অবৈধ অস্ত্র নিয়ে ক্যাডারগিরি বন্ধ হবে। ক্ষমতার দাপটে কেউ আপনাকে খুনের হুমকি দিতে পারবে না। আপনার জমি দখল করতে খুন করে লাশ গুম করে ফেলেও বেঁচে যেতে পারবে না। ‘বন্দুকযুদ্ধে নিহত’ বলে কেউ পার পেয়ে যাবে না; সবাইকে বিচারের আওতায় আসতে এবং আনতে হবে।

‘শরিয়া আইন’-এ পতিতাবৃত্তি বন্ধ। দুর্নীতি বন্ধ। ঘুষ বন্ধ। সুদ বন্ধ। টেন্ডারবাজি বন্ধ। কালোবাজারি বন্ধ। বাজার সিন্ডিকেট বন্ধ। বিদেশে টাকা পাচার বন্ধ।

‘শরিয়া আইন’ চালু হলে সরকারি-বেসরকারি কোনো খাতেই দুর্নীতির সুযোগ থাকবে না। চাকরির শেষ দিনে রাবির ভিসি অবৈধভাবে কাউকে নিয়োগ দিতে পারবে না। থানা কোর্ট রেজস্ট্রি অফিস—কোথাও সরকার নির্ধারিত অর্থের অতিরিক্ত এক টাকাও খরচ হবে না। ৫ মিনিটের কাজে ৫ মিনিটই লাগবে, সপ্তাহ ধরে চরকির মতো ঘুরতে হবে না। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক আর ক্ষমতাসীন ক্যাডারদেরকে চাঁদা দেওয়া লাগবে না। আপনার ১০ টাকার গাড়িভাড়া ১০ টাকাই থাকবে, চাঁদার কারণে ১৫ টাকা গুণতে হবে না। ‘শরিয়া আইন’ চালু হলে চাকরির জন্য ঘুষ দিতে হবে না। আপনার অধিকার কিংবা সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে বিচারক ঘুষ খাবে না। ‘শরিয়া আইন’ চালু হলে বিপদে পড়ে ব্যাংক অথবা কারও থেকে ঋণ নিয়ে মাসে মাসে আপনাকে চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ গুণতে হবে না। ১ লাখ টাকা ধার নিয়ে চক্রবৃদ্ধিতে সুদ গুণে আপনাকে ২ বছরে সুদে-আসলে ১ লাখ টাকার বিনিময়ে আড়াই লাখ টাকা বা আরও বেশি গুণতে হবে না। ‘শরিয়া আইন’ চালু হলে রাস্তায় নারী-পুরুষের উগ্র চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। বেপর্দার সুযোগ থাকবে না। যার দরুন বিভিন্ন অঞ্চলে সহস্র বছর ধরে চলে আসা ঐতিহ্য সাংস্কৃতিক আগ্রাসনে ধসে যাবে না। রাস্তায় নারীর উদম চলাফেরা উস্কে দেওয়া কখনোই সভ্য সমাজের নিদর্শন নয়। পুঁজিবাদ ব্যবস্থা নিজেদের স্বার্থে এই সংস্কৃতি চালু করেছে এবং এর মাধ্যমেই তারা নারীকে পণ্য বানিয়ে নিতে পেরেছে। নারী স্বাধীনতা নামে বেপর্দার প্রসার ঘটিয়ে পণ্য হয়ে যাওয়া নারীদের ভদ্র সমাজে স্বাভাবিক জীবনযাপনের একটা সুযোগ তৈরি করা হয়েছে এবং এই পণ্য; তার উৎপাদক ও খদ্দেররাই ভদ্র সমাজকে সেক্যুলার সমাজে পরিণত করেছে। ‘শরিয়া আইন’ সাংস্কৃতিক এই আগ্রাসন রুখে দাঁড়াবে, বখে যাওয়া নারী-পুরুষদের উগ্রপনা থামাবে, তরুণ ও যুবকদের চরিত্র রক্ষায় কাজ করবে, হাজার বছরের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনবে এবং বজায় রাখবে।

