Get Mystery Box with random crypto!

আল-জামী

टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
टेलीग्राम चैनल का लोगो al_zami — আল-জামী
चैनल का पता: @al_zami
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 1.53K
चैनल से विवरण

احب الصالحين ولست منهم لعل الله يرزقنى
personal channel of Mohiuddinzami

Ratings & Reviews

2.00

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

1

1 stars

1


नवीनतम संदेश 9

2021-10-08 12:11:04 আল-জামী

চ্যানেলের জন্য দুজন এডমিন দরকার। বিশেষ করে যারা লেখালেখি করে চ্যানেলটিকে প্রাণবন্ত করে রাখবে।

চ্যানেলটির অনার প্রিয় উস্তাদ মুফতি মুহিউদ্দীন জামী সাহেব মাদরাসার ব্যস্ততার কারণে আগের মত লিখতে পারছেন না।

কেউ এক্টিভ থাকতে চাইলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন।

@al_zami
281 views09:11
ओपन / कमेंट
2021-10-08 08:36:21 নবীর প্রতি ভালোবাসার চাহিদা হলো সাহাবীদের কে ভালবাসা


কাজী আইয়াজ বলেনন:

’’ ومن توقیرہ وبرہ توقیر اصحابہ وبرہم ومعرفۃ حبہم والاقتداء بہم وحسن الثناء لہم ۔ ‘‘ ( الشفاء : ۲۴ )

এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভালবাসা এবং তাকে সম্মান করার প্রয়োজনীয়তা হল যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাহাবীদের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে আচরণ করা এবং তাদের পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ তাদের প্রতি গভীর ভালবাসা রাখা এবং তাদের প্রশংসা করা।

সাহাবীদের প্রশংসা করা নেফাক মুক্ততার আলামত এবং তাদের প্রতি বিদ্বেষ রাখা/ পোষণ করা গোমরাহি ও পথভ্রান্ত পথভ্রষ্টতার কারণ।



ইমাম আইয়ুব আল-সাখতিয়ানী বলেছেন:
’’ ومن احسن الثناء علی اصحاب محمد فقد بری من النفاق ومن انتقص احدا منہم فہو مبتدع مخالف للسنۃ والسلف الصالح ، واخاف ان لا یصعد لہ عملہ الی السماء حتی یحبہم جمیعا ویکون قلبہ سلیم ۔ ‘‘

যে সাহাবীদের গুণাবলী বর্ণনা করে সে কপটতা থেকে মুক্ত এবং যে তাদের কারো সমালোচনা করে সে একজন বিধর্মী এবং বিপথগামী, সুন্নাহর বিরোধী এবং সালাফের পথ থেকে বিচ্যুত।
তাছাড়া, আমি ভয় পাচ্ছি যে, তার কোন ভালো কাজ আল্লাহর দরবারে গ্রহণযোগ্য হবে না, যদি না সে সকল সাহাবীদের ভালবাসতে শুরু করে এবং তার অন্তর তাদের সম্পর্কে পরিষ্কার হয়।



@al_zami
300 views05:36
ओपन / कमेंट
2021-10-06 03:44:41 আমেরিকা আফাগানিস্তানকে ২০ বছরে কি দিয়েছিলো???


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটো ২০ বছর ধরে
আফগানিস্তানে ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে,

কিন্তু আফগানিস্তানের বিদ্যুৎ আসে তাজিকিস্তান থেকে।
আফগানিস্তানে তেল ও গ্যাস সরবরাহ আসে ইরান থেকে।
বেশিরভাগ খাদ্য সামগ্রী পাকিস্তান থেকে আসে।

