Get Mystery Box with random crypto!

আন নুসরাহ - النصرة

टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
टेलीग्राम चैनल का लोगो talibtimes2bn — আন নুসরাহ - النصرة
चैनल का पता: @talibtimes2bn
श्रेणियाँ: राजनीति
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.02K
चैनल से विवरण

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝
নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ।

نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

1

3 stars

0

2 stars

1

1 stars

0


नवीनतम संदेश 47

2021-10-20 18:10:33 গভীর ষড়যন্ত্র চলছে

বাংলাদেশে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলাম বিলুপ্ত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার 1972 সালের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বাংলাদেশের জুনিয়র তথ্য মন্ত্রী মুরাদ হাসান বলেছেন, শিগগিরই সংসদে একটি সংশোধনী পেশ করা হবে, যা তিনি আশা করেছিলেন বিরোধিতা ছাড়াই পাস হবে। এই পরিমাপ বাস্তবায়িত হলে ইসলাম আর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের রাষ্ট্রধর্ম হবে না।


সুত্র এইখানে https://www.instagram.com/p/CVOC0ysK4ap/?utm_medium=copy_link
374 views15:10
ओपन / कमेंट
2021-10-20 18:10:31
363 views15:10
ओपन / कमेंट
2021-10-20 17:07:50
397 views14:07
ओपन / कमेंट
2021-10-20 17:07:49 এরাই হচ্ছে সত্যিকারের দেশের ভবিষ্যৎ। আমাদের তো চেয়ার টেবিল ছাড়া পড়া হয় না। অথচ আফগানকে দেখুন ছাত্র ছাত্রী রা কত মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করছে। তাদের জন্য একটু দোয়া করবেন। দেখে শুধু আফসোস করবেন না
394 views14:07
ओपन / कमेंट
2021-10-20 16:40:48
408 views13:40
ओपन / कमेंट
2021-10-20 05:28:57 নিশ্চিত জান্নাত পাওয়ার বড় সুযোগঃ
"গাজওয়াতুল হিন্দ"

রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক ভবিষ্যদ্বাণীতে বর্ণীত ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম ও মুশিরকদের মধ্যে ভবিতব্য চূড়ান্ত যুদ্ধ।
“গাযওয়া” অর্থ যুদ্ধ, আর “হিন্দ” বলতে এই উপমহাদেশ তথা পাক-ভারত-বাংলাদেশসহ মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটানকে বুঝায়।

এবং বর্তমানে এই অঞ্চলের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি আমাদেরকে সেই গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

মুসলিমরা গাযওয়া ই হিন্দ নিয়ে চিন্তা ভাবনা না করলেও ইহুদি মুসরিকরা কিন্তু বিস্তর গবেষণা করছে। গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কিত কিছু হাদিস নিচে দেওয়া হল, উল্লেখ্য যে হাদিসগুলোকে সহিহ(বিশুদ্ধ) হিসেবে বিবেচনা করা হয়। *

হযরত সা্ওবান (রাঃ) এর হাদিস-
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আজাদকৃত গোলাম হযরত সা্ওবান (রাঃ) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আমার উম্মতের দুটি দল এমন আছে, আল্লাহ যাদেরকে জাহান্নাম থেকে নিরাপদ করে দিয়েছেন। একটি হল তারা, যারা হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আরেক দল তারা যারা ঈসা ইবনে মারিয়ামের সঙ্গী হবে’।
(সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২)

আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত,
তিনি বলেনঃ “আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের থেকে হিন্দুস্থানের সঙ্গে যুদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি নিয়েছেন। কাজেই আমি যদি সেই যুদ্ধের নাগাল পেয়ে যাই, তাহলে আমি তাতে আমার জীবন ও সমস্ত সম্পদ ব্যয় করে ফেলব। যদি নিহত হই, তাহলে আমি শ্রেষ্ঠ শহীদদের অন্তর্ভুক্ত হব। আর যদি ফিরে আসি, তাহলে আমি জাহান্নাম থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত আবু হুরায়রা হয়ে যাব”।
(সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২)

