Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 53

2021-10-12 05:34:17 আল্লাহ্‌র রাসূল (সঃ)-এর পিতামাতা কি মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন?
.
তাঁরা উভয়ই মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন।
.
আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) একবার মায়ের কবর যিয়ারতে গেলেন। সঙ্গে কিছু সাহাবাও ছিলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি কেদে উঠলেন। সাহাবাগন কাঁদার কারণ জিজ্ঞাসা করলেন তিনি বললেন, আমি আল্লাহ্‌র নিকট আম্মার (আব্বার) কবর যিয়ারতের এবং ইস্তিগফারের (ক্ষমা প্রার্থনা করার) অনুমুতি চাইলাম, কিন্তু আল্লাহ আযযা আজাল্ল তাদের জন্য ইস্তিগফারের অনুমুতি দিলেন না।
.
আল্লাহ্‌র রাসূল (সঃ) এর মনে প্রশ্ন জাগল যে, হযরত ইব্রাহীম (আঃ) তো তাঁর পিতার জন্য (মুশরিক হওয়া সত্তেও) ইস্তিগফার করেছিলেন। আল্লাহ্‌র তরফ থেকে উত্তর এল, ‘ইব্রাহীম তাঁর পিতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছিল এবং তা (ইস্তিগফার) তাঁকে দেওয়া আল্লাহ্‌র একটি প্রতিশ্রুতির জন্য সম্ভব হয়েছিল। অতঃপর এ তাঁর নিকর সুস্পষ্ট হল যে, সে আল্লাহ্‌র শত্রু, তখন ইব্রাহীম তাঁর সম্পর্কে নির্লিপ্ত হয়ে গেল। নিশ্চয় ইব্রাহীম ছিল কোমল হৃদয় ও সহনশীল।’
.
একদা এক ব্যক্তি প্রশ্ন করল, ‘হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমার (মৃত) পিতা কোথায় (জান্নাতে না জাহান্নামে)?’ তিনি বললেন, ‘জাহান্নামে।’ অতঃপর সে যখন (মন খারাপ করে) ফিরে যেতে লাগল, তখন তিনি তাঁকে ডেকে বললেন, “আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে।”
.
(তাওবাহঃ ১১৪, তাফসীর ইবনে কাসীর ২/৩৯৩) (মুসলিম ৫২১ নং, দ্রঃ সিঃ সহীহাহ ২৫৯২ নং)
454 views02:34
ओपन / कमेंट
2021-10-12 05:05:43
377 views02:05
ओपन / कमेंट
2021-10-12 05:05:34 ২০১৬ সালের ৮ জুলাই থেকে শুরু হওয়া ওই বিক্ষোভে শুধু এক মাসেই মোদির সন্ত্রাসী বাহিনী ৬৬ জন মুসলিমকে হত্যা করে। মানবাধিকার সংগঠনগুলি বলছে সবথেকে বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ছররা গুলিতে। বহু মানুষ আহত হয়েছেন, অনেকে অন্ধ হয়ে গেছেন।

একসময়ে শিকার করার জন্য এধরণের ছররা গুলি ব্যবহার করা হত। ছোট ছোট ধাতব বলের ভেতরে বারুদ ভরে তারপরে প্লাস্টিকের আচ্ছাদন দিয়ে একেকটি ছররা তৈরি হয়। একেকটি কার্তুজে সাড়ে চারশো ছররা থাকে – যেটা বন্দুক থেকে ছোঁড়া হলে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে বিক্ষোভকারীদের আহত করে।