এবং আফগানিস্তানের নিজস্ব বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ মার্কিন ব্যাংকে রয়েছে, যা এখন যুক্তরাষ্ট্রের দখলে রয়েছে।
বিশ বছরে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়নি এবং উল্লেখযোগ্য কোনো অবকাঠামো নির্মিত হয়নি। মানুষের চিকিৎসার জন্য কাছের দেশগুলির হাসপাতালের মুখাপেক্ষী হতে হয়। ভালো উন্নত কোনো চিকিৎসালয় তারা তৈরি করে নাই।
তবে আপনে পরিসংখ্যানে দেখবেন যে, মার্কিন-ন্যাটো যুদ্ধে লাখ লাখ মানুষ নিহত হয়েছিল আর এই যুদ্ধ লক্ষ লক্ষ মানুষকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। যে শ্রেণী ২০ বছর আগে চার চাকায় পণ্য বিক্রি করত এখনও তা করে।

হ্যাঁ, তারা কাজ করেছিলো। যা আজ অকেজো। তারা আফগানিস্তানে সঙ্গীত কেন্দ্র স্থাপন করেছিল, পতিতালয় স্থাপন করেছিল, এনজিওর নামে অশ্লীলতা ও নগ্নতা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল এবং উদার শ্রেণী তৈরি করার জন্য উদার স্কুল এবং কলেজ স্থাপন করেছিলো যা এখন বেকার।
মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বা কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্মাণও প্রায় শূন্য।
হ্যাঁ, ভুল করে একটি ভালো কাজ করা হয়েছিল যাতে দেশকে কোটি কোটি টাকার অস্ত্র দিয়ে ভরাট করা হয়। যা এখন তালেবানদের কাছে রয়েছে এবং এখন এটি তাদের সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা।



@al_zami
402 views00:44
ओपन / कमेंट
2021-10-05 16:22:43 মুসলিম বিশ্ব অভিভাবকহীন ও নেতৃত্বশূন্য:প্রত্যাশা, তালেবান সেই অভিভাবকহীন ও নেতৃত্বশূন্যতা পুরন করবে।


মুসলিম বিশ্ব অভিভাবকহীন ও নেতৃত্বশূন্য । মোড়লীপনা করছে কুফফার বিশ্ব। মুসলমান নির্যাতিত নিগৃহীত। পক্ষে বলার মত কেউ নেই। ইমরান এরদোগান রাজনৈতিক বুলি আওড়ায় মাত্র। কাজের কাজ কিছুই না। গ্লোবাল বিশ্বে নিজের অবস্থান সুসংহত করার জন্য নামে মাত্র মাঝে মাঝে কিছু ভালো কথা বলে। যেগুলো তার রাজনৈতিক অবস্থান কেই সুদৃঢ় করে। এতে নিজের একগাদা ফ্যান তৈরি হয়। মুসলিম বিশ্বের জন্য তাদের কান্নাকাটি মেকি ছাড়া কিছুই না।
তবে মুসলিম বিশ্বের অন্য নেতাদের চেয়ে কিছুটা ভালো। সেই মুনাফিকেরা মেকিও করতে জানে না। মদ নারী আর ক্ষমতা নিয়ে তাদের দিন চলছে। গায়রতহীন, আত্মমর্যাদাবোধ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ওদের নিজের সামনে তার মাকে বোন কে বিবিকে ধর্ষণ করলে তাদের আত্মমর্যাদাবোধ জেগে উঠবে না। পৌরুষত্বহীন মানসিক বিকলাঙ্গ এবং ব্যক্তিত্বহীন জাতী তারা। ব্যক্তিত্বের কবর রচনা করেই তারা ক্ষমতার চেয়ারে বসে আছে। তাই মুসলিম বিশ্বের আহাজারি তাদের চর্মকর্ণে পৌছেনা।
আরব দেশগুলোতে অশ্লীলতা আর বেহায়াপনার সয়লাবে অন্য মুসলিম দেশগুলোকে হতাশার কালো চাদরে ঢেকে দিয়েছে। আশায় বুক বাধা আরব দেশগুলো থেকে মুসলমান নাক ছিটকিয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। দ্বীনের নিভু নিভু আলোকে তারা তাদের হটকারীতা আর কুটচালের বাতাসে নিভিয়ে দিচ্ছে। কোরআনের বিধান কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তারা কুফফারদের সাথে বন্ধুত্বের হাত প্রসারিত করেছে। কুফফারদেরকে নিজেদের মনিব বানিয়ে নিয়েছে আর নিজেরা গোলামে পরিণত হয়েছে। ভাবখানা এমন যে, মনে হয় তারা গোলামই ছিলো আর গোলাম থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
মুসলিম বিশ্বের এই নাজুক পরিস্থিতিতে তালেবান এবং আলকায়দা নামক উম্মাহর শ্রেষ্ঠ বীরদের আবির্ভাবে উম্মাহ কিছুটা প্রাণ পেতে শুরু করলো। আশান্বিত হচ্ছিলো যে, তাদের নবজাগরণেই মুসলমান আবার জেগে উঠবে। আবার সেই উমরী খেলাফতে বিশ্বকে শাসন করবে। পুরো বিশ্বে আবার শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে। এই স্বপ্ন উম্মাহর মায়েরা বোনেরা এবং তরুণ নৌজোয়ানরা দেখছে। বীরদের বিজয়ে উম্মাহর ভেতরে চঞ্চলতা চেতনায় প্রেরণায় উদ্দীপনা নতুন করে শানিত হচ্ছে।
তালেবানদের বিরুদ্ধ হলুদ মিডিয়ার কাভারেজকৃত সংবাদগুলোর কমেন্ট পড়লেই বুঝা যায়। তালেবানরা মুসলিমদের কাছে কতটা প্রশংসিত এবং সমাদৃত।

