Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 51

2021-10-14 14:29:29 ❝এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর!❞

কথাঃ ওয়াসিম হিজাজি
সুরঃ দাউদ ঘুরী
~আস সাহাব মিডিয়া উপমহাদেশ
অনুবাদ: আন নাসর মিডিয়া


.
এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর!

যদি নিজের ঘর রক্ষা করতে চাও, তাহলে ঘর থেকে এখনই বেরিয়ে এসো!

এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর!

যদি নিজের ঘর রক্ষা করতে চাও, তাহলে ঘর থেকে এখনই বেরিয়ে এসো!

খোদা নিজ থেকে অবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টার আগ পর্যন্ত কারও অবস্থা পরিবর্তন করেন না

এই অপরিবর্তনীয় শর্ত আল্লাহ কুরআনে পরিস্কারভাবে উল্লেখ করেছেন।

শুধুমাত্র অশ্রু ঝরানোর দ্বারা অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে কবে?

“আর প্রস্তুতি নাও তাদের বিরুদ্ধে, তোমার সামর্থ্যের মধ্যে থেকে”! কুরআনের এই আয়াতের উপর আমল করুন!

বক্তব্যের প্রভাব ও তলোওয়ারের শক্তি-দুটিই সত্য

বাকি এই দুইয়েরই রয়েছে আলাদা জায়গা

আর কতকাল যালিম আর অত্যাচারীরা শাসন করবে?

জেগে উঠো! আজ তুমিও অত্যাচারীর মাথা চূর্ণ করতে চল!

আমরা আমাদের জীবন আজ গান ও অযথা হাসি মজাকে অতিবাহিত করছি,

যেখানে প্রতিটি মুহূর্ত মুসলিম উম্মাহর জন্য আরও কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে।

তোমাদের 'গণতন্ত্র' হচ্ছে তাগুতের একটি ডাল,

তোমাদের মিথ্যাগুলোকে সত্য দ্বারা ঢাকার চেষ্টা করো না...

আমরা বিনয়ের সাথে মুসলিম উম্মাহর ছাত্র ও বুদ্ধিজীবীদের প্রতি আহবান করছি-

আমরা ইলম তো অনেকঅর্জন করেছি, আর এখনই সময় তার উপর আমল করার।

চিরস্থায়ী বাসস্থানে উচ্ছ্বসিত জান্নাতের পাখিরাও

কিন্তু আকল আমাদের বলছে এই তো আজ আর কাল...!

চিরস্থায়ী বাসস্থানে উচ্ছ্বসিত জান্নাতের পাখিরাও

কিন্তু আকল আমাদের বলছে এই তো আজ আর কাল...!

এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর!

যদি নিজের ঘর রক্ষা করতে চাও, তাহলে ঘর থেকে এখনই বেরিয়ে এসো!


❝মাওলানা আসেম উমর সামভালি রহ. এর বক্তব্যের অংশ-❞

 .
এখন বিষয় হল এই যে, আমাদের মধ্যে 'জিহাদ' নিয়ে কিছু ভীতি কাজ করে। আমাদের মনে হয় ' জিহাদে' শরিক হলেই আমাদের জান চলে যাবে আমাদের সম্পদের ক্ষতি হবে। আরো অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। অথচ কাশ্মির এবং হিন্দুস্তানের মুসলিমদের সাথে আজ পর্যন্ত যে আচরণ করা হয়েছে তা কি কম ক্ষতি? ১৯৪৭ এর পর থেকে এখন পর্যন্ত আমরা যা হারিয়েছি-এটা কি আমাদের ভুল ভাঙ্গার জন্য যথেষ্ট নয়? এর চাইতে খারাপ পরিস্থিতি আর কি হতে পারে?

