Get Mystery Box with random crypto!

صوت الأمة

टेलीग्राम चैनल का लोगो sawtulummah — صوت الأمة ص
टेलीग्राम चैनल का लोगो sawtulummah — صوت الأمة
चैनल का पता: @sawtulummah
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 47
चैनल से विवरण

উম্মাহর খবরাখবর জানতে সওতুল উম্মাহর সাথেই থাকুন ইন শা আল্লাহ
(গ্লোবাল মানহাযের সমর্থক-অনুসারীদের আনঅফিশিয়াল চ্যানেল)
نحن الذین بایعوا محمدا
علی الجھاد مابقینا ابدا

Ratings & Reviews

2.33

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

0

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

2

1 stars

0


नवीनतम संदेश 6

2021-08-16 09:03:36
টুইটারে আরব সেক্যুলারদের কান্না দেখার মতো না। দুঃখজনকভাবে আরবের বিশুদ্ধ আকিদার দাবিদারদের অবস্থাও কাছাকাছি। একদল প্রকাশ্যে কাঁদছে, আরেকদল মুখে পাথর চেপে বসে আছে।

যে আকিদা মুসলমানদের বিজয়ে মুসলমানকে আনন্দিত হতে দেয় না সেটা কেমন বিশুদ্ধ আকীদা বুঝে আসে না। আশপাশের বিভিন্ন পরিচিত মুখ ও মহল দেখলে বুঝা যায় তারা ভালো নেই, তাদের কষ্ট ও আতঙ্কের শেষ নেই। এর চেয়ে দখলদার সেক্যুলাররা মসনদে থাকলেই বোধহয় তারা বেশি খুশি হতেন।

যে আকিদা উম্মাহকে এভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে, এভাবে বিচ্ছিন্ন করে, ইসলাম ও মুসলমানদের ব্যাপারে এভাবে মূক ও বধির বানিয়ে দেয়, কাফেরদের পরিবর্তে মুসলমানদের ব্যাপারে আতঙ্কিত করে, মুসলমানদের বিজয়ে আনন্দের পরিবর্তে অস্থির ও বিষাদিত করে, সে আকিদার মাঝে কোনো কল্যাণ নেই। সেটা বিশুদ্ধ নয়, বিকৃত আকিদা। কেবল ইমাম আহমদ ইবনু হাম্বল নন, খোদ ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ এমন আকিদা থেকে মুক্ত।

~ মুহতারাম মিযান হারুন হাফিজাহুল্লাহ্
265 views06:03
ओपन / कमेंट
2021-08-16 08:22:57
আজকের এই দিনে আফগানিস্তানে শহীদ হওয়া এই বাঙ্গালী যোদ্ধাদের মনে পড়ছে! ই মা রা তে ইসলামির জন্য বাঙ্গালীদ ভাইদেরও রক্ত জান কুরবান হয়েছে। আলহামদু লিল্লাহ। আফগানের ই মা রা ত প্রতিষ্ঠার পিছনে বাঙ্গালীদের অল্প হলেও তো অবদান রয়েছে।

১-তারেক ভাই (সোহেল, বাংলাদেশের কাজের দায়িত্বশীল), শহীদ হয়েছেন কান্দাহারে।
২-ক্বারী আব্দুল আযিয (আব্দুল হালিম)
৩-টুটুল ভাই
৪-আশিকুর রহমান ভাই (সুলাইমান)
৫-ইয়াকুব ভাই (র) (সাদ্দাম হোসেন),
৬-আসাদুল্লাহ ভাই (র) (নাজিমউদ্দিন মায়মুন)
৭-আবু ইব্রাহীম ভাই (র) (সাইফুল ইসলাম হাসান),
৮-আবু বকর ভাই (অনুজ হাসিব)
৯-আবু খলিল ভাই ও উনার মুহতারাম স্ত্রী হামিদা ও তিন মেয়ে। (যতদুর মনে হয় উনার স্ত্রী ও তিন মেয়ে জীবিত আছেন।)
১০- সাইফুল্লাহ বাংলাদেশী (ফয়েজ ভাই)
১১- মুহাম্মাদ মিকদাদ ভাই
(রহিমাহুমুল্লাহু রাহমাতান ওয়াসিয়াহ)