গণতন্ত্রের বর্তমান নিয়মে যতই বলুক, দেশ জনগণের, বাস্তবে যে তা নয়, এটা বোধহয় বলে বোঝানো লাগবে না। এখানে যা-কিছু ঘটে, সরকার নিজের মতো করে নিয়ন্ত্রণ করে। অথচ ‘শরিয়া আইন’-এ সরকার-জনগণ মিলেমিশে দায়িত্ব পালন করতে হয়। এখানে দায়িত্ব পালনের জন্যই তিনি সরকার, নিজের মনগড়া আইন, মতবাদ, ট্যাক্স ইত্যাদি চাপিয়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ তার নেই। উদাহরণ দিই, বিবাহিত
218 views17:41
ओपन / कमेंट
2021-10-24 15:48:45 এটা হলো আল কা য়ে দার যুদ্ধ কৌশলের মৌলিক উসুল।

.

এটা না বুঝলে কিভাবে বর্তমান কুফুরি শক্তির বিরুদ্ধে জি হা দ করতে হবে তা আপনি বুঝবেন না।

.

ব্যাপারটা ভালোভাবে বুঝুন: 

কুফফারদের বিরুদ্ধে গ্লোবাল এই জি হা দ হবে পুরো উম্মাহর পক্ষ থেকে। কোনো একক দলের কেন্দ্রিয় কমান্ড ও নিয়ন্ত্রন ব্যতিতই চলবে এই জি হা দ।

.

আল কা য়ে দা মুসলিম উম্মাহর সামনে এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে প্রধান শত্রু হলো আমে_রিকা এবং তার সহযোগী জোট।  আর আমাদের সাপের মাথায় প্রথমে আক্রামন করতে হবে।

.

অর্থাৎ আমাদের সামনে শত্রু চিহ্নিত- আঘাত করতে হবে সেটাও আল কা য়ে দা বলে দিয়েছে।

.

কিন্তু কখন কোথায় আক্রামন হবে এটা আল কা য়ে দা বলবে না - বরং এটা জি হা দ করতে ইচ্ছুক যুবকদের ঠিক করে নিতে হবে। এবং কিভাবে আক্রামন করতে হবে এটাও ঐ যুবকদেরই ঠিক করে নিতে হবে।

.

আরেকটা বিষয় হলো- যেহেতু এই জি হা দ কোনো একক কমান্ডে চলবে না সেহেতু এই যুবকরাও কোনো দল বা তানজিমের অধিনস্ত হবে না। এরা হবে স্বাধীন বা চার পাচ জনের একটা গ্রুপ। এই জন্য আল কা য়ে দার একটা শ্লোগান হলো- নিজাম, লা তানজিম অর্থাৎ কর্মকৌশল বা মানহাযের অনুসরন করো কিন্তু দলে যুক্ত হওয়ার প্রয়োজন নাই।

.

এই যুদ্ধে উম্মতের বিজয়ের পুর্ব শর্ত এটাই যে এই গ্লোবাল ওয়ারে যুবকদের বিচ্ছিন্ন ভাবে ছড়িয়ে যেতে হবে এবং প্রধান শত্রুর লক্ষ বস্তুতে আঘাত করতে হবে।

.

এই যুদ্ধ যেহেতু সম্মুখ কোনো যুদ্ধ না সেহেতু যুবকদের অনেক প্রস্তুতি বা অস্ত্রেরও দরকার হয় না বরং নিজেদের সাধ্যের মধ্যের জিনিস ব্যবহার করেই তারা বড় কিছু ঘটাইয়া ফেলতে পারে।

.

যেমন ৯/১১! বা অন্যান্য একাকী শিকাড়িদের হাম-লা গুলোতে বিশেষ কোনো অ-স্ত্র ব্যবহার হয় নাই। 

এছাড়া বাংলাদেশের নাস্তিকদের দমনে দেশীয় জিনিস ব্যবহার করা হইছে! 

.

অর্থাৎ এই যুদ্ধে বিশাল আধুনিক সমর অস্ত্রে সজ্জিত সেনাবাহিনীর রাষ্ট্রগুলোকে উম্মাহর যুবকরা সাধারন যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেই মোকাবেলা করবে।

.

