Get Mystery Box with random crypto!

صوت الأمة

टेलीग्राम चैनल का लोगो sawtulummah — صوت الأمة ص
टेलीग्राम चैनल का लोगो sawtulummah — صوت الأمة
चैनल का पता: @sawtulummah
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 47
चैनल से विवरण

উম্মাহর খবরাখবর জানতে সওতুল উম্মাহর সাথেই থাকুন ইন শা আল্লাহ
(গ্লোবাল মানহাযের সমর্থক-অনুসারীদের আনঅফিশিয়াল চ্যানেল)
نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

2

1 stars

0


नवीनतम संदेश 2

2021-08-23 14:41:57 মার্কিন কারাগারে বোন আফিয়া সিদ্দিকির উপর চলছে নির্যাতনের স্টিমরোলার, মুসলিমদের সাহায্য প্রার্থনা

ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের ফোর্ট ওর্থ এর কারাগারে এক বন্দির হঠাৎ আক্রমণে গুরুতর আহত হয়েছেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভুত নিউরো সাইন্টিস্ট মুসলিম বোন আফিয়া সিদ্দিকি। আহত হবার পর তিনি মুসলিমদের কাছে সাহায্য চেয়েছেন।

আমেরিকার কথিত ওয়ার অন টেরর এর আগ্রাসনে ক্ষতিগ্রস্ত ও ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে গড়ে তোলা এনজিও CAGE জানায়, আফিয়া সিদ্দিকির সেলে থাকা এক (কথিত) বন্দি তার উপর নির্যাতন চালাচ্ছে - এমন একাধিক রিপোর্ট CAGE এর কাছে আসে।

রিপোর্টগুলো থেকে জানা যায়, উক্ত বন্দি আফিয়া সিদ্দিকিকে অনেক দিন যাবত বিভিন্নভাবে উত্যক্ত করে আসছে। এক পর্যায়ে সে মগভর্তি গরম কফি সরাসরি বোন আফিয়ার মুখে নিক্ষেপ করে। আক্রমণের তীব্রতায় অসহায় আফিয়া আত্মরক্ষা করতে গোল হয়ে শুয়ে পড়ার চেষ্টা করেন। আক্রমণ করার পর তিনি দাঁড়াতে পারছিলেন না। পরিস্থিতি সামাল দিতে একটি হুইলচেয়ারে করে ক্রুসেডার কারারক্ষীরা তাকে অন্য একটি কুঠুরিতে নিয়ে যায়।

"গ্রে লেডি অফ বাগরাম" নামে পরিচিত বোন আফিয়া সিদ্দিকিকে পাকিস্তানের মুরতাদ সরকার ক্রুসেডার আমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছিল, এরপর ক্রুসেডার আমেরিকা মুজাহিদীনদের সাথে যোগাযোগ রাখার অভিযোগ এনে ৮৬ বছরের কারাদণ্ড দেয় আফিয়া সিদ্দিকিকে।

পাকিস্তানের করাচি থেকে তাকে অপহরণ করে আফগানিস্তানের বাগরাম কারাগারে দীর্ঘ ৫ বছর তাঁকে বন্দি করে রাখা হয়। ২০০৮ সালে তাঁকে নিউইয়র্কের একটি গোপন কারাগারে নিয়ে আসা হয়। আফগানিস্তানে বন্দিত্বকালীন সময়ে জিজ্ঞাসাবাদের নামে তাঁর উপর অমানবিক শারীরিক, মানসিক ও যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছে। এমনকি তাঁর সাথে যেসব বন্দি থাকতেন তারা আফিয়ার আর্তনাদ সহ্য করতে না পেরে তাঁর মুক্তির জন্য অনশন করতেন।

আফিয়া সিদ্দিকীর আইনজীবি মারওয়া এলবিয়ালি এবছরের জানুয়ারির পর একাধিকবার তাঁর সাথে মুখোমুখি দেখা করেন। তিনি জানান, "আমার সাথে ডক্টর সিদ্দিকীর সম্প্রতি হওয়া সাক্ষাতে তার চোখের চারপাশে দৃশ্যমান পোড়া দাগ দেখে আমি আঁতকে উঠি। তার বাম চোখের কাছে প্রায় ৩ ইঞ্চি ক্ষত ছিল, ডান গালে একটি ক্ষতকে টুথপেস্ট ও ছোট এক টুকরো কাগজ দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল। তার ডান হাত ও দুই পায়ে অনেক কাটা-ছেঁড়া দেখা যাচ্ছিল। এতকিছুর পরও তাকে অন্য সব বন্দিদের মত কমলা রংয়ের জাম্প সুট পরিয়ে রাখা হয়েছে।"