সুত্র- একিউর বিভিন্ন প্রকাশনা, দাওয়া ফোরাম ও গাজওয়া সাইট

উনারা সবাই একিউর হয়ে আফগানিস্তানে জি হা দ করেছিলেন এবং যুদ্ধের ময়দানেই শহীদ হয়েছিলেন (ইনশা আল্লাহ) সবাইকে বলবো আমার এই পোস্টটি শেয়ার করুন। কার্টেসে দেওয়ার দরকার নেই প্রয়োজনে। আজকের বিজয়ের দিনে এই ইতিহাস সবার জানা দরকার।

@AqedahTawhed
198 views05:22
ओपन / कमेंट
2021-08-15 21:51:28 আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ! আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!! আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!!!

ইমারাতে ইসলামি আফগানিস্তান! জিন্দাবাদ!
ইসলামি ইমারাত! জিন্দাবাদ!
উমরি ইমারাত! জিন্দাবাদ!
মনসুরি ইমারাত! জিন্দাবাদ!
হায়বতি ইমারাত! জিন্দাবাদ!

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!
আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!
আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!

পাঠক! কত রক্ত ও মাথার খুলির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই ইমারাত! আজকের এই বিজয়ের দিনে সেই শহীদদের ভুলে যাবেন না আশা করি! আসুন শুকরিয়াতান দুই রাকাআত সালাত পড়ি, অন্তত দুটি সিজদাহ দেই!

– মুহতারাম আবু আবদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ্
মোডারেটর, দাওয়াহ ইলাল্লাহ্ ফোরাম

https://t.me/AqedahTawhed
230 views18:51
ओपन / कमेंट
2021-08-15 21:43:26 ইমারতের ইসলামিয়্যাহ (তা লে বা ন)এর নেতৃত্বে কিভাবে আমরা বর্তমান গ্লোবাল জি হা দে শরীক হতে পারি?
.
এক. মিডিয়া জি হা দ
বর্তমানে ৪র্থ প্রজম্মের যুদ্ধ চলমান বিশ্বে। এটাকে গেরিলা যুদ্ধও বলতে পারেন। এ যুদ্ধে সম্মুখ লড়াইয়ের চেয়ে বিচ্ছিন্ন ভাবে গুপ্ত হামলার ভুমিকা বেশি। তা লে বা নরাও আমে_রিকার এতদিন পর্যন্ত গেরিলা পদ্ধতিতেই যুদ্ধ করে আসছে।
.
৪র্থ প্রজম্মের যুদ্ধে অর্থাৎ গেরিলা যুদ্ধে একটা মিডিয়া একটা সামরিক বাহিনীর মত ভুমিকা রাখে। বর্তমানে মিডিয়া জি হা দকে ময়দানের মু জা হি দ উলামাগন যেমন শাইখ উ সা মা, শাইখ আয়মান, শাইখ আবু কাতাদা সহ সকলেই জি হা দের অর্ধেক বা তার থেকেও বেশি বলে ঘোষনা দিয়েছেন। যা থেকে বোঝা যায় বর্তমান গ্লোবাল জি হা দে মিডিয়ার ভুমিকা কতটুকু।
.
আমরা যদি গ্লোবাল জি হা দে অংশগ্রহন করতে চাই তাহলে খুব সহজেই এই মিডিয়া জি হা দে অংশ নিতে পারি। এক্ষেত্রে কি কি বিষয় দাওয়াত দিতে হবে- কিভাবে নিজের নিরাপত্তা বজায় রাখতে হবে সে বিষয় জ্ঞান অর্জন করা জরুরি।
.
দুই. নিজের দেশে ইমারতের শত্রুর উপর আক্রামনের মাধ্যমে:
.
গ্লোবাল জি হা দে অংশ নেয়ার আরেকটি পদ্ধতি হলো- মুসলিম বিশ্বের গ্লোবাল শত্রুদের উপর আক্রামন করা। প্রত্যেকটা মুসলিম দেশই আজ কোনো না কোনো কাফেরদের দখলদারিত্বের মধ্যে আছে। ফলে প্রত্যেক মুসলিম দেশেই কাফেরদের ব্যবসা বানিজ্য করার প্রতিষ্ঠান- কুটনৈতিক কর্মী, বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করতে আসা কর্মচারী থাকে। ফলে ইমারতে ইসলামিয়্যাহ ও মুসলিমদের গ্লোবাল শত্রুদের উপর একাকী কিংবা ৩/৪ জনের টিম তৈরি করে গুপ্ত হামলার মাধ্যমে আমরা গ্লোবাল জি হা দে অংশ নিতে পারি। এরকম হামলার ফায়দা কি তা নিয়ে মু জা হি দ উলামাগন অনেক আলোচনা করেছেন। এব্যাপারে লোন উলফ ম্যাগাজিনটা পড়তে পারেন।
.
তিন. হিজরত করে জি হা দের ভুমিতে প্রবেশ করা:
.
আ ফ গা নি স্থা ন থেকে সো মা লি য়া একই যুদ্ধের ময়দান।একই লক্ষ উদ্দেশ্য নিয়ে গ্লোবাল শত্রুর বিরুদ্ধে একপ্লাটফর্মে যুদ্ধ। যদিও ভুখন্ড আলাদা। কিন্তু যুদ্ধ একই।
.
তাই যাদের পক্ষে সম্ভব হবে তারা আ ফ গা নি স্থা ন কিংবা সিরিয়া বা সো মালিয়া বা মা লি হিজরত করে এই গ্লোবাল জি হা দে অংশ নিতে পারেন।
.
এছাড়া জি হা দে অংশ নেয়ার আরো ৩০/৪০ টা উপায় রয়েছে - সেসব পদ্ধতির যেকোনো একটা উপায় আমাদের এই গ্লোবাল জি হা দে অংশ নেয়া উচিত।
.
.
@azzamalgalib2
348 views18:43
ओपन / कमेंट
2021-08-15 21:35:32 এক নতুন ইতিহাসের সাক্ষী হতে চলেছি আমরা। ছোটো বেলার কোনো কিছু মনে পড়ে না। ফলে আমাদের মতো তরুণদের চোখে এই দৃশ্যগুলো একেবারে নতুন। আল্লাহর ওয়াদা সত্য, কিন্তু এত দ্রুত পূর্ণ হবে সেটা হয়তো অনেকে ভাবেনি।