কিন্তু বাধ সাধে মুসলিম নামক মুনাফিক শাসকগোষ্ঠীর হটকারীতা আর নিরবতায়।
১৫ ই আগস্টে তালেবান ক্ষমতা গ্রহণ করলেও এখনো মিলেনাই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিবে কারা? সেই কুফফার বিশ্বই। তাদের স্বীকৃতি ছাড়া বৈশ্বিক সম্পর্ক গড়া ,দারিদ্রমোচন এবং বোমার আঘাতে ঝাঁঝরা হওয়া একটি দেশ কে ঢেলে সাজানো সম্ভব নয়। এমনটাই মনে করে কুফফার বিশ্ব।
তারমানে তালেবান কুফফার বিশ্বের কাছে ধরা। এইতো! ফ্রান্সের কুখ্যাত প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রো বলেছে, শর্ত মানলে তালেবানকে তারা স্বীকৃতি দিবে। এমন শর্ত যা তালেবানের পক্ষে মানা সম্ভব নয়। তারা তালেবানকে একঘরে করতে চাচ্ছে। চাইলেই মুসলিম দেশগুলো পারে, তাদের নেফাকিয়াত থেকে বের হয়ে তালেবান কে বাণিজ্য সহায়তা করতে। সৌদি কাতারকে যেভাবে অবরোধ করেছিলো , আর কাতার অন্য মুসলিম দেশের সাহায্যে সৌদিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছিলো,ঠিক তেমনিভাবে তালেবানও মুসলিম দেশগুলোর সাহায্যে কুফফার বিশ্বকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাতে পারে।
এই সময়ে মুসলিম দেশগুলো যদি এক হয়ে তালেবানকে নেতৃত্বের আসনে বসিয়ে নিজেরা হুংকার ছাড়ে , তাহলে কোথাকার জাতীসংঘ আর কোথাকার হিউম্যান আর কোথাকার স্বীকৃতি সব বাতাসে উড়বে। তখন মুসলিম বিশ্বের ঝামেলাগুলো মিটা শুরু করবে। আর কুফফাররা আবারো নত স্বীকার করে মুসলমানদের গোলামে পরিণত হতে বাধ্য হবে।

কিন্তু মুনাফিক শাসকগোষ্ঠী কি পারবে কুফফারদের লাত্থী মেরে তালেবানকে স্বীকৃতি দিতে???
এইতো ভন্ড ইমরান খান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া।
অথচ এই ভণ্ড এখনো তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না? এদের ভন্ডামী সাধারণ মানুষ ধরতে পারে না।
ভন্ড এরদোগান বলেছে, তালেবান সরকারকে এখনই স্বীকৃতি দেওয়া বোকামী। তারা কত দিন স্থায়ী হয় সেটাই দেখার বিষয়।

