Get Mystery Box with random crypto!

Hujur's Thought

टेलीग्राम चैनल का लोगो hujursthought — Hujur's Thought H
टेलीग्राम चैनल का लोगो hujursthought — Hujur's Thought
चैनल का पता: @hujursthought
श्रेणियाँ: तथ्यों
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 3.01K
चैनल से विवरण

Let your thought be like the Hujur!
Youtube:
https://youtube.com/c/hujursthought
Facebook:
https://www.facebook.com/HujursThought
Halal Entertainment:
@HalalEntertainment1

Ratings & Reviews

3.67

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

2

3 stars

1

2 stars

0

1 stars

0


नवीनतम संदेश

2022-08-29 19:32:01 তথ্যসূত্র:
১। হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ, পৃষ্ঠা ৪৬১।
২। হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ, পৃষ্ঠা ৪৬৪।
৩। হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ, পৃষ্ঠা ৪৬৭।
৪। হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ, পৃষ্ঠা ৪৬৭।
৫। হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ, পৃষ্ঠা ৪৬৪।
৬। জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়ির সংস্কৃতি, শোভন সোম। দেশ, কলকাতা, ডিসেম্বর ১৯৯৮।

-আরিফুল ইসলাম
363 views16:32
ओपन / कमेंट
2022-08-29 19:32:01 ‘উপমহাদেশের মানুষদেরকে পোশাক পরা শিখিয়েছে মুসলমানরা’ –কথাটি বললে খুব একটা ভুল হবে না। মুসলিম-পূর্ব উপমহাদেশের মানুষদের পোশাক ছিলো প্রায় অর্ধ-উলঙ্গ।
নীহাররঞ্জন রায় এবং রমেশচন্দ্র মজুমদারের মতে বাঙ্গালি নারী ও পুরুষ একটি কাপড় পরতো। শাড়ি অথবা ধুতি। শাড়ি এবং ধুতির মধ্যে পার্থক্য ছিলো এই যে, শাড়ি দৈর্ঘ্যে এবং ঝুলে বড়ো হতো। সমাজের উপর তলার মানুষরা হাঁটুর নিচে নামে এমন ঝুলের ধুতি পরতো। সাধারণ মানুষ ধূতি পরতো অত্যন্ত খাটো মাপের, ধুতি হাঁটুর উপরই থাকতো। [১]
এখন যদি আপনি মুসলিম-পূর্ব বাংলার পোশাককে বাঙ্গালি পোশাকের ‘স্ট্যান্ডার্ড’ মনে করেন, তাহলে টকশোতে সুটেড-বুটেড হয়ে কেনো আসেন? সুট-টাই পরা তো হাজার বছরের বাঙ্গালি সংস্কৃতি না।
প্রাচীন যুগের বিত্তবানরা যেখানে মাত্র একটি পোশাক পরতো, মুসলমানদের আগমনের সাথে সাথে মানুষের পোশাক পরার রুচি পরিবর্তন হয়ে যায়। একটি পোশাকের জায়গায় চলে আসে তিনটি পোশাক- উর্ধাঙ্গ, নিম্নাঙ্গ এবং মাথায়। [২]
মুকুন্দরামের লেখা থেকে জানা যায়, মধ্যযুগে স্বচ্ছল মুসলিমরা পাজামা পরতেন। মুসলিমদের দেখাদেখি হিন্দু মুনিরা পাজামা পরা শুরু করছেন দেখে শূন্যপুরাণে হিন্দুদেরকে ‘পাজামা পরে মুসলিম হয়ে গেছেন’ বলে ঠাট্টা করা হয়েছে।
মুসলমানদের আগমনের পূর্বে এই অঞ্চলের মানুষজন সেলাই করা পোশাক পরতো না। সেলাই করা পোশাক পরার রীতি মুসলমানরাই চালু করে। মুসলমানদের কল্যাণেই ‘দর্জী’ নামক একটি পেশার সাথে এই অঞ্চলের মানুষের পরিচয় ঘটে। তখনকার সময়ে হিন্দুরা সেলাই করা পোশাক পরতো না; বিয়ে বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সেলাই করা পোশাক পরার কথা তো কল্পনাই করা যায় না। [৩]
টকশোতে সেলাই করা শার্ট-প্যান্ট পরে এসে বাঙ্গালি পোশাকের যে সবক দিয়ে হা-হুতাশ করছেন, সেটা কোন আমলের পোশাক নির্দিষ্ট করে বলবেন। সেলাইবিহীন পোশাকের আমল নাকি সেলাইওয়ালা পোশাকের আমল?