এই নতুন ইতিহাসে কয়েকটা বাস্তবতা সামনে এলো। দু'টো এখানে উল্লেখ করছি:

# এতে প্রচলিত রাজনীতি মারাত্মক ধাক্কা গেলো। ইসলামপন্থী বিশেষত তরুণদের মন থেকে 'ইসলামী রাজনীতি' বিষয়টি আরও ওজনহীন হয়ে গেলো।

# সশস্ত্র লড়াইয়ের ক্ষেত্রে সংখ্যা, আসবাব, ই' দাদ ইত্যাদি নিয়ে যেসব যুক্তি কিংবা অজুহাত তুলে ধরা হতো সেগুলো আরও ঠুনকো হয়ে গেলো। টিকে থাকলো কুরআনের শাশ্বত বাণী: 'সত্যিকার মুমিন হলে বিজয় তোমাদেরই'।

– মাওলানা মিযান হারুন হাফিজাহুল্লাহ্
56 views18:35
ओपन / कमेंट
2021-08-15 21:16:09 পদত্যাগ করেছেন আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গানি

https://ibb.co/ZS9fq9V

পদত্যাগ করেছেন আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গানি। কাবুল দখলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি পদত্যাগ করেন। তালেবানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়াও ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। আফগানিস্তানের পটপরিবর্তন ঘটল রক্তপাতহীনভাবেই। ২০০১ সালের পর আবারো ক্ষমতায় তালেবান।

আনন্দবাজার তাদের খবরে বলেছে, টানটান উত্তেজনায় কেটেছে রাত। রোববার সকাল হতেই বিনাযুদ্ধে ক্ষমতার হস্তান্তর হয়ে গেল আফগানিস্তানে। তালিবান নেতাদের সঙ্গে মাত্র ৪৫ মিনিট বৈঠকের পরেই প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ইস্তফা দিলেন আশরাফ গানি। তার জায়গায় এবার আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হতে পারেন মোল্লা আবদুল গনি বরাদর। বর্তমানে আফগানিস্তানে তালিবানের প্রধান তিনি। রোববার *সকালে আশরাফ এবং আমেরিকার কূটনীতিবিদদের সঙ্গে সমঝোতা করতে তিনিও প্রেসিডেন্টের বাসভবনে হাজির ছিলেন।