পাশাপাশি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টি দীর্ঘসময় ধরে ভারতীয় সনবিধানে কাশ্মীরের বিশেষ সুবিধা সম্পর্কিত ৩৭০ অনুচ্ছেদ’এর বিরোধিতা করে আসছিল। ঐ অনুচ্ছেদের বিলোপ সাধন বিজেপি দলের ২০১৯ সালের নির্বাচনি তফসিলের অংশও ছিল। এপ্রিল-মে মাসে হওয়া সাধারণ নির্বাচনে জয় পাওয়ার পর ৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে নরেন্দ্র মোদির হিন্দুত্ববাদী ফ্যাসিস্ট সরকার ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫(এ) ধারা পার্লামেন্টের দুই কক্ষের ভোটে বাতিল করে দেয়। এর মাধ্যমে ভারতের সংবিধানে কাশ্মীরের যে বিশেষ মর্যাদা ছিল তা বাতিল করা হয়। কাশ্মীরকে বিভক্ত করা হয় জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ- এ দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে।

সেইসাথে কাশ্মিরের আজাদী চাওয়া মুসলিমদের রুখতে মোদি সরকার মোতায়েন করেছিল অতিরিক্ত হাজার হাজার সেনা। করোনা আক্রমণ শুরু হওয়ার এক বছর আগেই কাশ্মিরের মানুষকে কারফিউ জারি করে যে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছিল, সেই বন্দিত্ব আজ পর্যন্ত চলমান।

কাশ্মিরের ব্যাপারে ভারত যে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাঈলকে নিজদের রোল মডেল হিসেবে নিয়েছে, তা বেশ কয়েকজন অফিয়সিয়ালের বক্তব্যে উঠে এসেছিল। মোদি সরকার ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরী মুসলিমদের উপর নির্যাতনের মাত্রা আরো বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। কাশ্মীরের সঙ্গে ভারতের অন্যান্য অংশ এবং দুনিয়ার সঙ্গে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। কাশ্মীরে ভারতীয়দের জমি কেনা, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, চাকরি নিষিদ্ধ ছিল। এখন ভারতীয়রা সেখানে জমি কিনতে পারবে, ব্যবসা-বাণিজ্য-শিল্পে বিনিয়োগ করতে পারবে, চাকরি করতে পারবে। অর্থাৎ এসব ক্ষেত্রে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের লোকদের জন্য নানা ধরনের সুযোগ সৃষ্টি করে কাশ্মীরিদের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আরও পেছনে ফেলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়া এক্ষেত্রে তাদের একটা বড় চক্রান্ত হচ্ছে, কাশ্মীরে ভারতীয় হিন্দুদের বসতি স্থাপন করে সেখানে মুসলিমদের সংখ্যালঘুতে পরিণত করা।

২০১৫ সালে আল জাজিরাতে সাংবাদিক মেহেদী হাসানকে সাক্ষাতকার দিয়েছিল মোদীর জনতা পার্টির সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব। সে সুস্পষ্টভাবে বলে তাদের লক্ষ্য হচ্ছে ভারত, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানকে একত্রিত করে অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠা করা। বিজেপির মূল শেকড় হল আরএসএস। সেই আরএসএস এর প্রধান মোহন ভগবত বলেছে উপমহাদেশে অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
ভারতের নীতি নির্ধারকরা বেশ স্পষ্টভাবেই তাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য জানিয়ে দিয়েছে। তাদের কল্পিত অখন্ড ভারতে থকবে শুধু হিন্দুরা। মুসলিমরা সেখানে থাকবে না বা থাকতে দেওয়া হবে না। কাশ্মীর, আসাম, গুজরাট, দিল্লীতে মুসলিম নিধন, বাংলাদেশের প্রশাসন সহ সর্বস্তরে হিন্দুদের আধিপত্য… সবকিছুই অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠার বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ। হিন্দুত্ববাদী ভারতের এই অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন আবর্তিত হচ্ছে গুজরাটের কসাই মোদীকে কেন্দ্র করে।
367 views02:05
ओपन / कमेंट
2021-10-12 05:05:34 #গত_তিন_দশকে_কাশ্মীরে_ভারতীয়_হিন্দুত্ববাদী_আগ্রাসনের_রোজনামচা”

ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীর, নামটি শুনলেই চোখে ভেসে উঠে পাহাড় ঘেঁষে নদী বয়ে যাওয়া কিংবা সবুজ ঘাসের বিস্তীর্ণ মাঠ। আগুন্তকদের জন্য স্থানটি হল স্বপ্নের দেশ দেখার মতো অভিজ্ঞতা।
তবে সেখানকার মুসলিমদের জন্য কাশ্মীরকে ভয়ঙ্কর এক নরক বানিয়ে ফেলা হয়েছে। চারিদিকে শুধু রক্ত, লাশ আর পোড়া বারুদের গন্ধ। হিন্দুত্ববাদী ভারত তার সামরিক শক্তির প্রায় পুরোটাই ব্যয় করছে নিরীহ কাশ্মীরি মুসলিমদের জীবনে বিভীষিকা নামিয়ে আনতে। হত্যা, গুম, ধর্ষণ, অত্যাচার সেখানে নিত্য দিনের ঘটনা।
গত তিন দশকে দখলকৃত কাশ্মীরে হিন্দুদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও বিদ্রোহের কারণে ব্যাপক সহিংসতা চালাচ্ছে ভারত।
১৯৮৯ সাল থেকে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কাশ্মীরে হিন্দুত্ববাদী ভারত কর্তৃক নির্যাতনের উপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিস। এই প্রতিবেদন থেকে দেখা যায় এই ৩০ বছর সময়ে ভারতীয় বাহিনীর হাতে-
১) খুন হয়েছে ৯৫ হাজার ৭৪৭ জন
২) যৌন নির্যাতন/গধর্ষণের শিকার হয়েছে ১১ হাজার ২৩৫ জন নারী
৩) গ্রেফতার হয়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৭০ জন
৪) কারাগারে খুন হয়েছে ৭ হাজার ১৬৬ জন
৫) ইয়াতীম হয়েছে ১ লাখ ০৭ হাজার ৮১৩ শিশু
৬) বিধবা হয়েছে ২২ হাজার ৯২৪ জন নারী
৭) ধ্বংস হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ৩৩৮ টি স্থাপনা

কাশ্মীরি নারী-পুরুষ উভয়কেই দমিয়ে রাখতে ভারতীয় বাহিনীর বহুল ব্যবহৃত একটি জঘন্য হাতিয়ার হলো ধর্ষণ, যার প্রকৃত সংখ্যা প্রতিবেদনে উল্লেখিত সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশী। কেননা বেশীরভাগ ঘটনাই রিপোর্ট করা হয়না, কিংবা অনেক ক্ষেত্রেই তথ্য প্রমাণ মুছে ফেলা হয়। তাছাড়া সেখানে গণমাধ্যমের উপর রয়েছে কড়া নজরদারি।

১৯৯৩ সালের হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (HRW) রিপোর্ট অনুসারে, কাশ্মীরি নাগরিকদের বিদ্রোহের প্রতিশোধ হিসেবে ধর্ষণকে বেছে নেয় ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী বাহিনী। বেশিরভাগ ধর্ষণের ঘটনাগুলো ঘটছে তল্লাশির সময়। এইচ.আর.ডাব্লিউ এর ১৯৯৬ রিপোর্টেও অনুরূপ তথ্য উঠে এসেছে। এছাড়া সেখানে ভারতীয় বাহিনীর ধর্ষণের ঘটনার কোনো হিসাব নেই। ধর্ষণের ঘটনা নথিভুক্ত হলেও এর বিচার হয় না। আবার লোকলজ্জায় অনেকে ধর্ষণের ঘটনা বলতেই চায় না।

পণ্ডিত ইঙ্গার সখজেলসবেইক বলেছে, সৈন্যরা যখন বেসামরিক বাড়িতে প্রবেশ করে, তখন মহিলাদের ধর্ষণ করার আগে বাড়ির পুরুষদের হত্যা বা গ্রেফতার করে। পণ্ডিত শুভ মাথুর ধর্ষণকে কাশ্মীরে ভারতীয় সামরিক কৌশলের অপরিহার্য উপাদান বলে অভিহিত করেছে। পণ্ডিত সীমা কাজির মতে, কাশ্মীরি পুরুষদের দমানোর হাতিয়ার হিসেবে ভারতীয় সেনারা মহিলাদের ধর্ষণ করে এবং কাশ্মীরি জনগণের প্রতিরোধের মনোবল ভেঙে দিতেই তারা ধর্ষণকে বেছে নিয়েছে।