আর আফিয়া সিদ্দিকী তার আইনজীবিকে বলেন, "আমি যে এখনো অন্ধ হয়ে যাইনি এটিই আল্লাহর এক কারামত"

সাংবাদিক ইভন রিডলি আফিয়া সিদ্দিকী সম্পর্কে বলেন, "এটি মারাত্মক অবিচার। আফগানিস্তানে তার সাথে অনেক অন্যায় করা হয়েছে, তার ব্যাপারে আমেরিকার কোনো এখতিয়ারই নেই। আফিয়া পুরো পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি নিপীড়িত নারী"

CAGE এর আউটরিচ ডিরেক্টর মোয়াযযাম বেগ জানান, "ওয়ার অন টেরর এর নোংরা ইতিহাসে আফিয়া সিদ্দিকির ব্যাপারটি সবচেয়ে জটিল।" "আফিয়া সিদ্দিকীর অধ্যায়ের এখানেই সমাপ্তি টানা উচিত। তাঁকে বাড়ি যেতে হবে এবং তাঁর সন্তানদের সঙ্গ দিতে হবে - যাদের তিনি কখনোই চোখের সামনে বড় হতে দেখেননি"

https://i.imgur.com/doTXuWC.jpg
https://alfirdaws.org
537 views11:41
ओपन / कमेंट
2021-08-23 14:41:04 প্রয়োজনে তালিবানের সঙ্গেও কাজ করবে বরিস, কাবুল-প্রশ্নে আরও নিঃসঙ্গ মোদি

আফগানিস্তানের সমস্যা কূটনৈতিক ভাবেই মেটানোর চেষ্টা করা হবে। প্রয়োজনে তালিবানের সঙ্গে কাজ করতেও রাজি সরকার, শুক্রবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরই সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এ কথাই বলেছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। আফগানিস্তানে তালিবান কর্তৃত্বকে আগেই প্রচ্ছন্ন সমর্থন দিয়ে রেখেছে রাশিয়া এবং চীন। সমর্থন করেছে পাকিস্তান। রবিবারই পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি কাবুল পৌঁছেছে।* ব্রিটেনও তালিবান-প্রশ্নে আগের অবস্থান থেকে সুর ‘নরম’ করায় নয়াদিল্লি আরও নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েছে বলেই মনে করছেন ভূ-রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা।

এদিকে তালিবান-প্রশ্নে মাথা না-ঘামানোর বার্তাই দিয়েছে চীন। রুশ প্রেসি়ডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও সম্প্রতি বলেছে, ‘‘তালিবান আফগানিস্তান নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের মতামত আফগানিস্তানের উপর চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়।’’ মোদ্দাকথা, তালিবান নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামাবে না।

https://i.imgur.com/L33bhPQ.jpg
https://alfirdaws.org
431 views11:41
ओपन / कमेंट
2021-08-23 14:40:11 মিয়ানমার সন্ত্রাসী জান্তার হাতে বন্দি আরও ২ সাংবাদিক

সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে কথা বলায় আরও দুই সাংবাদিককে গ্রেফতার করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। শনিবার (২১ আগস্ট) দেশটির সেনা-পরিচালিত টেলিভিশন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে মিয়ানমারে গত ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে প্রায় একশ সাংবাদিক জান্তার হাতে বন্দি হলেন। খবর রয়টার্সের।

শনিবার মায়াবতী টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমার নামে একটি সংবাদমাধ্যমের কলামিস্ট ও ভয়েস অব আমেরিকা রেডিওর ভাষ্যকার সিথু অং মিন্ট এবং থেট থেট খাইন নামে বিবিসি বার্মিজের এক ফ্রিল্যান্স সাংবাদিককে গত ১৫ আগস্ট গ্রেফতার করা হয়েছে।

মিয়ানমার জান্তা সাংবাদিকদের সঙ্গে যে বর্বর আচরণ করছে, এটি তারই প্রতিচ্ছবি।

স্থানীয় একটি সামাজিক সংগঠনের হিসাবে, গত ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে জান্তানিয়ন্ত্রিত সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে এক হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, গ্রেফতার হয়েছেন কয়েক হাজার।