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত,
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হিন্দুস্তানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, “অবশ্যই আমাদের একটি দল হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/ বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে ।

এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন)। এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবনে মারিয়াম (আঃ) কে শাম দেশে (বর্তমান সিরিয়ায়) পাবে”।

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, “আমি যদি সেই গাযওয়া পেতাম, তাহলে আমার সকল নতুন ও পুরাতন সামগ্রী বিক্রি করে দিতাম এবং এতে অংশগ্রহণ করতাম । যখন আল্লাহ্ আমাদের সফলতা দান করতেন এবং আমরা ফিরতাম, তখন আমি একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম; যে কিনা সিরিয়ায় হযরত ঈসা (আঃ) কে পাবার গর্ব নিয়ে ফিরত । ও মুহাম্মাদ (সাঃ)! সেটা আমার গভীর ইচ্ছা যে আমি ঈসা (আঃ) এর এত নিকটবর্তী হতে পারতাম, আমি তাকে বলতে পারতাম যে আমি মুহাম্মাদ (সাঃ) এর একজন সাহাবী”।
বর্ণনাকারী বলেন যে, হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মুচকি হাসলেন এবং বললেনঃ ‘খুব কঠিন, খুব কঠিন’।

(আল ফিতান, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৪০৯) – [মুসনাদে আহমাদ, আস সুনান আল মুজতাবা ,আস সুনান আল কুবরা, আল মজাম আল অস্ত, আল জাম্য আল কাবীর]

রাসুলুল্লাহ(সঃ) এর কথা অনুযায়ী খোরাসান (বর্তমান আফগানিস্তান) থেকে কালিমাখচিত কালোপতাকাধারীদের উত্থান এবং তাদের কাশ্মীর পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া, পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ভারতের কাশ্মীর সীমান্তে ৭ লক্ষ সেনা মোতায়েন,

পাক-ভারত-বাংলাদেশের হকপন্থী ইসলামী দলগুলোর আলোচনায় উঠে আসা, কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের সাথে ভারতের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, বাবরি মসজিদ ধ্বংস এবং মুসলিমদের নির্যাতন নিয়ে ভারতের ভেতরে মুসলিমদের ক্ষোভের বিস্ফোরণ, সেভেন সিস্টারস তথা ভারতের ৭ টি অঙ্গরাজ্যের স্বাধীনতার দাবি

বাংলাদেশে সহ উপমহাদেশের মুসলমানদের উপর অমানবিক নির্যাতন হত্যা গুম কারাবন্দি করে রাখা
নিঃসন্দেহে গাজওয়াতুল হিন্দ এর ইঙ্গিত বহন করে।

এই সময় হইত পাক-ভারত-বাংলাদেশের মুসলিম নামধারী মুনাফিকরা আলাদা হয়ে যাবে। তারা হয়তো কাফিরদের পক্ষে যোগ দিবে অথবা পালিয়ে বেড়াবে।

এবং এই ভয়ঙ্কর যুদ্ধে মুসলিমরা জয়ী হবে এবং তারা বায়তুল মুকাদ্দাস (বর্তমান ফিলিস্তিন) এ গিয়ে ঈসা (আঃ) এর সাথে মিলিত হবে এবং খিলাফাত প্রতিষ্ঠা করবে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে শরিক হওয়ার তাওফিক দিন!!
* আমীন ইয়া রাব্বুল আলামীন ***
222 views02:28
ओपन / कमेंट
2021-10-20 04:59:01 ভালোবাসা কারে কয়

একদিন রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমার ভাইদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে খুব ইচ্ছা করছে।’ সাহাবায়ে কেরামগন বললেন আমরা কি আপনার ভাই নই?
রাসুল (সা.) বললেন, ‘তোমরা তো আমার সাহাবি তথা সঙ্গী। আমার ভাই হলো, যারা আমার ওপর ঈমান আনবে; কিন্তু আমাকে দেখবে না।’
( আনাস রা: থেকে বর্ণিত: মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৭১৮)

কতটা ভালোবাসলে মানুষ এমন বাক্য ব্যবহার করে!
শুধু কি তাই ?

