Get Mystery Box with random crypto!

যুহদ

टेलीग्राम चैनल का लोगो juhod — যুহদ
टेलीग्राम चैनल का लोगो juhod — যুহদ
चैनल का पता: @juhod
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.66K
चैनल से विवरण

ফর দাওয়াহ!

Ratings & Reviews

1.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

0

1 stars

2


नवीनतम संदेश

2022-08-28 09:39:40 বদদ্বীন স্বামীকে দ্বীনের পথে আনা ও নিজের প্রতি আকৃষ্ট করার পদ্ধতি-

স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পর্ক সুখকর এবং ইহকালীন ও পরকালীন স্থায়ী শান্তির আশায় প্রত্যেক মুসলমান মেয়ের উচিত দ্বীনদার মুত্তাকী ছেলেদের নিকট বিবাহ বসতে চেষ্টা করা এবং অভিভাবকদেরও যিম্মাদারী যে, দ্বীনদার ছেলে দেখে তার নিকট নিজেদের অধীনস্থ মেয়েদেরকে বিবাহ দেয়ার ব্যবস্থা করা।

হাদীসে পাকে ইরশাদ হয়েছে-

اذا خطب اليكم من ترضون دينه وخلقه فزوجوه ان لا تفعلوه تكن فتنة فى الارض رفساد عريض

অর্থ: কেউ যদি তোমাদের নিকট বিবাহের প্রস্তাব দেয়, যার দ্বীনদারী ও চরিত্রে তোমরা সন্তুষ্ট, তাহলে অচিরেই বিবাহের ব্যবস্থা কর, নতুবা সমাজে মারাত্মক ফিতনা-ফাসাদ বিস্তারের সম্ভাবনা রয়েছে। (তিরমিযী শরীফ ১/ ২০৭)

এক্ষেত্রে অভিভাবকদের অবহেলায় বা বাস্তব পর্যবেক্ষণের অসম্পূর্ণতায় কেউ বদদ্বীন স্বামীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকলে, তখন তার উচিত স্বামীকে দ্বীনদার বানানোর সকল চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। তাকে হাক্কানী আলেমের সাথে সম্পর্ক গড়তে ও তাবলীগ জামা‘আতের সাথে জুড়তে উৎসাহিত করা এবং স্বামী যদি সুদ-ঘুষ খেতে অভ্যস্ত থাকে অথবা অন্য কোন অবৈধ রোজগারে অভ্যস্ত থাকে, তাহলে বিনয়ের সাথে তাকে বুঝাবে যে, আমার দামী দামী খানা-পিনা ও পোশাক, অলংকারের কোন দাবী বা চাহিদা নাই। আমি শুধু এতটুকু চাই যে, আমার জন্য দু’বেলা দু’মুঠো হালাল ডাল ভাতের ব্যবস্থা করবেন। সাধারণ কাপড় পরাবেন যাতে আমরা আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হই। দুনিয়া তো একভাবে চলেই যাবে। সুতরাং, আপনার রোজগারের মধ্যে কোনভাবে হারামের সংমিশ্রণ যেন না হয় সেদিকে আপনি খুবই সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন।

সেই সাথে স্ত্রী নিজেও পরিপূর্ণ দ্বীনদারীর সাথে চলতে চেষ্টা করবে। নিজেদের সুন্দর, সুখময় দাম্পত্য জীবনের জন্য সর্বদা আল্লাহর দরবারে দু‘আ করতে থাকবে। শরীয়তের আওতায় থেকে স্ত্রী নিজেকে সবসময় সাজিয়ে গুছিয়ে রাখবে। যাতে স্বামী তার রূপ-লাবণ্যে, সৌন্দর্যে এবং ব্যবহারে আকৃষ্ট হয়ে অন্য সব কিছু ভুলে যায় এবং দ্বীনদার হওয়ার চেষ্টা করে।

স্বামীর সাংসারিক কাজে ত্রুটি না ধরে আন্তরিকভাবে তার খেদমত ও সহযোগিতা করবে, তার আয়-উন্নতির ব্যাপারে সহযোগিতা করবে, কোন জিনিসের দাবী করবে না, বেহুদা খরচ করবে না। স্বামী প্রদত্ত প্রত্যেক জিনিসের প্রতি খুশী থেকে তার শুকরিয়া আদায় করবে এবং তার পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনের খেদমত করে দু’আ নিতে থাকবে।