এই মুনাফিকদের কারণে আজো মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে লাঞ্ছিত হচ্ছে অপদস্থ হচ্ছে।
তালেবানদের মত এরা কোরআনের পদাঙ্ক অনুসরণ করলে মুসলমান আবার প্রাণ ফিরে পাবে।

তবে আমরা তালেবানকে অভিভাবক শুন্যতা পুরনের আশা করছি।
ওয়ামা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ।

মুহিউদ্দীন জামী

@al_zami
396 viewsedited  13:22
ओपन / कमेंट
2021-10-05 12:59:17 আফগান থেকে গ্লোবাল জি হা দের সূচনাকারী হলেন ডক্টর আ ব্দু ল্লা হ আ য যা ম রহ.!
.
আর আ ফ গা ন জি হা দের সূচনা করেছিলো গণতান্ত্রিক ইসলামপন্থীরা!
.
পশ্চিমাদের মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের একটা লক্ষ হলো- জি হা দিদের থেকে গণতান্ত্রিক মানহাযের লোকদের দূরে রাখা এবং শত্রুতা তৈরি করে রাখা, কারন জি হা দিদের সাথে মিশলে এরাও ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য সশস্ত্র হয়ে উঠবে!
.
আমাদের কিছু ভাইয়েরাও মুলত সেটাই চান। গণতান্ত্রিক মানহাযের লোকদের থেকে দুরত্ব বজায় রাখা যাতে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তারা একাকী হয়ে ধ্বংস হয়ে যান।
.
দাওয়াতের ময়দানে কাকে শত্রু বানাবেন? আর কাকে বন্ধু বানাবেন! কার সাথে মিশে কাজ করবেন! কিভাবে ছদ্মবেশ ধরে বিভিন্ন মাধ্যমে আপনার মতাদর্শ সমাজে ছড়িয়ে দিবেন এগুলো ভাই মাথা খাটাইয়া বুজে নিতে হয়!
.
যখন সহনশীলতা দরকার তখন সহনশীল থাকতে হয়। আর যাদের সাথে কঠোরতা দরকার তাদের সাথে কঠোরতা …
.
এদেশে ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে সেসব লোকদের সমর্থন আমাদের দরকার আছে যারা ইসলামি শাসন চায়। এদেশে জামাত চরমোনাই খেলাফত আন্দোলন বা মজলিশের মত দল ছাড়া আর কারা ইসলামি শাসন চায়? আওয়ামীলীগ বিএনপি?
.
মাথা খাটান! আর বৃহৎ লক্ষ নিয়ে কাজ শুরু করুন।
.
ফেসবুকের দুচার হাজার আইডিতে লিখলে তো আর বিপ্লব হবে না।
-মুহতারাম আযযাম আল গালিব
334 viewsedited  09:59
ओपन / कमेंट
2021-10-04 19:24:20 ভন্ড ইমরান খান।

ইমরান খান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া।
এই ভণ্ডকে জিজ্ঞেস করুন কেন সে তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না? যদি যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দেয়, তারপর কি তার স্বীকৃতি দেওয়ার অনুমতি মিলবে? তা নাহলে কি সে স্বীকৃতি দিবে না? দাদাবাবুদের অপেক্ষায় আছে? সে যদি তালেবানে কল্যাণকামী হয় তাহলে কেন স্বীকৃতি দিতে বিলম্ব করছে???
এই মুনাফিক তার নিজের দেশে জনপ্রিয় থাকার জন্য তালেবানের পক্ষে উপরে থেকে বিবৃতি দিচ্ছে এবং অন্যদিকে তালিবানের শত্রু তাজিকিস্তানের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে।


@al_zami
418 viewsedited  16:24
ओपन / कमेंट