Get Mystery Box with random crypto!

হালাল রোমান্টিসিজম

टेलीग्राम चैनल का लोगो halalromanticism — হালাল রোমান্টিসিজম
टेलीग्राम चैनल का लोगो halalromanticism — হালাল রোমান্টিসিজম
चैनल का पता: @halalromanticism
श्रेणियाँ: धर्म
भाषा: हिंदी
ग्राहकों: 2.09K
चैनल से विवरण

আমাদের ফেইসবুক পেইজের ব্যাকআপ টেলিগ্রাম চ্যানেল ইন শা আল্লাহ
https://t.me/HalalRomanticism

Ratings & Reviews

3.00

3 reviews

Reviews can be left only by registered users. All reviews are moderated by admins.

5 stars

1

4 stars

0

3 stars

1

2 stars

0

1 stars

1


नवीनतम संदेश

2021-08-28 16:08:13 বিয়ে একটা নিয়ামত। আল্লাহ অনুগ্রহ করে যা আমাদেরকে দান করেছেন। এটা প্রশান্তি, সম্প্রীতি ও ভালোবাসার বন্ধন।
এটা সেই পরিবার ব্যবস্থার ভিত্তি, যার উপর নির্ভর করে শত্রুদের বিরুদ্ধে উম্মাহর বিজয়।

— ড. ইয়াদ কুনাইবি
https://t.me/HalalRomanticism
637 viewsedited  13:08
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:27:32
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা রহিমাহুল্লাহ বলেন,

একজন মহিলার হেফাজত করা, নিরাপত্তা দেওয়া, তাকে আচ্ছাদিত করে রাখা একটা বাচ্চার চাইতেও বেশি জরুরি, আর যতটা সে পর্দায় থাকবে ততটা তাঁর জন্য কল্যাণকর হবে।

[ মাজমুউয়াল ফাতাওয়া, ৩৪/ ১২৯ ]
499 views06:27
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:23:54 তোমার সামনে কোনো মহিলা পড়লে, তুমি চোখ নিচু করে ফেলবে। সে তোমাকে পেরিয়ে যাওয়া পর্যন্ত চোখ নিচু করে রাখবে।