কাশ্মীরের দোদা জেলার লুদনা গ্রামের ৫০ বছর বয়সী এক নারী হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে জানান যে, ১৯৯৮ সালের ৫ অক্টোবর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদস্যরা তাঁর বাড়ি থেকে তাঁকে তুলে নিয়ে যায় এবং প্রহার করে। এরপর একজন হিন্দু ক্যাপ্টেন তাঁকে ধর্ষণ করে এবং বলে যে, “তোমরা মুসলিম, এবং তোমাদের সকলের সাথে এমন আচরণ করা হবে।”

এছাড়া একটি হিসেব বলছে, প্রতিদিন ভারতে গড়ে ১০০টি’র বেশি ধর্ষণের ঘটনা নথিভুক্ত হয়৷ বছরে যা ৪০,০০০-এর বেশি৷ প্রতি ১০টি ধর্ষণের ঘটনার মধ্যে অন্তত ৪টির শিকার নাবালিকারা৷ যে নাবালিকা শিশুদের মাঝে আসিফাও ছিল। যাকে হিন্দুত্ববাদীরা মন্দিরে রেখে গণধর্ষণ করে মাথা থেতলে দিয়েছিল। তাকে এক সপ্তাহ ধরে আটকে রেখে ধর্ষণ করার পর পাথর ছুড়ে হত্যার আগে আবারও ধর্ষণ করা হয়েছিল।

জম্মু ও কাশ্মীরের কাঠুয়া জেলার রাসানা গ্রামে আসিফাকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটেছিল। এতে নেতৃত্ব দেয় স্থানীয় মন্দিরের তত্ত্বাবধায়ক সাঞ্জি রাম, স্পেশাল পুলিশ কর্মকর্তা দীপক খাজুরিয়া ও সুরেন্দ্র বর্মা, সাঞ্জি রামের বন্ধু পরভেশ কুমার ওরফে মন্নু, রামের নাবালক ভাতিজা ও ছেলে বিশাল জঙ্গোত্র ওরফে শম্মা। কত জঘন্য চিন্তা করুন- বাপ, ছেলে, ভাতিজা, বন্ধু মিলে এক মুসলিম নাবালিকাকে তাদের উপসানালয় মন্দিরে রেখে গণধর্ষণ করেছে, পরে মাথা থেতলে হত্যা করেছে।

এই বর্বরোচিত ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত মন্দির তত্ত্বাবধায়ক সাঞ্জি রাম তদন্ত কর্মকর্তাদের ঘটনার তদন্ত প্রভাবিত করতে ঘুষ দেয়। এ বিষয়ে অভিযোগপত্রে বলা হয়, তদন্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে হেড কনস্টেবল তিলক রাজ ও সাব-ইন্সপেক্টর আনন্দ দত্ত অভিযুক্ত সাঞ্জি রামের কাছ থেকে চার লাখ রুপি ঘুষ দিয়ে ঘটনার প্রমাণ নস্যাৎ করেছে।

এমনিভাবে, ভারত দখলকৃত কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামী কমান্ডার বুরহান ওয়ানিকে শহীদ করে দেওয়ার পর কাশ্মীরী জনগণ ব্যাপক বিক্ষোভে নামে। ওই বিক্ষোভ সামাল দেওয়ার জন্য পুলিশ আর আধা সামরিক বাহিনীগুলি ব্যাপকহারে ছররা গুলি ব্যবহার করেছিল। এক মাসে প্রায় সাড়ে ১৩ লক্ষ ছররা ব্যবহার হয়েছিল। একই সময়ের মধ্যে সাড়ে আট হাজার কাঁদানে গ্যাসের শেলও ফাটিয়েছিল দখলদার ভারতীয় বাহিনী।
303 views02:05
ओपन / कमेंट
2021-10-12 05:01:27 কবরস্তান ধ্বংস করে দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূমিতে পার্ক বানাচ্ছে ইসরাইল।

অসহায় ফিলিস্তিনবাসীর উপর বর্বর ইহুদিদের লাগামহীন জুলুম-নিপীড়নের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাদের অমানবিক জুলুম বাড়তে বাড়তে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বর্বর ইহুদিরা এখন মৃত মানুষকেও অসম্মান করতে শুরু করেছে!