উপরোক্ত কাজগুলো ইন্‌শাআল্লাহ ফলদায়ক হবে এবং ধীরে ধীরে স্বামী দ্বীনের দিকে ও স্ত্রীর দিকে আকৃষ্ট হতে থাকবে। এরপরও যদি ফল না হয়, স্বামীর বদ-দ্বীনী বাড়তে থাকে, তাহলে নিজের ও সন্তানদের আখিরাতের চিন্তায় মুরব্বীর মাধ্যমে স্বামী থেকে খোলা তালাক গ্রহণ করে তার থেকে পৃথক হয়ে যাওয়ার অবকাশ রয়েছে।

উল্লেখ্য, এ ব্যাপারে অনেক মূর্খ মহিলা যাদু-টোনা, তাবীজ-কবজের মাধ্যমে স্বামীকে নিজের মুঠের মধ্যে রাখতে চেষ্টা করে, এটা জঘন্য অপরাধ।
কারণ, পুরুষদেরকে আল্লাহ তা‘আলা তুলনামূলক জ্ঞান বুদ্ধি বেশি দিয়েছেন, তার অভিজ্ঞতাও বেশী। সুতরাং, সে স্বাধীনভাবে মুরব্বীদের পরামর্শে চললে তার নিজের, বিবি বাচ্চাদের সকলের উন্নতি হবে। সংসারে শান্তি আসবে।

আর যদি অবৈধ পন্থায় তার স্বাধীনতা হরণ করে তাকে বেকুব বা গর্দভ বানিয়ে রাখা হয়, তাহলে এ ধরনের অকেজো স্বামী নিজ স্ত্রীর গোলামী করলেও তার দ্বারা স্ত্রীর নিজেরও কোন কল্যাণ হবে না; বরং ভবিষ্যতে মারাত্মক বিপদে পড়তে হবে।

সারকথা, স্বামীর স্বাধীনতা হরণ করাও নাজায়েয এবং যাদু টোনা করাও হারাম কাজ। আর কোন কোন অবস্থায় কুফরী কাজ। সুতরাং, কোন অবস্থাতেই স্বামীকে বশ করার জন্য এ সব হারাম কাজ করে নিজের আখিরাত বরবাদ করবে না। (ইমদাদুল ফাতাওয়া, ৪/ ৮৭, ৬/ ১৯৮)

আল্লাহ তা‘আলা সকল দম্পতিকে তাঁর হুকুম এবং প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের তরীকা মত চলে দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াব হওয়ার তাওফীক দান করুন। আমীন।

মুফতী মনসূরুল হক দা.বা.
প্রধান মুফতী ও শাইখুল হাদীস,
জামি'আ রাহমানিয়া মাদরাসা,ঢাকা।

https://t.me/juhod
501 views06:39
ओपन / कमेंट
2022-08-25 11:37:05 যুহদ pinned «❝লার্নিং এরাবিক❞ কোর্সের চতুর্থ ব্যাচে ভর্তি চলছে। জীবনে কত পড়াশোনাই তো করলাম! কত মেধা, কত শ্রম, কত অর্থকড়ি ব্যয় করলাম এর পিছনে!! কিন্তু একটিবারও কি বুঝার চেষ্টা করেছি আমাদের মহান রবের বাণীগুলো ? জানতে চেয়েছি তাঁর কথাগুলো, যা তিনি আমাকেই উদ্দেশ্য করে বলেছেন??…»
08:37
ओपन / कमेंट
2022-08-25 11:36:54 লার্নিং এরাবিক কোর্সের মূল পোস্ট লিংকঃ

https://www.facebook.com/103915368128673/posts/pfbid0Y3YtTzAd5HgLD8Xj4VmcSM1eE1gDt4GSUQMURfku2YXwBjTAr5BPYcGvJK2kqyqUl/

স্টুডেন্ট দের রিভিউ দেখুন নিচের লিংকগুলিতেঃ

(১)
https://www.facebook.com/103915368128673/posts/pfbid02yjB9tPVUSp7ppMnrRrnzsYJdoxaAvX9yuBQQAq1Gx2umPy1Z3gwdXbK9yy8Hsyb1l/