অথচ জিহাদই আমাদের জান, মাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এই যুগেও আল্লাহ এর অনন্য উদাহরণ আমাদের সামনে রেখেছেন।

কাশ্মির ও ভারতের মুসলিমদের সাথে যা কিছু হচ্ছে! তারা বর্তমানে যে পরিমান জান ও মালের ক্ষতির মধ্যে আছে, সেই জান ও মাল যদি তারা জিহাদের জন্য ব্যয় করতেন, তবে আজকের চিত্র অন্যরকম হতে পারতো। ১৯৪৭ এর পর থেকে মুসলিমরা কি পরিমাণ হত্যার স্বীকার হয়েছেন এবং কি পরিমাণ সম্পদ হারিয়েছেন তা আপনারা পরিসংখ্যান দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন।

এই জান ও মালগুলো যদি জিহাদের পথে ব্যয় হতো তবে আজকের মুসলিমদের এত ক্ষতি হত না।

জিহাদের ক্ষেত্রে মুসলিমরা যা হারায় তা অনেক কম, তার চাইতে অনেক বেশি হারায় কুফফাররা। আফগানিস্তানসহ পৃথিবীর অন্যান্য ময়দানগুলোর পরিসংখ্যান দেখলেই বিষয়টা আপনাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে।  আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এই পথকে ইজ্জতের জীবন ও ইজ্জতের মৃত্যু’র পথ বানিয়েছেন।

 

যদি আপনি নিজের দুর্বল অবস্থার অজুহাত দেখান, তবে কুরআন খুলে দেখুন! দেখুন, সেখানে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা জিহাদকে ফরজ করার একটি কারণ বলেছেন-জিহাদের দ্বারা দুর্বল শক্তিশালী হয়।

যদি আপনার মনে হয় যে, ভারত অনেক শক্তিশালী-তাহলে মনে রাখবেন! আল্লাহ সুব হানাহু ওয়া তায়ালা জিহাদকে ফরজ করেছেন অহংকারীর দম্ভকে চুরমার করে দেয়ার জন্য।

 হিন্দুস্তানের মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজ। আমাদের কাশ্মীরের ভাইদের নিরাপত্তা, আসামের মুসলিম ভাইদের নিরাপত্তা, এমনকি আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জিহাদ আজ ভারতের সকল মুসলিমদের উপর ফরজ।

আজকে ভারতের এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের জীবন ও সম্পত্তি ক্ষতির মধ্যে নেই? এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের মাল ও ব্যবসা লুণ্ঠনের স্বীকার হচ্ছে না? এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের সম্পত্তি ও ব্যবসা ধ্বংস করা হচ্ছে না?

এটাই আল্লাহ সুব হানাহু ওয়া তায়ালার ওয়াদা।

হে আমার মুসলিম ভাইয়েরা! 

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার ওয়াদার কথা স্মরণ করুন!

যদি তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে সাহায্য কর, তবে আল্লাহও তোমাদের সাহায্য করবেন এবং জমিনে তোমাদের সুদৃঢ় করবেন।

যদি আপনি আল্লাহর দ্বীনকে সাহায্য করেন, তবে আল্লাহও আপনাদের সাহায্য করবেন এবং শক্তিশালী করে দিবেন। আপনার অস্ত্র না থাকলেও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আপনাকে সাহসী করে দিবেন। যদি আপনি হাতে ঢিল তুলে নেন তবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সেটাকে বোমাতে রুপান্তর করে দিবেন।  যদি আপনার হালকা অস্ত্র থাকে, এটার দ্বারাই আল্লাহ আপনাকে সেই বাহিনীর উপর বিজয় দান করবেন যাদের কাছে ভারী ভারী অস্ত্র রয়েছে।