পায়ে জুতো পরাটাকে এই অঞ্চলে জনপ্রিয় করে মুসলিমরা [৪]। আর মুসলিম শাসনামলে মুসলমানদের দেখাদেখি এই অঞ্চলের মানুষ মোজা পরা শুরু করে [৫]। বঙ্কিমচন্দ্র মুসলমানদের ভালোবাসতেন না, কিন্তু ১৮৮২ সালের তার যে ছবিটি পাওয়া যায় সেটাতে দেখা যায় মাথায় পাগড়ি, গায়ে গলাবন্ধ চাপকান পরিহিত (মুসলমানি পোশাক)। রামমোহন রায়, দ্বারকানাথ ঠাকুর (রবীন্দ্রনাথের দাদা), দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এমনকি খোদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পোশাকের মধ্যে মুসলমানি পোশাকের ছাপ পাওয়া যায়; প্রাচীনকালের পোশাক না।
হিন্দু অভিজাতদের ‘ভদ্র পোশাক’ –এ মুসলিম শাসনামলের পোশাকের ছাপ ছিলো স্পষ্ট। ইংরেজ শাসনামলে আস্তে আস্তে পোশাকের পরিবর্তন হতে থাকে। পোশাকের মধ্যে বিচিত্রতা আসে। ইংরেজদের মতো পোশাক পরায় যুবকদেরকে হিন্দু-মুসলিম দুই সম্প্রদায়ই সমালোচনা করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘কোট বা চাপকান’ প্রবন্ধে ইংরেজ পোশাক নিয়ে কুসুম-কোমল সমালোচনা করেন।
আজ ‘বাঙ্গালির পোশাক’ বলতে যে পোশাকের দিকে ফিরে যাবার আহ্বান জানানো হচ্ছে, সেটা কোন যুগের পোশাক? পাল আমল, সেন আমল, মুসলিম আমল, ইংরেজ আমলের পোশাক?
সত্যি কথা বলতে, এই অঞ্চলের মানুষের নির্দিষ্ট, স্বতন্ত্র কোনো পোশাক আদৌ ছিলো? ‘বাইরের’ মানুষরা এসে এদেশের মানুষকে পোশাক পরিয়েছে। কখনো সেটা তুর্কি, আফগান, পারসিক, আরবীয়, কখনোবা ইংরেজ। এদেশের মানুষের পোশাক হলো বিদেশী পোশাকের আত্মীকৃত।
আপনার পরনে ইংরেজ পোশাক, আপনি ঠিক কোন বাঙ্গালি পোশাকের তালিম দিতে আসছেন শুনি?
পুনশ্চ:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পোশাকের বিবর্তন নিয়ে ‘দেশ’ পত্রিকায় শোভন শোম লিখেন:
“উনিশ শতকে ভদ্র বাঙ্গালীর ব্যবহারিক পোষাক ছিল না। তারা নবাবী আমলের ভদ্র পোষাক চোগা চাপকান-পাগড়ী পরতেন।...ছবিতে দ্বারকানাথ, দেবেন্দ্রনাথ এমনকি রবীন্দ্রনাথকেও পাগড়ী, টুপি চোগা চাপকান ইত্যাদি যেসব পোষাকে দেখা যায় সেই পোষাক মুসলিম জামানার উত্তরাধিকার।...
রবীন্দ্রনাথ, অবীন্দ্রনাথদের তিন ভাই-এর সঙ্গে (এক পার্টিতে) চললেন ধুতি পাঞ্জাবি ও চটি পরে। পার্টিতে তাঁদের সাজ পোষাক দেখে হতভম্ভ। কেউ তাদের সঙ্গে কথা বললেন না। পার্টি যারা দিয়েছিলেন আর পার্টিতে যারা গিয়েছিলেন তারা বলেছিলেন, এ কি রকম ব্যবহার, এ কি রকম অসভ্যতা। লেডিজদের সামনে খালি পায়ে আসা। মোজাবিহীন খালি পায়ে পার্টিতে গিয়ে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বলে কথিত রবীন্দ্রনাথকে একদিন ‘অসভ্য’ গালি খেতে হয়েছিল।
সেই থেকে রবীন্দ্রনাথ ধুতি পাঞ্জাবী প্রায় বাদ দিয়ে দার্জিলিংয়ে দেখা তিব্বতীদের বকুর সঙ্গে মুসলমানী আলখেল্লা মিলিয়ে মাথায় ঈষৎ হেলানো তুর্কী টুপির বদলে এক ধরণের লম্বা টুপি ও মোজাসহ নাগড়াই ব্যবহার করতেন। কারণ তখন সেলাইবিহীন কাপড় সভ্য সমাজ থেকে দ্রুত নিষ্ক্রান্ত হচ্ছিল...মজলিসে যেতে হতো কাটা কাপড় পরে। ধুতি চাদর চলতো না। আবার হিন্দু বিয়ে, শ্রাদ্ধ, পূজা ইত্যাদিতে ধুতি চাদর পট্টবস্ত্র পরতে হতো, কাটা কাপড় চলতো না।” [৬]
323 views16:32
ओपन / कमेंट
2022-08-28 20:03:22 মাশাআল্লাহ!
ঢাবি, নর্থ সাউথ, রাবি, ইবি, জাবি...