গতকাল ১০ অক্টোবর দখলদার ইসরাইলি সেনারা জেরুজালেমে ফিলিস্তিনিদের একটি কবরস্তান ধ্বংস করে দিয়েছে। জানা যায়, কবরস্থানের জায়গায় পার্ক নির্মাণ করার জন্য তারা সেখানকার কবরগুলো খুঁড়ে নষ্ট করে দিয়েছে।

আল-আকসা মসজিদের কাছেই আল-ইয়উসুফিয়া মুসলিম কবরস্তানের অবস্থান। বর্বর ইহুদিরা ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর সেখানে কবরবাসীদের হাড়গোড় ছড়িয়ে পরে থাকতে দেখা যায়। মৃত ব্যক্তিদের প্রতি এটিকে জঘন্যতম অসম্মান প্রদর্শন বলে অভিহিত করছেন মুসলিমরা।
275 views02:01
ओपन / कमेंट
2021-10-12 04:56:56 মিডিয়ার ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার জন্য ও সহযোগিতার জন্য আহব্বান



আসসালামু‘আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ,

সকল প্রশংসা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের। আমরা আমাদের নাফসের খারাপ দিক থেকে তাঁর সাহায্য প্রার্থণা করি এবং আমাদের খারাপ আমল থেকে আশ্রয় চাই। আল্লাহ্ যাকে হেদায়াত দান করেন কেউ তাকে পথভ্রষ্ট করতে পারে না। আর আল্লাহ্ যাকে বিভ্রান্ত করেন কেউ তাকে হেদায়াত করতে পারে না। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ তা‘আলা ব্যতীত কোন মা‘বুদ নেই; তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রসূল।

মহান আল্লাহ্ ‘আজ্জা ওয়াজাল বলেছেন,
“তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরো এবং কখনো পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না …।” [সূরা আলে-ইমরানঃ আয়াতঃ ১০৩]

মহামহিমাণ্বিত যিনি, তিনি আরো বলেছেন,
“কাফেররা একে অপরের বন্ধু, তোমরা যদি (একে অপরকে সাহায্য করার) সে কাজটি না করো, তাহলে (আল্লাহর এ) যমীনে ফিতনা-ফাসাদ ও বড় ধরনের বিপর্যয় সৃষ্টি হবে।” [সূরা আনফালঃ আয়াতঃ ৭৩]

আমাদের সম্মানিত মিডিয়ার ভাইরা আপনারা দেখেছেন আজ থেকে ২-৩ বছর পূর্বেও আমাদের কাজ এতো ব্যাপকভাবে ছিল না। শুধু হাতে গোনা ২-১ টি মিডিয়া যেমন তিতুমীর মিডিয়া, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমই কাজ করতো। আলহামদুলিল্লাহ্*! এখন আমাদের মিডিয়ার সংখ্যা যেমন বেড়ে গেছে তেমন মিডিয়ার কর্মী সংখ্যাও বেড়ে গেছে বহুগুণে। এটি অবশ্যই পজিটিভ একটি দিক। অনেক সময় দেখা যায় একই অনুবাদ কয়েকটি মিডিয়া থেকে পাবলিশ হচ্ছে কিংবা কয়েকটি মিডিয়া পাবলিশ করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন তখন একটি পাবলিশ হলে অন্য মিডিয়া যারা সেই অনুবাদ প্রস্তুত করেছেন সেটা পাবলিশ করছে না, কারন অলরেডি সেটি পাবলিশ হয়ে গেছে। আমাদের ভিতরে সমন্বয়ের অভাবের আমাদের সময়, শক্তি ও দক্ষতার অপচয় হচ্ছে।