শনিবার রাতে উত্তরের মাজার-ই-শরিফ দখলের পর থেকেই কাবুলের পতনের ঘণ্টা বাজতে শুরু করেছিল। রোববার সকালে জালালাবাদ দখল করে তাতে সিলমোহর দেন তালেবান যোদ্ধারা। তারপর রাজধানী কাবুলেও দলে দলে প্রবেশ করতে শুরু করে তারা। যদিও দলীয় নেতৃত্বের নির্দেশে কাবুলে ঢোকার মুখেই থমকে যেতে হয় তাদের।

এরপর সরাসরি আশরাফ এবং আমেরিকার কূটনীতিবিদরা তালেবানের সঙ্গে সমঝোতা চান। জানিয়ে দেন, গায়ের জোরে কাবুল দখল হোক- এটা চান না তাঁরা। শান্তিপূর্ণ ভাবে ক্ষমতার হস্তান্তর চান।

এরপরেই মার্কিন কূটনীতিবিদ এবং ন্যাটো প্রতিনিধিদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন আশরাফ। তারপর বৈঠকের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয় তালিবান নেতৃত্বকে। সেই মতো মোল্লা আবদুল গনি বরাদরের নেতৃত্বে প্রেসিডেন্টের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দেয় তালিবানের একটি প্রতিনিধি দল।

সংগৃহীত
496 views18:16
ओपन / कमेंट
2021-08-15 21:14:57 ২০ বছর পর আবারো ক্ষমতায় তালেবান

২০০১ সালের পর আবারো ক্ষমতায় তালেবান। আফগানিস্তানের পটপরিবর্তন ঘটল রক্তপাতহীনভাবেই। আজ পদত্যাগ করেছেন আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গানি। কাবুল দখলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি পদত্যাগ করেন। তার পদত্যাগের পর তালেবানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়। দীর্ঘ ২০ টি বছর এজন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে তাদের।

আফগানিস্তানের প্রথম প্রদেশটি তালেবানের হস্তগত হয় চলতি মাসের ৩ আগস্ট। সেটি ছিলো আফগানিস্তানের নিমরোজ প্রদেশের রাজধানী জারঞ্জ। এটি ইরান সীমান্তের কাছে অবস্থিত আফগানিস্তানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র। এর সূত্র ধরেই তালেবান যোদ্ধারা ঘাঁটি গড়তে থাকে আফগানিস্তানে।

এরপর দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় হেলমান্দ প্রদেশের রাজধানী লস্কর গাহ দখল করেন তারা। তারপর দখল করেন দেশটির জাওজাজান প্রদেশের রাজধানী শেবেরগান। এর মধ্যেই কয়েকটি প্রদেশের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন তারা। এসব প্রদেশের রাজধানী দখলের পর সেখানের কারাগারে থাকা বন্দিদের মুক্ত করে দেন তারা।

এরপর গত ৯ আগস্ট মাত্র ৯০ ঘন্টার ব্যবধানে ছয়টি প্রদেশের রাজধানী দখলে নিলে তালেবানকে আর পিছু হটতে হয়নি। তারা এক এক করে আফগানিস্তানের প্রধান প্রধান প্রদেশের রাজধানী দখল করতে থাকে। এর মাঝে কান্দাহার, গজনি, হেরাত, কুন্দুজ, সার-ই-পল ও তাকহার প্রদেশের রাজধানী অন্যতম ছিলো। এর মাঝে দখল হয়ে গিয়েছে দেশের প্রায় ২৭ টি প্রদেশ। অবশেষে আজ ২৮ তম প্রদেশের রাজধানী হিসেবে কাবুল দখল করে তালেবান।

কাবুল দখলের পর আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, তালেবান চতুর্দিক থেকে কাবুলে প্রবেশ করে নিযন্ত্রণে নেয় রাজধানীর। তবে এ সময় তাদের কোনো ধরনের সহিংসতা অবলম্বন করতে দেখা যায়নি। এমনকি তালেবানের এক যোদ্ধা আল জাজিরাকে বলেছেন, জ্যেষ্ঠ নেতারা আমাদের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। কাবুলে আমরা শান্তির বার্তা নিয়ে এসেছি।