(২)
https://www.facebook.com/103915368128673/posts/pfbid02giMRRr4qrcqWgv6Tzotk7n2EfejRNs4v84pLoQwyzrCJxf37CaPmgrqRypKASBhdl/

https://t.me/juhod
770 viewsedited  08:36
ओपन / कमेंट
2022-08-25 11:36:54 ❝লার্নিং এরাবিক❞ কোর্সের চতুর্থ ব্যাচে ভর্তি চলছে।

জীবনে কত পড়াশোনাই তো করলাম! কত মেধা, কত শ্রম, কত অর্থকড়ি ব্যয় করলাম এর পিছনে!!
কিন্তু একটিবারও কি বুঝার চেষ্টা করেছি আমাদের মহান রবের বাণীগুলো ?
জানতে চেয়েছি তাঁর কথাগুলো, যা তিনি আমাকেই উদ্দেশ্য করে বলেছেন??

মহান আল্লাহ আমাদের রব। পবিত্র কুরআন তাঁর কালাম। এ গ্রন্থেই তিনি আমাদের চিরকল্যাণ, চিরশান্তি ও সুখের কথাগুলো সহজ-সুন্দর-বিশদভাবে বর্ণনা করেছেন। বাতলে দিয়েছেন জীবনে চলার সরল সঠিক পথ।

আল্লাহ তাআলা বলেন, উপদেশ গ্রহণের জন্য আমি কুরআনকে সহজ করেছি। আছে কি কোন উপদেশগ্রহণকারী? (কুরআন ৫৪:১৭)

অন্যত্র ইরশাদ করেন, 'নিঃসন্দেহে আমি নাজিল করেছি একে কোরআনরূপে, আরবি ভাষায়, যাতে তোমরা বুঝতে পারো। (কুরআন ৩৪:৩)

পবিত্র কুরআন চৌদ্দশত বছরের এক 'জীবন্ত মুজিযা'। এর মাঝে রয়েছে অলৌকিকতার নানা নিদর্শন। যা মোকাবেলায় অক্ষম করে দিয়েছে তাবৎ দুনিয়াকে।

এই মহাগ্রন্থের প্রতিটি অক্ষরেই রয়েছে নূর ও হেদায়াত। এই নূর ও হেদায়াত অর্জন করার জন্য, এর অর্থ ও মর্ম উপলব্ধি করার জন্য এবং এর ভাব ও অভিব্যক্তি পূর্ণ অনুধাবন করার প্রয়াসে 'আরবি ভাষা' 'শিক্ষা করার' কোন বিকল্প নেই।

আরবি ভাষা জানলে কুরআন হিফজ করা ৬০% সহজ হয়ে যায়। কেননা হারাকাতের এমন অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলো ভাষা জানলে এমনিতেই আয়ত্তে এসে যায়, আলাদাভাবে মুখস্থ করার প্রয়োজন পড়ে না।

দৈনন্দিন ব্যবহৃত অসংখ্য আরবি শব্দ কুরআনে ব্যবহৃত হয়েছে। ফলে আরবি ভাষা জানলে কুরআনের সেই শব্দগুলো নতুন করে মুখস্থ করতে হয় না। তাই অতি অল্প সময়ে কুরআন-হিফজ সম্পন্ন হয়ে যায়।

তাই সকলের জন্য 𝐀𝐧-𝐍𝐚𝐡𝐝𝐚 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦𝐢𝐜 𝐀𝐜𝐚𝐝𝐞𝐦𝐲- 𝐍𝐈𝐀 এর পক্ষ থেকে শুরু হচ্ছে ❝লার্নিং এরাবিক❞ কোর্সের চতুর্থ ব্যাচ।

এই কোর্সটির প্রধান লক্ষ্য কুরআন বুঝতে পারা এবং সে অনুযায়ী নিজের জীবন পরিচালনা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা।

এই কোর্সটিতে খুবই সহজভাবে আরবি ভাষা শেখানো হবে। যে কেউ নিয়মতান্ত্রিকভাবে কোর্সটি সম্পন্ন করার পর কুরআন-হাদীসসহ অন্যান্য আরবি বইপত্র অনুবাদের সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজে পড়ে অর্থ বুঝতে সক্ষম হবে এবং হারাকাত ছাড়া আরবী বইপত্র পড়ার যোগ্যতা তৈরি হবে ইন শা আল্লাহ।

কেন আপনি আমাদের এখানেই কোর্স করবেন?