রাসুল (সা.) কোরবানির সময় দুটি মোটাতাজা শিংবিশিষ্ট দুম্বা ক্রয় করতেন। সালাত আদায় করে খুতবা প্রদান করতেন। অতঃপর তিনি সালাতের স্থানে দাঁড়ানো থাকতেই একটি দুম্বা নিয়ে আসা হতো। তা নিজ হাতে ছুরি দিয়ে জবাই করে বলতেন,
‘হে আল্লাহ, এটা আমার পুরো উম্মতের পক্ষ থেকে, যারা আপনার তাওহিদের সাক্ষ্য দিয়েছে এবং আমার রিসালাত পৌঁছে দেওয়ার সাক্ষ্য দিয়েছে।’
(আবু রাফে রা: থেকে বর্ণিত মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৭৭৮২)

জানেন প্রাণের চেয়েও প্রিয় এই মহান ব্যক্তি কি বলেছিলেন আল্লাহর সামনে ?

যখন ওনাকে বলা হলো আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক,
তখন উনি আমাদের কে ও উক্ত দোয়ায় শামিল করে বললেন "আমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, ও আমার নেককার উম্মতের উপর ও শান্তি বর্ষিত হোক"
[তাফসিরে রুহুল মাআনী ৩/৩৮ পৃষ্ঠা]

শুধু তাই নয় আরও শুনুন পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মল ভালোবাসার কাহিনী,

উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) বলেছেন, ‘রাসুল (সা.)-এর অন্তর প্রসন্ন দেখলে আমি বলতাম, হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমার জন্য দোয়া করুন।’
তিনি বলতেন, ‘হে আল্লাহ, আপনি আয়েশার আগে ও পরের, গোপন ও প্রকাশ্যে করা সব গুনাহ ক্ষমা করুন।’ রাসুল (সা.)-এর দোয়া শুনে আয়েশা (রা.) হেসে নিজের কোলে মাথা নিচু করে ফেলতেন।

তাঁর হাসিমাখা মুখ দেখে রাসুল (সা.) বলতেন, ‘আমার দোয়াতে কি তুমি আনন্দিত হয়েছ?’ আয়েশা (রা.) বলতেন,হে আল্লাহর রাসুল, এটা কেমন কথা, আপনার দোয়ায় আমি আনন্দিত হব না?’
তখন রাসুল (সা.) বলতেন, ‘আল্লাহর শপথ, এভাবেই আমি প্রত্যেক সালাতের পর আমার উম্মতের জন্য আমি দোয়া করি।’
[ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৭১১১]

যে মানুষটি জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আমাদের মত অযোগ্যদের মিস করেছেন, উপলব্ধি করেছেন, আমাদেরকে পরম ভালোবাসায় আগলে রেখেছেন আমরা যদি ওনার মৃত্যুর দিনে বা মৃত্যুর মাসে আনন্দ উদযাপন করি সেই ব্যক্তিটি কি একটু হলেও কষ্ট পাবে না
জানিনা মানুষ এত অন্ধ হয় কিভাবে !

যে ব্যক্তি রাসূল সা: এর মৃত্যু দিনের কষ্টগুলো উপলব্ধি করে ও তার দিল হু হু করে কেঁদে ওঠে না, আমি মনে করি সে আর যাই হোক সে মু'মিন নয় !

জেনে রাখা ভালো,
১২ ই রবিউল আউয়াল তারিখ কে রাসুল সা: এর জন্মদিন হিসেবে ধার্য করা হয় যে ইবনে কাসীর রহ: এর মত অনুসারে, ইবনে কাসির রহ: এর সেই বক্তব্যে ই রয়েছে যে,
রাসূল সা: ১২ ই রবিউল আউয়াল তারিখে মৃত্যু বরণ করেন !
তাহলে একটি বক্তব্যের একাংশ মানা আরেকাংশ ফেলে দেওয়া এটা কি ডাবল স্ট্যান্ডার্ড নয়

আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমীন!