প্রাথমিক পর্যায় এভাবেই বিচ্ছিন্ন ভাবে শুরু করতে হবে এবং যখন ভুমির উপর কতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সময় হবে ও সম্মুখ যুদ্ধের দরকার হবে তখন এমনিতেই সংগঠন এবং একক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হয়ে যাবে। তা নিয়ে প্রথমেই চিন্তার দরকার নেই।

.

আর তাছাড়া যারা একিউ এর মানহায ফলো করবে তারা তো প্রকৃতপক্ষে সংগঠনহীন না - তারা একিউ এর সংগঠনের অংশ। শুধু এতটুকু কমতি আছে যে তারা একিউ এর সেন্ট্রাল নেতৃত্বের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করে না
161 views12:48
ओपन / कमेंट
2021-10-24 11:45:25 গতকাল শাহবাগের সহিংসতা বিরোধী কনসার্টে হজ্বের তালবিয়াকে অবমাননা করে গাওয়া পুরো লিরিক্সটা শুনলাম এবং পড়লাম। অনলাইনে কেবল সামান্য অংশ ছড়িয়ে পড়েছে। পুরো অংশটা আরো ভয়াবহ।

এখানে কেবল হজ্বের তালবিয়ার সাথেই বিদ্রুপ করা হয়নি, বরং ইসলামের কালিমাকেও কটাক্ষ করা হয়েছে। শেষের দিকের একটা প্যারা হল,
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
মানুষ কুরবানি মাশাআল্লাহ!"

এই প্যারার মাধ্যমে এরা ইসলামকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছে। ইসলাম কেবল মানুষ হত্যা করে, এটাই ইসলামের কালিমার শিক্ষা- এমন অবমাননাকর একটা ধারণা ইসলামের সাথে জুরে দিয়েছে।

ইসলামে মানুষ হত্যা সাধারণভাবে নিষিদ্ধ সেই কথা আমি বলব না। বরং উপযুক্ত কারণে ইসলামে হত্যার বিধান আছে। কিন্তু আমি এখানে এই সমস্ত শাহবাগীদের ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এর দিকে ইঙ্গিত দিতে চাই । বিগত কয়েক শতাব্দি জুরে বিশ্ব এবং বাংলাদেশে সব মিলিয়ে ধর্মের নামে কয়জন মানুষ নিহত হয়েছে আর গণতন্ত্র, সেকুলারিজম ইত্যাদি ধর্মহীন মতবাদের জন্য কত জন মানুষ নিহত হয়েছে? প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আন্দোলন কেন্দ্রিক সহিংসতায় নিহত মানুষের যেই পরিসংখ্যান বেরিয়ে আসবে, ইসলামের নামে সেই সূচনাকাল থেকেও এত মানুষ নিহত হয়নি।

তারপরেও দিনশেষে ইসলামকেই এরা সহিংস বলবে। কুমিল্লার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সহিংসতা বিরোধী আন্দোলনের নামে নাস্তিক্যবাদী শাহবাগীরা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠার তৎপরতায় লিপ্ত হচ্ছে। এরা সরাসরি ধর্মের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে সহিংসতা বিরোধী আন্দোলন নামে।

জানা যায়, মেঘদল নামে একটি ব্রেন্ড গোষ্ঠী এই গানের লিরিক্সটি তৈরি করেছে। এই লিরিক্সের প্রতিটি লাইনে ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ফুটে উঠেছে। এরা হচ্ছে কট্টোর নাস্তিক্যবাদী গোষ্ঠী।

বামদের আরেকটি গোষ্ঠী আছে আরা সফট একটা ফেইস ধরে রাখার চেষ্টা করে। সম্প্রতি ঘটনাকে কাজি লাগিয়ে এই গোষ্ঠীটিও মুসলিমদের ভিতর হিউম্যানিজম ও ইন্টারফেইথের আদর্শ প্রবেশ করানোর জন্য তৎপর।

আমাদেরকে এই গোষ্ঠীর ব্যাপারেও সতর্ক হতে হবে। বিভিন্ন ইস্যুতে চারুকলা থেকে সামাজিক কিংবা সরকারবিরোধী নাচগান ও অভিনয়ে যেসব প্রোগ্রাম হয়, সেগুলো দেখে আমাদের প্রতারিত হলে চলবে না। দিনশেষে এরা ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতিই চরম বিদ্বেষ লালন করে।