অন্য যেকোন কোর্স অপেক্ষা সবথেকে সহজ এবং পরীক্ষিত উপায়ে আরবি শেখানো হয়।

ভাই ও বোনদের ব্যাচ, দারস এবং যাবতীয় কার্যক্রম সম্পূর্ণ আলাদা।

আরবি ভাষার ৪টি দক্ষতা তথা শোনা, বলা, পড়া ও লেখা- এই সবগুলো বিষয়ের উপর সমান গুরুত্বারোপ করা হয়।

নিয়মিত হোমওয়ার্ক দেয়া হয় এবং চেক করা হয়।

নিয়মিত অনুশীলন (তামরীন)-ই হল ভাষা আয়ত্ত করার মূল মন্ত্র। এজন্য দৈনিক বাধ্যতামূলকভাবে নির্বাচিত সাথীর সাথে নির্ধারিত সময় তামরীনের ব্যবস্থা করা হয়। এভাবে ছাত্র-ছাত্রীরা কয়েকদিনের মধ্যেই অনর্গল আরবি বলতে সক্ষম হয় ও তাদের মুখের জড়তা কেটে যায়।

ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে নিয়মিত লিখিত তামরীন বা অনুশীলন করানো হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা আরবি লেখালেখিতেও দক্ষ হয়ে উঠে।

ল্যাংগুয়েজ ক্লাবে যেকোন সময় সাথীদের সাথে তামরিন ও আরবি কথোপকথনের সুব্যবস্থা ও এই ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়।

নিয়মিত পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার প্রদান করা হয়।

ম্যাসেঞ্জার ও টেলিগ্রাম গ্রুপে দায়িত্বশীল উস্তাদগনের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক সাপোর্ট।

প্রতিটি ক্লাস হয় লাইভ সেশন। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে পূর্ণভাবে পড়া বুঝে নিতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলোর জন্য আলাদাভাবে ক্লাস করানো হয়ে থাকে।

মাঝে মাঝে শিক্ষার্থীদের জন্য উৎসাহমূলক বিভিন্ন মজলিসের আয়োজন করা হয়। যাতে শিক্ষার্থীরা ইলম শেখার পাশাপাশি আদব-আখলাকেও উন্নত হয়।

প্রতিটি অধ্যায়ে আরবীভাষার পঠিত বিষয়গুলোকে কুরআনের আয়াত দিয়ে অনুশীলন করানো হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা আল্লাহর কালাম বোঝার স্বাদ নিয়ে সামনে অগ্রসর হয়।

কোন কারণে কারো ক্লাস ছুটে গেলে ক্লাসের রেকর্ড প্রদান করা হয়।

দারস পদ্ধতি/ক্লাস সিস্টেম:
দারস হবে জুম কিংবা স্কাইপির মাধ্যমে।

সপ্তাহে মোট ৩টি দারস:
রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার।

ভর্তির নূন্যতম যোগ্যতা হলো, কুরআনুল কারীম পড়তে পারা। (পড়া চালু না হলেও চলবে)

ভর্তি তথ্য:
কোটা খালি থাকা সাপেক্ষে ভর্তি করানো হবে। মাসিক ফি: ১০২০ টাকা। তবে এই ব্যাচের জন্য ২০% ছাড়ে মাত্র ৮০০৳।

কোর্সের ভর্তি ফি ৮০০৳। ভর্তি ফি পরিশোধ করে ফরম সংগ্রহ ও পূরণ করার মাধ্যমে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।

আগামী ৪ সেপ্টেম্বর অরিয়েন্টেশন ক্লাস। যারা ভর্তি হতে চান এর আগেই ভর্তি হতে হবে।

ভর্তির জন্য বা অতিরিক্ত তথ্যের জন্য আমাদের পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন।