দেশটির সামরিক সরকার মুখে গণমাধ্যমকে সম্মান জানানোর কথা বললেও এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের নিবন্ধন বাতিল করেছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের হিসাবে, মিয়ানমার জান্তার হাতে এ পর্যন্ত ৯৮ জন সাংবাদিক গ্রেফতার হয়েছেন। এদের মধ্যে অন্তত ৪৬ জন জুলাইয়ের শেষেও বন্দি অবস্থায় ছিলেন।

https://i.imgur.com/bW5kJCd.jpg
https://alfirdaws.org
409 views11:40
ओपन / कमेंट
2021-08-23 14:39:32 ফিলিস্তিনিদের ওপর ফের ইসরায়েল সন্ত্রাসীদের গুলি, ১০ শিশুসহ কয়েক ডজন আহত

নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের ওপর ফের গুলি চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ২৬ জন, যাদের মধ্যে অন্তত ১০ জনই শিশু। এদের মধ্যে ১৩ বছর বয়সী এক শিশুর মাথায় গুলি লেগেছে, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আল জাজিরার খবর অনুসারে, ৫২ বছর আগে পবিত্র আল-আকসা মসজিদে আগুন লাগানোর প্রতিবাদে গাজায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিল হামাস। তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে শত শত ফিলিস্তিনি মালাক্কা শরণার্থী ক্যাম্পের দিকে রওয়ানা দেন।

পরে তাদের ওপর গুলি ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে ১০ শিশুসহ অন্তত ২৬ জন আহন হন। এদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বার্তা সংস্থা এএফপি’কে বলেছে, সীমান্ত দেয়ালের কাছে কয়েকশ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিল। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে দাঙ্গা দমন সরঞ্জাম, অর্থাৎ প্রয়োজনে ০.২২ ক্যালিবার গুলি ব্যবহার করে সেনারা।

গত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে প্রাণঘাতী যুদ্ধের পর ইসরায়েল-হামাস সমঝোতায় পৌঁছানোর ঠিক তিন মাসের মাথায় ফিলিস্তিনিদের ওপর ফের গুলিবর্ষণের এই ঘটনা ঘটল। গত মে মাসে টানা ১১ দিনের ওই যুদ্ধে গাজায় ক্রমাগত বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ৬৭ শিশুসহ প্রাণ হারায় অন্তত ২৬০ ফিলিস্তিনি। জবাবে ইসরায়েলের দিকে কয়েক হাজার রকেট নিক্ষেপ করে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো। এতে এক শিশুসহ মারা যায় অন্তত ১৩ জন।

https://i.imgur.com/EQzULIq.jpg
https://alfirdaws.org
379 views11:39
ओपन / कमेंट
2021-08-23 14:38:14 সোমালিয়া | আশ-শাবাবের পৃথক হামলায় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ ১৮ সেনা হতাহত

পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দেশটির মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে পৃথক কয়েকটি সফল অভিযান চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন, এতে গোয়েন্দা অফিসার ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ ১৮ এরও বেশি সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।

বিবরণ অনুযায়ী, দক্ষিণ সোমালিয়ার জানালী ও আফজাওয়ী শহরে দুটি পৃথক বোমা হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। গত ২১ আগস্ট মুরতাদ সেনাদের একটি বেস এবং একটি সামরিক ব্যারাক লক্ষ্য করে মুজাহিদদের পরিচালিত উক্ত বোমা হামলায় কমপক্ষে ৮ মুরতাদ সেনা হতাহত হয়েছে।

এদিন রাজধানী মোগাদিশুর ৩টি এলাকায় মুরতাদ সরকারী বাহিনীর সপ্তম ব্যাটালিয়নের উপর পৃথক হামলা চালিয়েছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন। এতে ১ সদস্য নিহত এবং আরও ৩ জন আহত হয়েছে।

এমনিভাবে দক্ষিণ-পশ্চিম জিযু রাজ্যের কেন্দ্রীয় শহরেও এদিন একটি সফল বোমা হামলা চালান শাবাব মুজাহিদিন। এই হামলায় অল্পের জন্য বেঁচে যায় আইলওয়াক শহরের ডেপুটি মেয়র, তবে এসময় তার এক দেহরক্ষী নিহত এবং অন্য দুই প্রহরী আহত হয়।