-ইফতেখার সিফাত
240 views08:45
ओपन / कमेंट
2021-10-22 15:32:00 অসংখ্য যুবক জিহাদী চেতনা বুকে রাখে,অসংখ্য যুবক ইসলাম বিজয় করার জন্য আগ্রহী। এগুলো রাখার পরেও সেই সব যুবক নারীর প্রতি আশক্ত। নারীর সাথে হাসি তামাশা, সম্পক ইত্যাদি ইত্যাদি।

যুবক জীবনেও সম্ভব না। কারন বিয়ের আগে নারীর‌ সাথে সকল প্রকার সম্পর্ক হারাম, সোজা কথা। আর তুমি মনে করো কি কোনো‌ হারাম খোর কে‌দিয়ে আল্লাহ তার‌ দ্বীন কে বিজয়ী করবে? কোনো হারাম খোর দিয়ে আল্লাহ জিহাদের মতো পবিত্র ফরজ বিধান দিয়ে তার ইসলাম টিকিয়ে রাখবে। জীবনেও না।

আল্লাহর কি ঠেকা পড়ছে নাকি,যে আল্লাহ হারাম খোর দিয়ে তার ইসলাম বিজয় করাবে। নাকি আল্লাহর ক্ষমতা কমে যাবে। আল্লাহ প্রয়োজনে অন্য জাতি পাঠাবে, এবং তার ইসলাম টিকিয়ে রাখবে। তারপরেও কোনো হারাম খোর কে দিয়ে আল্লাহ তার দ্বীন বিজয়ী করাবে না, কোনো হারাম খোর কে আল্লাহ ইসলামের জন্য জিহাদের জন্য কবুল করবে না।

তাই যুবক, যদি ইসলামের খেদমত করতে চাইলে আগে তোমাকে হারাম অবৈধ কাজ থেকে দুরে থাকতে হবে। নারীর সাথে সকল প্রকার সম্পর্ক তোমাকে ত্যাগ করতে হবে। তুমি কেনো বুঝো না , নারীর তোমার ঈমান নষ্ট করার প্রথম কারন। তাই সাবধান যুবক।
240 views12:32
ओपन / कमेंट
2021-10-22 11:23:46
হযরতের আজকের আলোচনা।
300 viewsনীরবতার প্রাচীর, 08:23
ओपन / कमेंट
2021-10-22 06:00:50 নিশ্চিত জান্নাত পাওয়ার বড় সুযোগঃ
"গাজওয়াতুল হিন্দ"

রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক ভবিষ্যদ্বাণীতে বর্ণীত ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম ও মুশিরকদের মধ্যে ভবিতব্য চূড়ান্ত যুদ্ধ।
“গাযওয়া” অর্থ যুদ্ধ, আর “হিন্দ” বলতে এই উপমহাদেশ তথা পাক-ভারত-বাংলাদেশসহ মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটানকে বুঝায়।

এবং বর্তমানে এই অঞ্চলের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি আমাদেরকে সেই গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

মুসলিমরা গাযওয়া ই হিন্দ নিয়ে চিন্তা ভাবনা না করলেও ইহুদি মুসরিকরা কিন্তু বিস্তর গবেষণা করছে। গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কিত কিছু হাদিস নিচে দেওয়া হল, উল্লেখ্য যে হাদিসগুলোকে সহিহ(বিশুদ্ধ) হিসেবে বিবেচনা করা হয়। *

হযরত সা্ওবান (রাঃ) এর হাদিস-
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আজাদকৃত গোলাম হযরত সা্ওবান (রাঃ) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আমার উম্মতের দুটি দল এমন আছে, আল্লাহ যাদেরকে জাহান্নাম থেকে নিরাপদ করে দিয়েছেন। একটি হল তারা, যারা হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আরেক দল তারা যারা ঈসা ইবনে মারিয়ামের সঙ্গী হবে’।
(সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২)

আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত,
তিনি বলেনঃ “আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের থেকে হিন্দুস্থানের সঙ্গে যুদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি নিয়েছেন। কাজেই আমি যদি সেই যুদ্ধের নাগাল পেয়ে যাই, তাহলে আমি তাতে আমার জীবন ও সমস্ত সম্পদ ব্যয় করে ফেলব। যদি নিহত হই, তাহলে আমি শ্রেষ্ঠ শহীদদের অন্তর্ভুক্ত হব। আর যদি ফিরে আসি, তাহলে আমি জাহান্নাম থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত আবু হুরায়রা হয়ে যাব”।
(সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২)

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত,
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হিন্দুস্তানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, “অবশ্যই আমাদের একটি দল হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/ বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে ।

এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন)। এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবনে মারিয়াম (আঃ) কে শাম দেশে (বর্তমান সিরিয়ায়) পাবে”।

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, “আমি যদি সেই গাযওয়া পেতাম, তাহলে আমার সকল নতুন ও পুরাতন সামগ্রী বিক্রি করে দিতাম এবং এতে অংশগ্রহণ করতাম । যখন আল্লাহ্ আমাদের সফলতা দান করতেন এবং আমরা ফিরতাম, তখন আমি একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম; যে কিনা সিরিয়ায় হযরত ঈসা (আঃ) কে পাবার গর্ব নিয়ে ফিরত । ও মুহাম্মাদ (সাঃ)! সেটা আমার গভীর ইচ্ছা যে আমি ঈসা (আঃ) এর এত নিকটবর্তী হতে পারতাম, আমি তাকে বলতে পারতাম যে আমি মুহাম্মাদ (সাঃ) এর একজন সাহাবী”।
বর্ণনাকারী বলেন যে, হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মুচকি হাসলেন এবং বললেনঃ ‘খুব কঠিন, খুব কঠিন’।

(আল ফিতান, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৪০৯) – [মুসনাদে আহমাদ, আস সুনান আল মুজতাবা ,আস সুনান আল কুবরা, আল মজাম আল অস্ত, আল জাম্য আল কাবীর]

রাসুলুল্লাহ(সঃ) এর কথা অনুযায়ী খোরাসান (বর্তমান আফগানিস্তান) থেকে কালিমাখচিত কালোপতাকাধারীদের উত্থান এবং তাদের কাশ্মীর পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া, পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ভারতের কাশ্মীর সীমান্তে ৭ লক্ষ সেনা মোতায়েন,

পাক-ভারত-বাংলাদেশের হকপন্থী ইসলামী দলগুলোর আলোচনায় উঠে আসা, কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের সাথে ভারতের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, বাবরি মসজিদ ধ্বংস এবং মুসলিমদের নির্যাতন নিয়ে ভারতের ভেতরে মুসলিমদের ক্ষোভের বিস্ফোরণ, সেভেন সিস্টারস তথা ভারতের ৭ টি অঙ্গরাজ্যের স্বাধীনতার দাবি

বাংলাদেশে সহ উপমহাদেশের মুসলমানদের উপর অমানবিক নির্যাতন হত্যা গুম কারাবন্দি করে রাখা
নিঃসন্দেহে গাজওয়াতুল হিন্দ এর ইঙ্গিত বহন করে।

এই সময় হইত পাক-ভারত-বাংলাদেশের মুসলিম নামধারী মুনাফিকরা আলাদা হয়ে যাবে। তারা হয়তো কাফিরদের পক্ষে যোগ দিবে অথবা পালিয়ে বেড়াবে।

এবং এই ভয়ঙ্কর যুদ্ধে মুসলিমরা জয়ী হবে এবং তারা বায়তুল মুকাদ্দাস (বর্তমান ফিলিস্তিন) এ গিয়ে ঈসা (আঃ) এর সাথে মিলিত হবে এবং খিলাফাত প্রতিষ্ঠা করবে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে শরিক হওয়ার তাওফিক দিন!!
* আমীন ইয়া রাব্বুল আলামীন ***

copy

@al_zami
338 views𝑺𝒂𝒍𝒊𝒌 𝒑𝒂𝒌𝒉𝒊, 03:00
ओपन / कमेंट
2021-10-20 18:11:26
অনেক দামী কথা।
130 viewsনীরবতার প্রাচীর, 15:11
ओपन / कमेंट
2021-10-20 18:08:47
137 viewsনীরবতার প্রাচীর, 15:08
ओपन / कमेंट