পোষ্টটি শেয়ার কিংবা ট্যাগ করার অনুরোধ রইল। আপনার একটি শেয়ারের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীও যদি দ্বীনি শিক্ষা লাভ করতে পারে তবে আল্লাহ তাআলা অবশ্যই আপনাকে এই নেকির অংশে শরিক রাখবেন ইনশাআল্লাহ।

https://t.me/juhod
746 viewsedited  08:36
ओपन / कमेंट
2022-08-21 11:12:18
বাম দিকের এক্স রে টি একটি ৪ বছরের শিশুর হাতের এক্স রে। ডান দিকের এক্স রে টি একটি ৭ বছরের শিশুর হাতের এক্স রে। পার্থক্য টি দেখুন। চার বছরের বাচ্চাদের হাড় গুলো ডেভোলপিং পর্যায়ে থাকে। পরিপূর্ণভাবে এজন্য তারা সব কাজ করতে পারেনা যেটি সাতবছরের বাচ্চাদের অনেকেই…
1.0K views08:12
ओपन / कमेंट
2022-08-21 11:12:02 বাম দিকের এক্স রে টি একটি ৪ বছরের শিশুর হাতের এক্স রে। ডান দিকের এক্স রে টি একটি ৭ বছরের শিশুর হাতের এক্স রে।

পার্থক্য টি দেখুন।
চার বছরের বাচ্চাদের হাড় গুলো ডেভোলপিং পর্যায়ে থাকে। পরিপূর্ণভাবে এজন্য তারা সব কাজ করতে পারেনা যেটি সাতবছরের বাচ্চাদের অনেকেই করতে পারে।

অনেক বাবা মা চারবছর এর শিশুকে লিখা শিখানোর জন্য উঠে পড়ে লাগেন, বাচ্চা লিখতে না পারলে মারধর করেন। এটি আপনার বাচ্চার কোন সমস্যা না, সৃষ্টিগত ভাবেই ওদের শরীর তখনো পরিপূর্ণভাবে শক্তিশালী থাকেনা। এই লিখাটি পড়ার পর থেকে একটু সতর্ক হন।

আপনার চার বছরের বাচ্চাকে মুখে মুখে ছড়া শেখান। বুদ্ধিবৃত্তি বৃদ্ধি পায় এমন কাজ বা এমন খেলাগুলো বেশি করে করুন। যেমন বিভিন্ন রঙ চেনানো, গুনতে শিখানো, একই রকম আকৃতি একসাথে জড়ো করার খেলা শিখানো, জীব জন্ত চেনানো, ইত্যাদি । খুব বেশি চাপ দিবেন না। এতে করে বাচ্চাটির উপর মারাত্নক প্রভাব পড়বে এমনকি মানসিক ভারসাম্য পর্যন্ত হারাতে পারে,

হাত পায়ের পেশি সুগঠিত হওয়ার জন্য তাকে খেলতে দিন। পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান। বাচ্চাকে ভালোবাসুন। সারাক্ষণ সমাজের চোখে বড় হওয়ার জন্য বাচ্চাকে ঘোড়ার মত রেইসে লাগিয়ে রাখবেন না।

কারণ এই বাচ্চা বড় হয়ে দুয়া করবে
"হে আমার প্রতিপালক, তাদের প্রতি সেভাবে দয়া করো, যেভাবে তারা আমাকে শৈশবে লালন পালন করেছেন।"

অতএব আপনি কিভাবে লালন পালন করছেন আপনার সন্তানকে সেদিকে খেয়াল করুন.