আমরা সকল মিডিয়ার অ্যাডমিন ও কর্মীদের আহবান করছি, যারা ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন অথচ দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে এধরনের কাজ একই কাজের পুনরাবৃত্তি ছাড়া আর কিছুই হচ্ছে না। এতে করে শুধু আমাদের নিজেদের ভিতরের শক্তিই অপচয় করা হচ্ছে। তাই যাঁরা সঠিক আক্বীদাহ এবং মানহাজ নিয়ে ওয়েব সাইট খুলছেন, মিডিয়ার কাজ করছেন তাঁদের প্রতি আমাদের আহবান, আসুন আমরা একটি পতাকাতলে একত্রিত হয়ে আল্লাহর কালেমাকে উচু করা চেষ্টা চালাই। আমরা একটি কমন প্লাটফরম তৈরী করি, কিংবা মিডিয়াগুলো একীভূত হয়ে কাজ করি।
284 views01:56
ओपन / कमेंट
2021-10-12 04:30:45 সুর্য্য শুধু দিনে আলো দেয় না।বরং রাতে যত বাতি জ্বলে সব বাতি জ্বলার পেছনে সূর্য্যর হাত থাকে।এমনকি সূর্য্যর মাঝে আল্লাহ এত শক্তি দিয়ে রেখেছেন যে,মানুষ, গাছপালার সব শক্তি আসে সূর্য্য থেকে।তাই আমদেরকেও আমাদের গ্রামের জন্য একটা সূর্য্য হতে হবে।যেন আমাদের দ্বারা গ্রামে হাজারো প্রদীপ জ্বলে উঠে।
283 views01:30
ओपन / कमेंट
2021-10-10 21:59:40 আমাদের মূল লক্ষ্য জিহাদের কাজে শরিক হওয়া যেহেতু এখন আমাদের সবার উপরে জিহাদ ফরযে আইন, বাধ্যতামূলক!
.
আর জিহাদের এই কাজ জামাতবদ্ধ হয়ে করা জরুরী শুধু জিহাদ না বরং ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হচ্ছে জামাতবদ্ধ থাকা। আল্লাহ আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন এক হয়ে থাকতে এবং নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন দলে বিভক্ত না হতে। এই জামাতবদ্ধ হওয়া হক্কপন্থী, বৈশ্বিক জিহাদি আন্দোলনের (গ্লোবাল জিহাদ) কোন তানজিমের সাথেই হওয়া উচিত। এগুলোর প্রত্যেকটির উপরে আলাদা ব্যাখ্যা আছে যা এখানে উপস্থাপন করলে এই গাইডলাইনের কলেবর বেড়ে যাবে।
.
তাই এমন কারও যদি সুযোগ থাকে কোন তানজিম বা জামাতের সাথে যুক্ত হবার, তবে তার জন্য সেটাই উত্তম। আর যদি এমন হয় যে, এমন সুযোগ কারো হচ্ছেনা কিন্তু একই সাথে তিনি অপারেশন/কিতাল করার ব্যাপারেও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, তবে এই গাইডলাইন তার জন্য। এটা এজন্য যে আপনার কাজ পরিশ্রম যেন গ্লোবাল জিহাদি আন্দোলনের কাজের সহায়ক হয়। অর্থাৎ আপনার এই কাজ যেন বাংলাদেশে গ্লোবাল জিহাদের কাজকে আরো একটু সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
.
আপনার এই অপারেশন যেন এমন না হয়ে যায় যে, এই অপারেশন কৌশলগত বা অন্য যে কোন কারণে গ্লোবাল জিহাদের সামগ্রিক প্ল্যানকে ক্ষতিগ্রস্থ করে। কারণ, যদিও আপনি একাই কাজ করবেন বা স্লিপার সেল নিয়ে করবেন কিন্তু আপনার কাজ গ্লোবাল জিহাদি আন্দোলনের নীতিমালার বাইরে নয় ইনশাআল্লাহ।
35 views18:59
ओपन / कमेंट