 
172 views11:29
ओपन / कमेंट
2021-10-14 10:04:38 A Q I Radio

#কুমিল্লা
'বুদ্ধিবৃত্তিক' নিস্ক্রিয়তা নয়, জনআক্রোশই সমাধান!
_
আমরা যদি বিগত শতাব্দী থেকে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের সমসাময়িক ইতিহাস দেখি তাহলে দেখতে পাব যে, যে শ্রেণীটা বিপ্লব করেছে তারা সংখ্যায় কম হোক বা বেশী হোক তারা সমাজের মূল ধারার সমস্ত শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা- বিপ্লবের মূল স্তর তথা বিজয়ের আগেই অর্জন করেছিল।
.
নিজেদের আদর্শের জন্য অথবা বিপ্লবের লক্ষ্য হাসিলের জন্য বিপ্লবী শ্রেণীটি এত বেশী ত্যাগ স্বীকার করেছে যে সমাজের সর্বস্তরের মানুষই তাদের এই ত্যাগকে এক পর্যায়ে সমর্থন দিতে শুরু করে।
.
রাশিয়ার জেনারেল কর্নিলভ বলশেভিকদের, বিশেষভাবে লেলিনকে জার্মান চর আখ্যা দিয়ে তার পার্টির উপর দমন-পীড়ন চালায়।
আবার, সোভিয়েত ইউনিয়নের বা আমেরিকার বিরুদ্ধে জিহাদে মুজা/হিদরা এত বেশী ত্যাগ স্বীকার করেছেন যে, যার ফলে পরবর্তীতে সময়েও জনগন তাদের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখে এবং ১৯৯৬ সালে ও ২০২১ সালে তালিবানরা ক্ষমতায় আসে।
.
সুতরাং যে শ্রেণীটি বিপ্লবের নেতৃত্ব দিবে তাদের জন্য এটা আবশ্যক যে তারা ত্যাগ-তিতিক্ষার একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে যার মাধ্যমে তাদের আদর্শ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়বে।
.
আমাদের দেশের ইসলামী আন্দোলনের মাঝে একটা সাধারণ ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, তারা কওমী উলামাদের নের্তৃত্বে তালেব ইলম কিংবা 'ঘরোয়া' প্র‍্যাক্টিসিং দায়ীদের মাধ্যমে এদেশে একটা বিপ্লব গড়ে তুলবে, ফ্রন্ট চালু করবে।
দ্বীনের প্রতি আন্তরিকতার কারণেই সম্ভবত তাদের ব্যাপারে এমন ধারণার সৃষ্টি হয়েছে।
.
কিন্তু '৪৭ এর পর থেকে আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পাই, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর অব্যাহত নির্যাতন-শোষন এর বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের গণআন্দোলনের সাথে এই শ্রেণীটির কোনো ভূমিকা বা সম্পৃক্ততা নেই।
যার ফলে তাদেরকে বরাবরই সমাজের ব্রাত্য ও নিস্ক্রিয় শ্রেনীই থেকে যেতে হয়। কারণ ইতিহাস কেবল কীর্তিমানদের স্মরণ রাখে, বিচক্ষণদের না। ব্যাক্তিগত ইতিহাস তো ভিন্ন কথা।
.
এটাই বাস্তবতা যে,
'৫২, '৬২, '৬৯ বা '৭১ এ জাতির গতিপথ নির্ধারনী পরিস্থিতির কোথাও পক্ষে-বিপক্ষে এদের কোন সক্রিয়তা তো ছিলই না, কোনো পরিকল্পিত কর্মসূচীও তাদের মস্তিষ্কে জায়গা করতে পারেনি।
.
'৭১ এর পরও এদেশে বহু ঘটনা সংগঠিত হয়েছে। মুশরিক ভারত দ্বারা বহু দ্বীন ও দেশবিরোধী কাজ সংগটিত হয়েছে। কিন্তু এই শ্রেণীটি সেসবের বিরুদ্ধে কখনো কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি।
.
গতকাল ঘটে যাওয়া অন্তর বিদীর্ণকারী ঘটনাটি সাম্প্রতিক সময়ের মতিঝিল, ভোলা আর বি.বাড়িয়ারই ধারাবাহিকতা। সামনে এমন ঘটনা আরো ঘটবে এটাও বলা যায়। কেননা, এটা একটা ফেনোমেনায় পরিণত হয়েছে। জনসাধারণের অনবদ্য ভূমিকার ফলে ক্রমান্বয়ে মেরুকরণ তীব্র হচ্ছে।
.
ইতালীয় দার্শনিক বেনেদিত্তো ক্রোচে বলেন,
"প্রতিটি জাতির এমন কিছু সামাজিক আবেগ আছে, যার মধ্যে জাতিগত বৈশিষ্ট্য সমূহ নির্যাসের আকারে পুরো মাত্রায় বিদ্যমান থাকে। এবং কোন রাজনৈতিক ও সামাজিক মুক্তির দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত হলে সেই আবেগ ফনা মেলে হুংকার দিয়ে উঠে।"
.
একটু লক্ষ্য করলেই আমরা বুঝতে পারব, ১/২ দিনের গণআক্রোশ আর অল্প কয়েকজনের আত্মত্যাগ, এ দেশের মানুষের কাছে যেভাবে শাসকগোষ্ঠীকে হিন্দুত্ববাদী ও তাগুত হিসেবে চিহ্নিত করেছে; লক্ষাধিক আলেমের ইলম এবং 'সুবিবেচক' দায়ীদের চাতুর্যপূর্ণ দাওয়াত শত বছরেও তা করতে পারেনি।
.
দ্বীনের তুলনামূলক সঠিক বুঝ ও আবেগ থাকা সত্ত্বেও এই বিজ্ঞ ও বিচক্ষণ অভিজাত শ্রেনীটি বারবারই নের্তৃত্ব ছেড়ে অনুসরণের পথই বেছে নিয়েছে। যার ফলে ইসলামের জন্য ফুসে ওঠা এই অসাধারণ ঘটনাকে জাতির ভাগ্য নির্ধারণের অনুকূলে না এনে, সবর, নীরবতা আর হিকমতের ভুল বয়ান দিয়ে পরিস্থিতিকে আরো ঘোলাটে করে তুলছেন!
.
তাই! আমাদের উলামা-দাঈসহ প্রত্যেকেরই দায়িত্ব ইসলামের জন্য অগ্রসর হওয়া জনতাকে সমন্বিত আন্দোলনে একত্রিত করতে, ক্রমাগত তাদের সাহায্য সহযোগিতা ও সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা দিতে এগিয়ে আসা!
.
রাতারাতি একটি আন্দোলন বা সামরিক ক্যুয়ের মাধ্যমে জালিমশাহীর পতন ঘটবে না। বরং, বার বার একই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তিই পারে চূড়ান্ত পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে, যা আলহামদুলিল্লাহ বারবারই হচ্ছে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই।
শুধু দরকার সাহসী ও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম এমন নের্তৃত্বের! এখন বাচাল বুদ্ধিজীবি বা সূফী দরবেশ নয়, প্রয়োজন শুধু জীবনের উপর মৃত্যুকে প্রাধান্য দানকারী যোগ্য নের্তৃত্বশ্রেণীর। আল্লাহ তা আলা এই অগ্রবর্তী বাহিনীটিকে প্রস্তুত করে দিন এবং বাকিদের তাদের চেনার ও আনুগত্যের তাওফিক দিন।