অপরদিকে রাজধানী মোগাদিশুর কারান জেলায় হারাকাতুশ শাবাবের নিরাপত্তা ইউনিটের সদস্যরা একটি টার্গেট কিলিং পরিচালনা করেন, যাতে মুরতাদ সোমালি সরকারের এক গোয়েন্দা অফিসার নিহত হয়।

একই সময় রাজধানীর দিনালী শহরে অবস্থিত সোমালিয় মুরতাদ বাহিনীর একটি ঘাঁটিতেও সফল হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। তবে হামলায় ক্ষয়ক্ষতির কোন তথ্য এখনো জানা যায় নি।

https://i.ibb.co/R0rSqXM/FB-IMG-16121177113218099.jpg

https://alfirdaws.org
367 views11:38
ओपन / कमेंट
2021-08-23 14:35:29 আলোচনা আর যুদ্ধই নয়; বরং ই’লমি ময়দানেও সমানভাবে অবদান রাখছেন মুজাহিদ উমারাগণ

গত ৯০ দশক থেকে আফগানিস্তানসহ বিশ্বের একাধিক যুদ্ধের ময়দানে কুফ্ফার আর মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাচ্ছেন আল-কায়েদা ও তালিবান মুজাহিদিনরা। যুদ্ধ আর রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও তারা এটা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন যে, ইলমি মাশগালাহ কখনোই ‘জিহাদের প্রতিবন্ধক নয়, কিংবা বরকতময় এই জিহাদী মাশগালাহ কখনোই ইলমচর্চার প্রতিবন্ধক হয় না।

যার দৃষ্টান্ত তাঁরা মালি, সোমালিয়া ও বরকতময় খোরাসানের ভূমিতে দিয়ে যাচ্ছেন। বামাকো নিউজের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, সাহেল অঞ্চলের মালি, বুর্কিনা-ফাসো ও নাইজার সীমান্তেই আল-কায়েদা তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে প্রায় ৬ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। তারা সেখানে নতুন সিলেবাস তৈরি করে শিক্ষাকার্যক্রম চালাচ্ছেন। অনুরূপ পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিনও তাদের নিয়ন্ত্রিত ইসলামিক ভূমিতে নিজস্ব সিলেবাস দিয়ে প্রাথমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও শরিয়াহ্ বিভাগের শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তাদের এসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছরই শত শত ছাত্র বিভিন্ন বিভাগ থেকে সনদ গ্রহন করছেন।

শাইখ আইমান আয-যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ্ বিভিন্ন সময় তাঁর আলোচানায় মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোতে ছাত্রদের দ্বীনি-ইলম শিক্ষার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতেন।

অপরদিকে খোরাসানের ভূমি আফগানিস্তানেও থেমে নেই তালিবান মুজাহিদগণ। তাঁরাও নিজস্ব সিলেবাসেই ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। গত বছরও তাঁরা সারাদেশে নতুন করে ৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মুজাহিদগণ নিজস্ব সিলেবাসের কিতাব লিখার পাশাপাশি বিভিন্ন ফনের উপরেও গুরুত্বপূর্ণ কিতাবাদী রচনা করছেন। যেমন, কাতারভিত্তিক তালিবানদের আলোচনাকারী দলের প্রধান এবং আফগানিস্তানে ‘মাজলিসে উলামা আদ্ব- দীন ও বিচারবিভাগের প্রধান শাইখ আবদুল হাকিম হাফিজাহুল্লাহ্ পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লিখেছেন, যা বিষয়বস্তুর দিক থেকে ইসলামী বিচার ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে।

শাইখ আবদুল হাকিম এই বিষয়ে কিতাব লিখার অন্যতম কারণ হল তিনি তালিবানদের বিচারক ছিলেন।

তাঁর রচিত কিতাবগুলো হল- “ইসলামের ইতিহাসে বিচারের সম্পূর্ণ পদ্ধতি”, “যাদুল-মুহতায ফী তাহকিক আল-মিনহাজ”, “যাদুশ-শারীই ফি তাওযিহ জামিউত-তিরমিযী”, “যাদুল-মাহাফিল ফি শারহিশ-শামাইল ”এবং“ রওজাতুল-ক্বাজা”।