আমাদের দেশীয় মোরাল কোড এর বিপরীত পশ্চিমা পোশাকের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলুক। সংখ্যাগুরুর মূল্যবোধ- মুসলিম মূল্যবোধ। আর হিন্দুদের, তাদের মূল্যবোধ। অধিকাংশ হিন্দু বাবা মেয়েকে স্যান্ডোগেঞ্জি পরে বেরোতে দেবেন? অধিকাংশ হিন্দু মা কি চাইবেন, তার মেয়ে সন্ধ্যার পর ছেলেদের সাথে অনিরাপদ সব জায়গায় যাক? অধিকাংশ হিন্দু মা-বাবা এসব এল*জি*বিটি, অবাধ ফ্রিমিক্সিং, পশ্চিমা হাইপার-সে*ক্সুলাইজড কালচার মেনে নেবেন না।

শহুরে কিছু অন্ধ পশ্চিমের দা*লাল ছাড়া, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ধর্ম নির্বিশেষেই পশ্চিমা লিবারেল কালচার মেনে নেবে না। সাহস থাকলে গণভোট দেও।

হিন্দু মেয়েরা আগে শুধু শাড়ি পরতো। নিম্নবর্ণের হিন্দু নারীদের বুক খোলা রাখতে হতো। বুক ঢাকলে দিতে হত স্তনকর। মুসলিমদের সংস্পর্শে এসে হিন্দু মূল্যবোধ প্রভাবিত হয়েছে।

ইতিহাস সাক্ষী, বৃটিশ আসার আগে, এই উপমহাদেশে দাঙ্গা বলে কিছু ছিল না। মুসলিম শাসনে হিন্দুরা যে আরাম আর যে সুবিধায় ছিল, আজকের আওয়ামী আমলেও, সাধারণ হিন্দুরা তেমন নিরাপদে নেই। হিন্দুদের নিজস্ব মূল্যবোধে মুসলিমরা আঘাত করেনি।

সমাজসচেতন একজন হিন্দুরও এই আন্দোলনে শামিল হওয়া উচিত। এই পশ্চিমা লিবারেলিজম, ফেমিনিজমের ছোবলে, সাধারণ ধর্মপ্রাণ হিন্দুও কি সুখে আছে? নেই। সুতরাং সকলে মিলে এই নষ্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন।

ছাত্রলীগের ছেলেদেরও আওয়াজ তোলা উচিত। যদি নিজের বোনকে-মেয়েকে এসব অর্ধনগ্ন পোশাকে দেখতে না চান, আওয়াজ তুলুন। ধর্ষণ, গর্ভপাত, ভিডিও ধারণ- এইসব মহামারি থেকে, যে নিজের পরিবারকে বাঁচাতে চান, এই নষ্টামোর বিরুদ্ধে আওয়াজ উঠানো তার ধর্মীয় ও নৈতিক দায়িত্ব।

কামরুল-মামুনরা চায় আমরাও যেন একদিন জার্মান পরিবারটার মত বাপ-মা-ছেলে-মেয়ে সবাই নগ্ন হয়ে ভলিবল খেলি। এই নৈতিকতায় আমাদের না নেয়া পর্যন্ত এরা থামবে না। যদি বাঁচতে চান, পরবর্তী প্রজন্মকে বাঁচাতে চান, আওয়াজ তুলুন এদের বিরুদ্ধে। দেশীয় মূল্যবোধের বিপরীত পোশাক, চলাফেরা, ছেলে-মেয়ে কারোর ক্ষেত্রেই মানিনা।

[সংগ্রহীত, ঈষৎ পরিমার্জিত]