তালেবানের এই সদস্য আল-জাজিরাকে আরও জানিয়েছে, তাদের যুদ্ধ করার কোনো ইচ্ছা নেই। সরকারি ভবনগুলো তারা নিশানা করবে না। তবে কেউ যদি রাজধানী ছেড়ে যেতে চায়, তাহলে তাদের নিরাপদে যেতে দেওয়া হবে।

এদিকে, তালেবান যোদ্ধাদের কাবুলে প্রবেশ নিয়ে তালেবান একটি বিবৃতিতে দিয়েছে। এতে তাদের যোদ্ধাদের কাবুলের ফটক ক্রস না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে জোরপূর্বক কাবুল দখল না করতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রক্রিয়া যাতে নিরাপদ এবং নিশ্চিতভাবে হয় তার জন্য আলোচনা চলমান রয়েছে। কাবুলে প্রাণহানি এবং সম্পদের ক্ষতি এড়াতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

আনন্দবাজার তাদের খবরে বলেছে, টানটান উত্তেজনায় কেটেছে গত রাত। রোববার সকাল হতেই বিনাযুদ্ধে ক্ষমতার হস্তান্তর হয়ে গেল আফগানিস্তানে। তালেবান নেতাদের সঙ্গে মাত্র ৪৫ মিনিট বৈঠকের পরেই প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ইস্তফা দেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গানি।


সংগৃহীত ও ঈষৎ পরিমার্জিত
https://ibb.co/F5bncdq

https://dawahilallah.com
513 views18:14
ओपन / कमेंट
2021-08-15 03:06:14 এক নতুন ইতিহাসের সাক্ষী হতে চলেছি আমরা। ছোটো বেলার কোনো কিছু মনে পড়ে না। ফলে আমাদের মতো তরুণদের চোখে এই দৃশ্যগুলো একেবারে নতুন। আল্লাহর ওয়াদা সত্য, কিন্তু এত দ্রুত পূর্ণ হবে সেটা হয়তো অনেকে ভাবেনি।

এই নতুন ইতিহাসে কয়েকটা বাস্তবতা সামনে এলো। দু'টো এখানে উল্লেখ করছি:

# এতে প্রচলিত রাজনীতি মারাত্মক ধাক্কা গেলো। ইসলামপন্থী বিশেষত তরুণদের মন থেকে 'ইসলামী রাজনীতি' বিষয়টি আরও ওজনহীন হয়ে গেলো।

# সশস্ত্র লড়াইয়ের ক্ষেত্রে সংখ্যা, আসবাব, ই' দাদ ইত্যাদি নিয়ে যেসব যুক্তি কিংবা অজুহাত তুলে ধরা হতো সেগুলো আরও ঠুনকো হয়ে গেলো। টিকে থাকলো কুরআনের শাশ্বত বাণী: 'সত্যিকার মুমিন হলে বিজয় তোমাদেরই'।

– মাওলানা মিযান হারুন হাফিজাহুল্লাহ্
403 views00:06
ओपन / कमेंट
2021-08-15 03:06:14 ইদানীং ফেসবুকে আসি, এটা জানার জন্য যে, আর কয়টা প্রদেশ দখল হল। কেমন যেন ভেতরে একটা অনুভূতি কাজ করে... আনন্দ আনন্দ লাগে...

বর্তমান অবস্থা দেখে মনে পড়ে উমার রা. এর যুগের কথা, মদীনার মানুষ যখন মুখিয়ে থাকত অমুক যুদ্ধে কী হয়েছে? কোন অঞ্চল ইসলামের আওতায় এসেছে? মদীনার উপকন্ঠে মানুষের ভিড় লেগেই থাকত দূতের অপেক্ষায়... কিছুদিন পর পর ক্লান্তশ্রান্ত দূত এসে সংবাদ দিত- ফাতাহ! ফাতাহ! অমুক অমুক অঞ্চল সাহাবিরা জয় করেছেন...

আলহামদুলিল্লাহ গত ৭ দিনে ১৭ টা প্রদেশ দখল...

মাওলানা মাসুদ আলিমী হাফি.
408 views00:06
ओपन / कमेंट