তালিবানদের আলোচক দলের অন্য একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং সম্মানিত আলেম শাইখ মাওলানা শিহাবুদ্দিন দিলাওয়ার হাফিজাহুল্লাহ্’ও “শিহাবুল-বুখারী” নামে ৬ খন্ডে (ভলিউম) বুখারী শরীফের একটি শরাহ্ লিখেছেন। তিনি ৯০ দশকে ইমারতে ইসলামিয়ার অধীনে পাকিস্তান ও সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেছেন। পেশোয়ারে আফগান কনস্যুলেটেও তিনি কনসাল জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।

এছাড়াও, তালিবান ও আল-কায়েদার বড় বড় উমারাগণও বিভিন্ন ফনের উপর এবং বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে যুগোপযোগী গুরুত্বপূর্ণ অনেক বই লিখেছেন।

https://i.ibb.co/X2M7JjK/IMG-20210821-220225-362-1629646452565.jpg

– https://alfirdaws.org
399 views11:35
ओपन / कमेंट
2021-08-23 09:33:28 ধরেন আ রা কা নের র হি ঙ্গা মুসলমানরা বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জি হা দ শুরু করলো? বাঙ্গালী মুসলমানদের প্রতিক্রিয়াটা কেমন হবে?
.
শরিয়তের দৃষ্টিতে আ রা কা নে যেমন জি হা দ ফরজে আইন তেমনি বাংলাদেশেও ফরজে আইন। এই দেশের বিধানের মাঝে কোনো পার্থক্য নাই।
.
কৌশলগত কারনে আ রা কা নের চেয়ে বাংলাদেশ গেরিলা যুদ্ধের জন্য বেশি উপযোগী ও বিজয় অর্জন সহজ!
.
কিন্তু আমরা সবাই আ রা কা নে তাদের জি হা দকে সমর্থন করলেও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সমর্থন করবো?
.
আরেকটা উদাহরন দেই- ভা র তের বিরুদ্ধে কা শ্মী রিদের জি হা দ সবাই সমর্থন করে। কিন্তু কৌশলগত দিক থেকে কা শ্মী রের আগে পা কি স্থানে ইসলাম প্রতিষ্ঠা পুর্ব শর্ত! পা কি স্থা ন মুসলমানদের অধিনে না আসা পর্যন্ত কা শ্মী র মুক্ত করা সম্ভব না। আবার শরিয়তের দৃষ্টিতে ভা র তের বিরুদ্ধে যেমন জি হা দ ফরজে আইন তেমনি পাকিস্থানের নাপাক প্রশাসনের বিরুদ্ধেও জি হা দ ফরজে আইন।
.
এখন কা শ্মী র মু জা হি দ রা যদি পাকিস্থানের বিরুদ্ধে জি হা দে নামে তাহলে পাকিস্থানের মানুষের কথা বাদ দিন- বাঙ্গালি সহ পৃথিবীর অন্যান্য মুসলিমরা কি তা সমর্থন করবে?
.
মুসলমানদের মধ্যে জাতীয়তাবাদি চেতনার বাসা বেধেছে। ফলে শরঈ ভাবে বৈধ হলেই আপনি সব কাজ করতে পারতাছেন না। কারন মনস্তাত্ত্বিক দিকটাও যুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনার কাফেরদের বিরুদ্ধে জি হা দ জারি রাখতে হবে পাশাপাশি মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধেও কৌশলে বিজয় অর্জন করতে হবে!
.
সাধারন মানুষের কাছে যারা মজলুম প্রমান হবে তাদের তারা সমর্থন দিবে! এই জন্য যুদ্ধে বিজয় অর্জনের জন্য প্রতিপক্ষকে দোষী সাব্যস্ত করা এবং নিজেকে নির্যাতিত দেখানো গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ কৌশল।
.
এমনকি আল্লাহ কোর'আনে শুধু কি তা ল ফরজ করা হইছে বলেই বিধান শেষ করে দেন নাই! সবচেয়ে বেশি আয়াত এই কি তা ল নিয়ে। আর আয়াতগুলোর বর্ননার ধরনটা দেখুন- আল্লাহ কুফফারদের অপরাধ খুলে খুলে বর্ননা করেছেন এবং কেন তাদের বিরুদ্ধে জি হা দ করা দরকার- জি হা দ না করলে তারা মুসলমানদের সাথে কেমন ব্যবহার করবে এবং কিভাবে পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি হবে অধিকাংশ আয়াতেই এসবের সুস্পষ্ট জবাব দেয়া হয়েছে।
.
অর্থাৎ পুরো কোর'আনে মুসলিমদের কি তা লকে আত্মরক্ষার যুদ্ধ হিসেবে বর্ননা করা হইছে। এমনকি মুসলিমদের বিজয়ের মুহুর্তে যে আক্রামনাত্মক জি হা দ আছে সেটাও দ্বীন ইসলাম ও মানবতার রক্ষার স্বার্থেই। এটাও আত্মরক্ষা বা ডিফেন্স এর অংশ।
.
একিউ এবং তালিব প্রতিপক্ষকে অপরাধি প্রমান করার এই গেম বেশ দারুন ভাবেই খেলছে! এবং বাস্তবেও কুফফাররা অপরাধি এবং এটাই সত্য যদিও মিডিয়ায় তারা নিজেদের সুশীল আর প্রতিপক্ষকে সন্ত্রাসী প্রমান করতে চায়।
.
একিউ এর কৌশল হলো- জাতীয়তাবাদী এই চেতনা যেনো মুসলিমদের বিরুদ্ধে কুফফাররা ব্যবহার না করতে পারে সে জন্য প্রত্যেক দেশেই অভ্যন্তরীণ ভাবে মুসলিমদের বিদ্রোহী করে তোলা- যাতে ব্যাপারটা জনগনের সাথে সরকারের যুদ্ধ হয়।
.
যেমন আফগানে আফগানিরা নেতৃত্ব দিচ্ছে- সোমালিয়ায় সেদেশের মানুষ। সিরিয়ায় তাদের দেশের জনগন। পাকিস্থানে পাকিস্থানিরা আর বাংলাদেশে বাঙ্গালীরা!
.
অর্থাৎ জি হা দ হবে এই কাফেরদের বেধে দেয়া সীমানার মধ্য দিয়েই। কাফের ও তাদের দালাল হটানোর জি হা দ। যুদ্ধটা হবে জনগনের সাথে সরকারে। অন্যদেশ থেকে আক্রামন করে বিজয় অর্জনের দরকার নেই। কারন আইএস ইরাকের সংগঠন ছিলো। সিরিয়ার আক্রামন করে সেখানে জনসমর্থন পায় নাই- বরং তাদেরকে দখলদার মনে করে সিরিয়ার জনগনই তাদের বিরুদ্ধে চলে গেছে।
.

