Get Mystery Box with random crypto!

যুহদ

टेलीग्राम चैनल का लोगो juhod — যুহদ
टेलीग्राम चैनल का लोगो juhod — যুহদ
चैनल का पता: @juhod
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.66K
चैनल से विवरण

ফর দাওয়াহ!

Ratings & Reviews

1.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश 3

2021-08-28 09:37:30 যে ব্যক্তি আল্লাহর হুকুম বাস্তবায়ন করে, আল্লাহ তার কাজকর্ম গুছিয়ে দেন। যে ব্যক্তি তার অধীন সবকিছুকেই আল্লাহর আনুগত্যে নিয়োজিত করে, আল্লাহ তাআলা তার অধীন সবকিছুকে তার অনুগত করে দেন। আর গোটা বিশ্বজগতৎটাই তো আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে!
.
আল্লাহ যেমন চান আপনি যদি ঠিক তেমন হয়ে যান, আল্লাহকেও আপনি ঠিক তেমন পাবেন যেমনটি আপনি চান। মনে রাখবেন: জগতের নিয়ম ও সূত্রগুলো মানুষকে শাসন করে, কিন্তু আল্লাহ তাআলা সব ধরনের জাগতিক নীতি ও সূত্রের উর্ধ্বে।’ নেককার বান্দাদের জন্য আল্লাহ তাআলা কখনো জগতের এসব নিয়ম-নীতি ভেঙ্গে ফেলেন।
.
আল্লাহ তাআলা কখনো নেককার বান্দাদেরকে কারামত দান করেন, যেমনটি নবিদেরকে দান করেন মুজিজা। মনে করে দেখুন, আগুনের লেলিহান শিখা কীভাবে ইবরাহিম আ. এর জন্য শীতল ও নিরাপদ হয়ে গিয়েছিল; হিংস্র মাছের পেট কীভাবে ইউনুস আ. এর জন্য আরামদায়ক কোলে পরিণত হয়েছিল; ইসমাঈল আ. এর গলায় ধারালো ছুরি কীভাবে ভোঁতা হয়ে গিয়েছিল!
.
আর আমাদের আজকের গল্পেই দেখুন না, একজন মাত্র ব্যক্তির বাগানে সেচ দেয়ার জন্য ফেরেশতারা আস্ত একটি মেঘ টেনে নিয়ে গেলেন! আল্লাহ তাআলা ইচ্ছা করলেন, সেদিন কাউকে বৃষ্টি দেবেন না। কিন্তু তিনি জানতেন, সেখানে তার এমন এক বান্দা আছে যাকে বৃষ্টি থেকে মাহরুম করা যায় না। তাই তিনি এই বিশেষ বান্দার বাগানে বিশেষ ব্যবস্থায় পানি সরবরাহ করলেন। কারণ তার আমল আল্লাহর এতটাই পছন্দনীয় ছিল যে, তিনি তাকে পানি থেকে মাহরুম রাখতে চাননি। তাই তিনি জগতের স্বাভাবিক নিয়ম ভেঙ্গে ফেললেন। মেঘের স্বভাব হলো, যখন বর্ষণ করবে সবাইকে পানি দেবে; কিন্তু এ যে বিশেষ বান্দার জন্য বিশেষ মেঘ! যে ব্যক্তি আল্লাহর দ্বীনকে পরিপাটি রাখে, আল্লাহ তাআলা তার দুনিয়াকে গুছিয়ে দেন।

- ড. আদহাম আশ শারকাবি
315 views06:37
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:21:14 ‘তুমি যখন কোনো বিষয় জানবে, তোমার চেহারায় তার চিহ্ন, প্রভাব, প্রশান্তি, মর্যাদা ও ধৈর্যশীলতা ফুটে উঠবে। জ্ঞানীরা কখনো বাচালের মত কথা বলেন না। মানুষের মাঝে এমন ব্যক্তিও রয়েছে, যারা একমাসের কথা এক ঘণ্টায় বলে।’

- ইমাম মালিক
[ ইবনুল হাজ, আল-মাদখাল : ২/১২৪ ]
316 views06:21
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:20:07 কতিপয় সালাফ বলতেন,

“দুইটি জিনিস আমাকে দুনিয়াকে উপভোগ করা থেকে বিরত রেখেছে: মৃত্যুর স্মরণ ও আল্লাহর সামনে দন্ডায়মান হওয়ার ভয়।”

[ লাতায়িফুল মা'আরিফ, ২৪৪ ]
294 views06:20
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:19:39 তিনটি বস্তু অন্তরকে আল্লাহর দিকে ধাবিত করেঃ-

(১) আল্লাহর ভালোবাসা
(২) আল্লাহর ভয়
(৩) আল্লাহর কাছে ক্ষমার আশাবাদী হওয়া।

- ইমাম ইবনু তাইমিয়্যা রাহিমাহুল্লাহ
299 views06:19
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:19:07 রাসূল (সঃ) বলেনঃ