- আনাস বিন মালিক রা.
477 views06:23
ओपन / कमेंट
2021-08-28 09:10:10 তামির (ছদ্মনাম) নামে এক ভাইয়ের গল্প বলি। তার স্ত্রী ও দুটি মেয়ে ছিল। তার স্ত্রী বরাবরই ছিল স্বার্থপর এবং লোভী মহিলা। কিন্তু মেয়েদের কথা ভেবে তামির তাকে সহ্য করছিলেন। এই মারমুখী, অত্যাচারী স্ত্রীর সাথে খুবই কষ্টের দাম্পত্য-জীবন কাটাচ্ছিলেন তিনি। হয়তো স্ত্রীকে সহ্য করতে হবে, কিন্তু বিনিময়ে অন্তত কন্যাদের উজাড় করে ভালোবাসার সুযোগটুকু মিলবে।
.
ওই মহিলা একসময় ইবাদাত-বন্দেগি বন্ধ করে দিল। হিজাব বাদ দিয়ে দিল। নাকে প্লাস্টিক সার্জারি করল। তারপর ইসলামই ত্যাগ করে ফেলল প্রকাশ্যে।
.
একসময় পরকীয়া করতে শুরু করে তার স্ত্রী। ব্যভিচার করতে থাকে। তামির সব জানতে পারার পরও এসব নির্লজ্জতা বাদ দেয়নি সে। তার মধ্যে কোনো অনুশোচনাও ছিল না। উল্টো তামিরকেই অপমান করে।
.
তারপর এই মহিলা বিবাহ-বিচ্ছেদের আবেদন করে। আদালতে মিথ্যা বলে। দাবি করে যে, তামির তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছেন। আর কথিত “ধর্মীয় নির্যাতন” তো আছেই। সে তামিরকে আরব-মুসলিম জঙ্গী বলে অভিযুক্ত করে।
.
আদালতে চলল তার কুমিরের কান্না এবং দুঃখের নাটক। দুর্দান্ত অভিনেত্রী ছিল এই মহিলা।
.
তামির সেখানে দাঁড়িয়ে তার অভিনয় দেখে হতবাক হয়ে গেলেন। তাকিয়ে রইলেন স্তব্ধ হয়ে। তার আরব পরিবার তাকে জনসম্মুখে কাঁদতে শেখায়নি।
.
বিচারক বিশ্বাস করে বসলেন সবকিছু। কারণ অসহায়, নিপীড়িত মুসলিম মহিলার ছাঁচের জন্য সে ছিল সম্পূর্ণ উপযুক্ত। আর তামির উপযুক্ত ছিলেন অত্যাচারী মুসলিম পুরুষ হিসেবে।
.
ডিভোর্সের পরে এই মহিলা তাকে অর্থের জন্য রীতিমতো লুট করে ফেলে। তামির ছিলেন ছোটখাটো একটি ব্যবসার মালিক। এই মহিলা তাকে সেটা বন্ধ করতে বাধ্য করে। তার সমস্ত সঞ্চয় আত্মসাৎ করেই ক্ষান্ত হয় না। সেই সাথে নিজের উঁচু দরের ডিভোর্স ল’ইয়ারের পারিশ্রমিক দিতেও বাধ্য করে তামিরকে।
.
আর বাচ্চাদের ব্যাপারে সে যা করে, তার তুলনায় এসব কিছুই না। সে মেয়ে দুটোর সম্পূর্ণ কাস্টডি পেয়ে গেল। অথচ এরা ছিল তামিরের গোটা পৃথিবী। কয়েক বছর সে তামিরকে মেয়েদের সাথে দেখাই করতে দেয়নি। স্নেহময় বাবা তখনো বড় মেয়েটির স্মৃতিতে জ্বলজ্বলে।
.
সে প্রায়ই বাবার জন্য কাঁদত। জিজ্ঞেস করত কেন সে তার বাবাকে আর দেখতে পারবে না। তার মা নির্লজ্জভাবে মিথ্যা বলে যে, বাবা তাকে ভালোবাসে না, তাকে দেখতেও চায় না। নির্বিকারভাবে ছোট মেয়েটিকে কাঁদতে দেখত সে। মাসের পর মাস প্রতিরাতে কেঁদে কেঁদে ঘুমাত মেয়েটা।
.
ওদিকে তামিরও প্রতিরাতে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়েন। একসময় কাটতে শুরু করে নির্ঘুম রাত।
.
প্রাক্তন স্ত্রী ইচ্ছাকৃতভাবে তার জীবনের একমাত্র আশা কেড়ে নিয়েছে। সে জানে মেয়েগুলো ছিল তামিরের জীবন। তাকে আরও যন্ত্রণা দেয়ার জন্য তার প্রাক্তন স্ত্রী জানাল যে, সে তার মেয়েদের ব্যাপ্টাইজড করেছে। তাদের প্রতি রবিবার চার্চে নিয়ে যায় সে তার নতুন খ্রিষ্টান স্বামী টমির সাথে।
.
প্রতিটি হানানের বিপরীতে রয়েছে কোনো-না-কোনো তামির। কিন্তু তামিররা প্রকাশ্যে কাঁদে না। তাদের গল্পগুলো সহজে শোনায় না। হানানরা শোনায়। তাই আমরা কেবল সেগুলোই দেখি। ধরে নিই যে, তামির বলে কিছু নেই।

বই- সংসার ভাবনা
লেখক- ড্যানিয়েল হাকিকাতযু, উম্মে খালিদ, শাইখ ইউনূস কাথরাদা ও গুল আফশান
https://t.me/HalalRomanticism
543 viewsedited  06:10
ओपन / कमेंट
2021-08-28 07:56:23
https://t.me/Juhod
393 views04:56
ओपन / कमेंट
2021-08-27 20:55:44 এই শহরে নামাজির অভাব নেই, অভাব শুধু দ্বীনদারের...

মসজিদের প্রথম কাতারের লোকটাও অঢেল সম্পদ ছাড়া মেয়ে বিয়ে দেন না। 'দুনিয়ার জীবন অতি তুচ্ছ' টপিকে ঘন্টার পর ঘন্টা বয়ান করা তাবলিগি ভাইটাও ঢাকায় বাড়ি ছাড়া মেয়েকে পাত্রস্থ করেন না।

পর্দাশীল মেয়েগুলো প্রতি নামাজের পর সরকারি চাকুরিজীবী দ্বীনদার পাত্র চেয়ে দুআ করে। ছেলে বিসিএস ক্যাডার হলে তাদের ইস্তিখারার রেজাল্ট সবসময় পজেটিভ আসে। অন্যথায় নেগেটিভ।