.......
মুহাম্মাদ মিসবাহুল হক মেরাজী
232 views01:59
ओपन / कमेंट
2021-10-20 04:58:36 অনেক ভাই দল খুঁজে বেড়ান। আর এভাবে দল খুঁজতে গিয়েই তাগুত এর হাতে ধরা পড়েন অনেকে। অনলাইনে আর যাই হোক কোন দল খুঁজে পাবেন না। সবার মনে তাহলে একটা প্রশ্ন এসে যায় তাহলে কি করব আমরা??

উত্তর হল একাকি শিকারী হয়ে যান। একাকি শিকারী এবং নিরবে হত্যার কৌশল এসব বইগুলো পড়ুন। এরপর কাকে আর কিভাবে মারতে পারবেন ইনশাআল্লাহ আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।

আর কাউকে টার্গেট করার পর যদি বুঝতে পারেন যে একাকী ভাবে কষ্টকর তাহলে নিজের এলাকার বা আশে-পাশের ভাইদের নিয়ে দল ঘঠন করুন।আর যদি দল গঠন না করতে পারেন তাহলে ওই টার্গেট বাদ দিয়ে।অন্য কাউকে টার্গেট করুন যাকে একাকী শিকার করতে পারবেন।

আপনার একাকী শিকার করার জন্য বন্দুকের দরকার হবে না ইনশাআল্লাহ দেশি অস্ত্র যেমন ছুড়ি দিয়েই এইসকল কাজ করতে পারবেন। তাই দল না খুঁজে একাকী শিকারী হওয়াটা বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বেশি উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ
222 views01:58
ओपन / कमेंट
2021-10-19 20:22:56 ফেৎনা আর গোনাহ থেকে বাঁচার জন্য হিজরতের বিকল্প নেই।
আর যে কেউ আল্লাহর পথে হিজরত করবে,
সে পৃথিবীতে বহু প্রসস্থ স্থান ও স্বচ্ছলতা প্রাপ্ত হবে।
সূরা আন-নিসা (৪ঃ)১০০
ঘরে থাকলেও ফেৎনা বাহিরে গেলেও ফেৎনা,
শুধু ফেৎনা আর ফেৎনা।
এই ফেৎনা থেকে বাঁচতে হিজরতের বিকল্প নেই,
আপনাকে হিজরত করতেই হবে, শুধু আল্লাহর দ্বীনের জন্য,
ফেৎনা থেকে বাঁচার জন্য, নিজের গোনাহকে মুছার জন্য,
জিহাদের ফরজিয়ত আদায়ের জন্য।
আল্লাহ তাআলা বলেন, 'যারা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে জান ও মাল দিয়ে লড়াই করেছে, তারা আল্লাহর কাছে অত্যন্ত মর্যাদার অধিকারী আর তারাই সফলকাম।' (সুরা : তাওবা, আয়াত : ২০)
হিজরত না করলে বুঝতে পারবেন না হিজরতের মধ্যে কি বরকত,
আল্লাহর নুসরত কি হিজরত করলেই বুঝতে পারবেন।

হিজরত সম্পর্কে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘যারা অত্যাচারিত হয়ে আল্লাহর পথে হিজরত করে, আমি তাদের দুনিয়ায় উত্তম ঠিকানা দান করব। আর আখেরাতের পুরস্কারই শ্রেষ্ঠ। হায়! যদি তারা বুঝত। ’ সূরা নাহল, আয়াত ৪১।

দুনিয়া তো অনেক কামিয়েছেন, আর কত দৌড়াইবেন দুনিয়ার জন্য, ফিরে আসুন আল্লাহর দিকে, আর আল্লাহর দিকে ফেরার জন্য হিজরতের বিকল্প নেই।

@mawlobadi
113 views17:22
ओपन / कमेंट
2021-10-19 20:00:04
147 views17:00
ओपन / कमेंट