"যে ব্যক্তি দুনিয়া লাভ করতে বেশি পছন্দ করে, সে তার আখিরাত লাভ করতে গিয়ে ক্ষতির সম্মুখীন হবে, আর যে ব্যক্তি আখিরাতকে অর্জন করতে মহব্বত করে, তাকে অবশ্যই দুনিয়া অর্জন করতে লোকসান দিতে হবে। সুতরাং, তোমরা যা চিরস্থায়ী তার অর্জনকে ক্ষণস্থায়ী বস্তুর অর্জনের উপর প্রাধান্য দাও।"

[ মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং- ১৯১৯৮ ]
303 views06:19
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:15:06 রিজিক সম্পর্কে আমরা অনেকেই ভুল ধারণা রাখি। শায়খ মুতাওয়াল্লি শারাবি (রাহ.) বলেন—
.
‘আমার মতে রিজিক হলো, যার মাধ্যমে আমরা উপকৃত হয়ে থাকি। যা আমরা লাভ করে থাকি, তার সবটাই রিজিক নয়। কেননা, আমরা অঢেল সম্পত্তি লাভ করি, কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর মাধ্যমে উপকৃত হতে পারি না, তা খরচ করতে পারি না। এগুলো তো আমাদের রিজিক নয় বরং তা অন্যের রিজিক। আমরা কেবল তার পাহারাদার মাত্র। আমরা তার একটি পয়সাও খরচ করতে পারি না। বরং সময় হলে মালিকের নিকট পৌঁছে দিয়ে থাকি। অধিকাংশ মানুষ মনে করে যে, ধনসম্পদ হলো রিজিক। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আদম-সন্তান বলে থাকে—আমার মাল, আমার মাল... হে আদম-সন্তান, তুমি যা খেয়ে শেষ করে ফেলো কিংবা যে পোশাক পরে তা পুরাতন করে ফেলো কিংবা যা সাদাকাহ করে দাও, তা ব্যতীত তোমার কোনো মাল আছে?’’ [তিরমিযি, আস-সুনান: ২৩৪২]
.
ধনসম্পদ হলো রিজিকের এক সামান্য অংশ। সুস্থতা, সন্তান-সন্ততি, খাবার-দাবার, বারাকাহ প্রভৃতি হলো রিজিক। আল্লাহপ্রদত্ত সকল নিয়ামতই রিজিক। শুধু ধনসম্পদ একমাত্র রিজিক নয়। [মুতাওয়াল্লি শারাবি, ইসলাম আমার অহংকার, পৃষ্ঠা: ৪৩; ঈষৎ পরিমার্জিত]
.
শায়খ শারাবি (রাহিমাহুল্লাহ) আরও বলেন—
সম্পদ হলো রিযিকের সর্বনিম্ন স্তর।
সুস্থতা হলো রিযিকের সর্বোচ্চ স্তর।
নেককার সন্তান হলো রিযিকের সর্বোত্তম স্তর।
আর আল্লাহর সন্তুষ্টি হলো রিযিকের পরিপূর্ণতা।
.
#Nusus
379 views06:15
ओपन / कमेंट
2021-08-28 07:30:22
https://t.me/Juhod
789 viewsedited  04:30
ओपन / कमेंट
2021-08-26 17:36:46 আর কারো কাছে আপনার দাম না থাকলেও কেউ আপনাকে গুরুত্ব না দিলেও আপনি কি জানেন, আপনার রবের কাছে আপনি স্পেশাল?
আপনি স্পেশাল বলেই তিঁনি আপনাকে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ বানিয়েছেন, কুকুর কিংবা শুকর বানাননি ।
আপনি স্পেশাল বলেই তিঁনি আপনাকে মুসলিম বানিয়েছেন, ঈমানের নিয়ামত দান করেছেন। আপনি স্পেশাল বলেই আপনি রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নবী হিসেবে পেয়েছেন। তাঁর উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছেন।

সবাই আপনাকে ছেড়ে চলে গেলেও আপনার রব কখনো আপনাকে পরিত্যাগ করেন না। আর কেউ আপনাকে ভালো না বাসলেও তিঁনি আপনাকে ভালোবাসেন। এতটা ভালোবাসেন যতটা আর কেউ আপনাকে কখনও ভালোবাসতে সক্ষম নন। আলহামদুলিল্লাহ।

তাহলে কেনো এতো দুঃখ কষ্ট, আর না পাওয়ার বেদনা!