-মুহতারাম হাসান আব্দুস সালাম হাফিজাহুল্লাহ
368 views07:04
ओपन / कमेंट
2021-10-14 10:04:37 আপনারা যারা যারা জি-হা-দ কে বাদ
দিয়ে,এ যুগে সশস্ত্র জি-হা-দ এক্কেবারেই অসম্ভব ফতোয়া দিয়ে, মিছিল,মিটিং করে, মসজিদ মাদ্রাসা নিয়ে সুখে থাকতে চান!তাদের কে বলছি,এই যে দেখুন দেখুন আল্লাহর ঘর মসজিদের পাশে হিন্দুদের মন্দির!এটাকে সাজানো হয়েছে তারা এখানে গান,বাজনা উলঙ্গ নৃত্য পরিবেশন করবে!আল্লাহর ঘর কে অপমান করবে!
আর কুমিল্লায় আল্লাহর ঘর মসজিদ কে ভেঙ্গে! আল্লাহর কিতাব কোরআন কে তো ছিড়ে পদদলিত করলই হিন্দুরা!আর কত মুসলিম কে শহিদ করল!আহত করল!
আল্লাহর কসম!আল্লাহর ফরজ বিধান জি-হা-দ কে বাদ দিয়ে কখনই কোন জাতি সুখী হতে পারে না!
আচ্ছা এসবের বিচার কী কখনও পাবেন বলে আশা করেন?কে করবে বিচার?আপনাদের তাহাজ্জুদ গুজার প্রধানমন্ত্রী!
আহ!কিভাবে আপনাদের বুঝাই সন্ত্রাসীর বিচার সন্ত্রাসী করতে পারে না!ক্ষুণির বিচার ক্ষুণি করতে পারে না,যে তাগুত হাসিনার হাত হাজার,হাজার মুসলিমের রক্তে রঞ্জিত সেই হাসিনার কাছেই বিচার চান?
খালি হাতে মিছিল করেন,মিছিলে তাদের জুতা দেখান,আর তারা গুলি করে মেরে ফেলে দেয়!
এটা তো নতুন কিছু না আরও অনেক আগে থেকে চলে আসছে এ নিয়ম!
তবুও আমরা শিক্ষা নেই না, মনে রাখবেন মু'মিন এক গর্তে দুইবার পড়ে না!
তাই বলছি,হে আমার মজলুম জাতি যদি এসব জুলুম থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে এসব গণতন্ত্রের পদ্ধতিতে বেহুদা মিছিল মিটিং বাদ দিন,ফিরে আসুন নববী মানহাজে,দাওয়াহ,
এদাদ এবং জি-হা-দের পথে আল্লাহর কসম!এটাই একমাত্র মুক্তির পথ।
সুতরাং যে যেখানে আছেন আপন আপন জায়গা হতে সাধ্যানুযায়ী তৈরি হোন,শারীরিক,মানসিক,আর্থিকভাবে। অর্থ না হয়ে সোনা,রূপা জড়ো করা চাই কারণ,আগামী দিন গুলো তে অর্থ চলবে না।
দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন,প্রস্তুতি নিন গাজওয়াতুল হিন্দের।
আল্লাহর হুকুমে চূড়ান্ত বিজয় আমরাই লাভ করব ইনশাআল্লাহ।
যে আল্লাহ্ বদরে ছিলেন তিনি এখনও আছেন শুধু বদলে গিয়েছি আমরা,
যে ওয়াদা আল্লাহ্ বদরের সাহাবী দের কে দিয়েছিলেন সে ওয়াদা আমাদের কেউ দিয়েছেন।
বিজয়ের ফয়সালা আসমানে হয় জমিনে নয়!