নামাজি ছেলেগুলো দুআ করে ফর্সা নারী পেতে। দ্বীনদারি কম হলেও প্রবলেম নেই। শুধু ফর্সা হলেই হয়। আর ছেলের বাবার দরকার টাকাওয়ালা পাত্রী। ঘরভর্তি ফার্নিচার চাই তার।

বাবা, ছেলে, মেয়ে সবাই আলেম-আলেমা। পাত্র তাদের পছন্দ। শিক্ষিত, যোগ্য, জ্ঞানী ছেলে। একটা ফ্যামিলিকে তিনবেলা পেট ভরে খাওয়ানোর মতো রুটি-রুজি তার আছে। নেই শুধু একখানা বাড়ি। বিয়েটা আর হয় না।

নিছক স্বাবলম্বী পাত্র খোঁজায় অন্যায়ের কিছু নেই। ফ্যামিলি চালানোর মতো সামর্থ্য থাকার বিষয়টা ইসলামও গুরুত্বের চোখে দেখে। কিন্তু বাড়ি থাকতেই হবে, এমন শর্তের যৌক্তিকতা কী? নাকি আত্মীয়-স্বজন আর পড়শীর কাছে নিজের প্রেস্টিজ বজায় রাখতেই এমন শর্ত?

দ্বীনদার হোক আর না হোক, ফর্সা হতেই হবে- এমন চিন্তা যার মাথায় ঘোরে, তার মাঝে আর যা-ই হোক দ্বীনদারির অভাব আছে। বরং বিষয়টা হওয়ার কথা ছিল এমন—দ্বীনদার হতেই হবে, ফর্সা হোক বা না হোক।

- আবুল হাসানাত কাশিম
621 views17:55
ओपन / कमेंट
2021-08-27 17:25:25
টাকার কাছে মানুষের দ্বীন কব্বেই বিক্রি হয়েগেছে!
647 views14:25
ओपन / कमेंट
2021-08-26 21:06:40
বরকতময় খোরাসানে কোন এক আফগান দম্পতি
https://t.me/HalalRomanticism
375 views18:06
ओपन / कमेंट
2021-08-26 08:25:47 সন্তানের নামাজের ব্যাপারে বাবা মায়ের দায়িত্ব কী?

- শাইখ আহমাদুল্লাহ
https://t.me/HalalRomanticism
534 viewsedited  05:25
ओपन / कमेंट
2021-08-26 08:18:38
নওশাক। আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত ৭,৪৮৫ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট এই পর্বতটি আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ।এটি পাকিস্তানের তিরিচ মির পর্বতশৃঙ্গের একটি শাখা।এই নওশাক পর্বতটি আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বে হিন্দুকুশ পর্বতমালার অংশ।আর হিন্দুকুশ পর্বতমালাটি পামির মালভূমি থেকে উৎপন্ন।
আফগানিস্তানের পার্বত্যাঞ্চলে প্রচুর তুষারপাত হয়।তুষারে ঢেকে যায় পাহাড়ি রাস্তাঘাট।এমনকী পাহাড়ের পাদদেশ বা উপত্যকার কোলঘেঁষে নির্মিত আফগানিদের বাড়িঘরও।কিন্তু হিমশীতল এই বরফকে জীবনের সাথে আপন করে নিয়েছে আফগানিরা।বরফের উপর দিয়েই চলে তাদের জীবন ও জীবীকার চাকা।ছবিতে দৃশ্যমান তুষারাবৃত এই গিরিপথটি নওশাক পর্বতেরই একটি পাহাড়ি পথ।বরফে ঢাকা এই পথ মাড়িয়ে হেঁটে চলছেন একজন আফগানি।কিন্তু গাধার পিঠে বসিয়ে দিব্যি আরামের সাথে নিয়ে যাচ্ছেন নিজের স্ত্রী ও সন্তানকে।বাহ্যিক চোখে তাকালে এটি একটি স্থিরচিত্র বৈ কিছু নয়;কিন্তু অন্তর্দৃষ্টিতে তাকালে এটি নারীজাতির প্রতি একটি জাতির মায়া,দরদ,ভালোবাসা,অধিকার ও সম্মানের জীবন্ত দর্পণ।
কিন্তু অবাক করা বিষয় যে, পশ্চিমারা এই জাতিকেই আবার নারী অধিকারের সবক দেয়!
- আইনুল হক কাসেমী
https://t.me/HalalRomanticism
537 viewsedited  05:18
ओपन / कमेंट