#Dawah
https://t.me/TawakkulToAllah
244 views14:36
ओपन / कमेंट
2021-08-26 15:31:04 "ইসলাম অর্থোপার্জন ও খরচের ব্যাপারেও মধ্যপন্থা অবলম্বনের শিক্ষা দিয়েছে। অর্থোপার্জনের ক্ষেত্রে একদিকে আদেশ করা হয়েছে-

'যখন নামায আদায় হয়ে যাবে, তখন জমিনে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ(জীবিকা) সন্ধান কর'[১] কেননা-

'মানুষ যা চেষ্টা করে কেবল তা-ই পায়'[২]
.
তাই বিনা চেষ্টায় হাত-পা ছেড়ে বসে থাকা ইসলামের শিক্ষা নয়। দুনিয়ায় আল্লাহ তা'আলার রীতিই হল চেষ্টা ও উপায় অবলম্বনের ভিত্তিতে জীবিকা দান করা। তাই হালাল পন্থায় জীবিকার্জনের চেষ্টাকে ফরয করা হয়েছে। হাদীসে ইরশাদ-

'হালাল উপার্জনের সন্ধান অন্যান্য ফরযের পর একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরয'[৩]
.
তো একদিকে উপার্জনের নির্দেশ অন্যদিকে সাবধান করা হয়েছে কেউ যেন উপার্জনের মোহে পড়ে আখিরাতকে ভুলে না যায় এবং শরী'আতের হুকুম পালনে উদাসীন না হয়ে পড়ে। সুতরাং উপরের ঐ আয়াতেই নামায আদায়ের হুকুম প্রথমে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে-

'হে মুমিনগণ, তোমাদের অর্থ-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন করে না রাখে।[৪]
যারা সে উদাসীনতার শিকার না হয়, তাঁদের প্রশংসা করে বলা হয়েছে-

'সকালে ও সন্ধ্যায় তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে সেই লোক, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ হতে এবং সালাত কায়েম ও যাকাত দেওয়া হতে বিরত রাখে না। তারা ভয় করে সেই দিনকে যেদিন তাঁদের অন্তর ও দৃষ্টি বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে'[৫]
.
মোটকথা উপার্জনের ক্ষেত্রে এমন অবহেলা ও শিথিলতা করা যাবে না যদ্দরুন নিজের ও সংশ্লিষ্টজনদের হক আদায় বিঘ্নিত হয় এবং ইসলামবিরোধী বৈরাগ্যবাদের প্রশ্ন দেখা দেয়। আবার এমন বাড়াবাড়ি ও লোভ-লালসার শিকার হওয়াও বাঞ্ছনীয় নয়, যদ্দরুন হালাল-হারামের সীমারেখা লংঘন হয়ে যায় এবং নামায-রোযা ও আল্লাহর যিকির-স্মরণে অবহেলা প্রদর্শন করা হয়; বরং আল্লাহ তা'আলার হুকুম-আহকাম পালনের পর বৈধতার সীমারেখার মধ্যে থেকে যতটুকু চেষ্টা সম্ভব ততটুকুতেই ক্ষান্ত থাকবে এবং তাতে যে উপার্জন হয় তাতে পরিতুষ্ট থাকবে।
.
এটাই উপার্জন-চেষ্টার মধ্যপন্থা। হাদীসে এরই শিক্ষাদান করা হয়েছে-

'তোমরা দুনিয়া সন্ধানে মধ্যপন্থা অবলম্বন কর। মনে রেখ প্রত্যেকের জন্য তা থেকে যা বরাদ্দ রাখা হয়েছে, সে কেবল তা-ই পাবে'[৬]
.
এবং ইরশাদ হয়েছে,
'ঐশ্বর্য অর্থ সম্পদের প্রাচুর্যে হয় না, মনের ঐশ্বর্যই প্রকৃত ঐশ্বর্য'[৭]"[৮]

[১) সূরা জুমু'আ; ১০
২) সূরা নাজম: ৩৯
৩) ইমাম বাইহাকী (রাহ), আস সুনানুল কুবরা, হা; ১১৬৯৫, এই হাদিসের সনদগত দুর্বলতার কথা ইমাম বাইহাকী নিজেই উল্লেখ করেছেন। অবশ্য এ প্রসঙ্গে নির্ভরযোগ্য হাদিস রয়েছে, যেমন ইমাম তাবারানী (রাহ) হাসান সনদে উল্লেখ করেছেন طلب الحلال جهاد
"হালাল উপার্জন করা জিহাদের সমতুল্য"- তাখরিজু আহাদিসিল ইহইয়া: ২/৫৮৩
৪) সূরা মুনাফিকুন: ৯
৫) সূরা নূর: ৩৬-৩৭
৬) ইমাম হাকিম (রাহ), আল মুস্তাদরাক, হা: ২১৩৩, তাঁর মতে ইমাম বুখারি ও মুসলিমের শর্তে সহিহ, ইমাম যাহাবী একমত পোষণ করেছেন।
৭) ইমাম বুখারি (রাহ), আস সহিহ, হা: ৬৪৪৬, ইমাম মুসলিম (রাহ), আস সহিহ, হা: ১০৫১
৮) মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম, ইসলামে মধ্যপন্থা ও পরিমিতিবোধ, পৃ: ৭৫-৭৭, ঢাকা: মাকতাবাতুল আশরাফ
]
- উস্তাদ মঞ্জুরুল করিম
441 views12:31
ओपन / कमेंट
2021-08-26 12:17:39
445 views09:17
ओपन / कमेंट