বদরের ইমান ওয়ালাদের মহান রব্বে ক্বারীম বলেন,

আর তোমরা দূর্বল হয়ো না,দুঃখ করো না,তোমারই (সর্বোপরি) বিজয়ী হবে যদি তোমরা মু'মিন হও।

আল ইমরান - ১৩৯
340 views07:04
ओपन / कमेंट
2021-10-14 07:43:23
#ইন্ন_লিল্লাহ
কুমিল্লার ব্রাহ্মণ পাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের একটি জামে মসজিদ ভাংচুর সহ মসজিদে মল-মুত্র ত্যাগ ও ২০/২৫ টি কুরআন ছিড়ে ফেলা হয়েছে!কোরআন রাখার রেল সহ চারটি জানালা ভাঙ্গা হয়েছে!!
ব্রাহ্মণ পাড়া উপজেলা সদর ইউনিয়নের ধান্যদৌল গ্রামের বাজারের জামে মসজিদ মঙ্গলবার গভীর রাতে মুল দরজার তালা খুলে প্রবেশ করে কিছু হি-ন্দু! তারপর জানালা ভাঙ্গাসহ মেহরবের সামনে মল-মুত্র এবং ২০/২৫টি কুরআন ছিড়ে ফেলছে!
আল্লাহ এদের বিচার করুক!
এখনো আমর ঘুমিয়ে থাকতে চাই! আফসোস
আল্লাহ না করুক! আমাদের উপর তার লানত না হলে আমরা এতো কিছু দেখে আরামে ঘুমাতে পারতাম না!
476 views04:43
ओपन / कमेंट
2021-10-14 05:07:53 তারা এবার স্পষ্ট ভাবেই বলে দিলো ইসলাম কোন রাষ্ট্রীয় ধর্ম না।
536 views02:07
ओपन / कमेंट
2021-10-14 05:07:05
542 views02:07
ओपन / कमेंट