Dr. Imtiaz Hossain

Tawakkul

https://t.me/juhod
988 viewsedited  08:12
ओपन / कमेंट
2022-08-17 08:03:43 হয়তো হুট করেই নির্জনে আমরা কোনো গুনাহে লিপ্ত হয়ে যাব। সে গুনাহ আমাদের অজান্তেই সবার সামনে প্রকাশও করে ফেলব। নিজের গুনাহের ফল তো নিজেকেই বইতে হবে।
.
কিন্তু গুনাহের শাস্তি থেকে বাঁচার কি কোনো উপায়ই নেই?
.
হাঁ, আছে। ইবনে তাইমিয়া(রঃ) অনেকগুলো উপায়ের কথা বলেছেন। তিনি বলেন,
“যখন কোনো মুমিন গুনাহ করে, দশ উপায়ে উক্ত গুনাহের শাস্তি থেকে সে মুক্ত হতে পারে :
১) সে তওবা করে আর তওবা করার কারণে আল্লাহ তা‘আলা তাকে মাফ করে দেন।
২) কিংবা সে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়। তাই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন।
৩) সে ভালো ভালো কাজ করে। আর সে ভালো কাজগুলো প্রকৃতিগতভাবেই খারাপ আমলগুলোকে মিটিয়ে দেয়।
৪) ওই ব্যক্তি জীবিত কিংবা মৃত থাকা অবস্থায় কোনো মুমিন ভাই তাকে ক্ষমা করার জন্য আল্লাহর কাছে দু‘আ করে।
৫) অথবা তাদের মধ্য থেকে কেউ তাকে উত্তম আমল উপহার দেয়।
৬) যখন রাসূল  কিয়ামতের দিন তার জন্যে শাফায়াত করবেন।
৭) যখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে দুনিয়ার জীবনে দুঃখ-কষ্ট দেন আর
সেগুলো তার গুনাহসমূহ মুছে দেয়।
৮) অথবা আল্লাহ তা‘আলা তাকে কবরের মধ্যে ফিতনায় ফেলেন আর গুনাহগুলো মাফ করে দেন।
৯) কিংবা আল্লাহ তা‘আলা তাকে কিয়ামতের দিনের ভয়াবহতা দিয়ে ফিতনায় ফেলেন আর তা তার গুনাহগুলো মিটিয়ে দেয়।
১০) আর যখন পরম দয়াময় তার প্রতি দয়া প্রদর্শন করেন।”
.
ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এরপর বলেন,
فَمَنْ أَخْطَأَتْهُ هَذِهِ الْعَشَرَةُ فَلَا يَلُومَنَّ إلَّا نَفْسَهُ
“যে এই দশটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়, সে যেন কেবল নিজেকেই দোষারোপ করে।”
.
-মাজমু ফতওয়া : ১০/৪৫-৪৬
.
বই: হারিয়ে যাওয়া মুক্তো, পৃ: ৪১-৪৩

সন্দীপন প্রকাশন।

https://t.me/juhod
575 views05:03
ओपन / कमेंट
2022-08-16 10:19:49 "প্রতিটি আত্মা হাশরের ময়দানে নিজেদেরকে দোষারোপ করতে থাকবে। নেক আমলকারীরা বেশী বেশী আমল না করার কারণে অনুতপ্ত হবে, পাপাচারীরা গুনাহ থেকে তাওবাহ না করার কারণে আফসোস করতে থাকবে।"

- ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা (রাহিমাহুল্লাহ)
[ মাজমুউল ফাতাওয়া: ২৭/৩৭৯ ]
https://t.me/AlemderMonimuqta
526 views07:19
ओपन / कमेंट
2022-08-07 18:03:28
বাংলাদেশে এ বছর আশুরার দিন মঙ্গলবার৷ বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষজন আশুরার সিয়াম পালন করবেন আগামীকাল সোমবার ও পরশু মঙ্গলবার৷ তারা আজ রাতে সাহরি খেয়ে সিয়াম শুরু করবেন৷ আগামীকাল সম্ভব না হলে মঙ্গল ও বুধবার সিয়াম রাখতে হবে৷

প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

"আশুরার সিয়ামের বিনিময়ে মহান আল্লাহ বিগত বছরের গুনাহ মার্জনা করবেন বলে আমি আশা করি।” — [সহিহ মুসলিম (১১৬২)]

আল্লাহ তায়ালা আশুরার সিয়াম পালনের মাধ্যমে আমাদেরকে গোনাহমুক্ত হওয়ার তাওফিক দান করুন৷
1.1K views15:03
ओपन / कमेंट
2022-08-07 09:54:40
আশুরার রোযা ৮ ও ৯ আগস্ট, অথবা ৯ ও ১০ আগস্ট

আশুরা ও কারবালা বিষয়ক বই:
https://t.me/juhod/493

~Itqaan T'aleemud Deen


https://t.me/juhod
1.2K viewsedited  06:54
ओपन / कमेंट