রহিঙ্গারা আরাকানে নির্যাতিত তাই তারা মজলুম। তাদের প্রতি জনসমর্থন থাকবে কিন্তু তারা যদি বাংলাদেশে আক্রামন করে তখন মিডিয়ায় ও মানুষের কাছে তারা আগ্রাসী শত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবে যদিও তাদের কাজ বৈধ।
355 views06:33
ओपन / कमेंट
2021-08-22 21:04:05
ফটো রিপোর্ট
ইমারতে ইসলামিয়ার অধীনে কাবুল বাসীর জীবন-যাত্রা


গত ১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল শহরের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার জানবায তালিবান মুজাহিদিন। দিনভর রাজধানী অবরোধের পর সন্ধ্যায় কোন যুদ্ধ ছাড়াই শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেন তালিবান মুজাহিদগন। কেননা আমেরিকার গোলাম কাবুল প্রশাসনের কর্মকর্তারা আগেই শহর ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল। কোন যুদ্ধ ছাড়াই তালিবান মুজাহিদিন কর্তৃক রাজধানী নিয়ন্ত্রণ সারা বিশ্বকে অবক করে দিয়েছিল।

তালিবান মুজাহিদিন কর্তৃক রাজধানী কাবুল বিজয়ের পর ইমারতে ইসলামিয়ার অধীনে রাজধানীবাসী তাদের জীবন-যাত্রা কেমন কাটাচ্ছেন, সেসব মহুর্ত নিয়েই তালিবানদের অফিসিয়াল মানবা-উল-জিহাদ স্টুডিও একটি সচিত্র প্রতিবেদন তৈরি করেছে, যা আমরা আপনাদের কাছে উপস্থাপন করছি।

ফটো রিপোর্টটি দেখুন-
https://alfirdaws.org/2021/08/22/51810/
https://archive.org/details/photo-report--kabul-_2021

– https://alfirdaws.org
128 viewsedited  18:04
ओपन / कमेंट
2021-08-22 10:04:58 আফগান নারীদের নিয়ে হলুদ মিডিয়ার প্রোপাগান্ডা
https://ibpbn1.wordpress.com/AfghanNari
590 views07:04
ओपन / कमेंट