#HujursThought
510 views17:03
ओपन / कमेंट
2022-08-28 20:03:20
524 views17:03
ओपन / कमेंट
2022-08-27 20:48:40
আমরা বলতে থাকি, “আমরা তো স্বাধীন, যা খুশি করার অধিকার আছে।”

উপরের ছবিটি দেখুন। এই লোক তার প্রাপ্য বুঝে নিয়েছে। অন্য ভাগের সমানই সে নিয়েছে হিসাবে-পরিমানে। কিন্তু তা করতে যেয়ে সে অন্যের প্রাপ্য গ্রহনে বিঘ্ন সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়াও সে একটা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে, যাতে অন্যেরা মানসিক ভাবেও বিরক্ত হচ্ছে।

তার স্বাধীনতার চর্চা, অন্যের মানসিক পীড়নের কারন। এটা হচ্ছে Bad practice of exercising freedom. এবং এটা আপনি করতে পারেন না। এই ধরনের স্বাধীনতার চর্চা করার অধিকার আপনার নাই।

আপনি given even situation এ যেখান থেকে খুশি, আপনার টুকরোটি তুলে নিন - ডান-বাম উত্তর-দক্ষিণ। কিন্তু ডিজাইন ভেংগে অন্যের স্বস্তি চর্চায় বিঘ্ন ঘটিয়ে নয়। বুদ্ধিমানদের জন্য আছে এতে নিদৰ্শন!

আমরা স্বাধীনতা আর উচ্ছৃঙ্খলতার পার্থক্যটাই বুঝিনা ।

-সংগৃহীত
588 viewsedited  17:48
ओपन / कमेंट
2022-08-27 19:43:58
857 views16:43
ओपन / कमेंट
2022-08-25 02:45:06
ইসলামকে বলতে গেলে আমরা আমাদের জীবন থেকে বের করে দিয়েছি। ইসলাম মানে আমাদের কাছে শুধুই ‘ধর্ম’। অথচ ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। শক্ত ভিতসম্পন্ন ইসলামকে ছেড়ে দিয়ে, গ্রহণ করেছি পশ্চিমীয় নড়বড়ে ভিতের নানান মতাদর্শকে। মেনে নিয়েছি সমাজের অনৈতিকতা, পাপাচারকে।
.
সহজভাবে বলতে গেলে, মোরা ফুলের মালা খুলে, পরেছি লোহার শিকল।
.
পশ্চিমা লেন্স দিয়ে দুনিয়া দেখা বন্ধ করুন। খুলে ফেলুন পশ্চিমার হিপনোটাইজিং চশমা।
‘বাইরে ফিটফাট, ভিতরে সদরঘাট’ সমাজের অনৈতিকতা, পাপাচারের সম্পর্কে জানুন। মিথ্যার বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠে গর্জে উঠুন। জাগিয়ে তুলুন রব প্রদত্ত স্বীয় ফিতরাতকে।
.
সমাজের নানান ধুরন্ধরতা সম্পর্কে জানতে আগ্রহীরা দেখুন, 'The Muslim Glass Podcast' আয়োজিত পডকাস্টগুলো। লিংক-
https://youtube.com/playlist?list=PLXlTx2XTg2cemGDd57Ac3LaKEfe1iUauE
.
যাদের কাছে পডকাস্ট ভালো লাগে না, তাদের জন্য অন্যান্য সোর্স নিয়ে শীঘ্রই পোস্ট করা হবে, ইনশা আল্লাহ।
@HujursThought
887 views23:45
ओपन / कमेंट
2022-08-21 17:01:49
গৌতা রাসায়নিক হামলা
২১ আগস্ট ২০১৩

সিরিয়ার গৌতায় রাসায়নিক গ্যাস হামলার ৯ বছর পূর্ণ হয়েছে। আজকের এই দিনে আসাদ সরকার সিরিয়ার গৌতায় রাসায়নিক গ্যাস হামলা চালিয়ে ১৪০০ বেসামরিক মানুষকে হত্যা করে। যার মধ্যে ৪২৬ জনই শিশু! আহত ৩০০০ এরও অধিক।
#Syria
#doamuslimsbangla
1.1K views14:01
ओपन / कमेंट
2022-08-17 13:33:57 আল্লাহর জমিনে ইসলাম হলো সূর্যের মতো। এটি কখনোই বিলীন হয়ে যায় না। একটি ভূমিতে অস্ত গেলে অন্য ভূমিতে উদিত হয়।

~ শায়েখ আবদুল আযিয আত-ত্বরিফি
1.4K views10:33
ओपन / कमेंट